2025-03-12@13:34:23 GMT
إجمالي نتائج البحث: 7
«দই চ ড় র»:
ইফতারে এমন খাবার গ্রহণ করা জরুরি যা শরীরে সহজে শক্তি যোগাতে পারে এবং পানিশূন্যতা দূর করে। পুষ্টিবিদ নাহিদা আহমেদ একটি ভিডিও সাক্ষাতকারে বলেন, ‘‘রোজার মাসে কম বেশি গরমের মধ্যে রোজা পড়লে আমাদের পানিশূন্যতা তৈরি হয়। সেজন্য এই সময় খাদ্য তালিকা এমনভাবে সাজাতে হবে যাতে আমাদের পানিশূন্যতা তৈরি না হয়। ইফতারে সর্ব প্রথম খেজুর মুখে দিতে পারেন। এরপর সামান্য পানি পান করতে হবে। এরপর মৌসুমী ফলের জুস পান করতে পারেন। এরপর দই চিড়া খেতে পারেন। দই চিড়া পুষ্টিকর খাবার এবং এটি শক্তি যোগাতে সাহায্য করে।’’ দই-চিড়ার নানা স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে— ১. দই-চিড়া খেলে দ্রুত শক্তি পাওয়া যায়। এতে ক্যালরির মাত্রা খুব বেশি নয়। ফলে ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকে। ২. দই-চিড়া সহজে হজম হয়। এই খাবার অন্যান্য খাবার হজমেও...
দই-চিড়া থেকে আপনি পাবেন শর্করা। সারা দিন রোজা রাখার পর দেহে শক্তি জোগাতে এ শর্করা প্রয়োজন। দই প্রোবায়োটিক, তৈরি হয় দুধ থেকে। কাজেই দই থেকে আপনি পাবেন খানিকটা আমিষসহ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান। ইফতারির এই সস্তা পদ সম্পর্কে বিস্তারিত জানালেন টাঙ্গাইলের কুমুদিনী সরকারি কলেজের গার্হস্থ্য অর্থনীতি বিভাগের প্রধান শম্পা শারমিন খান।ক্যালরি কম, শক্তি বেশিদই-চিড়া খেলে আপনি শক্তি পাবেন ঝটপট। তবে দারুণ ব্যাপার হলো, এতে ক্যালরির মাত্রা খুব বেশি নয়। আবার চিড়া খেলে যেহেতু সহজে ক্ষুধা পায় না, তাই ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখাও সহজ হয়। রোজা রেখাও যাঁদের ওজন কমে না, তাঁদের জন্যও দই-চিড়া সেরা ইফতারি।আরও পড়ুনসাহ্রির সময় বেশি পানি খেয়ে ফেললে কী হয়?০৮ মার্চ ২০২৫হজমে উপকারীআমাদের অন্ত্রে কিন্তু স্বাভাবিকভাবেই বহু ব্যাকটেরিয়া বাস করে। এসব আমাদের পেটের সুস্থতার জন্য আবশ্যক। দই...
খাওয়ার পর সাবান দিয়ে হাত না ধুলে ননি লেগে থাকে। ইলিশিয়ার দই এমনই ঘন আর ননিযুক্ত। কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার লাল ব্রিজ এলাকায় পাওয়া যায় এই দই। নাম ইলিশিয়ার মহিষের দই। বিক্রেতারা বলেন খুব ঘন হওয়ায় এই দই ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে হয় না। পাঁচ-ছয় দিন অনায়াসে বাইরেই রাখা যায়।কক্সবাজারের চকরিয়া পৌরসভা বাসস্টেশন থেকে পেকুয়ার দিকে ১৮ কিলোমিটার গেলে লাল ব্রিজ এলাকা। সম্প্রতি ওই এলাকায় গিয়ে দেখা গেল, পাশাপাশি বেশ কিছু দোকানে টেবিলের ওপর সাজানো মহিষের দইভর্তি শত শত মাটির হাঁড়ি। কক্সবাজারসহ দক্ষিণ চট্টগ্রামে ইলিশিয়ার দইয়ের কদর আছে। বিদেশেও যাচ্ছে এ দই। কক্সবাজারের নামীদামি হোটেল–রেস্তোরাঁর খাবারের মেনুতে যেমন এই দই রাখা হয়, তেমনি বিয়ে কিংবা কোনো সামাজিক উৎসবেও এ দই দিয়ে অতিথি আপ্যায়ন করা হয়। এবার পবিত্র রমজান উপলক্ষে বেড়েছে ইলিশিয়ার দই...
