2025-03-14@11:21:13 GMT
إجمالي نتائج البحث: 8

«ল কসভ র ম ট আসন»:

    ভাষা নিয়ে ভাবাবেগ উসকে দেওয়ার পাশাপাশি তামিলনাড়ুর ডিএমকে মুখ্যমন্ত্রী এম কে স্ট্যালিন দ্বিতীয় মোক্ষম চালটি চেলেছেন সংসদের আসন বাড়ানোর বিরোধিতার মধ্য দিয়ে। আগামী বছর, ২০২৬ সালে কেন্দ্রীয় সরকার যদি বন্ধ থাকা জনগণনা শুরুর সিদ্ধান্ত নেয় এবং সেই অনুযায়ী সংসদীয় কেন্দ্রের সীমানা পুনর্বিন্যাস ঘটিয়ে আসন বৃদ্ধি হয়, তাহলে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হবে গোটা দাক্ষিণাত্য।জনসংখ্যার অনুপাতে দক্ষিণের পাঁচ রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত পদুচেরির আসন বাড়বে সবচেয়ে কম। সবচেয়ে লাভবান হবে হিন্দি বলয়; এতটাই যে দক্ষিণের সমর্থন ছাড়া স্রেফ হিন্দি বলয়ের রায়ের ওপর নির্ভর করে যেকোনো সর্বভারতীয় দল সরকার গড়তে পারবে।বিষয়টি চর্চায় আছে অনেক দিনই। কিন্তু ঠিক এই সময়ে নরেন্দ্র মোদি সরকারের ত্রিভাষা নীতি রূপায়ণের বিরোধিতার পাশাপাশি সংসদের আসন বৃদ্ধিকে স্ট্যালিন সামনে টেনেছেন রাজনৈতিক কারণেই। আগামী বছর তামিলনাড়ুর পাশাপাশি কেরালা বিধানসভারও নির্বাচন। হিন্দি আগ্রাসন ও...
    সংসদীয় রাজনীতিতে প্রাসঙ্গিকতা ধরে রাখতে জন্মনিয়ন্ত্রণে সফল ভারতের দক্ষিণাঞ্চলের রাজ্যগুলো এখন জনসংখ্যা বাড়ানোর দিকে ঝুঁকছে। তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এম কে স্ট্যালিন রাজ্যের সক্ষম বিবাহিত নারীদের প্রত্যেককে ১৬টি সন্তান উৎপাদন করতে বলেছেন। তাঁর মতো সংখ্যা বেঁধে না দিলেও অন্ধ্র প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডু বলেছেন, যতবার সন্তানের জন্ম হবে, ততবারই প্রসূতিদের মাতৃত্বকালীন ছুটি মঞ্জুর করা হবে।চন্দ্রবাবুর দল টিডিপির সংসদ সদস্য আপ্পালা নাইডু আবার এক ধাপ এগিয়ে বলেছেন, প্রসূতি যদি তৃতীয় সন্তানের জন্ম দেন, তাহলে তাঁদের তিনি পুরস্কার দেবেন। কন্যাসন্তানের জন্য প্রত্যেককে নগদ ৫০ হাজার টাকা, পুত্রসন্তানের জন্ম দিলে একটি করে গরু। এই টাকা তিনি নিজের বেতন থেকে ব্যয় করবেন।আজ সোমবার শুরু হয়েছে বাজেট অধিবেশনের দ্বিতীয় পর্ব। প্রথম দিনেই তামিলনাড়ুর সরকারি স্কুলে হিন্দি শিক্ষা বাধ্যতামূলক করা ও জনসংখ্যার নিরিখে সংসদের আসন নির্ধারণে দাক্ষিণাত্যের ক্ষতিগ্রস্ত...
    জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ভারতের সংসদের আসন বাড়ানোর সম্ভাবনা রুখতে দেশের সাত মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি লিখলেন তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এম কে স্ট্যালিন। সাত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে তিনি আমন্ত্রণ জানিয়েছেন তিন সাবেক মুখ্যমন্ত্রীকেও। সবাইকে অনুরোধ করেছেন, আগামী ২২ মার্চ চেন্নাইয়ের সভায় উপস্থিত থাকতে। সেখানে দাক্ষিণাত্যের বিরুদ্ধে কেন্দ্রের ‘গণতান্ত্রিক অবিচারের’ প্রতিবাদে দেশব্যাপী জনমত গড়ার চেষ্টা হবে। মুখ্যমন্ত্রী স্ট্যালিন গত শুক্রবার আমন্ত্রণ জানিয়ে চিঠি লিখেছেন দক্ষিণের চার রাজ্য কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন, কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া, তেলেঙ্গানার রেবন্ত রেড্ডি ও অন্ধ্র প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডুকে। পাশাপাশি চিঠি লিখেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, পাঞ্জাবের ভগবন্ত সিং মান ও বিজেপি শাসিত ওডিশার মুখ্যমন্ত্রী মোহন চরণ মাঝিকেও। এই সঙ্গে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন তিন সাবেক মুখ্যমন্ত্রীকে। তাঁরা হলেন চন্দ্রশেখর রাও (তেলেঙ্গানা), জগনমোহন রেড্ডি (অন্ধ্র প্রদেশ) ও নবীনচন্দ্র পট্টনায়েক (ওডিশা)। প্রত্যেক নেতাকে...
    ভারতীয় সংসদের চরিত্র আরও ৩০ বছর অপরিবর্তিত রাখা হোক। তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এম কে স্ট্যালিনের ডাকা আজ বুধবারের সর্বদলীয় বৈঠকে গৃহীত প্রস্তাবে এই দাবি করা হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, লোকসভা ও রাজ্যসভার আসনসংখ্যা এখন যেমন আছে, আরও ৩০ বছর তেমনই থাকুক। এই সময়ে দেশের অন্যত্র জননিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি সফল করা হোক। বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী স্ট্যালিন দাক্ষিণাত্যের সব রাজ্যের রাজনৈতিক দল নিয়ে এক যৌথ অ্যাকশন কমিটি তৈরির প্রস্তাব করেন। জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সংসদের বহর বাড়ানো হলে তা দক্ষিণের রাজ্যগুলোর পক্ষে কতটা ক্ষতিকর হবে, সেই বিষয়ে ওই কমিটি সর্বত্র জনমত গঠন করবে, যাতে একযোগে প্রতিরোধ করা সম্ভবপর হয়। ওই প্রস্তাবও গৃহীত হয়েছে। তামিলনাড়ুর রাজধানী চেন্নাইয়ে আজ বুধবার ওই বৈঠক ডাকা হয়েছিল। বৈঠকে ডিএমকে, এআইএডিএমকে, কংগ্রেস, বামপন্থী দলগুলো ছাড়াও অন্যান্য স্থানীয় দলের নেতারা যোগ...
    দলের এক বিধায়ককে ‘চোর’ বললেন ভারতের পশ্চিমবঙ্গে ক্ষমতাসীন তৃণমূল কংগ্রেস দলের সংসদ সদস্য মহুয়া মৈত্র। তিনি বললেন, ওই বিধায়কের জন্য দল কালিমালিপ্ত হয়েছে। রাজ্য সরকার পড়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে। ওই বিধায়ক একাই চোর নয়, চোর তাঁর বউ, ছেলে, এমনকি ওর চৌদ্দগোষ্ঠী।ঘটনার স্থল পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগর লোকসভা আসনের পলাশীপাড়া বিধানসভা কেন্দ্রের বার্নিয়া এলাকা। এই পলাশীপাড়ার বিধায়ক হলেন তৃণমূল নেতা ও এই রাজ্যের সাবেক প্রাথমিক শিক্ষা দপ্তরের সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য। তিনি এই রাজ্যের প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে ব্যাপক দুর্নীতির আশ্রয় নিলে ২০২২ সালের ১১ অক্টোবর গ্রেপ্তার হন ভারতের এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেট বা ইডির হাতে। জেলে যান তিনি। গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে তিনি কলকাতা হাইকোর্ট থেকে জামিনে মুক্তি পান। সেই মানিক ভট্টাচার্যের বিধানসভা এলাকার বার্নিয়ায় গতকাল তৃণমূলের সভায় যোগ দেন এই এলাকার অর্থাৎ কৃষ্ণনগর...
