2025-02-12@10:57:50 GMT
إجمالي نتائج البحث: 16

«এলএনজ ভ ত ত ক»:

    সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন নন–বাসমতী সেদ্ধ চাল আমদানি করা হচ্ছে। এতে ২৬৫ কোটি ২১ লাখ টাকা ব্যয় হবে। আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এ বিষয়ক প্রস্তাব অনুমোদিত হয়। বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, সিঙ্গাপুরের অ্যাগ্রো কর্প ইন্টারন্যাশনাল পিটিই, এলটিডি চাল সরবরাহের কাজ পেয়েছে। খাদ্য অধিদপ্তরের মাধ্যমে তা কেনা হবে। প্রতি টনের মূল্য ধরা হয়েছে ৪৩৪ দশমিক ৭৭ মার্কিন ডলার।এদিকে সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই) থেকে এক কার্গো তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি করা হচ্ছে। এক কার্গো সমান ৩৩ লাখ ৬০ হাজার মেট্রিক ব্রিটিশ থার্মাল ইউনিট (এমএমবিটিইউ) এলএনজি। প্রতি এমএমবিটিইউর মূল্য ধরা হয়েছে ১৬ দশমিক ৭৭৫০ মার্কিন ডলার। এতে এক কার্গো এলএনজি আমদানিতে ব্যয় হবে ৭৭৯ কোটি ৪০ লাখ টাকা। সংযুক্ত আরব...
    আন্তর্জাতিক দরপত্রের মাধ্যমে ৫০ হাজার মেট্রিক টন নন-বাসমতি সিদ্ধ চাল, ৬০ হাজার মেট্রিক টন সার, এক কার্গো এলএনজি আমদানিসহ সাত ক্রয় প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি। এতে মোট ব্যয় হবে ১ হাজার ২৫৫ কোটি ৩৬ লাখ ১৬ হাজার ৯১৬ টাকা। মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে কমিটির সভায় প্রস্তাবগুলোতে অনুমোদন দেওয়া হয়। কমিটির চেয়ারম্যান অর্থ উপদেষ্টা ইতালিতে একটি সম্মেলনে যোগ দেওয়ায় তার অনুপস্থিতিতে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ সভায় সভাপতিত্ব করেন। সভায় কমিটির সদস্য ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সভা সূত্রে জানা গেছে, আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে টিএসপিসিএলের জন্য ৩০ হাজার মেট্রিক টন রক ফসফেট আমদানির প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। প্রতি মেট্রিক টন রক ফসফটের দাম ২২৮.৫০ মার্কিন ডলার হিসেবে ৩০ হাজার...
    এশিয়ার দেশগুলোতে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) যথেষ্ট মজুত থাকলেও স্পট মার্কেটে দাম দুই মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে উঠেছে। ইউরোপের বাজারে এলএনজির মূল্যবৃদ্ধির প্রভাব এশিয়ার বাজারেও পড়েছে। উত্তর-পূর্ব এশিয়ায় মার্চ মাসের সরবরাহের চুক্তির ক্ষেত্রে প্রতি এমএমবিটিইউ এলএনজির গড় মূল্য গত সপ্তাহে ছিল ১৪ ডলার ৯০ সেন্ট, যা ডিসেম্বরের শুরুর পর সর্বোচ্চ। তার আগের সপ্তাহে প্রতি এমএমবিটিইউ এলএনজির দাম ছিল ১৩ ডলার ৮০ সেন্ট। খবর বিজনেস রেকর্ডার। ইউরোপের বাজারে প্রাকৃতিক গ্যাসের দাম গত সপ্তাহে ১৫ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। খাত–সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলেন, শীতকালে এমনিতে এলএনজির ব্যবহার বাড়ে। সেই সঙ্গে মজুত কমে যাওয়ার কারণেও এলএনজির দাম বেড়েছে।বিশ্লেষকেরা বলেন, ইউরোপে এখনো এলএনজি কেনাবেচা বাড়ছে। গত কয়েক বছরের তুলনায় এবার ইউরোপে ঠান্ডা বেশি পড়া এবং গত দুই সপ্তাহে মজুত থেকে ব্যবহার বাড়ছে, আগামী দুই...
