2025-04-19@20:20:14 GMT
إجمالي نتائج البحث: 119

«ম ল ক ইবন»:

(اخبار جدید در صفحه یک)
    বদরের যুদ্ধে তুমুল লড়াই চলছে। চারদিকে শত্রু খুঁজছে সবাই। হজরত আবদুর রহমান ইবনে আউফ (রা.) এক জায়গায় দাঁড়িয়ে লক্ষ করেছিলেন, শত্রুকে কীভাবে ঘায়েল করা যায়। তাঁর দুই পাশে এসে দাঁড়াল দুটি বালক।আবদুর রহমান ইবনে আউফ (রা.)-কে তারা বলল, চাচা, আপনি আবু জাহেলকে চেনেন? আমাদের দেখিয়ে দিন। তিনি দূর থেকে আবু জাহেলকে দেখিয়ে দিলেন।ছুটতে ছুটতে আবু জাহেলের সামনে গিয়ে হাজির হলো দুই বালক। আবু জাহেল তখন ঘোড়ায় চড়ে ছুটছিলেন। বালক দুজনের পক্ষে ঘোড়ায় চড়ে থাকা আবু জাহেলের শরীরে সরাসরি আঘাত করা অসম্ভব ছিল।আরও পড়ুনবদর যুদ্ধের ইতিহাস: বদর যুদ্ধক্ষেত্রে একটি দিন০৯ এপ্রিল ২০২৩একজন আক্রমণ করল আবু জাহেলের ঘোড়ায়। আরেকজন তলোয়ার দিয়ে আবু জাহেলের পায়ে।  মুহূর্তের মধ্যেই আবু জাহেল মাটিতে গড়িয়ে পড়লেন। পড়ে ছটফট করতে লাগলেন। বালক দুজন সমানতালে তাঁকে আঘাত করে চলল।...
    যে মসজিদে জুমার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়, তাকে জুমার মসজিদ বলা হয়। ‘জুমা’ শব্দটি ‘জমা’ শব্দ থেকে এসেছে। এর অর্থ একত্র হওয়া বা একত্র করা।কোরআন মজিদে সুরা জুমা নামে একটি সুরা রয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ‘হে বিশ্বাসীগণ! জুমার দিনে যখন নামাজের জন্য আজান দেওয়া হয়, তখন তোমরা আল্লাহকে মনে রেখে তাড়াতাড়ি করবে ও বেচাকেনা বন্ধ রাখবে। এই তোমাদের জন্য ভালো, যদি তোমরা বোঝো। নামাজ শেষ হলে তোমরা বাইরে ছড়িয়ে পড়বে ও আল্লাহর অনুগ্রহ সন্ধান করবে এবং আল্লাহকে বেশি করে ডাকবে, যাতে তোমরা সফলকাম হও।’ (সুরা জুমা, আয়াত: ৯-১০)। জুমার তাৎপর্য তাফসিরবিদেরা বলেন, সুরা জুমার আগের সুরার নাম হলো সুরা ‘সফ’। সফ অর্থ কাতার বা সারি। জুমার নামাজ সারিবদ্ধভাবে আদায় করা হয়। এতে ঐক্য ও শৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়, এতে এই ইঙ্গিত রয়েছে।সুরা...
    শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতকে ‘শবে বরাত’ বলা হয়। শবে বরাত কথাটি ফারসি থেকে এসেছে। ‘শব’ মানে রাত, ‘বরাত’ মানে মুক্তি; শবে বরাত অর্থ মুক্তির রজনী। ‘শবে বরাত’–এর আরবি হলো ‘লাইলাতুল বারাআত’। হাদিস শরিফে যাকে ‘নিসফ শাবান’ বা শাবান মাসের মধ্য দিবসের রজনী বলা হয়েছে। ভারতীয় উপমহাদেশ, পারস্যসহ পৃথিবীর অনেক দেশের ফারসি, উর্দু, বাংলা ও হিন্দি ভাষায় এটি ‘শবে বরাত’ নামেই অধিক পরিচিত।আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হা-মিম! শপথ! উজ্জ্বল কিতাবের, নিশ্চয় আমি তা নাজিল করেছি এক বরকতময় রাতে; নিশ্চয় আমি ছিলাম সতর্ককারী। যাতে সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নির্ধারিত হয়। এ নির্দেশ আমার তরফ থেকে, নিশ্চয় আমিই দূত পাঠিয়ে থাকি। এ হলো আপনার প্রভুর দয়া, নিশ্চয় তিনি সব শোনেন ও সব জানেন। তিনি নভোমণ্ডল, ভূমণ্ডল এবং এ উভয়ের মাঝে যা আছে, সবার...