ইফতারে বছরের পর বছর বিশেষ জায়গা দখল করে রেখেছে বগুড়ার বিখ্যাত টক দই। এটি স্বাদ ও গুণে অতুলনীয়। রোজাদারের শরীরে প্রশান্তি আনে; বৃদ্ধি করে হজম শক্তি এবং ইফতারে উপহার দেয় অনন্য স্বাদ। শতবর্ষের ঐতিহ্য আর খাঁটি দুধের মিশেলের দইটি শুধু বগুড়ায় সীমাবদ্ধ নেই। রাজধানীসহ দেশের নানা ইফতারি বাজারে দারুণ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। দোকান ছাড়াও মিলছে অনলাইনে। বিভিন্ন অঞ্চলে পাওয়া গেলেও বগুড়ার টক দইয়ের স্বাদ ও মান একেবারে আলাদা। মোলায়েম টক স্বাদ ও ঘনত্ব একে দিয়েছে ভিন্নমাত্রা। দই ব্যবসায়ীরা জানান, খাঁটি দুধের সর থেকে দই তৈরি হয়। ঘনত্ব বজায় রাখতে নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় রেখে জমিয়ে তার পর বাজারজাত করা হয়। নিখুঁত প্রক্রিয়ার জন্যই বগুড়ার দই দেশের অন্যান্য অঞ্চলের দইয়ের তুলনায় সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর। ব্যবসায়ীরা জানান, রমজান এলেই বেড়ে যায় বগুড়ার টক দইয়ের...
চাঁদপুরে দই মানেই যেনো চাঁদপুরের মতলব উত্তরের নন্দলালপুরের নাছিরের তৈরিকৃত মিষ্টি দই। যেমনি স্বাদ তেমনি পুষ্টিসমৃদ্ধ এই দই, দাবী এখানকার দই প্রেমীদের। আর এজন্যই প্রতিদিন সকাল ৬টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত নাছিরের দোকানে দই প্রেমীদের ভিড় লেগেই থাকে। মঙ্গলবার (৪ মার্চ) রমজানকে ঘিরে নন্দলালপুরের নাসির দই ভাণ্ডারে গিয়ে বেচাবিক্রিতে ব্যস্ততা দেখা যায়। মিজান নামের এক ক্রেতা বলেন, অন্যান্য স্থানের দইয়ের চেয়ে নাসিরের তৈরিকৃত দই পুষ্টিসমৃদ্ধ। কারণ, সে এখানকার গরুর খাঁটি দুধ দিয়ে নির্ভেজালভাবে দই তৈরি করে। আর দামও অন্যান্য স্থানের চেয়ে কম। তাই আমরা সময় সুযোগে দইয়ের প্রয়োজন হলেই এখানে দই কিনতে চলে আসি। স্থানীয়রা জানান, এখানে এক সময় নাছির উদ্দিন (৩৮) তার বাবা মো. আবুল হোসেনের সাথে দোকানে বসত। এরপর বাবার দেখাদেখি ছোটবেলা থেকেই সে...
টক দই স্বাস্থ্যের জন্য কতটা উপকারী এটা কমবেশি সবারই জানা। বিশেষ করে যারা দুধ খেতে পারেন না,তারা বিকল্প হিসেবে টক দই খেতে পারেন। তবে দইয়ে চিনি মেশালে হবে না। এর পরিবর্তে লবণ দিয়ে, বিশেষ করে বিট লবণ দিয়ে যদি টক দই খেতে পারেন তাহলে সবচেয়ে বেশি উপকার পাওয়া যায। শরীর-স্বাস্থ্যের অনেক সমস্যার সমাধানও হয়। অনেকেরই প্রশ্ন, খালি পেটে টক দই খাওয়া কি আদৌ ঠিক? দইয়ের ঘোল কিংবা লাচ্ছি খেলে অনেকক্ষণ পেট ভরে থাকে। এ কারণে খিদে পেলে দই খাওয়া যেতেই পারে। এতে দীর্ঘক্ষণ পেট ভরে থাকবে। সহজে খিদে পাবে না। দইয়ের শরবত তৈরি করে নেওয়াও খুবই সহজ। অল্প সময়ে বানিয়ে নেওয়া যায় এই স্বাস্থ্যকর পানীয়। খালি পেটে টক দই খাওয়া কেন উপকারী দইয়ের মধ্যে প্রচুর প্রোবায়োটিকস থাকে যা আমাদের অন্ত্রের...
ছবি: প্রথম আলো