2025-02-25@09:23:37 GMT
إجمالي نتائج البحث: 8

«২০১০ স ল র»:

    ১৮ বছর আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে চাকরিচ্যুত ৮৫ জন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার মধ্যে ৮৩ জনের চাকরিতে পুনর্বহালের পথ খুলেছে। আর ৮৫ জনের মধ্যে মারা যাওয়া তিনজনের উত্তরাধিকারীরা আইন অনুযায়ী প্রাপ্য সুবিধাদি পাবেন। ২০০৭ সালের ৩ সেপ্টেম্বর এই ৮৫ কর্মকর্তাকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছিল।এ-সংক্রান্ত রায়ের বিরুদ্ধে চাকরিচ্যুতদের করা আপিল মঞ্জুর ও পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) আবেদন নিষ্পত্তি করে আজ মঙ্গলবার রায় দেন সর্বোচ্চ আদালত। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের আপিল বিভাগ সর্বসম্মতিতে এ রায় দেন।রায়ের পর আপিলকারীদের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সালাহ উদ্দিন দোলন প্রথম আলোকে বলেন, ৮৫ জনের মধ্যে জীবিত ৮২ জন বকেয়া সব বেতন-ভাতা, আইনে প্রাপ্য সব সুবিধা ও জেষ্ঠ্যতাসহ চাকরিতে পুনর্বহাল হবেন। চাকরিচ্যুতির কারণে যে সময়টা তাঁরা অফিসে উপস্থিত ছিলেন না, সেই সময়টা অসাধারণ ছুটি হিসেবে গণ্য হবে বলে রায়ে...
    ১৮ বছর আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে চাকরিচ্যুত ৮৫ জন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা চাকরিতে পুনর্বহাল হবেন কি না, তা আগামী ২৫ মার্চ জানা যেতে পারে।এ-সংক্রান্ত আপিল ও পুনর্বিবেচনা (রিভিউ) আবেদনের ওপর আগামী ২৫ মার্চ রায়ের জন্য তারিখ ধার্য করেছেন আপিল বিভাগ।পৃথক আবেদনের শুনানি শেষে আজ বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের আপিল বিভাগ রায়ের এই তারিখ ধার্য করেন।প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনালের সিদ্ধান্ত বাতিল করে ২০২২ সালের ১ সেপ্টেম্বর আপিল বিভাগের দেওয়া রায়কে কেন্দ্র করে চাকরিচ্যুত ব্যক্তিরা একটি আপিল ও চারটি পুনর্বিবেচনার আবেদন করেন, যার ওপর আজ শুনানি শেষ হলো। এর আগে ২০১০ সালের ১২ এপ্রিল প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনাল ৮৫ কর্মকর্তার আপিল মঞ্জুর করে চাকরিতে পুনর্বহালের পক্ষে রায় দিয়েছিলেন।আদালতে আপিলকারী পক্ষে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সালাহ উদ্দিন দোলন শুনানি করেন। পুনর্বিবেচনার আবেদনের...
    ২৭ তম বিসিএসের প্রথম মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ নিয়োগবঞ্চিতের তিন মাসের মধ্যে নিয়োগ দিতে নির্দেশ দিয়ে ১৬ বছর আগে হাইকোর্ট যে রায় দিয়েছিলেন, তা পুনর্বহাল করেছেন আপিল বিভাগ।এই বিসিএসে নিয়োগবঞ্চিত ১ হাজার ১৩৭ জনের পক্ষে করা পৃথক আপিল সর্বসম্মতিতে মঞ্জুর করে এই রায় দিয়েছেন আপিল বিভাগ। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের আপিল বিভাগ আজ বৃহস্পতিবার এ রায় দেন।২৭তম বিসিএসের প্রথম মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষায় বাদ পড়া নিয়োগবঞ্চিত ১ হাজার ১৩৭ জনের পক্ষে তিনটি আপিল করা হয়। এই আপিলের ওপর গতকাল বুধবার শুনানি শেষে আপিল বিভাগ আজ রায়ের দিন ধার্য করেন। আজ সকাল ১০টার দিকে রায়ের সিদ্ধান্ত অংশ ঘোষণা করেন আদালত।ওই বিসিএসে প্রথমবারের মৌখিক পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্ত বৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের অপর এক বেঞ্চের দেওয়া...
    ২৭তম বিসিএসে নিয়োগবঞ্চিত ১ হাজার ১৩৭ জন চাকরি ফেরত পাবেন কিনা সে বিষয়ে রায়ের জন্য আগামীকাল বৃহস্পতিবার দিন ধার্য করেছেন আদালত। আজ বুধবার প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন ৫ সদস্যের আপিল বিভাগ এ বিষয়ে শুনানি শেষে রায়ের দিন ধার্য করেন। ২০১০ সালের ১১ জুলাই ২৭তম বিসিএসে প্রথমবারের মৌখিক পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্ত বৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বহাল রেখে রায় দেন আপিল বিভাগ। পরে গত বছরের ৭ নভেম্বর ২৭তম বিসিএসে নিয়োগবঞ্চিত ১ হাজার ১৩৭ জনের পক্ষে করা আপিল শুনবেন বলে জানান সর্বোচ্চ আদালত। পরবর্তীতে রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে ১ হাজার ১৩৭ জনের পক্ষে ১৪০ জন ২০২৪ সালে পৃথক আবেদন করেন। আবেদনকারীদের আইনজীবী সালাহ উদ্দিন দোলন সাংবাদিকদের বলেন, এক–এগারোর সরকারের সময় ২৭তম বিসিএসে দ্বিতীয়বারের মতো মৌখিক পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।...
