2025-04-02@14:16:44 GMT
إجمالي نتائج البحث: 13
«উইলম র»:
মহাকাশ থেকে পৃথিবীতে ফেরার পর এই প্রথমবারের মতো সাংবাদিকদের মুখোমুখি হলেন যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার দুই নভোচারী সুনীতা উইলিয়ামস ও বুচ উইলমোর। বোয়িংয়ের স্পেসশিপে সমস্যার কারণে আইএসএস-এ ৯ মাস আটকে ছিলেন এই দু’জন। পরে ১৮ মার্চ ধনকুবের ইলন মাস্কের স্পেসএক্স ক্যাপসুল পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনে সুনীতা ও উইলমোরকে। নাসা ও স্পেসএক্সের এই মিশনের নাম দেওয়া হয়েছে ‘ক্রু-১০’। মাত্র ৮ দিনের এই অভিযান কেন ২৮৬ দিন পর্যন্ত চলেছিল? দু'জনের কাছেই এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হয়েছিল। খবর- জনসন স্পেস সেন্টারে নাসা আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সুনিতা উইলিয়ামস, বুচ উইলমোর ও ক্রু-১০ -এ থাকা তাঁদের সহকর্মী নিক হেগ স্টারলাইনারসহ নানা প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন। সুনিতা উইলিয়ামস বলেন, শেষমেশ আমরা ফিরে এসেছি। এখন এই ঘটনা আমাদের সবাইকে জানাতে হবে। এটি একটি অনন্য ঘটনা। এই ঘটনা থেকে...
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার নভোচারী সুনিতা উইলিয়ামস ও বুচ উইলমোর ৯ মাসের বেশি সময় পর পৃথিবীতে ফিরে প্রথমবারের মতো কথা বলেছেন। গত ১৮ মার্চ তাঁরা পৃথিবীতে ফিরে এসেছেন। এরপর গতকাল সোমবার তাঁরা দুজনেই প্রথমবারের মতো সাংবাদিকদের সঙ্গে প্রকাশ্যে কথা বলেছেন। নাসা ও স্পেসএক্সের এই মিশনের নাম দেওয়া হয়েছে ‘ক্রু-১০’। জনসন স্পেস সেন্টারে নাসা আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সুনিতা উইলিয়ামস, বুচ উইলমোর ও ক্রু–১০–এ থাকা তাঁদের সহকর্মী নিক হেগ স্টারলাইনারসহ নানা প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন।সুনিতা উইলিয়ামস বলেছেন, ‘আমরা ফিরেই আসতাম, আমার মনে হয়, এটা মানুষের জানা উচিত। শেষমেশ আমরা ফিরেও এসেছি। এখন আমাদের এ ঘটনা সবাইকে জানাতে হবে…কারণ, এটি একটি অনন্য ঘটনা। এই ঘটনা থেকে শিক্ষা নিতে হবে।’ সুনিতা স্বীকার করেছেন, স্টারলাইনারের পরীক্ষামূলক মিশনে যে আলাদা কিছু একটা হবে, তা তাঁরা জানতেন।...
১৮ মার্চ পৃথিবীতে অবতরণের পরপরই সুনিতা উইলিয়ামস ও ব্যারি উইলমোরকে শারীরিক পরীক্ষা ও চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। মহাকাশ থেকে ফিরে আসার পর নভোচারীদের শারীরিক অনেক পরিবর্তন হয় এবং পৃথিবীতে মানিয়ে নিতে লেগে যায় কয়েক দিন থেকে কয়েক মাস, এমনকি বছর পর্যন্ত। নভোচারীরা মহাকাশে মাধ্যাকর্ষণহীন পরিবেশে থাকার পর পৃথিবীতে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির ভেতর আসার পর বিভিন্ন রকম শারীরিক সমস্যার মুখোমুখি হন। এর মধ্যে হৃৎপিণ্ড, স্নায়ু, দৃষ্টি, রক্তচাপ ও হাড়ের সমস্যা সবচেয়ে বেশি হয়। সবার আগে হয় শারীরিক ভারসাম্য রক্ষার সমস্যা ও বমিভাব। কানের ভেস্টিবুলার সিস্টেমের রিঅ্যাডজাস্টমেন্টের জন্য এমন সমস্যা হয়।হাড় ও পেশির ক্ষয়জনিত ক্ষতি: মহাকাশে মাধ্যাকর্ষণ শক্তি না থাকার কারণে নভোচারীরা ভেসে ভেসে চলাফেরা করেন। তাই হাড় ও পেশির কাজ একেবারেই কমে যায়। এতে হয় মাসল অ্যাট্রফি বা পেশি শুকিয়ে...
