2025-03-17@22:18:38 GMT
إجمالي نتائج البحث: 6
«ইনফ কশন র»:
হাড়ের ইনফেকশনকে চিকিৎসা পরিভাষায় বলে অস্টিওমাইলাইটিস। এক্ষেত্রে হাড় ও অস্থিমজ্জায় সংক্রমণ ও প্রদাহ হয়। সংক্রমণ রক্তের মাধ্যমে বা নিকটবর্তী টিস্যু থেকে ছড়াতে পারে। আবার সংক্রমণ হাড় থেকেও হতে পারে, যদি হাড়টি আঘাত পেয়ে জীবাণুর সংস্পর্শে আসে। যেসব লোক ধূমপান করেন এবং যারা দীর্ঘস্থায়ী রোগে যেমন ডায়াবেটিস বা কিডনির বিকলতায় ভুগছেন, তাদের অস্টিওমাইলাইটিসে আক্রান্ত হবার বেশি আশঙ্কা থাকে। একসময় অস্টিওমাইলাইটিসের চিকিৎসা সহজ ছিল না। বর্তমানে সফলভাবে চিকিৎসা দওয়া হয়। যেসব লোকের হাড় মরে যায়, তাদের অপারেশনের মাধ্যমে মৃত হাড় অপসারণের প্রয়োজন হয়। উপসর্গ অস্টিওমাইলাইটিসের উপসর্গের মধ্যে রয়েছে – lইনফেকশনের স্থান ফুলে যাওয়া, গরম হওয়া ও লাল হয়ে যাওয়া lইনফেকশনের স্থানে ব্যথা হওয়া lঅবসন্নতা lজ্বর অস্টিওমাইলাইটিসে কখনও কখনও কোনো উপসর্গ নাও থাকতে পারে। আবার কখনও কখনও উপসর্গগুলো অন্য সমস্যা থেকে আলাদা করা...
ইসলামী চিন্তাবিদরা বলেন, চোখে ড্রপ দিলে সরাসরি পেটে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই। সেক্ষেত্রে রোজা রেখে চোখে ড্রপ দিতে পারেন। তবে অনেক রোগীই মনে করেন, চোখে ড্রপ দিলে রোজা ভেঙে যায়। সেক্ষেত্রে চোখে ইনফেকশন দেখা দিলেও যারা ড্রপ ব্যবহার করতে চান না তাদের চোখে দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতি হতে পারে বলে মনে করেন চিকিৎসকেরা। ডাঃ মোমিনুল ইসলাম, সহকারী অধ্যাপক ও কনসালটেন্ট রেটিনা ও ফ্যাকো সার্জন এবং ইউভিয়া বিশেষজ্ঞ একটি ভিডিও সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘‘রোজার সময় আমরা অনেক রোগী পায় যারা রোজা রেখে চোখে ড্রপ ব্যবহার করতে অনীহা প্রকাশ করেন। রোগীর এই প্রশ্নের উত্তর আমরা বিভিন্নভাবে দিযে থাকি। রোগীদেরকে অনেক সময় বোঝানোর চেষ্টা করি চোখে ড্রপ দিলে রোজা ভাঙে না।’’ এই চিকিৎসক আর বলেন, ‘‘ চোখের ভেতর নেত্রনালীর যে ছিদ্রটা আছে আমাদের গলায় চলে...
কাদের জন্য রোজা রাখা ঝুঁকিপূর্ণযাঁরা দীর্ঘস্থায়ী কিডনির রোগী, যাঁদের কিডনি বিকল হয়ে পঞ্চম ধাপে আছেন, যাঁদের নিয়মিত ডায়ালাইসিস করতে হচ্ছে, যাঁদের মূত্রনালির ইনফেকশনের চিকিৎসা চলছে, আকস্মিক কিডনি বিকল রোগী, যাঁর কিডনির কোনো জরুরি অপারেশন করাতে হচ্ছে, তাঁদের জন্য রোজা রাখা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। তা ছাড়া দীর্ঘস্থায়ী কিডনির রোগীদের রক্তের উপাদানে কোনো জটিলতা দেখা দিলে বা রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রিত থাকলে তাঁদের এগুলো নিয়ন্ত্রণ করে রোজা রাখতে হবে। দীর্ঘস্থায়ী কিডনির রোগীযাঁরা কিডনির রোগের প্রথম থেকে পঞ্চম ধাপ পর্যন্ত আছেন, কিন্তু কোনো জটিলতা নেই, তাঁরা চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে রোজা রাখতে পারবেন। তবে আমিষ–জাতীয় খাবার, যেমন মাছ, মাংস, ডিম, দুধ পরিমিতভাবে খেতে হবে। ভাজাপোড়া, অতিরিক্ত তৈলাক্ত খাবার ও ঝাল-মসলা এড়িয়ে চলতে হবে। পটাশিয়ামযুক্ত শাকসবজি ও ফল সীমিত পরিমাণ খাবেন। চিকিৎসকের পরামর্শে রক্তের উপাদান মাঝেমধ্যে পরীক্ষা করিয়ে...