    পরিবেশ রক্ষা ও উন্নয়ন সোসাইটি, ক্লিন এবং বিডাব্লিউজিইইডি এর যৌথ উদ্যোগে নারায়ণগঞ্জে এক প্রচারাভিযান ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে নবায়নযোগ্য শক্তির প্রসার এবং এলএনজি (তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস) আমদানির বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানানো হয়। সমাবেশে পরিবেশবিদ, সমাজকর্মী, শিক্ষার্থী এবং সচেতন নাগরিকরা অংশ নেন এবং স্লোগান দেন "জীবাশ্ম জ্বালানি নয়, নবায়নযোগ্য শক্তিই আমাদের ভবিষ্যৎ! শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে সোনারগাঁও উপজেলার মোগড়াপাড়া চৌরাস্তায় এ প্রচারাভিযান ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশের বক্তারা এলএনজি আমদানির ফলে সৃষ্ট দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতির বিষয়ে আলোকপাত করেন। সমাবেশের আহ্বায়ক পরিবেশ রক্ষা ও উন্নয়ন সোসাইটি -এর চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসন বলেন, এলএনজি আমদানি বন্ধ করতে এবং বাংলাদেশকে পরিবেশবান্ধব শক্তির দেশে পরিণত করতে আমাদের একযোগে কাজ করতে হবে। আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি নিরাপদ, সাশ্রয়ী এবং পরিবেশবান্ধব শক্তির বাংলাদেশ গঠন করা এখন সময়ের...
    বাড়তি তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানির প্রতিশ্রুতি দিয়ে তিন দফায় গ্যাসের দাম বাড়িয়েছে গত আওয়ামী লীগ সরকার। তবে আমদানি হয়েছে কম, এতে বাড়তি দাম দিয়েও গ্যাস পাননি গ্রাহকেরা। এখন এক বছরে ইতিহাসের সর্বোচ্চ আমদানির কথা বলে শিল্পে গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দাম বাড়াতেই আমদানির অবাস্তব আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।দেশে দুটি উৎস থেকে গ্যাস সরবরাহ করা হয়। এর মধ্যে দেশি গ্যাসক্ষেত্র থেকে উৎপাদন করে সরবরাহ করা হয় ৭৫ শতাংশ। আর ২৫ শতাংশ আসে আমদানি করা এলএনজি থেকে। দিনে সর্বোচ্চ ১১০ কোটি ঘনফুট এলএনজি সরবরাহের অবকাঠামো আছে দেশে। যদিও কারিগরি কারণে পুরোটা ব্যবহার করা যায় না। এটি ব্যবহার করে সর্বোচ্চ ১০৫ কোটি ঘনফুট পর্যন্ত সরবরাহ করা সম্ভব।দিনে গড়ে ৮৫ কোটি ঘনফুট সরবরাহ করার কথা বলে ২০১৯ সালে গ্যাসের দাম বাড়ানো...
    বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বকেয়া বিল ফের বাড়ছে। বিদ্যুৎকেন্দ্র ও গ্যাস সরবরাহকারী বিদেশি কোম্পানিগুলো সরকারের কাছে প্রায় ৪৫ হাজার কোটি টাকা পাবে। এর মধ্যে বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলোর পাওনা ৩৮ হাজার কোটি টাকার বেশি। গ্যাস সরবরাহকারী কোম্পানিগুলোর বকেয়া প্রায় সাত হাজার কোটি টাকা। কোম্পানিগুলো দ্রুত পাওনা পরিশোধে সরকারকে তাগাদা দিচ্ছে। সময়মতো পাওনা অর্থ না পেলে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সরবরাহ বিঘ্নিত হতে পারে বলে সতর্ক করে তারা বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিভাগে চিঠি দিয়েছে। তারা বলছে, চলতি মাসের মধ্যে বকেয়ার উল্লেখযোগ্য অংশ পরিশোধ না করলে এলএনজি ও ফার্নেস অয়েল আমদানি ব্যাহত হবে। এতে রমজান ও গ্রীষ্মে গ্যাস-বিদ্যুতের বাড়তি চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হবে না। অর্থ সংকটে কয়লা, ফার্নেস অয়েল ও গ্যাস আমদানি ব্যাহত হওয়ায় গত বছর গরম মৌসুমে বিভিন্ন সময় পায়রা, রামপাল, এস আলমসহ...
