2025-02-22@22:47:21 GMT
إجمالي نتائج البحث: 13

«হরম ন»:

    পূর্ণতা না পেলেও প্রথম প্রেমের মিষ্টিমধুর সময়টা অধিকাংশ মানুষের স্মৃতিতেই রয়ে যায় অম্লান। প্রথমবারের মতো পৃথিবীতে সব প্রিয় মানুষের চেয়েও ‘আলাদা’ মনে হয়েছিল যে মানুষটিকে, তাঁকে কি আর ভোলা যায়, বলুন? জীবনে প্রথমবারের মতো বিশেষ এক অনুভূতির অভিজ্ঞতা। প্রথম ভালোবাসার শিহরণ তো অনন্য।পছন্দের মানুষটিকে একপলক দেখার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা, ভালো লাগার কথা প্রকাশ করার সাহস সঞ্চয়, তাঁর মিষ্টি হাসি কিংবা রাগত দৃষ্টি—প্রত্যেকের প্রথম প্রেমই আলাদা একেকটা গল্প। জীবনের বহু বাঁক পেরিয়ে গেলেও সেই গল্প আর গল্পের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সেই চরিত্রকে ভোলা কঠিন। প্রায় অসম্ভবই বলা যেতে পারে; কিন্তু কেন?সুখের হরমোনঅধিকাংশ মানুষ প্রথম প্রেমে পড়েন কৈশোর কিংবা প্রথম তারুণ্যে। এ সময় দেহে হরমোনের প্রভাব থাকে প্রবল। একজন মানুষের প্রতি ভিন্ন রকম আকর্ষণের প্রথম অনুভূতিটা তাই হয় তীব্র। ভালো লাগার মুহূর্তগুলোতে...
    ১. শরীর সতেজ রাখেশরীরে পানির ঘাটতি তৈরি হতে দেয় না পুদিনাপাতা। তাই গরমে পুদিনাপাতা ভেজানো পানি খেলে উপকার পাবেন। শরবতেও যোগ করতে পারেন।২. হজমের গোলমাল ঠেকাতেহজমজনিত সমস্যা কমবেশি সবারই মাঝেমধ্যে হয়। স্বস্তি পেতে ওষুধের বিকল্প হতে পারে পুদিনাপাতা। পুদিনায় আছে মেনথল, যা হজমশক্তি বাড়ায়। শুধু তা–ই নয়, পেটের অন্যান্য সমস্যারও অবসান ঘটায় পুদিনা।৩. মাথাব্যথায় সমাধানপুদিনাপাতায় থাকা মেনথল পেশি শিথিল করায় বলে ব্যথা কমে। এই পাতার নির্যাস থেকে তৈরি মলম মাথাব্যথা সারাতে ব্যবহৃত হয়। মলম ব্যবহার করতে না চাইলে সরাসরি পুদিনাপাতার রস কপালে মাখলেও মাথাব্যথা ক‌মে।আরও পড়ুনচিয়া সিড কতক্ষণ ভিজিয়ে রাখলে সবচেয়ে বেশি উপকার?১৮ নভেম্বর ২০২৪৪. মানসিক শান্তিসুগন্ধিভিত্তিক চিকিৎসায় পুদিনাপাতা প্রথম সারির উপাদান। এর কড়া সুগন্ধ মানসিক চাপ, হতাশা দূর করে শরীরকে চনমনে করে তোলে। রক্তে কর্টিসল হরমোনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ ক‌রে...