নাকের হাড় বাঁকা খুবই সাধারণ একটি স্বাস্থ্য সমস্যা। প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষেরই নাকের হাড় কিছুটা বাঁকা থাকে। যদি এর কোনো উপসর্গ না থাকে তাহলে এটি তেমন কোনো সমস্যাই নয়, যা নিয়ে স্বাভাবিক জীবনযাপন সম্ভব। অর্থাৎ হাড় বাঁকা থাকলেই যে অপারেশনের দরকার, তা নয়। তবে আপনার নাকের মাঝের হাড় যদি অতিরিক্ত বাঁকা হয় এবং এর ফলে সৃষ্ট নিচে উল্লিখিত সমস্যাগুলোর সম্মুখীন নিয়মিতই হতে হয়, তাহলে একজন নাক-কান-গলা রোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুযায়ী নাকের হাড় বাঁকার অপারেশনের প্রয়োজন হতে পারে। নাকের হাড় বাঁকা থাকলে কী কী সমস্যা হতে পারে? নাকের হাড়টা যেদিকে বাঁকা, সেই পাশে শ্বাস নিতে কষ্ট হয়। নাক বন্ধ মনে হতে পারে। কারণ, বাঁকা অংশে বাতাস চলাচলের পথ সরু থাকে। মাথাব্যথা, মাথায় চাপ চাপ অনুভূতি, সব সময় সর্দি, এমনকি কানেও তালা...
পুঁজিবাজারে ওষুধ ও রসায়ন খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ওরিয়ন ইনফিউশন লিমিটেডের শেয়ার কারসাজিতে জড়িত থাকার অভিযোগে বিনিয়োগকারী শাহাদাত হোসেন ও তার ১৪ সহযোগীকে ৫৩ কোটি ২৫ লাখ টাকা জরিমানা করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। কোম্পানির শেয়ার কারসাজিতে জড়িতরা ২০টি বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) হিসাব ব্যবহার করে অনৈতিকভাবে সিরিজ ট্রানজেকশন (লেনদেন) করেছেন। ২০২৩ সালের ২৯ নভেম্বর থেকে ২০২৪ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সময়ে ওরিয়ন ইনফিউশনের শেয়ার কারসাজি করে দাম বাড়ানো হয়। কোম্পানির শেয়ার কারসাজিতে শাহাদাত হোসেনের নেতৃত্বে তার সহযোগীরা একাধিক বিও হিসাব খুলে সিরিজ ট্রেডিংয়ের মাধ্যমে অস্বাভাবিকভাবে দাম বাড়িয়ে মুনাফা হাতিয়ে নিয়েছেন বলে বিএসইসির তদন্তে উঠে এসেছে। পুঁজিবাজারে কয়েক বছর ধরে গুঞ্জন ছিল শাহাদত ও তার সহযোগীরা ওরিয়ন ইনফিউশনের শেয়ার নিয়ে কারসাজি করেছে। অবশেষে তদন্ত সাপেক্ষে...
স্মার্টফোন তৈরিতে বাংলাদেশে নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলেছে ‘ইনফিনিক্স’। ২০২৩ সালের মাঝামাঝি সময়ে নারায়ণগঞ্জের মোগরাপাড়ায় চালু হওয়া ‘আইস্মার্টইউ টেকনোলজি বিডি লিমিটেড’ কারখানায় তৈরি হচ্ছে বিশ্বমানের স্মার্টফোন। যা দেশের বাজারের পাশাপাশি ভবিষ্যতে রপ্তানির সুযোগ সৃষ্টি করতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। আধুনিক প্রযুক্তি, কঠোর মাননিয়ন্ত্রণ এবং দক্ষ জনশক্তির সমন্বয়ে প্রতি মাসে কারখানাটিতে প্রায় সাড়ে সাত লাখ মোবাইল হ্যান্ডসেট তৈরি হয়। প্রযুক্তি খাতের বিকাশের পাশাপাশি দেশে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে প্রতিষ্ঠানটি।কারখানার বিভিন্ন ইউনিট ঘুরে দেখা যায়, এখানে স্মার্টফোন তৈরির প্রতিটি ধাপে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করা হচ্ছে।প্রতিষ্ঠানটির অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার (পিএমসি) মো. রাশেদুল হাসান বলেন, এখানে প্রতিটি উপাদান নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা হয়, যাতে সেগুলোর গুণগত মান অক্ষুণ্ন থাকে। পিসিবির ম্যাটেরিয়াল যেমন আইসি প্রোডাকশনে পাঠানোর আগে ওভেন মেশিনে রাখা হয়। স্টোরেজের ক্ষেত্রে...