2025-03-09@13:14:07 GMT
إجمالي نتائج البحث: 11

«র তওব»:

    আল্লাহ পরম ক্ষমাশীল। তিনি বান্দাকে ক্ষমা করতে ভালোবাসেন। ক্ষমা করার নানা অজুহাত খোঁজেন। তাঁর সুন্দরতম গুণবাচক নামগুলোর মধ্যে ক্ষমা সম্পর্কিত অনেক নাম রয়েছে।আল্লাহর ৯৯টি গুণবাচক নাম রয়েছে, তার অনেকগুলোর মাধ্যমে তাঁর ক্ষমা করার গুণ প্রমাণিত হয়। আল্লাহ তওবা, ইসতিগফার, ইমান, নেক আমল, তাঁর ইবাদতে ইহসান, তাঁর কাছে ক্ষমা চাওয়া, তাঁর দয়া কামনা করা ও আল্লাহর ব্যাপারে ভালো ধারণা করা ইত্যাদি মাগফিরাত লাভের মাধ্যম। রমজানে আল্লাহর ক্ষমা পেলে ইহকাল ও পরকালে সফলতা লাভ করা যাবে। তেমন কয়েকটি নাম তুলে ধরা হলো।১. আল্লাহর একটি গুণবাচক নাম ‘আলগাফুর’। গাফুর অর্থ মার্জনাকারী, ক্ষমাশীল। গাফুর তিনি, যিনি সব সময় গুনাহ মাফ করেন। যাঁরাই তওবা করেন, সবার তওবা কবুল করেন। আল্লাহ বলেন, ওরা (যারা সৎকাজ করে) গুরুতর পাপ ও অশ্লীল কাজ থেকে বিরত থাকে। কেউ ছোটখাটো...
    আজ খতমে তারাবিহতে পবিত্র কোরআনের ১১তম পারা; সুরা তওবার ৯৪ থেকে সুরা হুদের ৫ নম্বর আয়াত পর্যন্ত তিলাওয়াত করা হবে। এই অংশে কপটদের থেকে দূরত্ব বজায়, নবী করিম (সা.)–এর বিশেষ গুণ, মুনাফিকদের নিন্দা, সত্য সাক্ষ্যদানকারীদের পুরস্কার, সত্যবাদীদের সংস্পর্শে থাকার নির্দেশ, মসজিদ নির্মাণ, তাকওয়া অর্জন, জ্ঞান ও গবেষণার গুরুত্ব, নবীজি (সা.)–এর অনুসরণ, কিয়ামতের ঘটনা, বিশ্বাসীদের গুণাবলি, কোরআন আল্লাহর কালাম, বিপদ কেটে গেলে আল্লাহকে ভুলে যাওয়া, দ্বীনের ব্যাপারে ছলচাতুরীর পরিণামসহ বিভিন্ন বিষয়ের বর্ণনা রয়েছে। নবী করিম (সা.)–এর মসজিদ পোড়ানোর কারণরাসুল (সা.) তখন তাবুক যুদ্ধে যাচ্ছিলেন। পথ চলতে চলতে জুআওয়ান নামক স্থানে এলেন। কুবায় মসজিদে জিরার নির্মাণকারীরা নবীজি (সা.)–এর কাছে এসে বললেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, দুর্বলদের জন্য এবং বৃষ্টির রাতে নামাজ পড়ার জন্য আমরা একটি মসজিদ নির্মাণ করেছি। আমরা চাই যে আপনি তাতে...