    বছরে ৫০ লাখ টন তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি করতে মার্কিন কোম্পানি আর্জেন্ট এলএনজির সঙ্গে নন-বাইন্ডিং চু‌ক্তি ক‌রে‌ছে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)। এলএন‌জি আমদা‌নিকারক পে‌ট্রোবাংলা এ সম্প‌র্কে অব‌হিত নয়। তবে জ্বালা‌নি বিভাগ মনে করছে এই চুক্তির ফলে কোনো বাধ্যবাধকতা তৈরি হয়নি।   এদিকে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জ্বালা‌নির বি‌শেষ বিধান বাতি‌লের পর টেন্ডার ছাড়া চুক্তি করা হলো। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের মতোই হয়ে গেল বিষয়টি। এতে কোনো স্বচ্ছতা থাকল না। গতকাল শ‌নিবার বিডার বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত শুক্রবার ওয়াশিংটন ডিসিতে বাংলাদেশ দূতাবাসে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। বাংলাদেশের পক্ষে বিডা ও বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী এবং আর্জেন্ট এলএলসির চেয়ারম্যান ও সিইও জনাথন ব্যাস এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এ বিষয়ে রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আর্জেন্ট এলএনজি বছরে আড়াই কোটি...
    বছরে ৫০ লাখ টন তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি করতে মার্কিন কোম্পানি আর্জেন্ট এলএনজির সঙ্গে নন-বাইন্ডিং চু‌ক্তি ক‌রে‌ছে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)। এলএন‌জি আমদা‌নিকারক পে‌ট্রোবাংলা এ সম্প‌র্কে অব‌হিত নয়। তবে জ্বালা‌নি বিভাগ মনে করছে এই চুক্তির ফলে কোনো বাধ্যবাধকতা তৈরি হয়নি।   এদিকে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জ্বালা‌নির বি‌শেষ বিধান বাতি‌লের পর টেন্ডার ছাড়া চুক্তি করা হলো। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের মতোই হয়ে গেল বিষয়টি। এতে কোনো স্বচ্ছতা থাকল না। গতকাল শ‌নিবার বিডার বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত শুক্রবার ওয়াশিংটন ডিসিতে বাংলাদেশ দূতাবাসে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। বাংলাদেশের পক্ষে বিডা ও বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী এবং আর্জেন্ট এলএলসির চেয়ারম্যান ও সিইও জনাথন ব্যাস এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এ বিষয়ে রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আর্জেন্ট এলএনজি বছরে আড়াই কোটি...
    তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) কেনার লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্রের লুইজিয়ানা অঙ্গরাজ্যভিত্তিক আর্জেন্ট এলএনজির সঙ্গে চুক্তি করেছে বাংলাদেশ সরকার। আর্জেন্ট এলএনজি বর্তমানে লুইজিয়ানায় বার্ষিক ২৫ মিলিয়ন টন (এমটিপিএ) এলএনজি উৎপাদন সক্ষমতার অবকাঠামো উন্নয়ন করছে। তারা বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে একটি বাধ্যবাধকতাহীন (নন–বাইন্ডিং) চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। তাদের কাছ থেকে বছরে ৫ মিলিয়ন (৫০ লাখ) টন এলএনজি কিনবে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান (সিনিয়র সচিব) চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন বলেছেন, “বাংলাদেশ সরকার আজ ট্রাম্পের নতুন এনার্জি এক্সপোর্ট ম্যান্ডেটের ওপর ভিত্তি করে একটা ল্যান্ডমার্ক এগ্রিমেন্ট সাইন করেছে। ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হবার পর আমরাই প্রথম দেশ হিসেবে কোনো ডিল সাইন করলাম। ট্রাম্পের ইলেকশন প্রমিজের মধ্যে ‘ড্রিল, বেবি ড্রিল’ এ স্লোগানটা বেশ পপুলার ছিল। সেটা এই এনার্জি এক্সপোর্টকে ঘিরেই।” তিনি বলেন, “আমাদের দেশে...
    দেশে বছরে ৫০ লাখ টন তরলীকৃত গ্যাস সরবরাহ করবে মার্কিন কোম্পানি আর্জেন্ট এলএনজি। বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে বড় ধরনের একটি নন-বাইন্ডিং চুক্তির আওতায় রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন কোম্পানি পেট্রোবাংলার কাছে এ গ্যাস সরবরাহ করবে প্রতিষ্ঠানটি।  চুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ। এছাড়া মার্কিন কোম্পানি আর্জেন্ট এলএনজিও শুক্রবার এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে। খবর- রয়টার্স প্রতিবেদনে বলা হয়েছে- আর্জেন্ট এলএনজি বছরে আড়াই কোটি টন (২৫ মিলিয়ন মেট্রিক টন এমটিডিএ) এলএনজি সরবরাহের সক্ষমতার একটি অবকাঠামো গড়ে তুলছে লুইজিয়ানার পোর্ট ফোরচনে। এ প্রকল্পের কাজ শেষ হলে সেখান থেকে পেট্রোবাংলার কাছে চুক্তি অনুযায়ী এলএনজি বিক্রি করতে পারবে। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী রয়টার্সকে জানিয়েছেন, ‌‘এই চুক্তি শুধুমাত্র বাংলাদেশের শিল্পে ক্রমবর্ধমান নির্ভরযোগ্য জ্বালানি সরবরাহই নিশ্চিত করে না বরং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের...
    দেশে বছরে ৫০ লাখ টন তরলীকৃত গ্যাস সরবরাহ করবে মার্কিন কোম্পানি আর্জেন্ট এলএনজি। বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে বড় ধরনের একটি নন-বাইন্ডিং চুক্তির আওতায় রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন কোম্পানি পেট্রোবাংলার কাছে এ গ্যাস সরবরাহ করবে প্রতিষ্ঠানটি।  চুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ। মার্কিন কোম্পানি আর্জেন্ট এলএনজিও এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে। খবর- রয়টার্স প্রতিবেদনে বলা হয়েছে- আর্জেন্ট এলএনজি বছরে আড়াই কোটি টন এলএনজি সরবরাহের সক্ষমতার একটি অবকাঠামো গড়ে তুলছে লুইজিয়ানার পোর্ট ফোরচনে। এ প্রকল্পের কাজ শেষ হলে চুক্তি অনুসারে সেখান থেকে পেট্রোবাংলার কাছে এলএনজি বিক্রি করতে পারবে। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী রয়টার্সকে জানিয়েছেন, ‌‘চুক্তিটি কেবল দেশের ক্রমবর্ধমান শিল্পে নির্ভরযোগ্য জ্বালানি সরবরাহই নিশ্চিত করবে না, এটি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের কৌশলগত অংশীদারত্বকে আরও শক্তিশালী করবে।’  
    দেশের জ্বালানি সরবরাহ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পৃথক দুটি প্রস্তাবের মাধ্যমে স্পট মার্কেট থেকে দুই কার্গো এলএনজি আমদানি করবে সরকার। এতে মোট ব্যয় হবে একহাজার ৩৫৫ কোটি ৮৩ লাখ ২৯ হাজার ৪৬ টাকা। বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সভা প্রস্তাব দুটিতে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।  সভায় কমিটির সদস্য, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিব ও উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।   সভা সূত্রে জানা যায়, পাবলিক প্রকিউরমেন্ট বিধিমালা, ২০০৮ অনুসরণে আন্তর্জাতিক কোটেশন প্রক্রিয়ায় স্পট মার্কেট থেকে ১ কার্গো এলএনজি আমদানির অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। সূত্র জানায়, পেট্রোবাংলা কর্তৃক ১ কার্গো এলএনজি সরবরাহের জন্য মাস্টার সেল অ্যান্ড পারচেজ অ্যাগ্রিমেন্ট (এমএসপিএ) স্বাক্ষরকারী চুক্তিবদ্ধ ১৬টি প্রতিষ্ঠানের (এর আগে এমএসপিএ স্বাক্ষরকারী ২৩টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৭টি প্রতিষ্ঠান মেয়াদোত্তীর্ণ)...