    কেন হয়গর্ভাবস্থার আগে যাঁরা কখনোই ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ছিলেন না, তাঁদের গর্ভধারণের সাধারণত ২৪ থেকে ২৮ সপ্তাহে রক্তে সুগার বা শর্করার মাত্রা বেড়ে গেলে তাঁরা গর্ভকালীন ডায়াবেটিস আক্রান্ত বলে ধরা হয়। অধিক বয়সে গর্ভধারণ, স্থূলতা বা অতিরিক্ত ওজন, বারবার গর্ভধারণ, যমজ সন্তান, আগের গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিসের ইতিহাস, পলিসিস্টিক ওভারি ইত্যাদি কারণে গর্ভকালীন ডায়াবেটিস হয়। মূলত গর্ভধারণের সময় গর্ভফুল থেকে উৎপন্ন বিভিন্ন হরমোন ইনসুলিনের কার্যক্রমে বাধা দেয় বলে এই ডায়াবেটিস দেখা দেয়।এটা কি আপনা–আপনি সেরে যায়স্বস্তির বিষয়, প্রসবের পর ৯০ শতাংশ ক্ষেত্রে গর্ভকালীন ডায়াবেটিস পুরোপুরি ভালো হয়ে যায়। বাস্তবে এটিই একমাত্র ডায়াবেটিস, যা সম্পূর্ণভাবে সেরে যায়। বাকি ১০ শতাংশের বেলায় এটি প্রিডায়াবেটিস বা টাইপ ২ ডায়াবেটিস হিসেবে থেকে যেতে পারে। সন্তান প্রসবের ৬ থেকে ১২ সপ্তাহের মধ্যে একটি ওজিটিটি টেস্টের মাধ্যমে নির্ধারণ করা...
    অস্টিওপোরসিস হাড়ের ক্ষয়জনিত একটি রোগ। আক্ষরিক অর্থে অস্টিওপোরসিস হচ্ছে ছিদ্রযুক্ত হাড় বা অস্থি। নির্দিষ্ট বয়সের পর হাড়ের ঘনত্ব প্রাকৃতিক নিয়মেই কমতে থাকে। হাড় ছিদ্রযুক্ত, দুর্বল ও ভঙ্গুর হয়ে পড়ে। অস্টিওপোরসিস একটি ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক সমস্যা। প্রতিবছর এ রোগে বিশ্বে প্রায় ৯০ লাখের বেশি মানুষের হাড় ভাঙে।  অস্টিওপোরসিসের ঝুঁকি  lবয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অস্টিওপোরসিস বা হাড় ক্ষয়ের ঝুঁকি বাড়লেও অন্যান্য কিছু কারণে কারও কারও ক্ষেত্রে ঝুঁকি বেশি দেখা যায়। lবংশানুক্রমিক হাড় ক্ষয়ের প্রবণতা। lএশীয় বা ককেশিয়ানরা। lপর্যাপ্ত ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডির ঘাটতি। lকায়িক শ্রমের অভাব। lধূমপান ও অ্যালকোহল সেবন। lকম ওজন হরমোনজনিত রোগ, যেমন– থাইরয়েড ও প্যারাথাইরয়েড হরমোনের আধিক্য, টেস্টোস্টেরনের ঘাটতি, অল্প বয়সে মেনোপজ বা ইস্ট্রোজেন স্বল্পতা, কুশিং সিনড্রোম। অন্যান্য রোগ, যেমন– রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, অন্ত্রের রোগ, যেমন– ইনফ্লামেটরি বাওয়েল ডিজিজ, সিলিয়াক ডিজিজ,...
    কিছু খাবার মানুষকে বাড়তি আনন্দ ও সুখের অনুভূতি দেয়। এসব খাবার খেলে শরীরে সুখের হরমোন বা হ্যাপি হরমোনের নিঃসরণ বেড়ে যায়। এতে সুখানুভূতি হয়।ডোপামিন, সেরোটোনিন, অক্সিটোসিন ও এন্ডোরফিন—এই চারটা হরমোন সুখের হরমোন হিসেবে পরিচিত।ডোপামিন নিঃসরণে খাবারের ভূমিকা আছে। আমাদের অন্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা যত বাড়বে, ডোপামিনের নিঃসরণও তত বাড়বে। অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা বাড়াতে গুড ফ্যাটসমৃদ্ধ খাবার, ফার্মেন্টেড ফুড ও ফাইবারসমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। পেটিযুক্ত মাছ, মাছের তেল, অলিভ অয়েল, টকদই, পান্তা, শাকসবজি, সামুদ্রিক মাছ ইত্যাদি খাবার পর্যাপ্ত খেতে হবে। ভাজাপোড়া, প্রক্রিয়াজাত ও প্যাকেটজাত খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলতে হবে। এ ছাড়া হাসিখুশি থাকা, বেড়াতে যাওয়া, পছন্দের পোশাক পরার কারণেও ডোপামিনের নিঃসরণ বৃদ্ধি হয়।অন্ত্রের পেশির চলনে সেরোটোনিন সাহায্য করে। মাত্র ১ শতাংশ সেরোটোনিন মস্তিষ্কে নিঃসৃত হয়। এই ১ শতাংশ সেরোটোনিন মুড,...
