2025-01-31@14:38:03 GMT
إجمالي نتائج البحث: 8
«শ ব সকষ ট»:
শরীয়তপুরের জাজিরায় মিলন বেপারী (৫৫) নামের একজনকে ডিবি পরিচয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। শনিবার (২৫ জানুয়ারি) রাত পৌনে ১০টার দিকে উপজেলার নাওডোবা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত রাতে ডিবি পরিচয় কিছু লোক মিলন বেপারীর বাড়িতে প্রবেশ করেন। এ সময় তারা মিলনকে কিছু লোকের নাম জিজ্ঞেস করেন। মিলন চেনেন না জানালে তাকে থাপ্পড় দেওয়া হয়। এতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। মিলন বেপারী শ্বাসকষ্টের রোগী ছিলেন। নিহতের শ্যালক নিলয় পারভেজ লিটন বলেন, ‘‘ডিবি পরিচয়ে বাড়িতে ঢুকে কিছু লোকের নাম জিজ্ঞেস করা হয়। দুলাভাই চেনেন না জানালে তাকে থাপ্পড় দিলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। তারা ডিবি না ডাকাত বুঝতে পারছি না। এ ঘটনায় তদন্ত সাপেক্ষে বিচার দাবি করছি।’’ জাজিরা থানার ওসি (তদন্ত) আব্দুস সালাম...
তীব্র শীতে বিপর্যস্ত গাইবান্ধার জনজীবন। গত চারদিন ধরে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত দেখা মেলেনি সূর্যের। এতে করে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছে শিশু ও বৃদ্ধরা। জেলার হাসপাতালগুলোতে বেড়েছে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা। তাদের মধ্যে গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালে শ্বাসকষ্টে মৃত্যু হয়েছে দুজনের। মৃতরা হলেন, গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার টেপা পদুমশহর এলাকার মৃত লালু শেখের ছেলে নইমুদ্দিন শেখ (৬০) ও পলাশবাড়ী উপজেলার মনোহরপুর কাজিরবাজার এলাকার মৃত মাহাফুজার রহমানের ছেলে জুয়েল মিয়া (৫৫)। শুক্রবার ভোর রাতে জুয়েল মিয়া ও সকাল সাড়ে ৮টার দিকে নইমুদ্দিন শেখের মৃত্যু হয়। শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) গাইবান্ধা সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ড. আসিফ উর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ড. আসিফ বলেন, দুই ব্যক্তিই শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসেছিলেন। সম্ভাব্য সব ধরনের চিকিৎসা দিয়েও তাদের বাঁচানো সম্ভব হয়নি। তিনি...
দেশে ২০২০ সালের ৮ মার্চ প্রথমবারের মতো তিনজন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া যায়। এর পর ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে প্রাণঘাতী এ রোগের বিস্তার। হাসপাতালে ভিড় বাড়ে রোগীর। করোনার প্রধান উপসর্গগুলোর একটি শ্বাসকষ্ট। তাই অক্সিজেনের চাহিদা দেখা দেয় প্রচুর। সংক্রমণ বাড়ার এক পর্যায়ে অক্সিজেনের ঘাটতি তীব্র হয়। সিলিন্ডার কিনতে বিভিন্ন স্থানে ছুটতে থাকেন রোগীর স্বজন। অন্যদিকে, ভারত থেকে অক্সিজেন আসা বন্ধ হয়ে যায়। এতে বিপাকে পড়ে সরকার। বাধ্য হয়ে সরকারিভাবে ৯৯টি কেন্দ্রীয় অক্সিজেন প্লান্ট বসানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়। এতে খরচ পড়ে ২৪১ কোটি টাকা। করোনা কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসার পর থেকে অধিকাংশ প্লান্ট পড়ে আছে। ব্যবহার না করায় অনেক যন্ত্রাংশ নষ্ট হচ্ছে। কিছু জায়গায় স্থাপনের পর প্লান্ট চালুই হয়নি। এদিকে, অক্সিজেন সংকটে এখনও দেশে ১০০ জনে ২০ জন মারা যাচ্ছে। খাত-সংশ্লিষ্ট...