নাসার মহাকাশচারী সুনিতা উইলিয়ামস এবং বুচ উইলমোর প্রায় ৯ মাস মহাকাশে কাটিয়ে এই সপ্তাহে পৃথিবীতে ফিরেছেন। তাদের আট দিনের আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন (আইএসএস) মিশন ২৭৮ দিন বাড়লেও অতিরিক্ত কোনো বেতন তারা পাচ্ছেন না। তবে এই প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ব্যতিক্রমী মন্তব্য করেন। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, ‘এই ব্যাপারটা আমার কাছে কেউ আনেনি। যদি প্রয়োজন হয়, আমি নিজেই নিজের পকেট থেকে টাকা দেব’। খবর: এনডিটিভি নাসার মহাকাশচারীরা ফেডারেল কর্মচারী হিসেবে কাজ করেন, তাই তাদের বেতন অন্যান্য সরকারি কর্মচারীদের মতোই নির্ধারিত থাকে। সাধারণত, তারা ওভারটাইম, সাপ্তাহিক ছুটি বা ছুটির দিনে কাজের জন্য অতিরিক্ত অর্থ পান না। মহাকাশে যাওয়াও তাদের সরকারি দায়িত্বের অংশ হিসেবে গণ্য হয়। নাসা তাদের যাতায়াত, থাকার খরচ এবং খাবারসহ সমস্ত প্রয়োজনীয়তা সরবরাহ করে। এছাড়া, ছোটখাটো ব্যক্তিগত...
নাসার মহাকাশচারী সুনিতা উইলিয়ামস এবং বুচ উইলমোর প্রায় ৯ মাস মহাকাশে কাটিয়ে এই সপ্তাহে পৃথিবীতে ফিরেছেন। তাদের আট দিনের আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন (আইএসএস) মিশন ২৭৮ দিন বাড়লেও অতিরিক্ত কোনো বেতন তারা পাচ্ছেন না। তবে এই প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ব্যতিক্রমী মন্তব্য করেন। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, ‘এই ব্যাপারটা আমার কাছে কেউ আনেনি। যদি প্রয়োজন হয়, আমি নিজেই নিজের পকেট থেকে টাকা দেব’। খবর: এনডিটিভি নাসার মহাকাশচারীরা ফেডারেল কর্মচারী হিসেবে কাজ করেন, তাই তাদের বেতন অন্যান্য সরকারি কর্মচারীদের মতোই নির্ধারিত থাকে। সাধারণত, তারা ওভারটাইম, সাপ্তাহিক ছুটি বা ছুটির দিনে কাজের জন্য অতিরিক্ত অর্থ পান না। মহাকাশে যাওয়াও তাদের সরকারি দায়িত্বের অংশ হিসেবে গণ্য হয়। নাসা তাদের যাতায়াত, থাকার খরচ এবং খাবারসহ সমস্ত প্রয়োজনীয়তা সরবরাহ করে। এছাড়া, ছোটখাটো ব্যক্তিগত...