    বঙ্গোপসাগরের বাংলাদেশ অংশে জ্বালানি সম্পদ অনুসন্ধানে বিদেশি তৈল-গ্যাস কোম্পানি তথা আইওসিসমূহের অনাগ্রহ সম্পর্কে বুধবার সমকাল যেই সংবাদ দিয়াছে, উহা শুধু হতাশাজনক নহে; উদ্বেগজনকও বটে। প্রতিবেদনমতে, অনেক পথ পার হইয়া বঙ্গোপসাগরে তৈল-গ্যাস অনুসন্ধানের লক্ষ্যে গত মার্চে আন্তর্জাতিক টেন্ডার আহ্বান করিয়াছিল পেট্রোবাংলা। সাতটি বিদেশি আইওসি দরপত্রের নথি ক্রয়ও করিয়াছিল। দরপত্র জমা প্রদানের সময়সীমা গত বৎসরের সেপ্টেম্বর হইতে বর্ধিত করিয়া ডিসেম্বর নির্ধারণ করিবার পরও কেহ কোনো প্রস্তাব জমা দেয় নাই। উপরন্তু, এই অনাগ্রহের কারণ জানিতে চাহিয়া সংশ্লিষ্ট কোম্পানিগুলিকে প্রেরিত চিঠিরও উত্তর মিলে নাই। স্থলভাগে তৈল-গ্যাস প্রাপ্তির নূতন সম্ভাবনা কম থাকায় দেশের গ্যাস সংকট সমাধানের অন্যতম ভরসা হিসাবে দেখা হয় বঙ্গোপসাগরকে। দর প্রক্রিয়ায় কোনো বিদেশি কোম্পানির অংশগ্রহণ না করা তাই দেশের জ্বালানি খাতের জন্য দুঃসংবাদ। ইহার ফলে একদিকে বিদ্যমান গ্যাস ঘাটতি আরও বৃদ্ধি পাইবে,...
    দেশের গ্যাস সংকট সমাধানের অন্যতম ভরসা হিসেবে দেখা হয় বঙ্গোপসাগরকে। বিগত সরকার গত এক দশকও এই অনুসন্ধান কার্যক্রম শুরু করতে পারেনি। অনেক পথ পেরিয়ে গত মার্চে আন্তর্জাতিক টেন্ডার ডাকে পেট্রোবাংলা। সাতটি বিদেশি তেল-গ্যাস কোম্পানি (আইওসি) দরপত্রের নথি কিনেছিল। কেউ প্রস্তাব জমা দেয়নি। বিদেশি কোম্পানিগুলোর এই অনাগ্রহ কেন, তা জানতে সংশ্লিষ্ট কোম্পানিগুলোকে চিঠি দিয়েছিল সরকারের মালিকানাধীন জাতীয় এই তেল কোম্পানি। তারও জবাব আসেনি। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, দর প্রক্রিয়ায় কোনো বিদেশি কোম্পানির অংশ না নেওয়া দেশের জ্বালানি খাতের জন্য দুঃসংবাদ। তাদের মতে, দেশে রাজনৈতিক সরকার না থাকায় বিনিয়োগ চুক্তি নিয়ে শঙ্কিত আইওসি। তাই তারা হয়তো আলোচনা করতে আগ্রহী নয়। তবে বিদেশি কোম্পানির অনাগ্রহ সংকটে থাকা দেশের জ্বালানি খাতকে আরও বিপর্যয়ের দিকে ঠেলে দেবে। ব্যয়বহুল এলএনজির ওপর নির্ভরশীলতা আরও বাড়বে। মডেল পিএসসি ও...
