2025-03-30@22:39:22 GMT
إجمالي نتائج البحث: 16

«ব ইআরস»:

    দেশে শিল্পকারখানা ও ব্যবসা-বাণিজ্য টিকিয়ে রাখতে প্রতি ইউনিট গ্যাসের দাম ২৪ টাকা ৩৯ পয়সা নির্ধারণের দাবি জানিয়েছেন বিভিন্ন খাতের ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলেছেন, গ্যাসের দাম বাড়লে শিল্প ও ব্যবসায়ের মারাত্মক ক্ষতি হবে। দেশে নতুন শিল্প যেন গড়ে না ওঠে এবং বর্তমান শিল্পও যেন চলতে না পারে তার জন্যই এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে মনে করছেন তাঁরা। দেশের শীর্ষস্থানীয় ১১টি ব্যবসায়িক সংগঠনের নেতাদের পাশাপাশি ৩টি শিল্পগোষ্ঠীর উদ্যোক্তা গ্যাসের দামের বিষয়ে এভাবেই বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) চেয়ারম্যানের কাছে মতামত দিয়েছেন। শিল্প খাতে গ্যাসের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব আমলে নিয়ে গত ২৬ ফেব্রুয়ারি শুনানির আয়োজন করে বিইআরসি। এতে নতুন শিল্পকারখানার জন্য প্রতি ইউনিট গ্যাসের দাম ৩০ থেকে বাড়িয়ে একলাফে ৭৫ টাকা ৭২ পয়সায় নির্ধারণের প্রস্তাব করা হয়। ব্যবসায়ীরা বলেন, গ্যাসের দাম বাড়ানো হলে নতুন...
    ভোক্তা পর্যায়ে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম কমল। চলতি মার্চ মাসে ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ হাজার ৪৫০ টাকা। গত মাসে দাম ছিল এবারের চেয়ে ২৮ টাকা বেশি।আজ সোমবার বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) চেয়ারম্যান জালাল আহমেদ সংস্থাটির কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে এ নতুন দাম ঘোষণা করেন। আজ সন্ধ্যা ছয়টা থেকে নতুন দর কার্যকর হবে বলে জানানো হয়।সংস্থাটি প্রতি মাসেই এলপিজির দাম নির্ধারণ করে। তবে বাজারে নির্ধারিত দামে এলপিজি বিক্রি না হওয়ার অভিযোগ আছে। এলপিজির ১২ কেজি সিলিন্ডার সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় গৃহস্থালির কাজে।বিইআরসির নতুন দর অনুযায়ী, বেসরকারি এলপিজির মূল্য সংযোজন করসহ (মূসক/ভ্যাট) দাম নির্ধারণ করা হয়েছে প্রতি কেজি ১২০ টাকা ৮১ পয়সা, যা গত মাসে ছিল ১২৩ টাকা ১৬ পয়সা। এই হিসাবে বিভিন্ন আকারের এলপিজি সিলিন্ডারের...
    সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন ভোক্তা পর্যায়ে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ২৮ টাকা কমানো হয়েছে। ২৮ টাকা দাম কমিয়ে মার্চ মাসের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১ হাজার ৪৫০ টাকা। ফেব্রুয়ারি মাসে ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ছিল ১ হাজার ৪৭৮ টাকা। এরও আগে গত জানুয়ারি মাসে দাম ছিল ১ হাজার ৪৫৯ টাকা। এছাড়া ৫.৫ কেজি সিলিন্ডারে দাম ৬৬৪ টাকা, ১২.৫ কেজির দাম ১ হাজার ৫১০ টাকা, ১৫ কেজির দাম ১ হাজার ৮১২ টাকা, ১৬ কেজির দাম ১ হাজার ৯৩৩ টাকা, ১৮ কেজির দাম ২ হাজার ১৭৫ টাকা, ২০ কেজির দাম ২ হাজার ৪১৬ টাকা, ২২ কেজির দাম ২ হাজার ৬৫৮ টাকা, ২৫ কেজির দাম ৩ হাজার ২০ টাকা, ৩০ কেজির দাম...