নাসার মহাকাশচারী সুনীতা উইলিয়ামস এবং বুচ উইলমোর প্রায় ৯ মাস মহাকাশে কাটিয়ে এই সপ্তাহে পৃথিবীতে ফিরেছেন। তাদের আট দিনের আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন (আইএসএস) মিশন ২৭৮ দিন বাড়লেও অতিরিক্ত কোনো বেতন তারা পাচ্ছেন না। তবে এই প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ব্যতিক্রমী মন্তব্য করেন। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, ‘এই ব্যাপারটা আমার কাছে কেউ আনেনি। যদি প্রয়োজন হয়, আমি নিজেই নিজের পকেট থেকে টাকা দেব’। খবর: এনডিটিভি নাসার মহাকাশচারীরা ফেডারেল কর্মচারী হিসেবে কাজ করেন, তাই তাদের বেতন অন্যান্য সরকারি কর্মচারীদের মতোই নির্ধারিত থাকে। সাধারণত, তারা ওভারটাইম, সাপ্তাহিক ছুটি বা ছুটির দিনে কাজের জন্য অতিরিক্ত অর্থ পান না। মহাকাশে যাওয়াও তাদের সরকারি দায়িত্বের অংশ হিসেবে গণ্য হয়। নাসা তাদের যাতায়াত, থাকার খরচ এবং খাবারসহ সমস্ত প্রয়োজনীয়তা সরবরাহ করে। এছাড়া, ছোটখাটো ব্যক্তিগত...
মহাকাশে সময় কাটানো ও পৃথিবী নামক গ্রহের অতুলনীয় দৃশ্য দেখাটা আমাদের অনেকের কাছে স্বপ্নের মতো।মানব শরীর সাধারণত পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তিতে কাজ করে অভ্যস্ত। সুতরাং মহাকাশে ভরহীন অবস্থায় সময় কাটানো শেষে পৃথিবীতে ফেরার পর নভোচারীর শরীর পুরোপুরি সেরে উঠতে কয়েক বছর লেগে যেতে পারে।মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসার নভোচারী সুনিতা উইলিয়ামস ও বুচ উইলমোর ৯ মাস ধরে মহাকাশে থাকার পর গত মঙ্গলবার পৃথিবীতে ফিরেছেন। তাঁরা আসলে মহাকাশে ৮ দিনের অভিযানে গিয়েছিলেন। তবে মহাকাশযানে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে তাঁরা সেখানে ৯ মাস ধরে আটকে পড়েন। অবশেষে তাঁরা পৃথিবীতে ফিরেছেন। এখন তাঁদের সেরে ওঠার সময়।সাউথ ওয়েলস বিশ্ববিদ্যালয়ে মানবদেহ নিয়ে গবেষণা করেন অধ্যাপক ডামিয়ান বেইলি। তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত মানুষকে যেসব পরিবেশের সম্মুখীন হতে হয়েছে, তার মধ্যে মহাকাশের পরিবেশ সবচেয়ে চরম। এই চরম অবস্থা সামলানোর ক্ষেত্রে...
মহাকাশে গিয়েছিলেন আট দিনের মিশনে। কিন্তু থাকতে হয়ে ৯ মাস। জানতেন না, কখন ফিরবেন। নানা উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা কাটিয়ে অবশেষে পৃথিবীতে ফিরে এসেছেন নাসার দুই মহাকাশচারী বুচ উইলমোর, সুনিতা উইলিয়ামসসহ চারজন। গতকাল বুধবার ভোর ৩টা ৫৭ মিনিটে তাদের বহনকারী ক্যাপসুলটি বিশেষ প্যারাসুটের সাহায্যে ফ্লোরিডা উপকূল থেকে ৫০ মাইল দূরে সমুদ্রে নেমে আসে। পৃথিবীতে প্রত্যাবর্তনের দৃশ্যটি বিভিন্ন টেলিভিশন ও সামাজিক মাধ্যমে সরাসরি সম্প্রচার হয়। ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, স্পেসএক্সের তৈরি ক্যাপসুলটি পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে অতি দ্রুতগতিতে প্রবেশ করছে। ক্রমেই এটি এগিয়ে আসছে। এক পর্যায়ে দুটি প্যারাসুট খুলে দিলে গতি কমতে শুরু করে। কিছুক্ষণ পর আরও দুটি প্যারাসুট খুলে যায় এবং গতি অনেকটাই কমে যায়। এর পরই পানিতে পড়ে ভাসতে থাকে এটি। তখন ক্যাপসুলটি ঘিরে ধরে একঝাঁক ডলফিন। পরে নৌকা ও জাহাজ থেকে উদ্ধারকারী দল...