    আজ খতমে তারাবিহর সপ্তম দিন। আজ থেকে তারাবিহতে প্রতিদিন এক পারা করে পড়া হবে। আজ কোরআনের সুরা আনফালের ৪১ থেকে সুরা তওবার ৯৩ আয়াত পর্যন্ত তিলাওয়াত করা হবে; পারা হিসেবে কোরআনের দশম পারা। এই অংশে মুসলমানদের বিজয়ে আল্লাহর সাহায্য, বন্ধু গ্রহণের নীতি, আনসার, মুহাজির এবং মুজাহিদদের পুরস্কার ও মর্যাদা, জিহাদ, বদর যুদ্ধের ঘটনা ও শিক্ষা, যুদ্ধবন্দী, গনিমত, জাতীয় জীবনে উত্থান-পতনের মূলনীতি, মক্কা বিজয়, হুনাইন যুদ্ধ, তাবুক যুদ্ধ, তওবা, মুশরিকদের কাবাঘর তাওয়াফে নিষেধাজ্ঞা, কাফেরদের সঙ্গে চুক্তি বাতিল, পূর্ববর্তী জাতিদের ভয়াবহ পরিণাম, মতানৈক্য, অহংকার পরিহারসহ নানা বিষয়ের বর্ণনা রয়েছে। গনিমতের সম্পদ বণ্টননীতিঅবিশ্বাসীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জয়ী হওয়ার পর যে সম্পদ পাওয়া যায়, সেটা হলো গনিমত। আল্লাহ তাআলা মুহাম্মদ (সা.)-এর উম্মতের জন্য এই গনিমতের সম্পদ হালাল করে দিয়েছেন। আগের উম্মতের জন্য তা হালাল ছিল...
    আস্তাগফিরুল্লাহা রাব্বি মিন কুল্লি জাম্বিওঁ ওয়া আতুবু ইলাইহি; লা হাওলা ওয়া লা কুওয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়্যিল আজিম। অর্থ: আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই আমার সব পাপের, আমি তাঁর কাছে ফিরে আসি। আল্লাহর সাহায্য ছাড়া গুনাহ থেকে বাঁচার ও নেক কাজ করার কোনোই শক্তি নেই। (মুসলিম ও তিরমিজি)।আস্তাগফিরুল্লাহা ওয়া আতুবু ইলাইহি।’ অর্থাৎ, আমি আল্লাহর ক্ষমা প্রার্থনা করছি এবং তাঁর কাছেই ফিরে আসছি। এই ইসতেগফারটি প্রতিদিন ৭০ থেকে একশবার পড়কে হবে। রাসুলুল্লাহ (সা.) প্রতিদিন সত্তরবারের বেশি তওবাহ ও ইসতেগফার করতেন।’ (বুখারি)আস্তাগফিরুল্লাহ অর্থ‘আস্তাগফিরুল্লাহ’ অর্থ ‘আমি আল্লাহর ক্ষমাপ্রার্থনা করছি’। প্রতি ওয়াক্ত ফরজ নামাজের সালাম ফেরানোর পর রাসুলুল্লাহ (সা.) এ ইসতেগফারটি ৩ বার পড়তেন।’ (মিশকাত)আরও পড়ুনসুরা লোকমানের উপদেশগুলো বদলে দিতে পারে জীবনে চলার ধরন২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩‘রাব্বিগ্ ফিরলি ওয়া তুব আলাইয়্যা ইন্নাকা (আংতাত) তাওয়্যাবুর রাহিম।’ অর্থাৎ ‘হে আমার...
    ‘হাসবুনাল্লাহু ওয়া নিমাল ওয়াকিল, নিমাল মাওলা ওয়া নিমান নাসির।’ এই দোয়া জিকির যেকোনো সময় করা যায়। অসুস্থ বা উদ্বিগ্ন অবস্থায়, কোনো ক্ষতির আশঙ্কায় অথবা শত্রুর হাত থেকে মুক্তির জন্য এ দোয়া বিশেষ কার্যকর। আল্লাহই যথেষ্ট এবং উত্তম সাহায্যকারী। অন্য দোয়ার মতো আল্লাহর কাছে কোনো আবেদন করা হয় না। দোয়াটি এত গুরুত্বপূর্ণ যে হজরত ইব্রাহিম (আ.) ও প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) সবচেয়ে কঠিন সময়গুলোতে এই দোয়া পড়তেন।হজরত ইব্রাহিম (আ.)–কে যখন অবিশ্বাসী অত্যাচারী শাসক নমরুদ আগুনে নিক্ষেপ করে, তখন তিনি পড়েন ‘হাসবুনাল্লাহু ওয়া নিমাল ওয়াকিল’। যার ফলে আল্লাহ হজরত ইব্রাহিম (আ.)–কে আগুন থেকে রক্ষা করেছিলেন।আরও পড়ুন‘রাব্বানা আতিনা ফিদ্দুনিয়া’ কেন পড়ব২৪ মার্চ ২০২৪হাসবুনাল্লাহু ওয়া নি'মাল ওয়াকিল বাংলা অর্থ পবিত্র কোরআনে সুরা আলে ইমরানের ১৭৩ নম্বর আয়াতের অংশ এবং সুরা আনফালের ৪০ নম্বর  আয়াতের (আবার...