    শিল্পে নতুন করে গ্যাসের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব অযৌক্তিক। এই আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত থেকে বিরত থাকতে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনকে (বিইআরসি) আহ্বান জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। তারা বলেছেন, গ্যাসের দাম বাড়ানো হলে দেশে নতুন শিল্প কারখানা তো গড়ে উঠবেই না, বরং চালু কারখানাগুলোও বন্ধ হয়ে যাবে। বুধবার রাজধানীর বিয়াম ফাউন্ডেশনে বিইআরসি কর্তৃক আয়োজিত গণশুনানিতে শিল্প উদ্যোক্তারা এসব কথা বলেন। এদিকে শুনানি চলাকালে দুপুরের দিকে হট্টগোল হয়েছে। উপস্থিত ব্যবসায়ী ও ভোক্তা প্রতিনিধিরা প্রতিবাদমুখর হয়ে শুনানি বন্ধের দাবি জানিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। হট্টগোলের কারণে তড়িঘড়ি করে মধ্যাহ্ন বিরতির ঘোষণা দেয় কমিশন। এদিন সকালে শুনানি বাতিলের দাবিতে বিয়াম ভবনের সামনে মানববন্ধন করেছেন ভোক্তা অধিকার সংগঠন কনজ্যুমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)। শিল্প কারখানার গ্রাহকদের প্রতি ঘনমিটার গ্যাসের দাম ৩০ টাকা এবং ক্যাপটিভ পাওয়ারে (শিল্পে ব্যবহৃত নিজস্ব বিদ্যুৎ) ৩০...
    শিল্পে নতুন করে গ্যাসের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব অযৌক্তিক। এই আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত থেকে বিরত থাকতে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনকে (বিইআরসি) আহ্বান জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। তারা বলেছেন, গ্যাসের দাম বাড়ানো হলে দেশে নতুন শিল্প কারখানা তো গড়ে উঠবেই না, বরং চালু কারখানাগুলোও বন্ধ হয়ে যাবে। বুধবার রাজধানীর বিয়াম ফাউন্ডেশনে বিইআরসি কর্তৃক আয়োজিত গণশুনানিতে শিল্প উদ্যোক্তারা এসব কথা বলেন। এদিকে শুনানি চলাকালে দুপুরের দিকে হট্টগোল হয়েছে। উপস্থিত ব্যবসায়ী ও ভোক্তা প্রতিনিধিরা প্রতিবাদমুখর হয়ে শুনানি বন্ধের দাবি জানিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। হট্টগোলের কারণে তড়িঘড়ি করে মধ্যাহ্ন বিরতির ঘোষণা দেয় কমিশন। এদিন সকালে শুনানি বাতিলের দাবিতে বিয়াম ভবনের সামনে মানববন্ধন করেছেন ভোক্তা অধিকার সংগঠন কনজ্যুমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)। শিল্প কারখানার গ্রাহকদের প্রতি ঘনমিটার গ্যাসের দাম ৩০ টাকা এবং ক্যাপটিভ পাওয়ারে (শিল্পে ব্যবহৃত নিজস্ব বিদ্যুৎ) ৩০...
    শিল্পে গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির প্রস্তাব নিয়ে আয়োজিত শুনানিতে অংশ নিয়ে তীব্র বিরোধিতা করেছেন ভোক্তা ও ব্যবসায়ী প্রতিনিধিরা। শুনানি শুরুর আগেই এটি বাতিলের দাবিতে অনুষ্ঠিত হয় মানববন্ধন। এরপর শুনানি চলাকালে স্লোগানে স্লোগানে আপত্তি জানান সংক্ষুব্ধ ব্যক্তিরা, দেখা দেয় হট্টগোল। দাম বাড়ানোর প্রক্রিয়া বাতিল করে দাম কমানোর শুনানি আহ্বান করার দাবি জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলো। আজ বুধবার রাজধানীর ইস্কাটনের বিয়াম মিলনায়তনে শুনানির আয়োজন করে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। এতে নতুন শিল্পকারখানার জন্য প্রতি ইউনিট গ্যাসের দাম ৩০ থেকে বাড়িয়ে ৭৫ টাকা ৭২ পয়সা করার প্রস্তাব করা হয়। ব্যবসায়ীরা বলেন, গ্যাসে দাম বাড়ানো হলে নতুন বিনিয়োগ আসবে না, কর্মসংস্থান হবে না, রপ্তানি ব্যাহত হবে এবং দেশের অর্থনীতি ধসে যাবে। শুনানি শেষে বিইআরসির চেয়ারম্যান জালাল আহমেদ বলেন, শুনানিতে অংশ নেওয়া সবার বক্তব্য গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া...
