2025-01-31@15:02:53 GMT
إجمالي نتائج البحث: 7

«র উপসর গ»:

    নানা কারণে শরীরে অতিরিক্ত পানি জমতে পারে। মানবদেহের টিস্যু বা কলায় অতিরিক্ত পানি জমে ফুলে যাওয়ার নাম ইডেমা। শরীরের যে কোনো স্থানে পানি জমতে পারে; তবে পা, পেট, হাত ও মুখ এসব স্থানে ইডেমা বা পানি বেশি দেখা যায়। যেসব কারণে ইডেমা হয় তা হলো খাদ্যে অতিরিক্ত লবণ, হার্ট ফেইলিওর, কিডনি রোগ, লিভার সিরোসিস, গর্ভকাল, লিম্ফ বা লসিকা চলাচলে বাধা, দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে বা বসে থাকা, কিছু ওষুধ ক্যালসিয়াম ব্লকার, ব্যথানাশক, স্টেরয়েড ইত্যাদি। কোনো কোনো সময় ইডেমা হার্ট ফেইলিওর, কিডনি রোগ বা লিভার সিরোসিসের মতো জটিল রোগের উপসর্গ বা চিহ্ন হিসেবে দেখা দেয়। হার্ট ফেইলিওর হলে হৃদযন্ত্র সংকোচনের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় পরিমাণ রক্ত বের করতে পারে না। ফলে ফুসফুস, পা, পেটে পানি জমে যায়। কিডনি অসুস্থ হলে প্রস্রাবের মাধ্যমে দেহের অপ্রয়োজনীয় পানি...
    ঘন ঘন ভুলে যাচ্ছেন? ডিমেনশিয়ার উপসর্গ মনে হলেও আদতে ভিটামিনের ঘাটতি নয় তো? ভিটামিন বি১২ শরীরের অতি প্রয়োজনীয় একটি পুষ্টি উপাদান। মানবদেহ সরাসরি এই ভিটামিন উৎপাদন করতে না পারায় এর ঘাটতি দেখা যায়। মানবদেহের একটি অতি প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান ভিটামিন বি১২। রক্তের গঠন ও স্নায়ুতন্ত্র সঠিকভাবে কাজ করার জন্য এই ভিটামিনের প্রয়োজন হয়।  মানবদেহ এই ভিটামিন সরাসরি উৎপাদন করতে পারে না। এর জন্য আমাদের শরীরকে নির্ভর করতে হয় যথাযথ খাবার ও ফুড সাপ্লিমেন্টের ওপর। বিশেষ করে নিরামিশাষীদের মধ্যে এ ভিটামিনের ঘাটতি দেখা যায়। কারণ, এটি ‘প্লান্টবেসড ভিটামিন’ নয়। ভিটামিন বি১২-এর ঘাটতি বুঝতে অনেক সময় দেরি হয়ে যায়। কারণ, এর উপসর্গগুলো অনেকটা ডিমেনশিয়ার উপসর্গের মতো। lকোনো বিষয়ে সংশয় তৈরি হচ্ছে? এর কারণ ভিটামিন বি১২-এর ঘাটতি। এই ভিটামিন সারা শরীরে অক্সিজেন সরবরাহ...
    হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস (এইচএমপিভি) প্রতিরোধে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রয়োজনীয় সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।গতকাল সোমবার বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) এ নির্দেশনা জারি করে। বেবিচক বলছে, সাধারণ যাত্রী, বিমানবন্দরে কর্তব্যরত কর্মীসহ উড়োজাহাজ সংস্থাগুলো ক্রুদের এসব নির্দেশনা মেনে চলতে হবে।আরও পড়ুনহিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস কী১০ জানুয়ারি ২০২৫নির্দেশনায় বলা হয়েছে, যাত্রী কিংবা কর্মীদের কারও জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্টের মতো উপসর্গ দেখা দিলে তা অবিলম্বে বিমানবন্দর হেলথ সার্ভিস টিমকে জানাতে হবে। পাশাপাশি বিমানবন্দরে মাস্ক পরা ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।উড়োজাহাজ সংস্থাগুলোর জন্য জারি করা নির্দেশনায় বলা হয়েছে, বিশেষ করে এইচএমপিভি ছড়িয়েছে, এমন দেশগুলো থেকে আসা ফ্লাইটের ক্ষেত্রে যাত্রার স্থানে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। ফ্লাইটে কোনো যাত্রী বা ক্রুর মধ্যে উপসর্গ দেখা দিলে, তা অবিলম্বে বিমানবন্দর স্বাস্থ্য ইউনিটকে জানাতে হবে।...