    হাদীসের ভাষায় ‘শবে বরাত’কে বলা হয় ‘লাইলাতুন নিসফে মিন শা‘বান’। বাংলা অর্থ হলো: শা‘বান মাসের মধ্য রজনী। এ রজনীর মর্যাদা ও তাৎপর্য সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ সা. এর পবিত্র জবানীতে যা পাওয়া যায় তাতে বুঝা যায়, এ রাত্রি অত্যন্ত মহিমান্বিত ও মর্যাদাপূর্ণ। রজনীটির মর্যাদা ও তাৎপর্যের দিকে লক্ষ্য করে অনারবরা এ রাতের নাম দিয়েছেন ‘শবে বরাত’ বা ‘মহিমান্বিত রজনী’। গুরুত্বের বিবেচনায় প্রকৃত অর্থেই এ রাতটি অত্যন্ত মহিমান্বিত ও মর্যাদাপূর্ণ।  এ রজনী সম্পর্কে হাদীসে অনেক বর্ণনা পাওয়া যায়। বর্ণনাকারীদের তারতম্যের কারণে কিছু বর্ণনার মান নিয়ে প্রশ্নের উদ্রেক হলেও গ্রহণযোগ্য বর্ণনাও কিন্ত কম নয়। এর মধ্যে সর্বজন গ্রহণযোগ্য হাদীসটি আলোচিত হয়েছে সুনানে ইবনে মাজাহ এ। হযরত মু‘আয ইববে জাবাল রা. থেকে বর্ণিত তিনি নবীজি সা. থেকে বর্ণনা করেন, আল্লাহ তা‘আলা মধ্য শা‘বানের...
    আগের দুই পর্বে আমরা রাতের শেষ প্রহরে রাসুলুল্লাহ (সা.) যেসব কাজ করতেন, তার কিছু কিছু আলোচনা করেছি। সেই আলোচনার এটি শেষ পর্ব। এখানে আমরা রাসুলুল্লাহ (সা.)–এর আরও কিছু আমলের কথা বলব।১২. শেষ রাতে রাসুল (সা.)-এর দোয়া-মোনাজাত এবং আল্লাহ্‌র কথা ভেবে ক্রন্দনের বর্ণনা বিভিন্ন হাদিসে পাওয়া যায়। এ সময় তিনি বিভিন্ন দোয়া পড়তেন এবং কাঁদতেন। (বুখারি, হাদিস: ১১২০; মুসনাদে আহমদ, হাদিস: ৭২৯; মুসলিম, হাদিস: ৭৭২; তিরমিজি, হাদিস: ২৬২)১৩. রাসুল (সা.) তিন রাকাত বিতর পড়তেন। বিতর পড়ার জন্য স্ত্রীকেও মাঝেমধ্যে জাগিয়ে তুলতেন। প্রথম রাকাতে সুরা আলা, দ্বিতীয় রাকাতে সুরা কাফিরুন এবং তৃতীয় রাকাতে সুরা ইখলাস পড়তেন। কখনও কখনও সুরা ফালাক ও সুরা নাস পড়তেন। (বুখারি, হাদিস: ৫১২, ৯৯৭; মুসলিম, হাদিস: ৭৪৪; মুসনাদে আহমদ, হাদিস: ২৭২০; তিরমিজি, হাদিস: ৪৬২)আরও পড়ুননামাজ ও কোরআন পড়ার আগে অজু করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে কোরআনে০৭ আগস্ট...
    মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন মুসলিম জাতিকে এমন কিছু বরকতময় দিন ও রাত উপহার দিয়েছেন, যাতে ইবাদত করলে মহান আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা যায়। এগুলোর মধ্যে শবেবরাত অন্যতম।  ফারসি ভাষায় ‘শব’ অর্থ রাত; ‘বরাত’ অর্থ ভাগ্য। শবেবরাতের অর্থ হলো ভাগ্যরজনি। যেহেতু এ রাতে মানুষের ভাগ্য লিপিবদ্ধ করা হয়, তাই একে ভাগ্যরজনি বলা হয়। হাদিস শরিফে বর্ণিত হজরত ইকরামা (রা.) বলেন, এ রাতে আগামী এক বছরের রিজিক নির্ধারণ করা হয়। আগামী এক বছরে যারা মারা যাবে, যারা জন্মগ্রহণ করবে, তাদের তালিকা এ রাতে নির্দিষ্ট ফেরেশতাগণের হাতে সোপর্দ করা হয়। অন্যদিকে আরবি পরিভাষায় এটিকে ‘লাইলাতুল বারাআত’ বলা হয়। লাইলাতুল অর্থ রাত আর ‘বারাআত’ অর্থ মুক্তি, ক্ষমা। যেহেতু এ রাতে আল্লাহ তাঁর অগণিত বান্দাকে ক্ষমা করেন, তাই একে মুক্তির রজনি বলা হয়। হাদিসে এ...
    হজরত আবু যার (রা.)–এর বরাতে একটি হাদিসে বলা হয়েছে, তিনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছ থেকে বর্ণনা করেন যে, ‘তিনি বলেছেন, আমি মক্কায় থাকা অবস্থায় আমার ঘরের ছাদ খুলে দেওয়া হলো। তারপর জিবরাইল (আ.) এসে আমার বক্ষ বিদীর্ণ করলেন। আর তা জমজমের পানি দিয়ে ধুলেন। এরপর হিকমত ও ইমানে ভর্তি একটি সোনার পাত্র নিয়ে এসে আমার বুকের মধ্যে ঢেলে দিয়ে বন্ধ করে দিলেন। অতঃপর হাত ধরে আমাকে দুনিয়ার আকাশের দিকে নিয়ে চললেন। ‘পরে যখন দুনিয়ার আকাশে আসলাম জিবরাইল (আ.) আসমানের রক্ষককে বললেন, দরজা খোলো। আসমানের রক্ষক বললেন, আপনি কে? জিবরাইল (আ.) বললেন, আমি জিবরাইল (আ.)। (আকাশের রক্ষক) বললেন, আপনার সঙ্গে কি কেউ রয়েছেন? জিবরাইল (আ.) বললেন, হ্যাঁ, মুহাম্মদ (সা.) রয়েছেন। রক্ষক তখন বললেন, তাঁকে কি ডাকা হয়েছে? জিবরাইল (আ.) বললেন, হ্যাঁ।আরও পড়ুনযে আয়াত...
    ঘুমাতে যাওয়ার আগে ভালোভাবে পবিত্র হওয়া জরুরি। ডান কাত হয়ে শোয়ার অভ্যাস ভালো। বারা ইবনে আজিজ (রা.)-এর কাছ থেকে একটি হাদিসটি জানা যায়। তিনি বলেছেন, একদিন রাসুলুল্লাহ (সা.) আমাকে বললেন, রাতে ঘুমানোর প্রস্তুতির সময় নামাজের অজুর মতো অজু করে ডান কাতে শুয়ে বলবে, ‘হে আল্লাহ! আমি নিজেকে আপনার কাছে সমর্পণ করলাম এবং অনুগত হলাম। আমার কাজ আপনার ওপর ন্যস্ত করলাম, আমার পিঠ আপনার কাছে সোপর্দ করলাম এবং আপনার প্রতি আগ্রহে ও ভয়ের সঙ্গে আপনার সাহায্যের প্রতি ভরসা করলাম। আপনি ছাড়া অন্য কোথাও মুক্তি ও নিরাপত্তার স্থান নেই। আমি আপনার সেই কিতাবে বিশ্বাস করি, যা আপনার প্রেরিত নবীর ওপর অবতীর্ণ করেছেন।’ এরপর নবী (সা.) বলেন, ‘এভাবে (ওই রাতে) যদি তোমার মৃত্যু হয়, তাহলে তুমি ইসলামের ওপরেই মারা গেলে। এটাই হবে তোমার...
