Prothomalo:
2025-02-11@12:38:29 GMT

কুলবরই ভালো, নাকি সাধারণ বরই

Published: 11th, February 2025 GMT

কারও পছন্দ কুলবরই, কারও–বা সাধারণ বরই। কেউ আবার খান বাউকুল বা আপেল কুল। স্বাস্থ্যের জন্য কোনটা ভালো? এত রকম বরইয়ের পুষ্টির তফাতই–বা কী? সব বরই কি সবাই খেতে পারেন? কিংবা বরইয়ের কি কোনো স্বাস্থ্যঝুঁকি আছে? জেনে নিন আজ।

যেকোনো ধরনের বরইয়ে আছে ভিটামিন সি। শীতের সময়টায় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা ঠিক রাখতে তাই বরই খেতেই পারেন। পটাশিয়াম আর কিছুটা ক্যালসিয়ামও পাবেন, সামান্য জিঙ্ক ও কপার থাকে। খোসাসহ খাওয়া হয় বলে বরই থেকে আঁশও পাবেন, যা কোষ্টকাঠিন্য এড়াতে সাহায্য করে। আর জলীয় অংশ বা পানি তো থাকেই। বিভিন্ন জাতের বরই থেকেই আপনি এসব পুষ্টি উপাদান পাবেন। তবে বরইয়ের আকার বা জাত অনুযায়ী পুষ্টি উপাদানের পরিমাণ কমবেশি হয়। আর লাল বরইয়ে এসবের পাশাপাশি পাবেন আয়রন ও বিটা ক্যারোটিন। এমনটাই জানালেন ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালের প্রধান পুষ্টিবিদ তামান্না চৌধুরী।

আরও পড়ুনবরই দিয়ে পাবদা মাছের খাট্টা বা টকের রেসিপি ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ক্যালরির হিসাব-নিকাশ

ধরা যাক, আপনি দু-তিনটি বরই খেলেন। এই বরই থেকে আপনি ঠিক কতটা ক্যালরি পাবেন, তা নির্ভর করছে বরইয়ের আকার ও স্বাদের ওপর। স্বাভাবিকভাবেই যে বরইয়ের আকার বড় কিংবা যেটির স্বাদ মিষ্টি, সেটিতে ক্যালরির পরিমাণ কিছুটা বেশি হবে। তা সেটি যে জাতেরই বরই হোক না কেন। ১০০ গ্রাম বরই থেকে আপনি ৬০–৭০ কিলোক্যালরি পেতে পারেন।

লাল বরইয়ে থাকা আয়রন রক্তশূন্যতা প্রতিরোধে দারুণ ভূমিকা রাখতে পারে.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: বরই থ ক

এছাড়াও পড়ুন:

ফতুল্লায় বন্ধকৃত যুমনা স্টীল মিলে দুর্ধর্ষ ডাকাতি

নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় বন্ধকৃত যমুনা স্টিল মিলে দুর্ধর্ষ ডাকাতি সংঘটিত হয়েছে। অজ্ঞাত ৩০-৪০ জনের ডাকাত দল নিরাপত্তারক্ষী সহ মিলের ভিতরে থাকা ৭ জনকে হাত-পা বেধে লুট করে নিয়ে গেছে ৫০-৬০ লাখ টাকার মালামাল।
সোমবার (১১ ফেব্রুয়ারি) রাতে ফতুল্লা পঞ্চবটী পাঁচ তলা কলোনী সংলগ্ন বন্ধকৃত  যমুনা স্টিল মিলে এই ডাকাতির ঘটনা ঘটে।

খবর পেয়ে রাতেই ঘটনাস্থলে পরিদর্শন করেছে পুলিশ। 

জানা যায়, প্রায় ১০-১২ বছর পূর্বে যমুনা স্টিল মিলটি বন্ধ হয়ে যায়।পরবর্তীতে আয়রন সুপাুর মার্কেটের ৮-১০ জন ব্যবসায়ী নিজেদের মধ্যে সমন্বয় করে বন্ধ হয়ে যাওয়া পরিত্যক্ত যমুনা স্টিল মিলটি ভাড়া নিয়ে গোডাউন হিসেবে ব্যবহার করে আসছে। গোডাউনে তারা  লোহা, স্ক্র্যাপ, তামা, ক্যাবল সহ লৌহজাতীয় দ্রবাদি সংরক্ষন করে। সোমবার রাত ৮ টার দিকে ডাকাত দল ভিতরে প্রবেশ করে রাত ৩ টা পর্যন্ত অবস্থান করে নিরাপত্তারক্ষী সহ ভিতরে থাকা ৭ জন কে বেধে রেখে দুটি ট্রাকে করে ৫০- ৬০ লাখ টাকার মালামাল নিয়ে যায়।

ব্যবসায়ী হাজী মোফাজ্জল হোসেন জানায়, মিলটি বন্ধ হয়ে যাওয়ার বেশ কয়েক বছর পর আয়রন মার্কেটের তিনি সহ ৮ জন ব্যবসায়ী সেটি ভাড়া নেন। সেখানে তারা টেন্ডারে ক্রয়কৃত গর্দা, মোটা ক্যাবেল, তামা, লোাহা, স্ক্র্যাপ সহ লৌহ জাতীয় মালামালের গোডাউন হিসেবে ব্যবহার করে আসছেন। সোমবার রাত ৮ টার দিকে ডাকাতদলের সদস্যরা ভিতরে প্রবেশ করে প্রথমে আমির নামের এক নিরাপত্তারক্ষী পরে এক এক করে আরো দুই নিরাপত্তারক্ষী এবং  গাড়ীর চালক সহ সাতজনকে হাত মুখ বেধে একটি রুমে আটকে রেখে দুটি ট্রাকে করে প্রায় ৫০ থেকে ৬০ লাখ টাকার মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। 

এ বিষয়ে ফতুল্লা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শরিফুল ইসলাম জানান, সংবাদ পেয়ে তিনি ঘটনাস্থলে গিয়েছিলেন। ঘটনার সত্যতা পেয়েছেন। লুটে নেওয়া মালামাল সহ জড়িতদের গ্রেপ্তারে চেষ্টা করছে পুলিশ।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ফতুল্লায় বন্ধকৃত যুমনা স্টীল মিলে দুর্ধর্ষ ডাকাতি