2025-01-31@14:59:39 GMT
إجمالي نتائج البحث: 6
«এলপ জ র দ ম»:
শিল্পকারখানার সঙ্গে আবাসিকেও গ্যাসের দাম বাড়তে পারে। বাসাবাড়ির মিটারহীন গ্রাহকদের গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির প্রস্তাব দিতে যাচ্ছে তিতাস গ্যাস কোম্পানি। নতুন শিল্প ও ক্যাপটিভে গ্যাসের দাম বৃদ্ধির প্রস্তাবের সঙ্গে আবাসিকের প্রস্তাবটিও দেওয়া হবে। তিতাসের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এ তথ্য জানিয়েছেন। খাত-সংশ্লিষ্টরা বলেছন, সংকটের কারণে দিনের বেশির ভাগ সময় বাসাবাড়ির লাইনে গ্যাস থাকে না। রান্না করতে হয় বৈদ্যুতিক বা এলপি গ্যাসে। এরপরও দাম বৃদ্ধির উদ্যোগ হবে ‘মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা’। এদিকে ভ্যাট বৃদ্ধির কারণে তরল পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম কেজিতে ৩৭ পয়সা বেড়েছে। গতকাল মঙ্গলবার এক প্রজ্ঞাপনে বিইআরসি এ তথ্য জানিয়েছে। বাসাবাড়ির গ্যাস গত মাসে এক বৈঠকে নতুন শিল্প ও ক্যাপটিভ বিদ্যুৎ সংযোগে গ্যাসের দাম আমদানি করা এলএনজির সমান করার সিদ্ধান্ত নেয় জ্বালানি বিভাগ। এর পরই ৬ জানুয়ারি বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনে...
দেশে ভোক্তা পর্যায়ে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম ১২ কেজিতে চার টাকা বাড়িয়ে এক হাজার ৪৫৯ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে দাম বাড়ানোর নতুন ঘোষণা দেয় বিইআরসি, যা এদিন থেকেই কার্যকর হবে। এতে বলা হয়, মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ এবং সংশ্লিষ্ট প্রজ্ঞাপন ও আদেশ অনুযায়ী এলপিজির ওপর আরোপিত মূল্য সংযোজন করের (মূসক) হার পরিবর্তনের ফলে জানুয়ারি মাসের জন্য এলপিজির নতুন দাম ঘোষণা করা হয়েছে। নির্দেশনা অনুযায়ী, গ্রাহক পর্যায়ে প্রতি ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে এক হাজার ৪৫৯ টাকা। এর আগে, জানুয়ারি মাসের শুরুতে নির্ধারণ করা হয়েছিল এক হাজার ৪৫৫ টাকা। গত ডিসেম্বরেও অপরিবর্তিত ছিল এ দাম। এ ছাড়া বেসরকারি এলপিজির...
দেশে ভোক্তা পর্যায়ে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম টানা দুই মাস অপরিবর্তিত রেখেছিল বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। জানুয়ারিতে ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম নির্ধারণ করা হয়েছিল ১ হাজার ৪৫৫ টাকা। এর মধ্যে মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) বাড়ায় সংস্থাটি ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ৪ টাকা বাড়িয়েছে।ভ্যাটের হার পরিবর্তনের পরিপ্রেক্ষিতে সরকারি-বেসরকারি এলপিজির মূল্য সমন্বয় করে আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে বিইআরসি। গণমাধ্যমে পাঠানো সে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বেসরকারি এলপিজির ভ্যাটসহ দাম নির্ধারণ করা হয়েছে প্রতি কেজি ১২১ টাকা ৫৬ পয়সা। এই হিসাবে বিভিন্ন আকারের এলপিজি সিলিন্ডারের দাম নির্ধারিত হয়। ভ্যাট পরিবর্তনের আগে প্রতি কেজির দাম ছিল ১২১ টাকা ১৯ পয়সা।গাড়িতে ব্যবহৃত এলপিজির (অটো গ্যাস) নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে প্রতি লিটার ৬৭ টাকা ২৭ পয়সা, যা আগে ছিল ৬৬ টাকা...
মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ এবং সংশ্লিষ্ট প্রজ্ঞাপন ও আদেশ অনুযায়ী লিকুইফাইড পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) ওপর আরোপিত মূল্য সংযোজন করের (মুসক) হার পরিবর্তনের ফলে জানুয়ারি মাসের জন্য এলপিজির নতুন মূল্য ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন। এক বিজ্ঞপ্তিতে নতুন মূল্যের ঘোষণা দেওয়া হয়, যা আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে কার্যকর হবে। নতুন ঘোষণা অনুযায়ী, গ্রাহক পর্যায়ে প্রতি ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ হাজার ৪৫৯ টাকা, যা মাসের শুরুতে নির্ধারণ করা হয়েছিল ১ হাজার ৪৫৫ টাকায়।
এলপি গ্যাসের ভ্যাট বাড়ল নাকি কমল, তা নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। ৯ জানুয়ারির অধ্যাদেশ ঘেঁটে দেখা যায়, এলপি গ্যাসের উৎপাদন পর্যায়ে ভ্যাট বাড়িয়ে ৫ থেকে সাড়ে ৭ শতাংশ করা হয়েছে। তবে স্থানীয় ব্যবসায়ী পর্যায়ে ২ শতাংশ ভ্যাট প্রত্যাহার করা হয়েছে। সার্বিক বিবেচনায় গ্রাহক পর্যায়ে এলপি গ্যাসের ক্ষেত্রে ভ্যাটের চাপ কিছুটা বাড়ল।গতকাল সোমবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ভ্যাট বিভাগ উৎপাদন পর্যায়ে এলপি গ্যাসের ওপর সাড়ে ৭ শতাংশ ভ্যাট আরোপের আদেশ জারি করেছে। ৯ জানুয়ারি থেকে এই নতুন ভ্যাট কার্যকর হবে। আদেশে বলা হয়, উৎপাদন পর্যায়ে সাড়ে ৭ শতাংশ ভ্যাটের অতিরিক্ত ভ্যাট অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।বিষয়টি হলো, ৯ জানুয়ারি অধ্যাদেশের মাধ্যমে এলপি গ্যাসের উৎপাদন পর্যায়ে ৫ শতাংশ ভ্যাট অব্যাহতি তুলে দিয়ে সাড়ে ৭ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়। ৫ শতাংশ ভ্যাট তুলে দেওয়ার ফলে...
সকালে প্রত্যেক পরিবারের ঘরেই রান্না চড়ে। সেই রান্না যদি এলপি গ্যাসে হয়, তাহলে আগের চেয়ে বেশি খরচ হবে। নাশতার টেবিলে যদি আমদানি করা আপেল, নাশপাতি, আঙুরের মতো ফল কিংবা জুস থাকে, তাহলেও খরচ বাড়বে। মুঠোফোনে দরকারি কথা সারবেন কিংবা ইন্টারনেট ব্যবহার করবেন, তাতেও শান্তি নেই। মুঠোফোনে ১০০ টাকা রিচার্জ করলে কর বাবদ ৩০ টাকা চলে যাবে। চাকরি বা ব্যবসার প্রয়োজনে রেস্তোরাঁয় খেতে গেলেও লাগবে বাড়তি টাকা। রাতে বাসায় ফেরার সময় ওষুধ কিনতে ফার্মেসিতে গেলেন, সেখানেও খরচ আরেকটু বাড়বে। এভাবেই নতুন করে প্রয়োজনীয় শতাধিক পণ্য ও সেবার ওপর মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট এবং সম্পূরক শুল্ক বাড়িয়েছে সরকার। বাড়তি করের চাপটি এমন সময় এল, যখন উচ্চ মূল্যস্ফীতির চাপে রয়েছেন মানুষ। গত ডিসেম্বরেও খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল প্রায় ১৩ শতাংশ। এমন পরিস্থিতিতে...