    রাজধানীর ফার্মগেটে আনন্দ সিনেমা হলের সামনে একটি ব্যাগে ককটেলসদৃশ বস্তু দেখার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গেছে পুলিশ। আজ শনিবার দুপুর ১২টার দিকে পুলিশকে এ খবর জানানো হয়।প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) রমনা বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান।বোম ডিসপোজাল ইউনিটের পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর বস্তুগুলো ককটেল কি না, সে বিষয়ে জানা যাবে।মো. ইবনে মিজান, ডিএমপির রমনা বিভাগের উপকমিশনার ইবনে মিজান প্রথম আলোকে বলেন, আজ দুপুরে আনন্দ সিনেমা হলের সামনের ফুটপাতে একটি কালো ব্যাগে ককটেলসদৃশ বস্তু রয়েছে, স্থানীয় ব্যক্তিরা এমন খবর পুলিশকে দেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রাথমিক তথ্য সংগ্রহ করে। বস্তুগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার জন্য ডিএমপির বোম ডিসপোজাল ইউনিটকে খবর দেওয়া হয়েছে।ডিসি ইবনে মিজান আরও বলেন, পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর বস্তুগুলো ককটেল কি না, সে বিষয়ে জানা যাবে।ব্যাগে বোমাসদৃশ বস্তু পাওয়ার...
    ঢাকায় বিভিন্ন সময়ে হারিয়ে যাওয়া ১০৬টি মোবাইল উদ্ধার করে মালিককে বুঝিয়ে দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) তেজগাঁও বিভাগ। এর মধ্যে তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা ৬৫টি এবং হাতিরঝিল থানা ৪১টি মোবাইল উদ্ধার করে। উদ্ধারকৃত মোবাইলের আনুমানিক বাজারমূল্য ২২ লাখ টাকা। বিভিন্ন সময় মোবাইল হারিয়ে যাওয়ার ঘটনায় মালিকদের সাধারণ ডায়েরির (জিডি) প্রেক্ষিতে গত এক মাসে মোবাইল উদ্ধার করা হয়। বৃহস্পতিবার তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল জোনের সহকারী কমিশনারে কার্যালয়ে তেজগাঁও বিভাগের উপ-কমিশনার ইবনে মিজান উদ্ধারকৃত মোবাইল মালিকদের কাছে হস্তান্তর করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন শিল্পাঞ্চল জোনের এসি রব্বানী হোসেন, তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানার ওসি গাজী শামীমুর রহমান ও হাতিরঝিল থানার ওসি মোহাম্মদ রাজুসহ পুলিশ সদস্যরা। জানা যায়, জানুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল জোনের সহকারী কমিশনার রব্বানী হোসেন দুই থানায় দুটি মোবাইল উদ্ধার টিম গঠন করেন। তিনি...
    পুঁজিবাজারে ওষুধ ও রাসায়ন খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ইবনে সিনা ফার্মাসিউটিক্যালস ইন্ডাস্ট্রি পিএলসির পরিচালনা পর্ষদ চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিক (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২৪) ও অর্ধবার্ষিক (জুলাই-ডিসেম্বর, ২০২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, আলোচ্য প্রন্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা কমেছে। রবিবার (২৬ জানুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। এর আগে শনিবার (২৫ জানুয়ারি) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাব বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। তথ্য মতে, এদিকে আলোচ্য অর্থবছরে দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ৬.৭৫ টাকা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা ছিল ৬.৭০ টাকা। সে হিসাবে অলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি মুনাফা বেড়েছে ০.০৫ টাকা বা...
    পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত চারটি কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। কোম্পানিগুলো হলো- নাহী অ্যালুমিনিয়াম কম্পোজিট প্যানেল লিমিটেড,  ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেড, দি ইবনে সিনা ফার্মাসিউটিক্যাল ইন্ডাস্ট্রি পিএলসি এবং শেপার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। তথ্য মতে, নাহী অ্যালুমিনিয়াম কম্পোজিট প্যানেল লিমিটেডের পর্ষদ সভা আগামী ২৭ জানুয়ারি বিকাল ৩ টায় কোম্পানিটির পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত হবে। আলোচিত সভায় ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৪-ডিসেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে। পর্ষদ এ প্রতিবেদন অনুমোদন করলে তা প্রকাশ করবে কোম্পানিটি। ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেডের পর্ষদ সভা আগামী ২৫ জানুয়ারি বিকাল সাড়ে ৩ টায় কোম্পানিটির পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত হবে। আলোচিত সভায় ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে...
    পুঁজিবাজারে ওষুধ ও রসায়ন খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এসিআই লিমিটেডের ব‌্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এবং ইবনে সিনা ফার্মাসিউটিক্যালের লিমিটেডের একজন মনোনীত পরিচালক পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী শেয়ার ক্রয় সম্পন্ন করেছেন। সোমবার (২০ জানুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। তথ্য মতে, এসিআই লিমিটেডের ব‌্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ডা. আরিফ দৌলা। তিনি কোম্পানিটির ৬ লাখ শেয়ার ক্রয় সম্পন্ন করেছেন। এর আগে তিনি গত ৯ জানুয়ারি উল্লিখিত পরিমাণ শেয়ার কেমার ঘোষণা দেন। এদিকে, ইবনে সিনা ফার্মাসিউটিক্যালের লিমিটেডের একজন মনোনীত পরিচালক হলেন এ কে এম সদরুল ইসলাম। তিনি কোম্পানিটির ৫১৫টি শেয়ার ক্রয় সম্পন্ন করেছেন। এর আগে তিনি গত ৯ জানুয়ারি উল্লিখিত পরিমাণ শেয়ার কেনার ঘোষণা দেন। ঢাকা/এনটি/ইভা 
    যাঁরা ভ্রূণ বা শিশুসন্তানের মৃত্যুর কঠিন পরীক্ষা এবং কষ্টের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন, আল্লাহ তাঁদের সবার কষ্টকে সহজ করে দেন। হজরত মুয়াজ ইবনে জাবাল (রা.)-এর বরাতে একটি সুন্দর হাদিস পাওয়া যায়। নবী (সা.) বলেছেন, সেই সত্তার শপথ, যাঁর হাতে আমার প্রাণ! গর্ভপাত হওয়া সন্তানের মা তাতে সওয়াব আশা করলে ওই সন্তান নিজের নাভিরজ্জু তাঁকে টেনে জান্নাতে নিয়ে যাবে। (ইবনে মাজাহ, হাদিস: ১৬০৯)আরও পড়ুনইসলামে প্রবীণদের প্রতি কর্তব্য১৬ আগস্ট ২০২৩প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার আগেই যারা মারা গেছে, অর্থাৎ যারা অকালমৃত, শেষ বিচারের দিন বাবা–মায়ের সুপারিশের জন্য সেসব শিশুরাও থাকবে। এ প্রসঙ্গে রাসুল (সা.) বলেছেন, বিচার দিবসে আল্লাহ এসব শিশুদের বলবেন: তোমরা সবাই জান্নাতে প্রবেশ করো। তারা বলবে, হে আমাদের প্রভু আমাদের মা–বাবা আমাদের সঙ্গে আসবেন। আল্লাহ বলবেন এসব শিশুরা কেন দ্বিধাগ্রস্ত, কেন তারা জান্নাতে যেতে...
    সিজদা মানে প্রণত হওয়া। নামাজের সময় উপুড় হয়ে দুই হাঁটু ও কপাল মাটিতে ঠেকিয়ে নিবেদন করা। দৈনিক পাঁচবারের নামাজে বহুবার সিজদা দিতে হয়। যাঁরা নিয়ম করে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন, তাঁদের অনেকের কপালে সিজদার কালো দাগ স্থায়ী হয়ে যায়। ওই দাগ পুণ্য ও সম্মানের বলে মনে করা হয়।সিজদার সম্মান শুধু দুনিয়ায় নয়, আখিরাতেও অনেক বেশি। রাসুল (সা.) তাঁর উম্মতের পরিণতি নিয়ে তাঁদের ক্ষমার জন্য আল্লাহর কাছে যে শাফায়াতগুলো চেয়েছিলেন, তা সিজদারত অবস্থাতেই চেয়েছিলেন।প্রখ্যাত তাবেয়ি আহনাফ ইবনুল কায়েস (রহ.) একদিন ভোরবেলায় মসজিদুল আকসায় প্রবেশ করতে গিয়ে দেখেন, একজন লোক সারা রাত নামাজ পড়েছেন। যত না নামাজ পড়েছেন, তার চেয়ে বেশি সিজদা দিয়েছেন। একেকটি সিজদায় অনেক বেশি সময় নিয়েছেন। এত সময় সিজদায় দেখে মাঝেমধ্যে মনে হতো, তিনি কি সিজদার মধ্যে ইন্তেকাল করেছেন?...
