2025-02-23@02:49:35 GMT
إجمالي نتائج البحث: 7
«র বরই»:
সাতক্ষীরায় বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদিত বরইয়ের ব্যাপক চাহিদা ও সুনাম থাকায় কৃষকরা চলতি বছর বেশি লাভের আশা দেখছে। অল্প সময়ে অধিক লাভজনক হওয়ায় প্রতি বছরই বাড়ছে বরইয়ের আবাদ। এবার বরইয়ের ভালো দাম পেয়ে খুশি কৃষকরা। স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে জেলার উৎপাদিত বরই যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে। মণ প্রতি পাইকারি বিক্রি করছেন তিন থেকে সাড়ে তিন হাজার টাকা দরে। দেশের চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি বরই রপ্তানিরও আশা করছে জেলা কৃষি বিভাগ। সাতক্ষীরার বরই দেশবিখ্যাত। চলতি মৌসুমে জেলায় ৮৪৬ হেক্টর জমিতে বিভিন্ন প্রকার বরইয়ের আবাদ করা হয়েছে। এসব বরইয়ের মধ্যে রয়েছে নারিকেল বরই, থাই আপেল বরই, বল সুন্দরী ও কাশ্মীর বরই। প্রতি বিঘায় উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ৭০ থেকে ৮০ মণ। ইতোমধ্যে বরইয়ের বাজারজাত করা শুরু হয়েছে। প্রকার ভেদে ১৫০ টাকা থেকে ২২০ টাকা...
কারও পছন্দ কুলবরই, কারও–বা সাধারণ বরই। কেউ আবার খান বাউকুল বা আপেল কুল। স্বাস্থ্যের জন্য কোনটা ভালো? এত রকম বরইয়ের পুষ্টির তফাতই–বা কী? সব বরই কি সবাই খেতে পারেন? কিংবা বরইয়ের কি কোনো স্বাস্থ্যঝুঁকি আছে? জেনে নিন আজ।যেকোনো ধরনের বরইয়ে আছে ভিটামিন সি। শীতের সময়টায় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা ঠিক রাখতে তাই বরই খেতেই পারেন। পটাশিয়াম আর কিছুটা ক্যালসিয়ামও পাবেন, সামান্য জিঙ্ক ও কপার থাকে। খোসাসহ খাওয়া হয় বলে বরই থেকে আঁশও পাবেন, যা কোষ্টকাঠিন্য এড়াতে সাহায্য করে। আর জলীয় অংশ বা পানি তো থাকেই। বিভিন্ন জাতের বরই থেকেই আপনি এসব পুষ্টি উপাদান পাবেন। তবে বরইয়ের আকার বা জাত অনুযায়ী পুষ্টি উপাদানের পরিমাণ কমবেশি হয়। আর লাল বরইয়ে এসবের পাশাপাশি পাবেন আয়রন ও বিটা ক্যারোটিন। এমনটাই জানালেন ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালের প্রধান পুষ্টিবিদ...
ভোর ছয়টা। রাঙামাটির শান্ত হ্রদ তখনো কুয়াশার ঘোরে মগ্ন। মাঘ শেষের সূর্য পাহাড়ের আড়াল থেকে সবেমাত্র নরম আলো ছড়াতে শুরু করেছে। এরই মধ্যে সরব হয়ে উঠেছে পার্বত্য শহরের সাপ্তাহিক হাট। শুকনো মৌসুমে অন্যান্য পণ্যের পাশাপাশি রং ছড়িয়ে দিয়েছে ফলের বৈচিত্র্য। ফলের ঘ্রাণে মারি স্টেডিয়াম থেকে রাঙামাটি কলেজ পর্যন্ত সড়কের দুই পাশে জমে গেছে মানুষের মেলা।পথের পাশের দোকানি আনন্দ। তাঁর দোকানে দুই জাতের বিন্নি চাল, জুমের সাদা তিলের পাশে সৌরভ ছড়াচ্ছে মস্ত একটা পাকা কাঁঠাল। দেখেই অবাক হলাম। লোভও হলো। এ সময় গাছে গাছে কাঁঠালের শিশু থাকে। কিন্তু সারা শরীরে হলুদের আভা নিয়ে এমন পাকা কাঁঠাল পেলেন কোথায়? আনন্দ বললেন, ‘ইবা বারো মাইস্যা, আগেভাগে ফাইগ্যে। মধুরতুন বেশি মিডা। হাই চ। ভিতুরে গোলাবি লং।’ (এটা বারোমাসি কাঁঠাল। মৌসুমের আগেই পেকেছে। মধুর চেয়েও...