    রাজধানী ঢাকা, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জসহ বিভিন্ন এলাকায় গ্যাসের ব্যাপক সংকটে মানুষের ভোগান্তি বেড়েছে। অনেক জায়গায় দিনের বেলায় গ্যাস থাকছে না। রান্নার চুলা জ্বালাতে রাতের জন্য অপেক্ষা করতে হয়। প্রয়োজনীয় গ্যাস পাচ্ছেন না শিল্পের গ্রাহকেরাও। ফলে রপ্তানিমুখী কারখানায় উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে।সাধারণত শীতের সময় বিদ্যুৎ উৎপাদন অর্ধেকে নেমে যায়। এতে বিদ্যুৎ খাতে গ্যাসের চাহিদা কমে যায়। ফলে শিল্প, আবাসিক ও বাণিজ্যিক খাতে গ্যাসের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ার কথা। কিন্তু এবার গ্যাসের সরবরাহ কমে গেছে। দেশীয় গ্যাসক্ষেত্র থেকে উৎপাদন টানা কমছে। ফলে শীতেও গ্যাস–সংকট ভোগাচ্ছে গ্রাহকদের। বিশেষজ্ঞদের শঙ্কা, সামনে এটি আরও ভোগাবে।দিনে এখন গ্যাসের চাহিদা ৩৮০ কোটি ঘনফুট। দিনে সর্বোচ্চ ৩০০ কোটি ঘনফুট সরবরাহ করা হলে পরিস্থিতি সামলানো যায়। তবে এখন সরবরাহ করা হচ্ছে ২৫০ কোটি ঘনফুট।দেশে একসময় দিনে ২৭০ কোটি ঘনফুট গ্যাস উৎপাদিত হতো।...
    শিল্প কারখানায় নতুন করে গ্যাসের দাম বৃদ্ধিকে আত্মঘাতী হিসেবে দেখছে ইন্ডাষ্ট্রি এক্সিকিউটিভ ফোরাম (আইইএফ)। এ পরিকল্পনা বাতিল করা এবং চলমান গ্যাস সংকট নিরসন করে নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন সংগঠনের নেতারা। শনিবার রাতে রাজধানীর একটি হোটেলে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় এ দাবি জানানো হয়।  আইইএফ হচ্ছে বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন নির্বাহীদের প্ল্যাটফর্ম। আজই এ ফোরামের আত্মপ্রকাশ হয়। শিল্প ও শ্রমিক কর্মকর্তাদের স্বার্থে কাজ করবে এ ফোরাম। বস্ত্র ও পোশাক, সিরামিক খাতসহ বৃহৎ অন্যান্য শিল্প খাতের প্রতিনিধিরা রয়েছেন এ ফোরামে।  ‘শিল্পোৎপাদন, সাশ্রয়ী জ্বালানি, কর্মসংস্থান ও টেকসই উন্নয়ন’ শীর্ষক মত বিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন যমুনা গ্রুপের হুরাইন হাইটেক ফেব্রিকের প্রধান বিপণন কর্মকর্তা মো. আব্দুল হাকিম, মিথিলা গ্রুপের নির্বাহী পরিচালক মো. সাজেদুর রহমান তালুকদার, প্যারাগন সিরামিকসের সিনিয়র জিএম মোসাহেব কাক্কা ও...
۱