দেশের উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে গত কয়েকদিন ধরেই তীব্র শীত অনুভূত হচ্ছে। অব্যাহত এই শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। রাত থেকে সকাল অবধি কুয়াশাচ্ছন্ন থাকে পুরো জেলা। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়লেও বিকেলের পর থেকে আবারো বাড়ছে শীত। ঠান্ডাজনিত বিভিন্ন রোগে ভুগছে শিশু ও বয়স্করা। বৃহস্পতিবার (২৩ জুলাই) সকাল ৯টায় পঞ্চগড়ে দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে, বুধবার সকাল ৯টায় রেকর্ড হয়েছিলো ১১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এদিন দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিলো ১৮ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, আকাশের উপরিভাগে মেঘ এবং ঘন কুয়াশার কারণে সূর্যের তাপ ভূপৃষ্ঠে আসছে না। ফলে শীতের তীব্রতা বেশি অনুভূত হচ্ছে। ...
শ্লেষ্মা, বাইরের বস্তু, জীবাণু, মিউকাস নিষ্ক্রান্ত হয়ে শ্বাসনালি ও ফুসফুসকে পরিচ্ছন্ন ও জীবাণুমুক্ত রাখে। সুতরাং কাশি প্রাকৃতিক রোগ প্রতিরোধের একটি প্রয়োজনীয় ক্রিয়া। এটি একটি রিফ্লেক্স ক্রিয়া; যার রিসেপ্টর থাকে শ্বাসনালিতে। অন্যদিকে, অতিরিক্ত কাশি বিভিন্ন রোগের লক্ষণ হিসেবে ;বিবেচিত হতে পারে ইচ্ছা বা অনিচ্ছায় দু’ভাবেই আমরা কাশি দিয়ে থাকি। হঠাৎ ও সজোরে ফুসফুসের বাতাস সশব্দে বের হয় কাশির মাধ্যমে। শ্লেষ্মা, বাইরের বস্তু, জীবাণু ,মিউকাস নিষ্ক্রান্ত হয়ে শ্বাসনালি ও ফুসফুসকে পরিচ্ছন্ন ও জীবাণুমুক্ত রাখে। সুতরাং কাশি প্রাকৃতিক রোগ প্রতিরোধের একটি প্রয়োজনীয় ক্রিয়া। এটি একটি রিফ্লেক্স ক্রিয়া; যার রিসেপ্টর থাকে শ্বাসনালিতে। অন্যদিকে, অতিরিক্ত কাশি বিভিন্ন রোগের লক্ষণ হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। কাশির প্রকারভেদ স্বল্পমেয়াদি কাশি: সাধারণত ভাইরাস সংক্রমণ, জীবাণু সংক্রমণ-পরবর্তী কাশি, নিউমোনিয়ার কারণে হয়ে থাকে। সেটি মোটামুটি তিন থেকে আট সপ্তাহের মধ্যে...
গত বছরের ডিসেম্বরের প্রথম দিন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে আবাসিক হলের শিক্ষার্থীদের ডোপ টেস্ট (মাদক পরীক্ষা) কার্যক্রম শুরু হয়। ডোপ টেস্টে জানা যাচ্ছে, কে মাদকে আসক্ত বা কে নয়। কিন্তু মাদক থামানোর কোনো উপায় আছে কি? সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন বলছে, মাদকসেবীদের অর্ধেকের বেশি সংখ্যক কিশোর-তরুণ। তরুণদের মাদকাসক্তির দিকে ঝুঁকি বাড়াচ্ছে ই-সিগারেট। সাধারণভাবে ই-সিগারেট নিকোটিনের সঙ্গে বিভিন্ন ফলের ফ্লেভার মিশিয়ে তৈরি করা হয়। এটি তরুণদের মধ্যে এক নতুন আসক্তির ঝোঁক তৈরি করেছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এর ক্ষতিকর প্রভাব সাধারণ সিগারেটের চেয়েও ভয়াবহ। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন অভিজাত এলাকার দোকান ও অনলাইন প্ল্যাটফর্মে ই-সিগারেটের সহজলভ্যতা তরুণদের জন্য বড় উদ্বেগের কারণ হয়ে উঠেছে। ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের এক গবেষণা জানায়, ই-সিগারেটের দ্বৈত ব্যবহার হৃদরোগের ঝুঁকি ৫০০ শতাংশ বাড়িয়ে দেয়। শখের বশে ই-সিগারেট ব্যবহার শুরু করলেও পরে এটি ধূমপানের প্রবণতা...
