2025-04-18@02:38:00 GMT
إجمالي نتائج البحث: 10
«ন উইয়র ক ট ইমস»:
আমাদের সমাজে উগ্রপন্থা সব সময়ই ছিল। কেবল ধর্ম নয়, রাজনীতির নামেও। ক্ষমতাসীনেরা যখন মনে করেন, বিরোধী পক্ষ বা মতকে শায়েস্তা করতে হবে, তখনই উগ্রপন্থার আশ্রয় নেন। আওয়ামী লীগ সরকার বিরোধী দলকে গণতান্ত্রিকভাবে মোকাবিলা না করে উগ্রপন্থার আশ্রয় নিয়েছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রক্ষা ও প্রতিষ্ঠার নামে। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে দমন-পীড়ন কোনোভাবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা হতে পারে না।একইভাবে গণ-অভ্যুত্থানের আট মাস পরও আওয়ামী লীগ নেতাদের বাড়িঘরে হামলা চালানোকে ‘বিক্ষুব্ধ জনতার’ প্রতিক্রিয়া বলে চালানোর সুযোগ নেই। প্রশ্নটা হলো আইনের শাসনের। কেউ অপরাধ করলে সরকার তাঁর বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবে, কিন্তু আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার অধিকার কারও নেই। ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে যে গণ-অভ্যুত্থান সংঘটিত হয়, তার লক্ষ্য ছিল সব ধরনের বৈষম্যের অবসান ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা, যেখানে কেউ কারও ওপর জবরদস্তি করবে না। নারী-পুরুষনির্বিশেষে...
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পণ্য রপ্তানির ওপর যে পাল্টা শুল্ক আরোপ করেছেন, তার জেরে সবচয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ মিত্ররাই। যে দেশগুলো যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বেশি ব্যবসা-বাণিজ্য করে, পাল্টা শুল্কের প্রভাবে তারাই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে মনে করছেন বাণিজ্য বিশ্লেষকেরা।যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী গণমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের এই সিদ্ধান্তে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া দেশগুলোর বেশির ভাগই যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য অংশীদার ও ঘনিষ্ঠ মিত্র। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া দীর্ঘদিন ধরে চীনের বিকল্প হয়ে ওঠার চেষ্টা করছিল এবং অনেকাংশে তারা সফলও হয়েছে। চীনের মতো সক্ষমতা তারা অর্জন করতে পারেনি ঠিকই, কিন্তু জুতা, ইলেকট্রনিকস ও ব্যাগের মতো পণ্য উৎপাদনে তারা চীনের বিকল্প হয়ে উঠেছিল। আর এসব দেশে উৎপাদিত পণ্যের বেশির ভাগেরই গন্তব্য ছিল মার্কিন...
বঙ্গের পুরোনো ঐতিহ্য– ‘সাহেব’ জগৎ থেকে কিছু বলা হলে ‘নেটিভ’ জগৎ বাড়তি গুরুত্ব দেবে। ইসলামী কট্টরবাদের উত্থান নিয়ে নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদন বাংলায় সেই সূত্রে অতিরিক্ত মনোযোগই পেল। তবে প্রতিবেদনটি ঠিক সাহেবদের তৈরি নয়। এর বিষয়বস্তুর স্থানীয় সমর্থনসূচক বাস্তবতাও খুব বেশি নাকচ করা যাচ্ছে না। যদিও প্রতিবেদনটি অস্বীকারের দুর্বল কিছু চেষ্টাও নজরে পড়ল। বাংলাদেশ যে এবারের পহেলা এপ্রিলে তাকে নিয়ে করা নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদন দেখে চমকে উঠল, সেটাও বেশ কপটতায় মোড়ানো বটে। ঢাকায় নিষিদ্ধ ধর্মীয় কট্টরপন্থিদের পোস্টার-ফেস্টুন-প্রচার খুব বিরল নয়। নিয়মিতই চোখে পড়ে। আবার এ রকম সংগঠন কেবল প্রচার আন্দোলনেই থেমে নেই। মাত্র ক’দিন আগেই রীতিমতো সমাবেশ করে তিন-চারজন সুপরিচিত লেখকের ফাঁসি কার্যকরের হুমকি দেওয়া হয়েছে। সরকার কি হুমকিদাতাদের ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ নিয়েছে? কিংবা লাগাতার মাজার ভাঙা থামানো হয়েছে? মাত্র আট...