    দিল্লি ভারতের একটি শহর। এখানে যে-ই বসুক, এর ক্ষমতা সীমিত। তবে শনিবার প্রকাশিত লোকসভা নির্বাচনের ফলে যেভাবে বিজেপির জয় আমরা দেখেছি, তাতে এ জয় জাতীয় রাজনীতিকে প্রভাবিত করতে পারে। অপ্রত্যাশিত ধাক্কার পর গত বছর হরিয়ানা ও মহারাষ্ট্র প্রদেশে বিজেপি ফিরে আসার অসাধারণ ক্ষমতা দেখিয়েছে। প্রকৃতপক্ষে এটি তার মিত্রদের ধরে রাখার সম্ভাবনা তৈরি করেছে। গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে, শিবসেনার (ইউবিটি) একটি দল শিগগিরই বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোটে যোগ দিতে পারে। ২৭ বছরের দীর্ঘ রাজনৈতিক প্রচেষ্টার পর বিজেপি দিল্লি দখল করেছে। প্রথমে শীলা দীক্ষিতের বিরুদ্ধে জয়লাভ, যখন তিনি ১৯৯৮ থেকে ২০১৩ সাল ১৫ বছর ক্ষমতায় ছিলেন। তারপর অরবিন্দ কেজরিওয়ালের কাছ থেকে, যিনি শীলা দীক্ষিতকে ২০১৩ সালে পরাজিত করেছিলেন এবং ২০১৫ ও ২০২০ সালে দিল্লিতে ক্ষমতায় বসেন। এমনকি নরেন্দ্র মোদি ২০২৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে...
    ভারতের দিল্লি বিধানসভার ভোটে ২৭ বছর পর বিজেপি কীভাবে ও কেন জিতল, আম আদমি পার্টির (আপ) এমন সশব্দ পতনই–বা কেন ঘটল, তা নিয়ে নানা তত্ত্বের মধ্যে সহজ পাটিগণিত দেখাচ্ছে, কংগ্রেস ও আপ জোটবদ্ধ হয়ে লড়লে অন্তত ৩৬টি আসন জিতে তারাই সরকার গড়তে পারত। বিজেপির স্বপ্ন থাকত অধরা। রাজনীতির রসায়ণ ও পাটিগণিতে বিস্তর ফারাকের কথা সবার জানা। তবু সত্য এ–ই, লোকসভা ভোটের সময় দিল্লিতে বিজেপিকে হারাতে তড়িঘড়ি যে জোট কংগ্রেস ও আপ করেছিল এবং ব্যর্থ হয়েছিল, দ্রুত তা ভেঙে না দিয়ে পারস্পরিক অভিযোগ, মনোমালিন্য ও বিবাদ সরিয়ে দেওয়া–নেওয়ার ভিত্তিতে সম্মানের সঙ্গে সেই জোট ধরে রাখলে বিধানসভা ভোটের ফল বদলে যেতে পারত।জোর দিয়ে এ কথা বলা যাচ্ছে; কারণ, চূড়ান্ত ফল প্রকাশের পর দেখা যাচ্ছে, ৭০ আসনের মধ্যে ১৪টিতে বিজেপির জয়ের ব্যবধান থেকে...
    দীর্ঘ ২৭ বছর পর দিল্লি দখল করতে চলেছে বিজেপি। আজ শনিবার বেলা ১১টা পর্যন্ত ভোট গণনার গতি–প্রকৃতি সেই ইঙ্গিত দিচ্ছে। ওই সময় পর্যন্ত মোট ৭০ আসনের মধ্যে বিজেপি এগিয়ে আছে ৪২ আসনে এবং আম আদমি পার্টি (আপ) ২৮ আসনে। কংগ্রেস একটি আসনে বেশ কিছু সময় এগিয়ে থাকলেও পরে পিছিয়ে পড়েছে।ভোটের পরপরই প্রায় সব সংস্থার বুথফেরত সমীক্ষায় বিজেপিকে জয়ী হিসেবে দেখানো হয়েছিল। গণনার শুরু থেকেও দেখা যাচ্ছে, সমীক্ষার ফল হেরফের হওয়ার সম্ভাবনা কম। প্রথম রাউন্ডের গণনার পরে দেখা যায়, আপ নেতা ও সাবেক মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল ও মুখ্যমন্ত্রী আতিশি বেশ কিছু ভোটে পিছিয়ে আছেন।পরবর্তী রাউন্ডে দুজন এগোলেও ষষ্ঠ রাউন্ডের শেষে নিউদিল্লি আসলে কেজরিওয়াল ফের পিছিয়ে পড়েছেন। সামান্য ব্যবধানে হলেও বিজেপির প্রভেশ ভার্মা এগিয়ে। প্রভেশের বাবা সাহেব সিং ভার্মা একসময় দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী...
۱