    ‘প্রেম লিখিতেছে গান কোমল আখরে/অধরেতে থরে থরে চুম্বনের খেলা/দুখানি অধর হতে কুসুমচয়ন/ মালিকা গাঁথিবে বুঝি ফিরে গিয়ে ঘরে/ দুটি অধরের এই মধুর মিলন’—রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই কবিতায় প্রকাশ পেয়েছে একটি প্রেমপূর্ণ চুম্বনের প্রকৃত সৌন্দর্য। ভ্যালেন্টাইন সপ্তাহের শেষ দিনটি ভালোবাসা দিবস এর আগের দিন পালিত হয় ‘কিস ডে’ বা চুম্বন দিবস। আজ সেই দিন। প্রেমপূর্ণ একটি চুম্বন শরীর, মন ও সম্পর্কের জন্য অনেক উপকারি। দিনটি রোমান্টিক করে তুলতে সঙ্গীকে হৃদয়স্পর্শী চুমু দিতে পারেন। চুমুর স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে— গবেষণা বলছে, আধা ঘণ্টার চুমতে ৬৮ ক্যালোরি বার্ন হয়। এমনকি মার্কিন একদল গবেষকদের দাবি চুমু যদি বেশি তীব্র হয়, সে সময় যদি খুব দ্রুত শ্বাস-প্রশ্বাস চলে, তাহলে ৯০ ক্যালোরি পর্যন্ত ঝরতে পারে। আরো পড়ুন: আজ ‘হাগ ডে’, প্রিয়জনকে নিবিড় আলিঙ্গন করার দিন...
    চলছে ভালোবাসা সপ্তাহ। আর এই সময় একটি বিশেষ দিন হল ১২ ফেব্রুয়ারি। এই দিনটি হাগ ডে বা আলিঙ্গন করার দিন হিসেবে পালন করা হয়। আপনি কি জানেন আলিঙ্গন করার কত ধরনের উপকারিতা রয়েছে। প্রিয়জনকে সামান্য একটু জড়িয়ে ধরলে শরীর, মন দুইই শান্ত থাকে। আলিঙ্গন আমাদের স্বস্তি দেয়। এতে স্বাস্থ্যগত অনেক উপকারিতাও আছে। আলিঙ্গনের ফলে হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্য ভালো থাকে। ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। আলিঙ্গন করলে আরও যেসব উপকারিতা পাওয়া যায়- মেজাজ ভালো থাকে : আলিঙ্গন করলে শরীর থেকে উত্তেজনা কমে যায়। এর ফলে শরীর থেকে সুখী হরমোন ভালোভাবে নিঃসৃত হয়। এর ফলে মেজাজকে উন্নত হয়। মানসিক চাপ দূর করে : মানসিক চাপ দূর করতে প্রিয় মানুষকে আলিঙ্গন করতে পারেন। তাহলে শরীরে কর্টিসল হরমোনের মাত্রা কমতে শুরু করবে। এর ফলে মানসিক চাপ...
    ভ্যালেন্টাইন সপ্তাহের এক একটি দিন এক এক বার্তা দিয়ে যাচ্ছে। আজ ‘হাগ ডে’ ফেব্রুয়ারির ১২ তারিখে এই বিশেষ দিনটি পালিত হয়। প্রিয়জনকে জড়িয়ে ধরে এই দিনটি উদযাপন করতে পারেন। স্পর্শের আলাদা ভাষা আছে। জড়িয়ে ধরা এক রকম স্পর্শ এই স্পর্শ প্রিয়জনকে জানিয়ে দেবে ভালোবাসা গভীরতা। জড়িয়ে ধরার নানা উপকারিতাও রয়েছে।  হিন্দুস্তান টাইমস-এর তথ্য, প্রিয়জনকে জড়িয়ে ধরলে মানসিক চাপ কমে, শরীরের ব্যথা কমে, বিরক্তিকর মনোভাব দূর হয়।  জড়িয়ে ধরা এমন একটি স্পর্শ যার মাধ্যমে অন্য একজনকে সমর্থন দেওয়ার ফলে সান্ত্বনা পাওয়া যায়। এটি বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে।  উচ্চ রক্তচাপ কমে: প্রিয়জনকে জড়িয়ে ধরলে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা হ্রাস পায়। ইউনিভার্সিটি অব নর্থ ক্যারোলিনার এক সমীক্ষা প্রমাণ করেছে, একটি ভালো আলিঙ্গনে অক্সিটোসিন নামের এক প্রকার হরমোনের ক্ষরণ বেশি মাত্রায় হয় এবং...