    ২৭ তম বিসিএসে নিয়োগবঞ্চিত ১ হাজার ১৩৭ জনের পক্ষে করা আপিলের ওপর আগামীকাল বৃহস্পতিবার রায়ের জন্য দিন ধার্য করেছেন আপিল বিভাগ।এ-সংক্রান্ত রায়ের বিরুদ্ধে করা তিনটি আপিলের ওপর শুনানি শেষে আজ বুধবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের আপিল বিভাগ রায়ের এ দিন ধার্য করেন।ওই বিসিএসে প্রথমবারের মৌখিক পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্ত বৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বহাল রেখে ২০১০ সালের ১১ জুলাই আপিল বিভাগ রায় দেন।এ রায় পুনর্বিবেচনা (রিভিউ) চেয়ে ১ হাজার ১৩৭ জনের পক্ষে ১৪০ জন গত বছর পৃথক আবেদন করেন। শুনানি নিয়ে গত বছরের ৭ নভেম্বর আপিল বিভাগ লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি) মঞ্জুর করে আদেশ দেন। এর ধারাবাহিকতায় পৃথক তিনটি আপিলের ওপর শুনানি হয়।আদালতে আপিলকারীদের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সালাহ উদ্দিন দোলন। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি...
    প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ২৫ আগস্ট ২০২৪ তারিখে জাতির উদ্দেশে তাঁর প্রথম ভাষণে বলেছিলেন, শিক্ষার ক্ষেত্রে চরম নৈরাজ্য সৃষ্টি করেছে বিগত সরকার। আমরা তার পূর্ণাঙ্গ সংস্কারের উদ্যোগ নেব। এটা আমাদের অন্যতম অগ্রাধিকার।শিক্ষায় নৈরাজ্য বহুদিন থেকে চলে এসেছে। বিগত সরকারের শাসনের প্রথম দিকে মোটামুটিভাবে সর্বজন গৃহীত ২০১০ সালের শিক্ষানীতি তৈরি হয়েছিল। কিন্তু সরকার তা বাস্তবায়নের জন্য কোনো সামগ্রিক উদ্যোগ নেয়নি। অপরিকল্পিত, বিচ্ছিন্ন কার্যক্রম ও সেসবের দুর্বল ব্যবস্থাপনায় শিক্ষার নৈরাজ্য আরও ঘনীভূত হয়েছে। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার ঘোষিত অঙ্গীকার সত্ত্বেও শিক্ষায় সংস্কারের সামগ্রিক কোনো উদ্যোগ এখনো নেয়নি।প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রাথমিক ও উপানুষ্ঠানিক শিক্ষার ক্ষেত্রে একটি পরামর্শক কমিটি নিয়োগ দিয়েছে গত ৩০ সেপ্টেম্বর। ৯ সদস্যের কমিটির আহ্বায়ক হিসেবে আমাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। কমিটি তার প্রতিবেদন ও সুপারিশ সরকারের কাছে পেশ করেছে। প্রাথমিক...
    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের শিক্ষার্থী শহীদ আবু বকর সিদ্দিক শাহবাগ থানার তৎকালীন ওসি রেজাউল করিমের নেতৃত্বে থাকা পুলিশের একটি দলের গুলিতে নিহত হলেও জালিয়াতি করে এর দায় এড়ানো হয়েছে। মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি)) দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানিয়েছে জুলাই বিপ্লবের পর গঠিত প্রথম ছাত্র সংগঠন বিপ্লবী ছাত্র পরিষদ। সংগঠনটি বলছে, চব্বিশের জুলাই বিপ্লবের মধ্য দিয়ে আবু বকর হত্যাকাণ্ডের ন্যায়বিচার পাওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে। তাই ১৪ বছর আগের ঘটনা হলেও এখন হত্যা  মামলাটি দায়ের থেকে বিচার প্রক্রিয়ার সব কিছু রিওপেনিং বা পুনরায় শুরু করতে হবে। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে আবু বকর হত্যার বিচার ও তার পরিবারের ক্ষতিপূরণ আদায়ে নয়দফা দাবি তুলে ধরেন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক আবদুল ওয়াহেদ। ...
    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) শিক্ষার্থী আবু বকর সিদ্দিক হত্যার সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে সত্য উদঘাটন করে জড়িত পুলিশসহ সংশ্লিষ্টদের বিচার দাবি করেছে বিপ্লবী ছাত্র পরিষদ। ২০১০ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি ঢাবির স্যার এএফ রহমান হলের ৪০৪ নম্বর কক্ষে পুলিশের গুলিতে নিহত হন তিনি। সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) এক যৌথ বিবৃতিতে এ দাবি করেন সংগঠনটির আহ্বায়ক আবদুল ওয়াহেদ ও সদস্য সচিব ফজলুর রহমান। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের শিক্ষার্থী শহীদ আবু বকর সিদ্দিক ছিলেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাথী প্রার্থী ও ওয়ান-ইলেভেনবিরোধী সংগঠন নির্যাতন প্রতিরোধ ছাত্র আন্দোলনের নেতা। তার এ প্রকৃত রাজনৈতিক পরিচয় গোপন করে তাকে সাধারণ ছাত্র হিসেবে মিডিয়ায় প্রচারণা চালিয়ে শুধু ছাত্রলীগকে দোষ চাপিয়ে হাসিনা সরকার, পুলিশ ও তৎকালিন ঢাবি প্রশাসনের দায় ধামাচাপা দেওয়া হয়েছে। বিবৃতিতে আরো বলা...
۱