অবশেষে অপেক্ষার পালা ঘুচেছে। বাংলাদেশ সময় গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ৩টা ৫৭ মিনিটে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা উপকূল থেকে ৫০ মাইল দূরে সমুদ্রে অবতরণ করেছে নভোচারী সুনিতা উইলিয়ামস ও বুচ উইলমোরকে বহনকারী ক্যাপসুল। প্রায় ৯ মাস তাঁরা মহাকাশ স্টেশনে আটকা পড়েছিলেন। সুনিতা উইলিয়ামস কে, কীভাবে মহাকাশচারী হয়ে উঠলেন তিনি। আসুন তাঁর সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।সুনিতা উইলিয়ামসের জন্ম ১৯৬৫ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর। যুক্তরাষ্ট্রের ওহাইও অঙ্গরাজ্যের ইউক্লিডে তাঁর জন্ম। এ পর্যন্ত তিনি তিনবার মহাকাশ স্টেশনে গেছেন।কর্মজীবন সুনিতা ১৯৮৩ সালে মেরিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের অ্যানাপোলিসে যুক্তরাষ্ট্রের নেভাল একাডেমিতে যোগ দেন। ১৯৮৭ সালে তাঁকে র্যাংক দেওয়া হয় এবং নৌ বিমান চলাচল প্রশিক্ষণ কমান্ডে বিমানচালক হিসেবে প্রশিক্ষণ নেন তিনি।১৯৮৯ সালের জুলাই মাসে জঙ্গি হেলিকপ্টারের প্রশিক্ষণ শুরু করেন সুনিতা। তিনি পারস্য উপসাগরীয় যুদ্ধের প্রস্তুতি এবং ইরাকের কুর্দি অঞ্চলগুলোতে নো-ফ্লাই জোন...
অবশেষে অপেক্ষার পালা ঘুচেছে। বাংলাদেশ সময় গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ৩টা ৫৭ মিনিটে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা উপকূল থেকে ৫০ মাইল দূরে সমুদ্রে অবতরণ করেছে নভোচারী সুনিতা উইলিয়ামস ও বুচ উইলমোরকে বহনকারী ক্যাপসুল।সুনিতা ও বুচ মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার নভোচারী। এই দুজন গত বছরের জুন থেকে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে (আইএসএস) ছিলেন। আট দিনের মহাকাশ মিশনে সেখানে গিয়েছিলেন তাঁরা। কিন্তু বোয়িংয়ের স্টারলাইনার মহাকাশযানে ত্রুটির কারণে তাঁরা সেখানে আটকে পড়েন।সুনিতা উইলিয়ামস ও বুচ উইলমোর আট দিনের অভিযানে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে গিয়েছিলেন
মহাকাশে ভোট দেওয়া, ক্রিসমাস উদযাপন, শূন্য অভিকর্ষে শরীরচর্চা—এসবের মধ্য দিয়েই সময় কেটেছে বুচ উইলমোর ও সুনিতা উইলিয়ামসের। প্রায় নয় মাস মহাকাশে থাকার পর, অবশেষে নাসার দুই নভোচারী বুচ উইলমোর ও সুনিতা উইলিয়ামস পৃথিবীর উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছেন স্পেসএক্সের ড্রাগন ক্যাপসুলে। আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে (আইএসএস) অতিরিক্ত সময় কাটাতে হলেও, তারা সময় নষ্ট করেননি। ৪০০ কিমি ওপরে ভেসে থেকে তারা মহাকাশ গবেষণা, রক্ষণাবেক্ষণ এবং মহাকাশে হাঁটাসহ (স্পেসওয়াক) গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেছেন। মহাকাশ স্টেশনে ব্যস্ত সময় ৫৯ বছর বয়সী সুনি এবং ৬২ বছর বয়সী বুচ দীর্ঘ সময় ধরে বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা ও স্টেশনের রক্ষণাবেক্ষণ কাজে ব্যস্ত ছিলেন। জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে সুনি নিক হেগের সঙ্গে মহাকাশ স্টেশনের বাইরে যান মেরামতের কাজে, পরে বুচের সঙ্গেও তিনি একটি স্পেসওয়াক সম্পন্ন করেন। তাদের কাজের মধ্যে ছিল—স্টেশনের অভিমুখ নিয়ন্ত্রণকারী...