    রমজান মাসে একটি ওমরাহ করলে একটি হজ আদায়ের সমান সওয়াব হয়। আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বরাতে একটি হাদিসে আছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘রমজান মাসে ওমরাহ করা আমার সঙ্গে হজ আদায় করার সমতুল্য। (বুখারি: ১৮৬৩)রোজা রাখারমজান মাসে রোজা বা সিয়াম পালন করা ফরজ। মহান আল্লাহ বলেছেন, সুতরাং তোমাদের মধ্যে যে, যারা এই মাসটিতে পাবে তারা যেন এই মাসে সিয়াম পালন করে। (সুরা বাকারা: ১৮৫)সিয়াম পালনের ফজিলত সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি ইমানের সঙ্গে একনিষ্ঠভাবে আল্লাহকে সন্তুষ্টি করার জন্য রমজানে সিয়াম পালন করবে, তার অতীতের সব গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে। (বুখারি: ২০১৪)রমজানে ওমরাহ পালনের সময়ে রোজা রাখার তাৎপর্য অনেক।আরও পড়ুনপাঁচ ওয়াক্ত নামাজ যেভাবে এল০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩সময়মতো নামাজসিয়াম পালনের সঙ্গে সঙ্গে সময়মতো নামাজ আদায় করার মাধ্যমে জান্নাতে যাওয়ার পথ সুগম হয়।ওমরাহ পালন করার...
    ‘আস্তাগফিরুল্লাহ’ অর্থ ‘আমি আল্লাহর ক্ষমাপ্রার্থনা করছি’। প্রতি ওয়াক্ত ফরজ নামাজের সালাম ফেরানোর পর রাসুলুল্লাহ (সা.) এ ইসতেগফারটি ৩ বার পড়তেন।’ (মিশকাত)‘আস্তাগফিরুল্লাহা ওয়া আতুবু ইলাইহি।’ অর্থাৎ, আমি আল্লাহর ক্ষমা প্রার্থনা করছি এবং তাঁর কাছেই ফিরে আসছি। এই ইসতেগফারটি প্রতিদিন ৭০ থেকে একশবার পড়কে হবে। রাসুলুল্লাহ (সা.) প্রতিদিন সত্তরবারের বেশি তওবাহ ও ইসতেগফার করতেন।’ (বুখারি)আরও পড়ুননবীজি (সা.)-এর মুজিজা২৫ এপ্রিল ২০২৩রাব্বিগ্ ফিরলি ওয়া তুব আলাইয়্যা ইন্নাকা (আংতাত) তাওয়্যাবুর রাহিম।’ অর্থাৎ ‘হে আমার প্রভু! আপনি আমাকে ক্ষমা করুন এবং আমার তওবাহ কবুল করুন। নিশ্চয় আপনি মহান তওবা কবুলকারী করুণাময়।’ রাসুলুল্লাহ (সা.) মসজিদে বসে এক বৈঠকেই এই দোয়া ১০০ বার পড়েছেন।’ (আবু দাউদ, ইবনে মাজাহ, তিরমিজি, মিশকাত)দিনের যেকোনো ইবাদত-বন্দেগি, তথা ক্ষমাপ্রার্থনার সময় এভাবে তওবাহ-ইসতেগফার করকে হবে। ‘আস্তাগফিরুল্লা হাল্লাজি লা ইলাহা ইল্লা হুওয়াল হাইয়্যুল কইয়্যুমু ওয়া...
