2025-02-22@09:00:41 GMT
إجمالي نتائج البحث: 12

«বরফ র»:

    অফিসের রুটিন কাজে আটকে পড়ে প্রায় হাঁপিয়ে উঠেছি। বহুদিন কোথাও বেড়াতে যাওয়া হয়নি। বেশ কিছুদিন ধরে ভাবছিলাম মনের ক্লান্তি দূর করতে কোথাও ভ্রমণে যাওয়া দরকার। ভ্রমণ শরীর আর মন দুইয়ের জন্য সেরা দাওয়াই। ভ্রমণের স্বপ্ন ভাবনায় দানা বাঁধলে ভাবতে থাকি- যদি পাখির মতো মুক্ত জীবন থাকতো, পৃথিবী চষে বেড়ানোর মতো টাকা থাকতো, তাহলে ঘুরে বেড়াতাম সবুজ পাহাড়ে, গাংচিলের মতো নীল জলের সমুদ্রের উপর। স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করা খুব কঠিন ব্যাপার! এবার ভ্রমণের স্থান নির্বাচন করেছি ইন্ডিয়ার এমন একটি রাজ্য, যার আশেপাশে কাঞ্চনজঙ্ঘা বা হিমালয়ের সৌন্দর্য নেই। যেখানে নেই সাদা বরফের গায়ে সোনালি রোদের কিরণ লেগে দ্যোতনা সৃষ্টির দৃশ্য, নেই শ্বেত বরফের শীতলতা। যাচ্ছি কবিগুরুর শহর, জীবনানন্দের শহর, শীর্ষেন্দু, সুনীল, সমরেশের শহর কলকাতায়। ১০ জানুয়ারি ২০২৫, রাত ১২টা ৩০...
    বিশ্বের হিমবাহগুলো দশক ধরে দ্রুতগতিতে গলেছে। এভাবে হিমবাহ গলার নজির আগে দেখা যায়নি। আন্তর্জাতিক গবেষক দলের নতুন এক গবেষণা থেকে এ তথ্য জানা গেছে।গবেষকেরা সতর্ক করেছেন, আগামী বছরগুলোতে পূর্বানুমানের চেয়ে বেশি দ্রুতগতিতে হিমবাহ গলতে পারে এবং এতে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বেড়ে যেতে পারে।গত বুধবার নেচার সাময়িকীতে এ–সংক্রান্ত গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে।গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, গত দশকে হিমবাহ গলার হার উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। ২০০০ থেকে ২০১১ সালের মধ্যে যে হারে হিমবাহ গলেছে, সে তুলনায় ২০১২ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে প্রায় ৩৬ শতাংশ বেশি গলেছে।বিজ্ঞানীরা বলছেন, ছোট ছোট হিমবাহের অঞ্চলগুলোতে এ ধরনের ঘটনা বেশি ঘটছে। এমনটা চললে এ শতাব্দীতে হয়তো এসব হিমবাহের অস্তিত্ব হারিয়ে যাবে।জুরিখ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও গবেষণা প্রতিবেদনটির সহরচয়িতা মিশায়েল জেম্প বলেছেন, ‘আমরা এ শতাব্দীর শেষ নাগাদ পূর্বধারণার চেয়ে বেশি মাত্রায়...
    জলবায়ু পরিবর্তনসহ নানা কারণে বিশ্বের তাপমাত্রা বাড়ছে। একই সঙ্গে বাড়ছে সমুদ্রের তাপমাত্রাও। স্যাটেলাইটের তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, সাগরের উপরিভাগে থাকা বরফ দ্রুত কমছে। এর ফলে সাগর বেশি তাপ শোষণ করছে, যা পৃথিবীকে আরও উষ্ণ করে তুলছে।ইউএস ন্যাশনাল স্নো অ্যান্ড আইস ডেটা সেন্টারের তথ্য মতে, ১৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আর্কটিক ও অ্যান্টার্কটিক মহাসাগরে ১ কোটি ৫৭ লাখ ৬০ হাজার বর্গকিলোমিটারজুড়ে বরফ রয়েছে। ২০২৩ সালের জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাসে বরফে আবৃত এলাকার পরিমাণ ছিল ১ কোটি ৫৯ লাখ ৩০ হাজার বর্গকিলোমিটার।বৈশ্বিক উষ্ণায়নের কারণেই মূলত আর্কটিক ও অ্যান্টার্কটিক মহাসাগরের বরফ দ্রুত হ্রাস পাচ্ছে। ২০১০ দশকের মাঝামাঝি থেকে অ্যান্টার্কটিক মহাসাগরে বরফের পরিমাণ কমতে থাকে। এ বিষয়ে বিজ্ঞানী ওয়ালি মেয়র বলেন, ‘প্রতিবছর আমরা যে তথ্য পাচ্ছি, তা ইঙ্গিত করছে, এটি কোনো অস্থায়ী পরিবর্তন নয়।’ব্রিটিশ অ্যান্টার্কটিক সার্ভের বিজ্ঞানী...
    শহর বা গ্রামের পাশাপাশি পৃথিবীর সব প্রান্তেই ছড়িয়ে পড়েছে প্লাস্টিক। নানা ধরনের চেষ্টা করেও ঠেকানো যাচ্ছে না প্লাস্টিকের উপস্থিতি। সম্প্রতি অ্যান্টার্কটিকার প্রত্যন্ত অঞ্চলে ক্ষুদ্র প্লাস্টিক কণা বা মাইক্রোপ্লাস্টিকের সন্ধান পেয়েছেন ব্রিটিশ অ্যান্টার্কটিক সার্ভের (বিএএস) বিজ্ঞানীরা। তাঁদের দাবি, অ্যান্টার্কটিকার গভীরে বরফের মধ্যে প্রথমবারের মতো মাইক্রোপ্লাস্টিক পাওয়া গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, এসব মাইক্রোপ্লাস্টিক স্থানীয় কোনো উৎস থেকে এসেছে।হিমায়িত এলাকায় মাইক্রোপ্লাস্টিকের প্রভাব বিজ্ঞানীদের কাছে এখনো অস্পষ্ট। এ বিষয়ে বিজ্ঞানী কার্স্টি জোনস-উইলিয়ামস বলেন, ‘অ্যান্টার্কটিকায় প্রবেশের জন্য কঠোর নিয়মকানুন মানতে হয়। তারপরেও দূরবর্তী ও অত্যন্ত নিয়ন্ত্রিত এলাকায় মাইক্রোপ্লাস্টিক দূষণের প্রমাণ পেয়েছি আমরা। প্লাস্টিকের উপস্থিতি প্রমাণ করছে পৃথিবীর সব জায়গায় এখন প্লাস্টিকের উপস্থিতি রয়েছে।’আরও পড়ুনঅ্যান্টার্কটিকায় বরফ আচ্ছাদিত হ্রদের নিচে জীবাণুর নতুন ইকোসিস্টেমের সন্ধান১৩ জানুয়ারি ২০২৫ব্রিটিশ অ্যান্টার্কটিক সার্ভের বিজ্ঞানীরা গবেষণার জন্য অ্যান্টার্কটিকার ইউনিয়ন হিমবাহ ও শানজ হিমবাহ...
    বর্তমান সময়ে একটানা বসা কাজের জন্য অনেকেই  পিঠে ব্যথার সমস্যায় ভোগেন। এর ফলে কাজের ক্ষমতাও কমতে থাকে। তখন সোজা হয়ে দাঁড়ানো খুব সমস্যার হয়ে যায়। তবে পিঠে ব্যথা খুব সহজেই ঘরোয়া  কিছু প্রতিকার দিয়ে কমাতে পারেন। যেমন- বরফ ব্যবহার : পিঠে প্রচণ্ড ব্যথা হলে, পিঠ ফুলে গেলে দ্রুত একটা বরফের প্যাক লাগাতে পারেন। একটি তোয়ালেতে বরফ মুড়ে পিঠে লাগাতে পারেন। এতে খুব সহজেই ব্যথা কমবে।  বসা: পিঠের ব্যথা কমাতে সঠিকভাবে বসতে হবে। অনেক সময় বসার ভুলের কারণেও এমন সমস্যা হয় অনেকের। পিঠে চাপ পড়ার কারণে পিঠে ব্যথা হয়। এ কারণে সোজা হয়ে বসুন। ম্যাসেজ : পিঠে নিয়মিত ম্যাসেজ করবেন। তাহলে রক্ত সঞ্চালন ভালো হয়। পিঠে ব্যথা সহজে হয় না। এমনকি গায়ে, হাত, পায়ের ব্যথাও দূর হবে।  রসুন: পিঠে ব্যথা দূর করতে...