    শিল্প খাতে গ্যাসের দাম বাড়ানো সংক্রান্ত প্রস্তাবের বিষয়ে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) শুনানি চলছে। রাজধানীর বিয়াম মিলনায়তনে আজ বুধবার সকালে এ শুনানি হচ্ছে। এদিকে শুনানি বাতিলের দাবিতে একই ভবনের নিচে মানববন্ধন করছে ভোক্তা অধিকার সংগঠন কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)।শিল্প খাতে গ্যাসের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব আমলে নিয়ে আজ বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) শুনানির ডাক দেয় বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। গত ২২ ফেব্রুয়ারি সংবাদ সম্মেলন করে ওই শুনানি স্থগিত করার দাবি জানিয়েছিল ক্যাব। তবে পূর্ব নির্ধারিত সূচি অনুযায়ীই আজ বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের শুনানি শুরু হয়।গ্যাসের দাম বাড়ানোর প্রস্তাবের সমালোচনা করে ক্যাবের মানববন্ধনে অর্থনীতিবিদ এম এম আকাশ বলেন, ‘এক লাফে তিন গুন দাম বৃদ্ধি হলে নতুন কোনো শিল্প হবে না। সরকারকে প্রয়োজনে এখন ভর্তুকি দিতে হবে, দাম বাড়ানো যাবে না।’মানববন্ধনে...
    গ্যাসের দাম বৃদ্ধির শুনানির বা‌তি‌লের দা‌বি‌তে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন কর‌ছে কনজ্যুমার এসো‌সি‌য়েশন (ক্যাব)। বুধবার সকাল ৯টায় বিয়াম ফাউন্ডেশ‌নের সাম‌নে ব্যানার ফেস্টুন নিয়ে মানববন্ধনে দাঁড়িয়েছে ভোক্তাদের সংগঠনটি। বিয়াম মিলনায়ত‌নে গ্যাসের দাম বৃদ্ধির প্রস্তাব ‌নিয়ে‌ গণশুনানির আয়োজন ক‌রে‌ছে বাংলা‌দেশ এনা‌র্জি রেগু‌লেট‌রি ক‌মিশন (বিইআর‌সি)।  নতুন শিল্প কারখানার বয়লার ও শিল্প কারখানার জেনারেটরে (ক্যাপটিভ) সরবরাহ করা গ্যাসের দাম যথাক্রমে ৩০ ও ৩১.৭৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৭৫.৭২ টাকা, প্রতিশ্রুত গ্রাহকদের (ইতোমধ্যে অনুমোদিত) গ্যাসের অর্ধেক বিল বিদ্যমান দরে, অর্ধেক ৭৫.৭২ টাকা করার প্রস্তাব করেছে পেট্রোবাংলা। সেই প্রস্তাবের উপর শুনানি চল‌ছে। ক্যাবের পক্ষ থেকে এর আগে শুনানি বাতিল করার জন্য লিখিত আবেদন করা হয়েছিল। সেই আবেদনে সাড়া না পেয়ে ২২ ফেব্রুয়ারি সংবাদ সম্মেলন করা হয়। এতে লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, সরকারের আজ্ঞাবহ প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিইআরসি গত ১৫...
    গ্যাসের দাম বৃদ্ধির শুনানির বা‌তি‌লের দা‌বি‌তে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন কর‌ছে কনজ্যুমার এসো‌সি‌য়েশন (ক্যাব)। বুধবার সকাল ৯টায় বিয়াম ফাউন্ডেশ‌নের সাম‌নে ব্যানার ফেস্টুন নিয়ে মানববন্ধনে দাঁড়িয়েছে ভোক্তাদের সংগঠনটি। বিয়াম মিলনায়ত‌নে গ্যাসের দাম বৃদ্ধির প্রস্তাব ‌নিয়ে‌ গণশুনানির আয়োজন ক‌রে‌ছে বাংলা‌দেশ এনা‌র্জি রেগু‌লেট‌রি ক‌মিশন (বিইআর‌সি)।  নতুন শিল্প কারখানার বয়লার ও শিল্প কারখানার জেনারেটরে (ক্যাপটিভ) সরবরাহ করা গ্যাসের দাম যথাক্রমে ৩০ ও ৩১.৭৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৭৫.৭২ টাকা, প্রতিশ্রুত গ্রাহকদের (ইতোমধ্যে অনুমোদিত) গ্যাসের অর্ধেক বিল বিদ্যমান দরে, অর্ধেক ৭৫.৭২ টাকা করার প্রস্তাব করেছে পেট্রোবাংলা। সেই প্রস্তাবের উপর শুনানি চল‌ছে। ক্যাবের পক্ষ থেকে এর আগে শুনানি বাতিল করার জন্য লিখিত আবেদন করা হয়েছিল। সেই আবেদনে সাড়া না পেয়ে ২২ ফেব্রুয়ারি সংবাদ সম্মেলন করা হয়। এতে লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, সরকারের আজ্ঞাবহ প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিইআরসি গত ১৫...