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, পরাজিত শক্তি নিউইয়র্ক টাইমসে মিথ্যা তথ্য দিয়ে রিপোর্ট করিয়েছে। ফ্যাসিবাদের দোসররা হাজার হাজার কোটি অবৈধ টাকার মালিক। তাদের অবৈধ টাকা ব্যবহার করে বাংলাদেশকে কলঙ্কিত করার চেষ্টা করছে। বুধবার নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সাংবাদিকদের আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। বিএনপির এই সিনিয়র নেতা বলেন, বাংলাদেশে উগ্রবাদের কোনও উত্থান ঘটেনি। বরং বর্তমানে বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদের কোনও ছোবল নেই, মানুষ নির্বিঘ্নে ধর্মপালন করছে, কথা বলতে পারছে। নির্ভয়ে ঈদ পালন করেছে, ফ্যাসিবাদের দৌরাত্ম ছিল না। বিগত দিনে কেউ স্বস্তিতে ঈদ উদযাপন করতে পারেনি। শেখ হাসিনার আমলে যা সম্ভব ছিল না। তিনি বলেন, বিশ্বব্যাপী অপতথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগের দোসররা। শেখ হাসিনা জঙ্গি দমনের নামে যে নাটক করেছেন সেটা তিনি বিশ্ববাসীকে দেখিয়েছেন। এটা ক্ষমতায় টিকে থাকতে তার রাজনৈতিক কৌশল...
বিশ্বের ৪৩টি দেশে বিভিন্ন মাত্রায় ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপের পরিকল্পনা করছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন। এই বিষয়টি সম্পর্কে জ্ঞাত ও অভ্যন্তরীণ মেমোর বরাত দিয়ে শনিবার (১৫ মার্চ) এই তথ্য জানিয়েছে নিউইয়র্ক টাইমস। নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্প প্রশাসনের এবারের এই নিষেধাজ্ঞা তার প্রথম মেয়াদে আরোপিত বিধিনিষেধের চেয়েও ব্যাপক হতে পারে। নিউইয়র্ক টাইমস ৪৩টি দেশের কথা উল্লেখ করলেও রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ৪১টি দেশ পড়তে যাচ্ছে। আরো পড়ুন: দক্ষিণ আফ্রিকার রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কার করলো যুক্তরাষ্ট্র গাজার বাসিন্দাদের বাস্তুচ্যুত করার পরিকল্পনা থেকে সরে আসার ইঙ্গিত ট্রাম্পের খবরে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় পড়তে যাওয়া এসব দেশকে তিনটি ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে। রয়টার্স বলছে, প্রথম ভাগের দেশগুলোর ওপর সম্পূর্ণ ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা...
যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো ও কানাডায় হবে ২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ। তিন দেশ মিলে বিশ্বকাপ আয়োজনের প্রথম ঘটনা হবে সেটি। আর সেই বিশ্বকাপেই প্রথাগত নিয়ম ভেঙে হবে ফাইনাল, যুক্তরাষ্ট্রের এএফএল চ্যাম্পিয়নশিপের ম্যাচ সুপার বোলের মতো বিরতির সময় হবে বিশেষ অনুষ্ঠান। জানিয়েছেন ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনো।২০২৬ সালের ১৯ জুলাই ইস্ট রাদারফোর্ডের মেটলাইফ স্টেডিয়ামে হবে বিশ্বকাপ ফাইনাল। এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের দুই অঙ্গরাজ্যের টানাপোড়েন নিরসনে বিশ্বকাপের সময় মেটলাইফ স্টেডিয়ামকে নিউইয়র্ক নিউ জার্সি স্টেডিয়াম নামে ডাকা হবে। ফাইনালে প্রথমার্ধ শেষে বিরতির সময় তারকা শিল্পীরা পারফর্ম করবেন।সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রামে আজ ফিফা সভাপতি ইনফান্তিনো লিখেছেন, ‘আমি এটা নিশ্চিত করতে পারি যে, ফিফা বিশ্বকাপ ফাইনালের শো হবে নিউইয়র্কের নিউ জার্সিতে। এটা হবে ফিফা বিশ্বকাপের ঐতিহাসিক মুহূর্ত এবং বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্রীড়া আসরের সঙ্গে মানানসই একটি অনুষ্ঠান হবে।’এ বছর নিউ অরলিন্সে...