    উত্তপ্ত ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিএনপি। সম্মেলন সফল করতে লাঠি মিছিল হয়েছে। আবার সম্মেলনের বিরোধিতা করে মশাল, ঝাড়ু ও জুতা মিছিলও হয়েছে। সম্মেলনের তারিখ পিছিয়েছে দুই দফা। তৃতীয় তারিখেও সম্মেলন হবে কি না এ নিয়ে সংশয়। অবশেষে দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের হস্তক্ষেপে সম্পর্কের বরফ গলতে শুরু করেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপিতে। তারেক রহমানের নির্দেশ পেয়ে বিরোধীতাকারী পক্ষ সম্মেলনে যোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এতে কেটে গেছে সংশয়। দুই দফা পিছিয়ে আগামী ১ ফেব্রুয়ারি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সম্মেলনের নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়। প্রায় এক দশক পর হতে যাওয়া সম্মেলনে সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদক পদে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে বলে দলটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল। দলের ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতাদের বাদ দিয়ে ভোটার তালিকা করা হয়েছে বলে বিরোধীতাকারী পক্ষ থেকে...
    ঢাকাই সিনেমার নায়ক জায়েদ খান। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড নিয়ে জায়েদ খানকে ব্যস্ত দেখা গেলেও তা এখন অতীত।   গত কয়েক বছরে কখনো গান গেয়ে, কখনো বক্তব্য দিয়ে, সর্বশেষ ডিগবাজি দিয়ে ভাইরাল হয়েছেন জায়েদ খান। বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করলেও আলোচনা থেকে দূরে নেই এই নায়ক। ফের ডিগবাজি দিয়ে আলোচনার জন্ম দিলেন তিনি। বুধবার (২২ জানুয়ারি) জায়েদ খান তার ফেসবুকে একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন। তাতে দেখা যায়, বরফের ওপরে দাঁড়িয়ে জায়েদ খান। তার সঙ্গে রয়েছেন চিত্রনায়িকা অর্চিতা স্পর্শিয়া ও অভিনেত্রী নীল হুরেরজাহান। এক পর্যায়ে ডিগবাজি দেন জায়েদন খান। তার দেখাদেখি ডিগবাজি দিতে দেখা যায় এই দুই অভিনেত্রীকেও। আরো পড়ুন: সাইফের বাড়ির নিরাপত্তার দায়িত্ব নিলেন ‘কে. ডি. পাঠক’ ‘হাজারো চাঁদনি রাত তোমার হাত ধরে...
    হিমালয় অভিযান বরাবরই ঝুঁকিপূর্ণ। শীতকালে তুষারপাত ও বৈরী আবহাওয়ায় তা আরও বেড়ে যায়। সাধারণত এ সময়ে হিমালয়ে অভিযান থেকে বিরত থাকেন পর্বতারোহীরা। এ চ্যালেঞ্জটাই গ্রহণ করেন বাংলাদেশের পাঁচ নারী। এবারই প্রথম বাংলাদেশের কোনো নারী অভিযাত্রী দল নেপালে অভিযান চালায়। ল্যাংটাং হিমালয়ের তিনটি চূড়া– ৫ হাজার ৫০০ মিটার উচ্চতাসম্পন্ন ইয়ালা শৃঙ্গ, ৫ হাজার ১৪৫ মিটার উচ্চতাসম্পন্ন সুরিয়া শৃঙ্গ এবং ৪ হাজার ৭৪৭ মিটার উঁচু গাঁসাইকুণ্ড শৃঙ্গ জয় করেন নারী অভিযাত্রীরা। প্রতিটি চূড়ায় দাঁড়িয়ে গর্বের সঙ্গে জাতীয় পতাকা উড়িয়েছেন তারা।  তীব্র ঠান্ডার মধ্যে দুর্গম হিমালয় অভিযান সম্পন্ন করা নারীদের মধ্যে রয়েছেন– এভারেস্টজয়ী পর্বতারোহী নিশাত মজুমদার। তাঁর নেতৃত্বে অভিযানে আরও অংশ নেন ইয়াসমিন লিসা, তহুরা সুলতানা রেখা, প্রশিক্ষণার্থী ট্র্যাকার এপি তালুকদার এবং অর্পিতা দেবনাথ।  তবে এই পাঁচ নারী পর্বতারোহীর গল্প এটুকুই নয় শুধু।...