অ্যাজমা বা হাঁপানি তীব্র হলে দম বন্ধ হয়ে আসার অনুভূতি হয়। হাঁপানির লক্ষণগুলোর আকস্মিক তীব্রতার ক্ষেত্রে সংকুচিত শ্বাসনালি শক্ত ও সরু হয়ে যায়, শ্বাসনালির আস্তরণ ফুলে যায় এবং স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি শ্লেষ্মা তৈরি হয়। ফলে প্রচণ্ড শ্বাসকষ্ট, কাশি, দ্রুত শ্বাসপ্রশ্বাস, বুকে চাপ, একটা পুরো বাক্য একনিশ্বাসে বলতে না পারা ও শ্বাসের সঙ্গে শোঁ শোঁ শব্দ হয়। এ সময় দ্রুত চিকিৎসা হিসেবে নেবুলাইজেশন, অক্সিজেন, স্টেরয়েডজাতীয় ওষুধ ব্যবহার করা হয়। হঠাৎ শ্বাসকষ্টের আরও ৯টি কারণ তুলে ধরা হলো—সিওপিডি বা ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ: ফুসফুসের প্রদাহজনিত দীর্ঘমেয়াদি রোগ। ধূমপায়ীদের এটি বেশি হয়। এ ছাড়া বায়ুদূষণ, ধুলাবালু, অস্বাস্থ্যকর জীবন ও পরিবেশ এর জন্য দায়ী। কোনো সংক্রমণের কারণে এ রোগে হঠাৎ প্রচণ্ড শ্বাসকষ্ট শুরু হতে পারে, অতিরিক্ত শ্লেষ্মা বা কফ তৈরি হয়, শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা...
ভাইরাস দ্বারা শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ ইতিমধ্যে বিশ্বব্যাপী জনস্বাস্থ্যের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এই সংক্রমণ কখনো কখনো সব বয়সের মানুষের জন্য গুরুতর অসুস্থতার উৎস এমনকি মৃত্যুর প্রধান কারণ হয়ে ওঠে। ভাইরাল আরটিআইয়ের বৈশিষ্ট্য হলো এটি দ্রুত সংক্রমণ ছড়াতে পারে এবং ব্যাপক বিস্তার লাভ করতে পারে, যা এর প্রতিরোধকে কিছুটা কঠিন করে তোলে। বিশেষজ্ঞদের মতে, তীব্র ভাইরাল শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের জন্য প্রধানত কয়েকটি নির্দিষ্ট ভাইরাস দায়ী। এর মধ্যে রয়েছে রেসপিরেটরি সিনসাইটিয়াল ভাইরাস (আরএসভি), ইনফ্লুয়েঞ্জা এ এবং বি, প্যারাইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস, করোনাভাইরাস, রাইনোভাইরাস এবং মানব অ্যাডেনোভাইরাস। এই ভাইরাসগুলোর প্রভাব শুধু ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং এদের কারণে জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থার ওপর বিরাট চাপ সৃষ্টি হয়। ফলে ভাইরাল আরটিআই প্রতিরোধ এবং এর দ্রুত নির্ণয় ও চিকিৎসা নিশ্চিত করা বর্তমান সময়ের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্যগত চ্যালেঞ্জ।হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস...