2025-03-04@09:35:07 GMT
إجمالي نتائج البحث: 8

«১৯৯০ স ল»:

    বিশ্বব্যাপী আত্মহত্যার প্রবণতা কমছে। সচেতনতা তৈরির পাশাপাশি নানা উদ্যোগের কারণে আত্মহত্যার প্রবণতা নিম্নমুখী। জনস্বাস্থ্য সাময়িকী ল্যানসেটের এক নিবন্ধে এমন চিত্র উঠে এসেছে। ওই নিবন্ধে বাংলাদেশেও আত্মহত্যার প্রবণতা কমে আসার কথা বলা হয়েছে। তবে স্থানীয় জরিপ অনুযায়ী, কিছুটা কমলেও বাংলাদেশে আত্মহত্যার হার এখনো তুলনামূলক অনেক বেশি। দেশে প্রতিদিন ৫৬ জন মানুষ আত্মহত্যা করছেন।১৯৯০ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত বিশ্বে আত্মহত্যার প্রবণতা বিশ্লেষণ করে গত মাসের শেষ সপ্তাহে একটি নিবন্ধ প্রকাশ করে ল্যানসেট। এতে বাংলাদেশের আত্মহত্যা–সম্পর্কিত পরিসংখ্যানও প্রকাশ করে বলা হয়েছে, প্রতি এক লাখ মানুষের মধ্যে তিনজনের বেশি আত্মহত্যা করছেন। অন্যদিকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির অর্থায়নে পরিচালিত জরিপ বলছে, দেশে ১ লাখ মানুষে ১২ জন আত্মহত্যা করছেন।জনস্বাস্থ্যবিদেরা বলছেন, বৈশ্বিক গবেষণার ক্ষেত্রে ল্যানসেট সাধারণত অনুমিত সংখ্যা ব্যবহার করে। বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও তারা অনুমিত...
    ‌‘অন্তহীন বিতর্কযাত্রা: একটি আত্মজীবনীর খসড়া’ বলা যেতে পারে, একটি প্রথাবিরোধী বিতর্ক বিষয়ক বায়োফিকশন। এই ফিকশনের মূল চরিত্র বাংলাদেশের একটি জেলা শহরে বেড়ে ওঠা এক স্বপ্নাতুর কিশোর। শহরের ভেতর দিয়ে বয়ে গেছে ছোট্ট একটা নদী। সেখানে রয়েছে নাগরিক সুযোগ-সুবিধা, একই সাথে আছে গ্রামের সহজিয়া জীবনবোধ। ইলেকট্রিসিটি চলে গেলে অজানা গন্তব্য থেকে আলো হাতে ছুটে আসে অগণিত জোনাকি। শহরটিতে রয়েছে নদীর মতোই বহমান সাংস্কৃতিক জীবন। অনেকটা নিভৃতে, এই শহর কিশোরটিকে স্বপ্ন দেখায়।  ১৯৯০-এর দশকের বাংলাদেশে বিতর্কের যে ধারা জনপ্রিয়তা পায়, তা পরবর্তীকালে ক্রমশই বদলে যেতে থাকে। দেখা যায়, ছোট্ট এক মফস্বল শহর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে কিশোরটি বিতর্কচর্চার বিরাট এক বর্ণিল জগতকে খুঁজে পায়। এবং সে অজস্র স্বপ্নের ভেতর দিয়ে নিজেকেই অতিক্রম করতে থাকে; দেখা পায় দিগন্তরেখার। বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে ছেলেটির প্রেম হয়, জীবনে...
    বাংলাদেশে রাজনৈতিক ঐক্যের ইতিহাস বরাবরই দুর্লভ। ঐক্যের অভাবে দেশ বিভিন্ন সময়ে গভীর সংকটে আবর্তিত হয়েছে এবং গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলোর সমাধানে একমত হতে ব্যর্থ হয়েছে। বিশেষ করে ’৭১-এর স্বাধীনতা কিংবা ’৯০–এর গণ-অভ্যুত্থানের পর রাষ্ট্রীয় কাঠামোর সংস্কার, জনগণের প্রতি প্রশাসন ও রাজনীতিবিদদের দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করা, বিদেশি হস্তক্ষেপ প্রতিহত করা এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোতে কোনো সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে রাজনৈতিক দলগুলো বারবার ব্যর্থ হয়েছে।স্বাধীনতার ৫৪ বছরে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে মাত্র একবারই বৃহৎ রাজনৈতিক ঐক্য প্রচেষ্টার নজির পাওয়া যায়, যা ঘটেছিল ১৯৯০ সালের এরশাদবিরোধী আন্দোলনের সময়। সে সময় সব রাজনৈতিক দল একমত হয়েছিল যে স্বৈরাচার এরশাদকে ক্ষমতা থেকে অপসারণ করে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা হবে। তবে সেই ঐক্যের বাস্তবায়ন কতটা হয়েছে এবং গণতন্ত্র কতটা সুসংহত হয়েছে, তা আজও বিতর্কের বিষয়।তিন জোটের রূপরেখার ব্যর্থ...
    নামিবিয়ার স্বাধীনতা সংগ্রামের নেতা ও গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত প্রথম প্রেসিডেন্ট স্যাম নুজোমা ৯৫ বছর বয়সে মারা গেছেন। দেশটির প্রেসিডেন্ট কার্যালয় রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) এক বিবৃতিতে তার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে। রয়টার্স জানিয়েছে, ১৯৯০ সালের ২১ মার্চ দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদী শাসন থেকে স্বাধীনতা লাভের পর নামিবিয়ার নেতৃত্ব গ্রহণ করেছিলেন নুজোমা। ২০০৫ সালে পার্লামেন্টের এক আইনের মাধ্যমে তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে ‘নামিবিয়ান জাতির প্রতিষ্ঠাতা পিতা’ উপাধিতে ভূষিত করা হয়। তবে তার শাসনামল প্রশংসার পাশাপাশি সমালোচনারও মুখোমুখি হয়। গণমাধ্যমের প্রতি তার কঠোরতা, সমকামিতার বিরুদ্ধে অবস্থান এবং ১৯৯৮ সালে সংবিধান পরিবর্তন করে তৃতীয়বার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দাঁড়ানোর বিষয়টিকে বিতর্কিত বলে অভিহিত করেন সমালোচকেরা। নুজোমাকে ‘আফ্রিকার অন্যতম মহান বিপ্লবী নেতা’ বলে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন আফ্রিকান ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মৌসা ফাকি মাহামাত। স্যাম নুজোমা ১৯২৯ সালে উত্তর-পশ্চিম...
    আফ্রিকার দেশ নামিবিয়ার প্রতিষ্ঠাতা ও দেশটির প্রথম প্রেসিডেন্ট স্যাম নুজোমা মারা গেছেন। রাজধানী উইন্ডহোকে ৯৫ বছর বয়সে মারা গেছেন তিনি। নামিবিয়ার প্রেসিডেন্ট নাঙ্গোলো এমবুমবা আজ রোববার এক বিবৃতিতে এ ঘোষণা দিয়েছেন। খবর-বিবিসি দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে স্বাধীনতার জন্য দীর্ঘ লড়াইয়ের নেতৃত্ব দেন নুজোমা। ১৯৯০ সালে সাউথ ওয়েস্ট পিপলস অর্গানাইজেশন নামে পরিচিত নামিবিয়ার মুক্তি আন্দোলনে তার নেতৃত্ব স্বাধীন হয় নামিবিয়া। স্বাধীনতার পর নুজোমা ওই বছরই দেশটির প্রেসিডেন্ট হন এবং ২০০৫ সাল পর্যন্ত দেশটির নেতৃত্ব দেন।  অবসরের পরও দেশটিতে তিনি খুবই জনপ্রিয় ও সম্মানিত ছিলেন। নামিবিয়ার ব্যাংক নোটে নামিবিয়ার ‌‘জাতির পিতা’ হিসেবে  তার ছবি ব্যবহার রয়েছে।  মৃত্যুর আগে ২০২২ সালে সর্বশেষ জনসমক্ষে হাজির হয়েছিলেন তিনি। ওভামবো গোত্রের এক দরিদ্র কৃষকের ঘরে জন্ম নেন নজুমা। তিনি ছিলেন তার বাবা-মায়ের দশ সন্তানের মধ্যে বড়। ১৯৬০...
    প্রথম দিন সকালে ৩৮ রানে ৭ উইকেট হারানো উইন্ডিজ কি এমন কিছু ভেবেছিল? হয়তো সে সুখানুভূতির কারণেই গতকাল শেষবেলায় সৌদ শাকিলের ক্যাচ ফেলার পরও কোনো আক্ষেপ ছিল না ক্যারিবিয়ান কিপার টেভিন ইমলাখের। এ নিয়ে পাকিস্তানের দ্বিতীয় ইনিংসে তিনটি ক্যাচ ফেলছে তারা। এর পরও হাসিমুখেই মাঠ ছেড়েছে ক্যারিবীয়রা। কারণ ৩৫ বছর পর জয়ের সুবাস পাচ্ছে তারা! ২৫৪ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে দ্বিতীয় দিন শেষে ৪ উইকেটে ৭৬ রান করেছে পাকিস্তান। ১৯৯০ সালের পর পাকিস্তানের মাটিতে প্রথম জয় থেকে আর ৬ উইকেট দূরে রয়েছে ক্যারিবীয়রা। পাকিস্তানের প্রয়োজন আরও ১৭৮ রান। প্রায় বধ্যভূমিতে পরিণত হওয়া মুলতানের স্পিন উইকেটে যা অসম্ভবই মনে হচ্ছে। পাকিস্তানের মাটিতে এখন পর্যন্ত মাত্র ৪টি টেস্ট জিতেছে উইন্ডিজ। যার সর্বশেষটি এসেছিল ১৯৯০ সালে ডেসমন্স হেইন্সের নেতৃত্বে। ওই দলে ছিলেন...
    নব্বইয়ের গণঅভ্যুত্থানের দুই নেতা নিহত মানিক সাহা ও চয়ন মল্লিকের স্মৃতিস্তম্ভ ও ম্যুরাল ভাঙচুর করা হয়েছে। গতকাল শনিবার ভোরে নড়াইল সরকারি ভিক্টোরিয়া কলেজের শহীদ মিনারের পাশে এবং ভিক্টোরিয়া কলেজের পূর্ব পাশে স্থাপিত এ দুটি স্থাপনা ভাঙচুর করে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী জানান, ভোর সাড়ে ৫টার দিকে ২৫-৩০ জন শাবল ও হাতুড়ি দিয়ে মানিক সাহার স্মৃতিস্তম্ভ এবং কলেজ সীমানার পাশে চয়ন মল্লিকের ম্যুরাল ভাঙচুর করা হয়। ঘটনা সম্পর্কে নড়াইল সরকারি ভিক্টোরিয়া কলেজের নৈশপ্রহরী মিরাজুল ইসলাম বলেন, ভোর ৬টার দিকে প্রায় ২০টি মোটরসাইকেলে ৩০ জন আসে। তারা হাতুড়ি দিয়ে মানিক সাহার স্মৃতিস্তম্ভ এবং কলেজ সীমানার পাশে চয়ন মল্লিকের ম্যুরাল ভাঙচুর করে। তাদের মাথায় হেলমেট ছিল। তিনি সামনে এগিয়ে গেলে তারা তাঁকে ভয়ভীতি দেখায়। তখন তিনি চলে আসেন।...
    বিশ্বজুড়ে গণতন্ত্র মরছে। এটি শুনতে মনে আতঙ্ক জাগতে পারে। এ থেকে কয়েকটি প্রশ্নও উঠতে পারে: আসলে এর মানে কী? নির্বাচন কি হবে না? বিরোধী দলকে অপরাধী সাব্যস্ত করা হবে কী? যদি এগুলো হয় মানদণ্ড, তাহলে ভ্লাদিমির পুতিনের রাশিয়ায় গণতন্ত্র বিরাজমান বলতে হবে। রাশিয়ার ফেডারেল সংসদ দুমায় ছয়টি রাজনৈতিক দল প্রতিনিধিত্ব করে, দেশটিতে ২০টির বেশি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল রয়েছে। আপনি ঠিকই ধরতে পেরেছেন। রাশিয়াতে কোনো গণতন্ত্র নেই। বস্তুত এটি এমন একটি জাতি, যা অতীতের কর্তৃত্ববাদ ও সর্বগ্রাসীবাদের দিকে ঝুঁকছে, যেখানে জোসেফ স্টালিনের শাসনের চেয়ে অনেক বেশি রাশিয়ান রাজনৈতিক কার্যকলাপের জন্য নির্যাতিত হচ্ছেন। গণতন্ত্রের প্রতি আস্থা প্রশ্নাতীতভাবে কমে যাচ্ছে। একটি নতুন সমীক্ষায় দেখা গেছে, ৪৫ বছরের কম বয়সী ব্রিটেনের পাঁচ ভাগ লোক বিশ্বাস করেন, একটি দেশ কার্যকরভাবে পরিচালনার জন্য সর্বোত্তম ব্যবস্থা হলো,...
۱