    ছোটবেলায় বইয়ে পড়েছিলাম এভারেস্ট হচ্ছে পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ। তখন থেকেই বরফ আবৃত পর্বত দেখার খুব ইচ্ছে ছিল। ২০২০ সালে পর্বতারোহণ ক্লাব বাংলা মাউন্টেইনারিং অ্যান্ড ট্র্যাকিং ক্লাবের (বিএমটিসি) সদস্য হয়েছি। সে সময় ক্লাবের ভাইয়া-আপুদের কাছে হিমালয়ের গল্প শুনে ইচ্ছেটা আরও তীব্র হয়। হঠাৎ একদিন পর্বতারোহী ইকরামুল হাসান শাকিল ভাই জানতে চাইলেন আমি হিমালয়ের অন্নপূর্ণা বেসক্যাম্পে ট্র্যাকিং করতে চাই কিনা। এ সুযোগটা হাতছাড়া করি কী করে! পরিবারের কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে একদিন পরই তাঁকে যাওয়ার আগ্রহের কথা জানিয়ে দিলাম। তারিখ ঠিক হলো ২৩ ডিসেম্বর।  সকাল সাড়ে ১০টায় বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে উঠে বসলাম। প্রথমবারের মতো বিদেশ ভ্রমণ, তাও আবার বিমানে, সেটিও প্রথমবারের মতো। বিমানের জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে দেখছি তুলার মতো মেঘগুলো ভেসে আছে। ঘণ্টাখানেক সময় লাগল কাঠমান্ডু পৌঁছাতে। এই ট্রিপে আমরা চারজন...
    অ্যান্টার্কটিকার অ্যামরফাস ও বোল্ডার ক্লে হিমশৈলর মধ্যে অবস্থিত এনিগমা হ্রদ। এই হ্রদের গড় তাপমাত্রা ৭ ডিগ্রি ফারেনহাইট, শীতকালে যা নেমে যায় শূন্যের নিচে ৪১ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত। প্রায় স্থায়ীভাবে বরফাচ্ছাদিত থাকায় আবিষ্কারের পর থেকে হ্রদটিকে পূর্ণ হিমায়িত বলে মনে করা হতো। তবে ২০১৯ সালের নভেম্বর থেকে ২০২০ সালের জানুয়ারি মাস পর্যন্ত অ্যান্টার্কটিকায় অভিযানের সময় রাডার দিয়ে জরিপ করার সময় হ্রদের বরফের প্রায় ৪০ ফুট নিচে পানির সন্ধান পাওয়া যায়। সেই পানির উৎস খোঁজার সময় সেখানে বিভিন্ন ধরনের অণুজীবের খোঁজ পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা।বিজ্ঞানীদের দাবি, বায়ুমণ্ডল থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়া সত্ত্বেও লেক এনিগমার পানিতে বিভিন্ন ধরনের জীবাণু রয়েছে। বেশ কিছু জীবাণু সালোকসংশ্লেষী, যা হ্রদে অক্সিজেন সরবরাহ করে। জীবাণুগুলোর মধ্যে প্যাটেসিব্যাক্টেরিয়ার বিভিন্ন ধরনের প্রজাতি রয়েছে। প্যাটেসিব্যাকটেরিয়া বেঁচে থাকার জন্য কৌশল বদলে ফেলতে পারে। আর তাই...
    সূর্যকে কেউ লাল, হলুদ বা কমলা রঙে দেখে থাকে। আসলে সূর্য নানা রঙের মিশ্রণের কারণে সাদা দেখায়। কিন্তু ২০০ বছর আগে পৃথিবীবাসী সূর্যকে একবার নীল রঙে দেখেছিল। কিন্তু কেন? এ রহস্যের কিনারা এত দিন করতে পারেননি বিজ্ঞানীরা। সাম্প্রতিক এক গবেষণার পর স্কটল্যান্ডের বিজ্ঞানীরা দাবি করেছেন, ২০০ বছর আগের সেই রহস্যের সমাধান করতে পেরেছেন।স্কটল্যান্ডের সেইন্ট অ্যান্ড্রুজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা বলছেন, ১৮৩১ সালে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে সূর্যের রং পরিবর্তন দেখানোর পেছনে ছিল বিশাল আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের ঘটনা। অগ্ন্যুৎপাতের ফলে রাসায়নিক সালফার ডাই-অক্সাইডের ব্যাপক ধোঁয়া সৃষ্টি হয়, যা বায়ুমণ্ডলে ছড়িয়ে যায়। এতে ওই বছর বিশ্বের উষ্ণতা কমে যায়। এ ঘটনার ফলে শীতল পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে নানা উদ্ভট জলবায়ু পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছিল।গবেষণাসংক্রান্ত নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে ‘প্রসিডিংস অব দ্য ন্যাশনাল একাডেমি অব সায়েন্সেস’ (পিএনএএস) শীর্ষক সাময়িকীতে। নিবন্ধে বলা হয়,...
۱