    সঠিক চিকিৎসার অভাবে মৃত্যু হয়েছে নায়ক মান্নার। ঢাকাই ছবির তুমুল জনপ্রিয় এ নায়কের  ১৪ তম মৃত্যুবার্ষিকীর উপলক্ষে এফডিসিতে এসে এই অভিযোগ করেছিলেন মান্নাপত্নী শেলী মান্না।  সে সময় তিনি বলেন, 'মান্নাকে সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা দেওয়া হয়নি। সঠিক চিকিৎসা পেলে মান্না হয়তো আমাদের মাঝে বেঁচে থাকতেন।' মান্নার স্ত্রীর মন্তব্য নিয়ে সমকাল অনলাইনে ২০১৮ সালের ১৭ ফ্রেব্রুয়ারি প্রকাশিত হয়েছিল একটি প্রতিবেদন। যা পাঠকের জন্য ফের তুলে ধরা হলো। আজ প্রয়াত এ নায়কের ১৭তম মৃত্যুবার্ষিকী। টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে জন্ম নেওয়া এই নায়কের আসল নাম এস এম আসলাম তালুকদার। ছোটবেলা থেকে সিনেমার প্রতি তার ছিল প্রচণ্ড ঝোঁক। কলেজে পড়ার সময় প্রচুর সিনেমা দেখতেন। নায়ক রাজ্জাকের সিনেমা হলে তো কথাই নেই। স্বপ্ন দেখতেন তিনিও একদিন অভিনয় করবেন। অনেকের ইচ্ছে থাকে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার; কিন্তু তার ইচ্ছে...
    কোনো অন্যায় করার পরে ভুল বুঝতে পারলে তখনই আল্লাহর কাছে তওবা করুন। ক্ষমা চান। এটি আল্লাহর কাছে অসম্ভব আনন্দের মুহূর্ত। আল্লাহ সবাইকে তাঁর কাছে তওবা করার নির্দেশ দিয়েছেন। তওবায় আল্লাহর নেয়ামত ও সন্তুষ্টি মেলে। আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে ফিরে যাওয়ার পথ তওবা। তওবাকারীকে আল্লাহ দান করেন অসংখ্য নেয়ামত।হাদিসে আছে, বান্দার তওবায় আল্লাহ সেই লোকের চেয়েও খুশি হন—যার খাদ্য ও পানীয় নিয়ে সওয়ারি উট হঠাৎ গভীর মরুভূমিতে হারিয়ে গেছে। অনেক খোঁজাখুঁজির পর লোকটি হতাশ হয়ে একটি গাছের ছায়ায় শুয়ে পড়ল। সে অবস্থায় হঠাৎ উটটিকে নিজের কাছে দাঁড়ানো দেখতে পেলে সে উটের লাগাম ধরে আনন্দে উৎফুল্ল হয়ে বলতে লাগল, ‘হে আল্লাহ! তুমি আমার বান্দা! আর আমি তোমার প্রভু! সে আনন্দে অতিশয্যেই এ ধরনের ভুল করে বসল। (মুসলিম)আরও পড়ুনআল্লাহ অবিশ্বাসীদের কথা বলেছেন...
    হজরত ইব্রাহিম (আ.)–কে যখন অবিশ্বাসী অত্যাচারী শাসক নমরুদ আগুনে নিক্ষেপ করে, তখন তিনি পড়েন ‘হাসবুনাল্লাহু ওয়া নিমাল ওয়াকিল’। যার ফলে আল্লাহ হজরত ইব্রাহিম (আ.)–কে আগুন থেকে রক্ষা করেছিলেন।পবিত্র কোরআনে সুরা আলে ইমরানের ১৭৩ নম্বর আয়াতের অংশ ‘হাসবুনাল্লাহু ওয়া নিমাল ওয়াকিল।’ অর্থ: আল্লাহই আমাদের জন্য যথেষ্ট, আর তিনিই কত ভালো কর্মবিধায়ক।‘হাসবুনাল্লাহু ওয়া নিমাল ওয়াকিল।’ এই দোয়া জিকির যেকোনো সময় করা যায়। অসুস্থ বা উদ্বিগ্ন অবস্থায়, কোনো ক্ষতির আশঙ্কায় অথবা শত্রুর হাত থেকে মুক্তির জন্য এ দোয়া বিশেষ কার্যকর। এই দোয়ায় আল্লাহর কাছে সরাসরি কিছু চাওয়া হয় না। আল্লাহই যথেষ্ট এবং উত্তম সাহায্যকারী। অন্য দোয়ার মতো আল্লাহর কাছে কোনো আবেদন করা হয় না। দোয়াটি এত গুরুত্বপূর্ণ যে হজরত ইব্রাহিম (আ.) ও প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) সবচেয়ে কঠিন সময়গুলোতে এই দোয়া পড়তেন।এই আয়াতের...
۱