    শিল্প খাতে গ্যাসের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব আমলে নিয়ে আগামী বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) শুনানি ডেকেছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। ওই শুনানি স্থগিত করার দাবি জানিয়ে আজ শনিবার সংবাদ সম্মেলন করেছে ভোক্তা অধিকার সংগঠন কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)। দাবি মানা না হলে সংগঠনটি থেকে শুনানিতে অংশ নিয়ে প্রতিবাদ জানানোর কথাও বলা হয়েছে।রাজধানী ঢাকার বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে আয়োজিত ওই সংবাদ সম্মেলনে ক্যাব বলেছে, গ্যাসের দাম বাড়ানোর এ উদ্যোগ জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের চেতনার সঙ্গে সাংঘর্ষিক।সংগঠনের পক্ষ থেকে গ্যাস-বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির অপতৎপরতা বন্ধের দাবি জানিয়ে আরও বলা হয়, ‘বর্তমান বিইআরসি আগের ধারাবাহিকতা রক্ষা করছে। এটা আগের সরকারের ধারাবাহিকতা। এটা উদ্বেগের। যারা দাম বাড়ানোর এ প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত, তাদের সবার প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়া উচিত।’সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ক্যাবের জ্বালানি উপদেষ্টা এম শামসুল আলম বলেন, ‘বৈষম্যের বিরুদ্ধেই আন্দোলন...
    গত সরকারের আমলে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) কর্তৃক বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে লুটের পরিমাণ প্রকাশ করার দাবি জানিয়েছে কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)। একইসঙ্গে ট্রাইব্যুনাল গঠন করে অপরাধীদের আইনের আওতায় আনার দাবিও জানানো হয়েছে।  শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানায় ক্যাব। এ ছাড়া, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ভর্তুকি কমিয়ে আনার পরিকল্পনা গ্রহণের আহ্বানও জানিয়েছে সংগঠনটি। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ক্যাবের জ্বালানি উপদেষ্টা এম. শামসুল আলম, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট হুমায়ুন কবির ভূঁইয়া, কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাহী সদস্য শওকত আলী খান, বাপার সাধারণ সম্পাদক আলমগীর কবির।  ক্যাবের জ্বালানি উপদেষ্টা বলেন, ‘‘বর্তমান বিইআরসি পূর্বের বিইআরসির ধারা বজায় রাখছে, যা দেখে আমরা উদ্বিগ্ন। তাদের আচরণের মাধ্যমে বিইআরসি আইনের যে উদ্দেশ্য, তা লঙ্ঘিত হচ্ছে। যা...
    বাড়তি তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানির প্রতিশ্রুতি দিয়ে তিন দফায় গ্যাসের দাম বাড়িয়েছে গত আওয়ামী লীগ সরকার। তবে আমদানি হয়েছে কম, এতে বাড়তি দাম দিয়েও গ্যাস পাননি গ্রাহকেরা। এখন এক বছরে ইতিহাসের সর্বোচ্চ আমদানির কথা বলে শিল্পে গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দাম বাড়াতেই আমদানির অবাস্তব আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।দেশে দুটি উৎস থেকে গ্যাস সরবরাহ করা হয়। এর মধ্যে দেশি গ্যাসক্ষেত্র থেকে উৎপাদন করে সরবরাহ করা হয় ৭৫ শতাংশ। আর ২৫ শতাংশ আসে আমদানি করা এলএনজি থেকে। দিনে সর্বোচ্চ ১১০ কোটি ঘনফুট এলএনজি সরবরাহের অবকাঠামো আছে দেশে। যদিও কারিগরি কারণে পুরোটা ব্যবহার করা যায় না। এটি ব্যবহার করে সর্বোচ্চ ১০৫ কোটি ঘনফুট পর্যন্ত সরবরাহ করা সম্ভব।দিনে গড়ে ৮৫ কোটি ঘনফুট সরবরাহ করার কথা বলে ২০১৯ সালে গ্যাসের দাম বাড়ানো...