জীবনে কিছু কিছু দিন আসে যখন মানুষ কেবল নিজে বেঁচে থাকতে চায় না। সে তখন সবার হতে চায়। মনে হয় তার জীবনের সব ভালো কাজ সব মানুষের হোক। মহৎ অর্জনের সুখ সবার অনুভববেদ্য হোক। আমার জীবনের এ রকম একটি দিন ২২ জানুয়ারি (২০২৫)। সেদিন ছিল নিউইয়র্কের শীতের সকাল। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শপথ গ্রহণ করেছেন। তাঁর ঘোষিত অভিবাসী নিয়মের কঠোরতায় অনেকেরই আতঙ্কের জীবন শুরু হয়েছে। সবাই জানেন, নতুন অভিবাসীদের জীবনে থাকে সংগ্রাম ও নিরন্তর টিকে থাকার লড়াই। আবার পুরোনো হলেও পরিশ্রমের দিন কিন্তু শেষ হয় না। প্রবাস জীবনেও আসে দুঃখের পাশে ব্যক্তিগত অর্জনের নানা সুখাবেশ। তবে বাঙালি জাতির আত্মপরিচয় যেখানে মুখ্য, সেখানে সাংস্কৃতিক পরিসরে সম্মিলিত জীবনের আনন্দঘন মুহূর্তগুলো খুবই গুরুত্ববহ। বাংলাদেশ, ভারত ও অন্যান্য দেশ থেকে আসা বাঙালি...
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক স্টেটের সিনেট ১৪ এপ্রিলকে ‘বাংলা নববর্ষ’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। অঙ্গরাজ্যে সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের স্বীকৃতি ও বসবাসরত বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে সম্প্রীতি দৃঢ় করার লক্ষ্যেই এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। স্থানীয় সময় বুধবার সর্বসম্মতিক্রমে এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। বাংলা নববর্ষের ইতিহাস উল্লেখ করে এই সিদ্ধান্তে বলা হয়, ভারতের মুঘল সাম্রাজ্যে পহেলা বৈশাখ উদযাপনের সূচনা। বর্তমানে বাংলাদেশ ছাড়াও এশিয়ার বিভিন্ন দেশে, যেমন লাওস, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, থাইল্যান্ডসহ ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে একই সময়ে নববর্ষ উদযাপিত হয়ে থাকে। বাংলা ভাষায় কথা বলেন এমন অভিবাসীর কথা উল্লেখ করে এতে বলা হয়, বাংলাদেশ ও পশ্চিম বাংলা থেকে আগত বিপুল সংখ্যক অভিবাসী এই রাজ্যে নানাভাবে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে যাচ্ছেন। বর্তমানে প্রতি বছর প্রায় ১০ হাজার বাংলাদেশি স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে আছেন। এদের অর্ধেকই নিউইয়র্কের বাসিন্দা। পহেলা বৈশাখ বাঙ্গালির জীবনে...
নিউইয়র্ক স্টেটের সর্বোচ্চ আইন প্রণয়নকারী সংস্থা স্টেট সিনেট ১৪ এপ্রিলকে (বাংলা পঞ্জিকা অনুযায়ী পয়লা বৈশাখ) বাংলা নববর্ষ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বৃহস্পতিবার (২২ জানুয়ারি) নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের স্বীকৃতি হিসেবে ও এই রাজ্যে বসবাসরত বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে সম্প্রীতি দৃঢ় করার লক্ষ্যে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বাংলা নববর্ষের ইতিহাস উল্লেখ করে এই সিদ্ধান্তে বলা হয়, ভারতের মুঘল সাম্রাজ্যে পয়লা বৈশাখ উদযাপনের সূচনা। বর্তমানে বাংলাদেশ ছাড়াও এশিয়ার বিভিন্ন দেশে (লাওস, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, থাইল্যান্ডসহ ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে) একই সময়ে নববর্ষ উদযাপিত হয়ে থাকে। আরো পড়ুন: মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠকে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা ট্রাম্পের জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল আদেশের বিরুদ্ধে ২২টি রাজ্যের মামলা বাংলা ভাষায় কথা বলেন এমন অভিবাসীর কথা উল্লেখ করে এতে বলা হয়, বাংলাদেশ ও...
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করে নিলেন দেশটির নতুন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। স্থানীয় সময় সোমবার (২০ জানুয়ারি) প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার কয়েক ঘণ্টা পরই তিনি এ বিষয়ে নির্বাহী আদেশ জারি করেন। মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার পর ট্রাম্প সোমবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহারের পদক্ষেপ নিয়েছেন। শপথ নেওয়ার প্রায় আট ঘণ্টা পর জারি করা একটি নির্বাহী আদেশে ট্রাম্প বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহারের বেশ কয়েকটি কারণ উল্লেখ করেছেন। যার মধ্যে রয়েছে- ডব্লিউএইচও-এর ‘কোভিড-১৯ মহামারির ভুল ব্যবস্থাপনা’ এবং ‘জরুরিভাবে প্রয়োজন এমন সংস্কারে ব্যর্থতা’। আরো পড়ুন: ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গায় গ্রেপ্তার ১৬০০ জনকে ক্ষমা করলেন ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রে লিঙ্গ হিসেবে...