    মাথাব্যথায় ভোগেননি এমন লোক হয়তোবা খুঁজে পাওয়া যাবে না। মাথাব্যথা নানা কারণে হতে পারে। বিভিন্ন জরিপে দেখা গেছে, প্রায় ৫০ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ মাথাব্যথায় ভুগে থাকেন, যার মধ্যে চাপা উত্তেজনা ধরনের মাথাব্যথার রোগী বেশি। যেসব কারণে মাথাব্যথা হয়ে থাকে তা হলো–মাইগ্রেন, সাইনাসের প্রদাহ, ক্লান্তি, পানিশূন্যতা, পর্যাপ্ত ঘুমের অভাব, দুশ্চিন্তা ও অতিরিক্ত মানসিক চাপ, এপিলেপ্সি বা মৃগী রোগ, অতিরিক্ত ব্যথানাশক ব্যবহার বা ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, মাথায় আঘাত, ব্রেইনের টিউমার, দাঁতের রোগ, খুব ঠান্ডা পানীয় বা আইসক্রিম দ্রুত খাওয়া, অতিরিক্ত মদ্যপান, ধূমপান ইত্যাদি। ব্যথার ধরন ও চিকিৎসা টেনশন বেশির ভাগ মাথাব্যথাই হয় টেনশন বা অতিরিক্ত দুশ্চিন্তার কারণে। টেনশনের কারণে মস্তিষ্কে অতিরিক্ত চাপ পড়ে, মাথাব্যথা শুরু হয়।  করণীয়: সুশৃঙ্খল পারিবারিক জীবনাচরণ ও আনন্দময় ঝামেলাহীন জীবনই পারে টেনশন ও এর থেকে উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে।...
    ১. তারুণ্য ধরে রাখেতিসির অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট ও ফাইটোকেমিক্যাল দ্রুত বুড়িয়ে যাওয়া ঠেকায়। ফলে ত্বকে বলিরেখা দেখা দেয় না এবং ত্বক থাকে টান টান। ত্বক সুস্থ ও উজ্জ্বল রাখতে সাহায্য করে তিসি। এ ছাড়া তিসির তেল মালিশ করলে শরীর থাকে সতেজ। এই তেল মুখে মাখলেও ত্বক উজ্জ্বল হয়।২. ক্যানসার প্রতিরোধ করেতিসির বীজে মেলে আলফা লাইনোইক অ্যাসিড, যা আর্থ্রাইটিস, হাঁপানি, ডায়াবেটিস ও ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে। বিশেষত কোলন ক্যানসার প্রতিরোধে তিসির বীজ রাখে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা।৩. শর্করা নিয়ন্ত্রণ করেনিয়মিত তিসি খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। ফলে শরীরের অভ্যন্তরীণ অংশ সুস্থ ও কার্যকর থাকে।৪. হরমোনের ভারসাম্য রক্ষা করেতিসি বীজের লাইগন উপাদানটপি অন্ত্রে সক্রিয় থেকে এমন এক উপাদান তৈরি করে, যা হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।৫. ওমেগা–৩–এর ভালো উৎসওমেগা–৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের...