    প্রস্টেট ক্যান্সার পুরুষকে ভীষণ সমস্যায় ফেলে দেয়। বয়সকালে এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি। কোন কোন লক্ষণ দেখলে বুঝবেন শরীরে জায়গা করে নিয়েছে এ অসুখ?  বারবার প্রস্রাব, প্রস্রাবে জ্বালা থাকলে সতর্ক হোন। প্রস্টেট গ্ল্যান্ডের ক্যান্সারকে বলা হয় প্রস্টেট ক্যান্সার। এ অসুখে আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে। সঠিক সময়ে চিকিৎসা হলে এ রোগ থেকে অনায়াসে বাঁচা সম্ভব। প্রস্টেট ক্যান্সারের লক্ষণ সম্পর্কে জ্ঞান না থাকায় বহু ক্ষেত্রেই রোগ রয়ে যাচ্ছে অন্তরালে। প্রস্টেট থাকে পুরুষের পেনিসের ঠিক গোড়ায়। এ গ্রন্থিটি অনেকটা ওয়ালনাটের আকৃতির হয়। এ গ্রন্থিতে তৈরি হয় সেমিলাল ফ্লুইড, যা স্পার্মকে রক্ষা করে, এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় নিয়ে যায়। এ গ্রন্থিতে প্রথমে একটি, তারপর দুটি– এভাবে সংখ্যা বাড়াতে থাকে ক্যান্সার কোষ। তৈরি হয় টিউমার। এই টিউমার অবশ্যই ক্যান্সারাস। মনে রাখবেন,...
    অ্যাজমা বা হাঁপানি তীব্র হলে দম বন্ধ হয়ে আসার অনুভূতি হয়। হাঁপানির লক্ষণগুলোর আকস্মিক তীব্রতার ক্ষেত্রে সংকুচিত শ্বাসনালি শক্ত ও সরু হয়ে যায়, শ্বাসনালির আস্তরণ ফুলে যায় এবং স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি শ্লেষ্মা তৈরি হয়। ফলে প্রচণ্ড শ্বাসকষ্ট, কাশি, দ্রুত শ্বাসপ্রশ্বাস, বুকে চাপ, একটা পুরো বাক্য একনিশ্বাসে বলতে না পারা ও শ্বাসের সঙ্গে শোঁ শোঁ শব্দ হয়। এ সময় দ্রুত চিকিৎসা হিসেবে নেবুলাইজেশন, অক্সিজেন, স্টেরয়েডজাতীয় ওষুধ ব্যবহার করা হয়। হঠাৎ শ্বাসকষ্টের আরও ৯টি কারণ তুলে ধরা হলো—সিওপিডি বা ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ: ফুসফুসের প্রদাহজনিত দীর্ঘমেয়াদি রোগ। ধূমপায়ীদের এটি বেশি হয়। এ ছাড়া বায়ুদূষণ, ধুলাবালু, অস্বাস্থ্যকর জীবন ও পরিবেশ এর জন্য দায়ী। কোনো সংক্রমণের কারণে এ রোগে হঠাৎ প্রচণ্ড শ্বাসকষ্ট শুরু হতে পারে, অতিরিক্ত শ্লেষ্মা বা কফ তৈরি হয়, শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা...
    ভাইরাস দ্বারা শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ ইতিমধ্যে বিশ্বব্যাপী জনস্বাস্থ্যের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এই সংক্রমণ কখনো কখনো সব বয়সের মানুষের জন্য গুরুতর অসুস্থতার উৎস এমনকি মৃত্যুর প্রধান কারণ হয়ে ওঠে। ভাইরাল আরটিআইয়ের বৈশিষ্ট্য হলো এটি দ্রুত সংক্রমণ ছড়াতে পারে এবং ব্যাপক বিস্তার লাভ করতে পারে, যা এর প্রতিরোধকে কিছুটা কঠিন করে তোলে। বিশেষজ্ঞদের মতে, তীব্র ভাইরাল শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের জন্য প্রধানত কয়েকটি নির্দিষ্ট ভাইরাস দায়ী। এর মধ্যে রয়েছে রেসপিরেটরি সিনসাইটিয়াল ভাইরাস (আরএসভি), ইনফ্লুয়েঞ্জা এ এবং বি, প্যারাইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস, করোনাভাইরাস, রাইনোভাইরাস এবং মানব অ্যাডেনোভাইরাস। এই ভাইরাসগুলোর প্রভাব শুধু ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং এদের কারণে জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থার ওপর বিরাট চাপ সৃষ্টি হয়। ফলে ভাইরাল আরটিআই প্রতিরোধ এবং এর দ্রুত নির্ণয় ও চিকিৎসা নিশ্চিত করা বর্তমান সময়ের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্যগত চ্যালেঞ্জ।হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস...
۱