ঢাকাই সিনেমার নায়ক জায়েদ খান। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড নিয়ে জায়েদ খানকে ব্যস্ত দেখা গেলেও তা এখন অতীত।  

গত কয়েক বছরে কখনো গান গেয়ে, কখনো বক্তব্য দিয়ে, সর্বশেষ ডিগবাজি দিয়ে ভাইরাল হয়েছেন জায়েদ খান। বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করলেও আলোচনা থেকে দূরে নেই এই নায়ক। ফের ডিগবাজি দিয়ে আলোচনার জন্ম দিলেন তিনি।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) জায়েদ খান তার ফেসবুকে একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন। তাতে দেখা যায়, বরফের ওপরে দাঁড়িয়ে জায়েদ খান। তার সঙ্গে রয়েছেন চিত্রনায়িকা অর্চিতা স্পর্শিয়া ও অভিনেত্রী নীল হুরেরজাহান। এক পর্যায়ে ডিগবাজি দেন জায়েদন খান। তার দেখাদেখি ডিগবাজি দিতে দেখা যায় এই দুই অভিনেত্রীকেও।

আরো পড়ুন:

সাইফের বাড়ির নিরাপত্তার দায়িত্ব নিলেন ‘কে.

ডি. পাঠক’

‘হাজারো চাঁদনি রাত তোমার হাত ধরে কাটাতে চাই’

এ ভিডিওর ক্যাপশনে জায়েদ খান লেখেন— “নায়িকার অনুরোধে প্রথমবারের মতো বরফের ওপর ডিগবাজি দিতে হলো। শেষমেষ নায়িকা দুইজনই ডিগবাজি দিয়ে ফেললেন।”

দুই নায়িকাকে জায়েদ খানের ডিগবাজি দারুণ উপভোগ করছেন নেটিজেনরাও। রাশেদ রানা নামে একজন লেখেন, “ জায়েদ খান সারা বাংলাদেশের মানুষের মাঝে ডিগবাজিকে জনপ্রিয় করছেন। এটা একটা ব্র্যান্ড ডিগবাজি। হেটার্স না থাকলে সে পুর্ণাঙ্গ মানুষ হতে পারে না।” সর্দর মামুন লেখেন, “আপনি পারেনও ভাই, মেয়েদেরও কাজে লাগিয়ে দিলেন!” ফাহিম ফয়সাল লেখেন, “দুই নাইকার ডিগবাজি সিরাম হইছে। হাসতে হাসতে শেষ। মনে হচ্ছে ১ বছরের কোনো বাচ্চা ডিগবাজি দিচ্ছে।” এমন অসংখ্য মন্তব্য ভেসে বেড়াচ্ছে কমেন্ট বক্সে।

ঢাকা/শান্ত

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর চলচ চ ত র

এছাড়াও পড়ুন:

শিক্ষক ও সাংবাদিক জগদীশ চন্দ্র ঘোষের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

ফরিদপুরের প্রবীণ শিক্ষক ও সাংবাদিক জগদীশ চন্দ্র ঘোষ ওরফে তারাপদ- এর চতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকী বুধবার পালিত হয়েছে। দিনটি স্মরণে তাঁর ফরিদপুর শহরের ঝিলটুলীর বাসভবনে গীতাপাঠসহ বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। 

এ ছাড়া দুপুরে স্থানীয় রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রম ও ফরিদপুরে শ্রীঅঙ্গনে বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ২০২১ সালের ২ এপ্রিল ৯৩ বছর বয়সে তিনি মারা যান।

১৯২৮ সালের ৬ আগস্ট মানিকগঞ্জের কাঞ্চনপুর গ্রামে জন্ম হয় জগদীশ চন্দ্র ঘোষের। ১৯৭১ সালের ২ মে পাকিস্তানি বাহিনীর হত্যাকাণ্ডের শিকার হয় তাঁর পরিবার। ওই দিন তাঁর বাবা যোগেশ চন্দ্র ঘোষ, ভাই গৌরগোপাল ঘোষ ও কাকাতো ভাই বাবলু ঘোষ গণহত্যার শিকার হন।

জগদীশ চন্দ্র ঘোষ শিক্ষকতার পাশাপাশি সাংবাদিকতা করতেন। দীর্ঘ ৪০ বছর তিনি বাংলাদেশ অবজারভার পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এ ছাড়া নাটকসহ বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত ছিলেন তিনি। 
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