    শিল্পকারখানার সঙ্গে আবাসিকেও গ্যাসের দাম বাড়তে পারে। বাসাবাড়ির মিটারহীন গ্রাহকদের গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির প্রস্তাব দিতে যাচ্ছে তিতাস গ্যাস কোম্পানি। নতুন শিল্প ও ক্যাপটিভে গ্যাসের দাম বৃদ্ধির প্রস্তাবের সঙ্গে আবাসিকের প্রস্তাবটিও দেওয়া হবে। তিতাসের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এ তথ্য জানিয়েছেন। খাত-সংশ্লিষ্টরা বলেছন, সংকটের কারণে দিনের বেশির ভাগ সময় বাসাবাড়ির লাইনে গ্যাস থাকে না। রান্না করতে হয় বৈদ্যুতিক বা এলপি গ্যাসে। এরপরও দাম বৃদ্ধির উদ্যোগ হবে ‘মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা’।  এদিকে ভ্যাট বৃদ্ধির কারণে তরল পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম কেজিতে ৩৭ পয়সা বেড়েছে। গতকাল মঙ্গলবার এক প্রজ্ঞাপনে বিইআরসি এ তথ্য জানিয়েছে।   বাসাবাড়ির গ্যাস গত মাসে এক বৈঠকে নতুন শিল্প ও ক্যাপটিভ বিদ্যুৎ সংযোগে গ্যাসের দাম আমদানি করা এলএনজির সমান করার সিদ্ধান্ত নেয় জ্বালানি বিভাগ। এর পরই ৬ জানুয়ারি বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনে...
    দেশে ভোক্তা পর্যায়ে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম ১২ কেজিতে চার টাকা বাড়িয়ে এক হাজার ৪৫৯ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে দাম বাড়ানোর নতুন ঘোষণা দেয় বিইআরসি, যা এদিন থেকেই কার্যকর হবে। এতে বলা হয়, মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ এবং সংশ্লিষ্ট প্রজ্ঞাপন ও আদেশ অনুযায়ী এলপিজির ওপর আরোপিত মূল্য সংযোজন করের (মূসক) হার পরিবর্তনের ফলে জানুয়ারি মাসের জন্য এলপিজির নতুন দাম ঘোষণা করা হয়েছে। নির্দেশনা অনুযায়ী, গ্রাহক পর্যায়ে প্রতি ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে এক হাজার ৪৫৯ টাকা। এর আগে, জানুয়ারি মাসের শুরুতে নির্ধারণ করা হয়েছিল এক হাজার ৪৫৫ টাকা। গত ডিসেম্বরেও অপরিবর্তিত ছিল এ দাম। এ ছাড়া বেসরকারি এলপিজির...
    দেশে ভোক্তা পর্যায়ে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম টানা দুই মাস অপরিবর্তিত রেখেছিল বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। জানুয়ারিতে ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম নির্ধারণ করা হয়েছিল ১ হাজার ৪৫৫ টাকা। এর মধ্যে মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) বাড়ায় সংস্থাটি ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ৪ টাকা বাড়িয়েছে।ভ্যাটের হার পরিবর্তনের পরিপ্রেক্ষিতে সরকারি-বেসরকারি এলপিজির মূল্য সমন্বয় করে আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে বিইআরসি। গণমাধ্যমে পাঠানো সে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বেসরকারি এলপিজির ভ্যাটসহ দাম নির্ধারণ করা হয়েছে প্রতি কেজি ১২১ টাকা ৫৬ পয়সা। এই হিসাবে বিভিন্ন আকারের এলপিজি সিলিন্ডারের দাম নির্ধারিত হয়। ভ্যাট পরিবর্তনের আগে প্রতি কেজির দাম ছিল ১২১ টাকা ১৯ পয়সা।গাড়িতে ব্যবহৃত এলপিজির (অটো গ্যাস) নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে প্রতি লিটার ৬৭ টাকা ২৭ পয়সা, যা আগে ছিল ৬৬ টাকা...
    জ্বালানি তেলের দাম স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে নির্ধারণ করার নিয়ম চালু হওয়ার পর জনসাধারণের প্রত্যাশা ছিল আন্তর্জাতিক বাজারমূল্যের সঙ্গে সমন্বয় হলে জ্বালানির দাম অনেক কমে আসবে। দুর্ভাগ্যবশত সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ না করায় জ্বালানি তেলের দামে যথেষ্ট পরিবর্তন দৃশ্যমান হয়নি। বরং এ সময়কালে জ্বালানি খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোকে মুনাফা করতে দেখা গেছে।অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর এ পর্যন্ত মোট তিনবার জ্বালানি তেলের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। পূর্ববর্তী সরকার আইনি পরিবর্তনের মাধ্যমে জ্বালানি তেলের দাম নির্ধারণের দায়িত্ব বিইআরসির পরিবর্তে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়কে প্রদান করে। প্রথম দফায় গত বছরের ৩১ আগস্ট অকটেন ও পেট্রলের দাম লিটারে ছয় টাকা কমানোর ঘোষণা দেওয়া হয়। দ্বিতীয় দফায় গত ৩১ অক্টোবর ডিজেল ও কেরোসিনের দাম শূন্য দশমিক ৫ টাকা কমিয়ে আনা হয়, যদিও পেট্রল ও অকটেনের দাম অপরিবর্তিত থাকে।সর্বশেষ...
۱