    হজরত আমর ইবনে আবু সুফিয়ান (রা. )–এর বরাতে একটি হাদিসের বর্ণনা আছে।একবার আল্লাহর রাসুল (সা.) দশজন লোককে গোয়েন্দা হিসেবে সংবাদ সংগ্রহের জন্য পাঠালেন। আসিম ইবনে সাবিত আনসারি (রা.)–কে তিনি সেই গোয়েন্দা দলের প্রধান নিয়োগ করলেন। আসিম (রা.) ছিলেন উমর ইবনে খাত্তাবের নানা।তাঁরা মদিনা ও মক্কার মাঝামাঝি হাদাত নামে একটি জায়গায় পৌঁছালেন। লেহইয়ান নামে হুযায়েল গোত্রের একটি শাখার লোকেরা দুই শ তিরন্দাজ নিয়ে তাঁদের সন্ধানে বের হয়। রাসুল (সা.)–এর গোয়েন্দারা একটা জায়গায় মদিনা থেকে সঙ্গে করে নিয়ে আসা খেজুর খেয়েছিলেন। শত্রুরা সেই জায়গায় লল, এটা তো ইয়াস্রিবের (মদিনার) খেজুর। নানা চিহ্ন দেখে দেখে ওরা তাঁদের পিছু নিল।আসিম আর তাঁর সঙ্গীরা উঁচু একটি স্থানে আশ্রয় নিয়েছিল। তাঁদের ওরা দেখতে পেয়ে বলল, তোমরা নেমে এসে স্বেচ্ছায় বন্দী হও। তোমাদের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, আমরা কাউকে...
    মহানবী (সা.) হিজরতের আগে মক্কায় মুসলমানদের ওপর অত্যাচার-নির্যাতনের অসম্ভব কঠিন এক পরিস্থিতি। তাকে উপেক্ষা করে মক্কার বায়তুল্লাহ প্রাঙ্গণে মহানবী (সা.)–এর সাহাবি হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) প্রকাশ্যে কোরআন তিলাওয়াত করার সিদ্ধান্ত নেন। তিনি কাবা শরিফে মাকামে ইবরাহিমের কাছে দাঁড়িয়ে উচচ স্বরে সুরা আর রহমানের কিছু অংশ তিলাওয়াত করেন। কুরাইশ নেতারা তা শুনে হতবাক হয়ে যায়। সঙ্গে সঙ্গে তারা তাঁর দিকে ছুটে গিয়ে নির্দয়ভাবে তাঁর মুখে আঘাত করতে থাকে। নির্যাতনের পরও তিনি বলেছিলেন, আল্লাহর শত্রুরা আমার কাছে খুবই তুচ্ছ। আমি আবারও গিয়ে তাদের সামনে কোরআন তিলাওয়াত করব। তিনিই প্রথম মুসলমান যিনি প্রকাশ্যে কোরআন তিলাওয়াত করেছিলেন।হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.)–র আবেগময় কোরআন তিলাওয়াতের প্রশংসা করে রাসুল (সা.) বলেছেন, কোরআর যেভাবে নাজিল হয়েছে, কেউ যদি সে অনুসারে সুন্দরভাবে তা তিলাওয়াত করে আনন্দ পেতে...
    আবু জাহেল ছিলন ইসলামের অন্যতম শত্রু। তার বাবার নাম হিশাম ইবনুল মুগীরা। মায়ের নাম আসমা বিনতে মুখাররাবা (রা.)। আবু জাহেলের বাবা হিশাম ছিল পৌত্তলিক। রাসুলুল্লাহ (সা.)–এর নবুয়াত লাভের আগেই হিশাম ইন্তেকাল করে।আসমা বিনতে মুখাররাবার প্রথম বিয়ে হয় হিশাম ইবনে মুগীরার সঙ্গে। এই স্বামীর ঘরে তাঁর দুটি ছেলে জন্ম নেয়। একজন আবু জাহেল, আরেকজন আল-হারিস। আল-হারিস ইবনে হিশাম ছিলেন রাসুলের সাহাবি। তবে প্রথম দিকে তিনিও তাঁর ভাইয়ের মতো ইসলামের বিরোধিতা করেন। বদর ও উহুদ যুদ্ধে মহানবী (সা.)–এর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেন। মক্কা বিজয়ের পর হারিস ইবনে হিশাম ইসলাম গ্রহণ করে সাহাবি হওয়ার মর্যাদা লাভ করেন। এর পর ইন্তেকালের আগ পর্যন্ত প্রায় সবগুলো যুদ্ধে ইসলামের পক্ষে অংশ নেন। আসমার প্রথম স্বামী হিশাম ইবনে মুগীরা ইন্তেকাল করলে দেবর আবু রাবীয়া ইবনুল মুগীরার সঙ্গে তাঁর...