    আদার গুণের অভাব নেই। গলা খুশখুশ করলে আদা চিবিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়। মাথাব্যথা কমাতে পারে আদার রস। আদা চা পান করলে পেটের সমস্যা দূর হয়। চিকিৎসকেরা বলছেন, ব্রণও দূর করতে পারে আদার রস। কারণ আদার রসে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা ব্রণ হওয়ার জন্য দায়ী হরমোণগুলোর বিরুদ্ধে লড়াই করে। সাধারণত বয়ঃসন্ধিকালীন একটি সমস্যা। এ ছাড়া বিভিন্ন বয়সে নারী ও পুরুষদের ব্রণের সমস্যা দেখা যেতে পারে। ব্রণের সমস্যায় চিন্তিত হওয়ার তেমন কোনো কারণ নেই। ব্রণ কেন হয়? কখনও লিভারের জমে থাকা টক্সিন, আবার কখনও হরমোনের ভারসাম্যহীনতা ব্রণের জন্য দায়ী। এ ছাড়া জীবাণুর সংক্রমণ, ত্বকের অযত্ন, অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা, তৈলাক্ত ও অস্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ, ঘুম না হওয়া, অতিরিক্ত ঘাম হওয়া ইত্যাদির কারণেও ব্রণ হতে পারে। ব্রণ থেকে বাঁচার প্রথম শর্ত পরিষ্কার–পরিচ্ছন্ন...
    বলিউড অভিনেত্রী সারা আলী খানের সৌন্দর্য যে কাউকে মোহিত করে। যদিও এক সময় স্থূলতার জন্য  মানুষের কটাক্ষ শুনতে হয়েছে তার। এই নায়িকার ওজন ছিল ৯৬ কেজি। সে সময় তিনি বি-টাউনে পরিচিত ছিলেন সাইফ আলীর কন্যা হিসেবে। শোবিজে পা রাখার আগে নিজের ওজন নিয়ন্ত্রণে আনার জোর চেষ্টা শুরু করেন সারা। একটি সাক্ষাৎকারে সারা জানান, করণ জোহর সারাকে একটি চরিত্রের জন্য ভেবেছিলেন। তবে তিনি শর্ত দিয়েছিলেন সারাকে তার অর্ধেক ওজন কমিয়ে ফেলতে হবে। যদিও সারা আলী খান প্রথম সিনেমা করেন ২০১৮ সালে। অভিষেক কাপুর পরিচালিত ‘কেদারনাথ’ সিনেমায় সারার বিপরীতে ছিলেন সুশান্ত সিং রাজপুত। করণ জোহর কোন সিনেমা আর কোন চরিত্রে সারা আলী খানকে ভেবে রেখেছেন তা এখন অস্পষ্ট। কিন্তু সারা আলী খান এগিয়ে গেছেন অনেক দূর। বলিউডে নিজের অবস্থান তৈরি...
    আমাদের গলার সম্মুখভাগে অবস্থিত থাইরয়েড গ্রন্থি থেকে থাইরয়েড হরমোন থাইরক্সিন ও ট্রাইআয়োডো-থাইরোনাইন নিঃসৃত হয়। থাইরয়েড গ্রন্থিতে নানা রকম রোগ হতে পারে। পুরুষদের তুলনায় নারীদের থাইরয়েড সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা প্রায় ১০ গুণ। থাইরয়েড গ্রন্থিতে মূলত দুই ধরনের সমস্যা দেখা যায়, হাইপোথাইরয়েডিজম ও হাইপারথাইরয়েডিজম। প্রথমটিতে গ্রন্থির হরমোন নিঃসরণ কমে এবং পরেরটিতে নিঃসরণ বাড়ে।গ্রেভস রোগ, মালটি নোডিউলার গয়টার, টক্সিক অ্যাডিনোমা, থাইরয়েডের প্রদাহ, অতিরিক্ত আয়োডিন গ্রহণ হাইপারথাইরয়েডিজমের অন্যতম কারণ। দ্রুত হৃৎস্পন্দন, ভঙ্গুর চুল, ওজন হ্রাস, অতিরিক্ত গরম ও ঘাম, গলগণ্ড হাইপারথাইরয়েডিজমের কয়েকটি লক্ষণ। এ সমস্যায় নারীদের অনিয়মিত মাসিক দেখা দিতে পারে।অন্যদিকে আয়োডিনের অভাবের কারণে বা অটোইমিউন রোগে থাইরয়েড হরমোনের নিঃসরণ কমে যায়, যাকে হাইপোথাইরয়েডিজম বলে। ক্লান্তি, দুর্বলতা, হৃৎস্পন্দন কমে যাওয়া, ওজন বৃদ্ধি, শীত লাগা, ভঙ্গুর চুল ও নখ, কোষ্ঠকাঠিন্য ইত্যাদি হাইপোথাইরয়েডিজমের অন্যতম লক্ষণ।থাইরয়েডের রোগীদের পরিচিত...
۱