প্রায় নয় মাস মহাকাশে থাকার পর, অবশেষে পৃথিবীতে ফিরেছেন নাসার দুই নভোচারী বুচ উইলমোর ও সুনি উইলিয়ামস। তাদের স্পেসএক্স ক্যাপসুলটি দ্রুত ও উত্তপ্ত পুনঃপ্রবেশের পর চারটি প্যারাশুটের সাহায্যে ফ্লোরিডার উপকূলে নিরাপদে সমুদ্রে অবতরণ করে। অবতরণের সময় ক্যাপসুলের চারপাশে একটি ডলফিনের ঝাঁক ঘুরছিল। উদ্ধারের পর, নভোচারীরা হাসিমুখে হাত নেড়ে অভিবাদন জানান। তাদের সঙ্গে ছিলেন আরও দুই ক্রু সদস্য, নাসার নভোচারী নিক হেগ ও রুশ মহাকাশচারী আলেকজান্ডার গরবুনভ। প্রথমে উইলমোর ও উইলিয়ামসকে মাত্র আট দিনের জন্য বোয়িং-এর স্টারলাইনার মহাকাশযানে পাঠানো হয়েছিল। তবে প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে এটি আইএসএস-এ (আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন) রাখা হয় এবং নিরাপত্তার কারণে তাদের ফেরত আনা সম্ভব হয়নি। ফলে, তারা পরবর্তী উপলভ্য মহাকাশযানের জন্য অপেক্ষা করতে বাধ্য হন। সেপ্টেম্বরে স্পেসএক্সের একটি ক্যাপসুল আইএসএস-এ পৌঁছানোর পর, তাদের জন্য আসন খালি রাখা...
স্পেসএক্সের ক্রু ড্রাগন ক্যাপসুল সফলভাবে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে (ISS) ডক করেছে, যা ৯ মাস ধরে সেখানে অবস্থানরত দুই নভোচারীকে পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনবে। নাসার নভোচারী বুচ উইলমোর এবং সুনি উইলিয়ামসকে মাত্র আট দিনের জন্য মহাকাশে পাঠানো হলেও, বোয়িং-এর স্টারলাইনার ক্যাপসুলের প্রযুক্তিগত সমস্যার কারণে তারা সেখানে নয় মাস কাটিয়েছেন। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর, তারা এবার স্পেসএক্সের ড্রাগন ক্যাপসুলের মাধ্যমে পৃথিবীতে ফেরার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। নাসার কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, উইলমোর ও উইলিয়ামস এই সপ্তাহেই পৃথিবীতে ফেরার কথা রয়েছে। তবে আবহাওয়ার ওপর নির্ভর করে ফ্লাইট সূচি চূড়ান্ত করা হবে। খবর: বিবিসির বুচ এবং সুনি ২০২৪ সালের জুন মাসে বোয়িং-এর স্টারলাইনার মহাকাশযানে চড়ে আইএসএস-এ পৌঁছান। এটি একটি পরীক্ষামূলক মিশন ছিল, কিন্তু উৎক্ষেপণ ও ডকিংয়ের সময় বিভিন্ন কারিগরি ত্রুটি দেখা দেয়, যার মধ্যে স্টারলাইনারের থ্রাস্টার ও হিলিয়াম লিকের সমস্যা অন্যতম।...