কুমিল্লার মুরাদনগরে সত্তরোর্ধ্ব মানসিক প্রতিবন্ধী এক বৃদ্ধা তার গাছ থেকে বরই পাড়ার প্রতিবাদ করায় ওই বৃদ্ধার শরীরে গরম পানি নিক্ষেপের অভিযোগ উঠেছে পলি আক্তার নামে এক তরুণী ও তার ছোট ভাইয়ের বিরুদ্ধে। শুক্রবার দুপুরে উপজেলার সদর ইউনিয়নের ডুমুরিয়া গ্রামে এ ঘটনায় ওই বৃদ্ধার শরীরের প্রায় ২০ শতাংশ ঝলসে গেছে বলে জানা গেছে। ওই বৃদ্ধার নাম জাহানারা বেগম (৭১)। তিনি ডুমুরিয়া গ্রামের প্রয়াত মনসুর আলীর মেয়ে। ওই গ্রামেই তিনি বাবার বাড়িতে থাকেন। তার বিয়ে হয়েছিল, তবে কোনো সন্তান নেই। মানসিক প্রতিবন্ধী হওয়ায় বিয়ের পরপরই স্বামীর সঙ্গে তার বিচ্ছেদ হয়েছিল। আর অভিযুক্ত পলি পাশের বাড়ির মোশারফ হোসেনের মেয়ে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার দুপুরে জাহানারার গাছ থেকে বরই পেড়ে নিয়ে যান পাশের বাড়ির পলি আক্তার ও তার ছোট ভাই। বিষয়টি জানতে পেরে...
কুমিল্লার মুরাদনগরে গাছ থেকে বরই পাড়ার প্রতিবাদ করায় সত্তরোর্ধ্ব মানসিক প্রতিবন্ধী এক বৃদ্ধার শরীরে গরম পানি নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে উপজেলার সদর ইউনিয়নের ডুমুরিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এতে ওই বৃদ্ধার শরীরের প্রায় ২০ শতাংশ ঝলসে গেছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক।ওই বৃদ্ধের নাম জাহানারা বেগম (৭১)। তিনি ডুমুরিয়া গ্রামের প্রয়াত মনসুর আলীর মেয়ে। ওই গ্রামেই তিনি বাবার বাড়িতে থাকেন। তাঁর বিয়ে হয়েছিল, তবে কোনো সন্তান নেই। মানসিক প্রতিবন্ধী হওয়ায় বিয়ের পরপরই স্বামীর সঙ্গে তাঁর বিচ্ছেদ হয়েছিল।পলি আক্তার নামে এক তরুণীর বিরুদ্ধে এ কাজে জড়িত থাকার অভিযোগ পাওয়া গেছে। পলি পাশের বাড়ির মোশারফ হোসেনের মেয়ে।স্থানীয় সূত্র জানায়, বৃদ্ধ জাহানারা বেগম দীর্ঘদিন ধরে মানসিক প্রতিবন্ধী। আজ দুপুরে তাঁদের গাছ থেকে বরই পেড়ে নিয়ে যান পাশের বাড়ির পলি আক্তার ও তাঁর ছোট...
‘ঔঁ জয় জয় দেবী চরাচর সারে, কুচযুগ শোভিত মুক্তাহারে, বীণা রঞ্জিত পুস্তক হস্তে, ভগবতী ভারতী দেবী নমোহস্তুতে’ এই মন্ত্র উচ্চারণের মাধ্যমে কুড়িগ্রামে বিদ্যার দেবী সরস্বতী পূজায় মেতেছেন সনাতন ধর্মের শিক্ষার্থীরা। দিনটি বাঙালি হিন্দু সমাজে বসন্ত উৎসব হিসেবে পালিত হওয়ায় আবির রঙে ছেয়ে গেছে জেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে । সোমবার সকালে জেলা শহরের একাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ঘুরে দেখা যায়, সরস্বতী পূজা ঘিরে দরিদ্রদের মধ্যে বস্ত্রদান, সংগীত প্রতিযোগিতা, কবিতা পাঠ, প্রসাদ বিতরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এছাড়াও বাসাবাড়িগুলোতেও পূজা হচ্ছে বিদ্যার দেবী সরস্বতীর। সনাতন পঞ্জিকা মতে, এ বছর সরস্বতী পূজার তিথি ২ দিন পড়েছে। অনেকে গতকাল রোববার বিকেল থেকে মেতেছেন জ্ঞানেশ্বরীর আরাধনায়। দেবী সরস্বতী বিদ্যা ও জ্ঞান দান করেন বলে তাকে জ্ঞানেশ্বরী, সংগীত ও কলা দান করেন বলে বাগ্বদেবী হিসেবেও পূজা...
২ / ১০চলতি বছর বাগানে বরইয়ের ভালো ফলন হয়েছে