পুঁজিবাজারে ওষুধ ও রসায়ন খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ওরিয়ন ইনফিউশন লিমিটেডের শেয়ার কারসাজিতে জড়িত থাকার অভিযোগে বিনিয়োগকারী শাহাদাত হোসেন ও তার ১৪ সহযোগীকে ৫৩ কোটি ২৫ লাখ টাকা জরিমানা করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। কোম্পানির শেয়ার কারসাজিতে জড়িতরা ২০টি বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) হিসাব ব্যবহার করে অনৈতিকভাবে সিরিজ ট্রানজেকশন (লেনদেন) করেছেন।

২০২৩ সালের ২৯ নভেম্বর থেকে ২০২৪ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সময়ে ওরিয়ন ইনফিউশনের শেয়ার কারসাজি করে দাম বাড়ানো হয়। কোম্পানির শেয়ার কারসাজিতে শাহাদাত হোসেনের নেতৃত্বে তার সহযোগীরা একাধিক বিও হিসাব খুলে সিরিজ ট্রেডিংয়ের মাধ্যমে অস্বাভাবিকভাবে দাম বাড়িয়ে মুনাফা হাতিয়ে নিয়েছেন বলে বিএসইসির তদন্তে উঠে এসেছে।

পুঁজিবাজারে কয়েক বছর ধরে গুঞ্জন ছিল শাহাদত ও তার সহযোগীরা ওরিয়ন ইনফিউশনের শেয়ার নিয়ে কারসাজি করেছে। অবশেষে তদন্ত সাপেক্ষে কোম্পানির শেয়ার কারসাজির সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করে শাস্তির আওতায় এনেছে বিএসইসি।

আরো পড়ুন:

শেয়ার কারসাজি, ২৮ বিওধারীকে ১.

৮২ কোটি টাকা অর্থদণ্ড

পুঁজিবাজারে সূচকের পতন, বেড়েছে লেনদেন

সম্প্রতি বিএসইসির খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন নতুন কমিশন এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিএসইসির একাধিক কর্মকর্তা এ তথ্য রাইজিংবিডি ডটকমকে জানিয়েছেন।

গত সরকারের আমলে আইন লঙ্ঘন করা শেয়ার কারসাজিকারীদের বিরুদ্ধে তেমন কোনো কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। তবে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর পুনর্গঠিত বিএসইসির খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন নতুন কমিশন যেকোনো ধরনের কারসাজির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছে।

বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে, ওরিয়ন ইনফিউশনের শেয়ার কারসাজির দায়ে সিকিউরিটির অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অর্ডিন্যান্স, ১৯৬৯ এর সেকশন ১৭(ই)(৫) এর ক্ষমতাবলে আজাদ গাজীকে ৪ কোটি ৪০ লাখ টাকা, জামাল হোসেনকে ৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা, মো. আবু ইউসুফকে ৭ কোটি ৪০ লাখ টাকা, মো. ইমাম হোসেনকে ১ লাখ টাকা, মো. জসিম মিজিকে ৫ কোটি ৫০ লাখ টাকা, মো. খোকন মিয়াকে ৬ কোটি ৭০ লাখ টাকা, মো. মাহফুজুর রহমানকে ৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা, মো. সেলিমকে ১ লাখ টাকা, মো. সিরাজুল ইসলামকে ৪৩ লাখ টাকা, মো. মোহর আলীকে ৬৩ লাখ টাকা, মো. রহিম বাদশাকে ৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা, পারভেজ হোসেনকে ৫ কোটি টাকা, শাখাওয়াত হোসেনকে ১ লাখ টাকা, সাহাবুল আহমেদকে ১ লাখ টাকা এবং শাহাদাত হোসেনকে ১০ কোটি ৫০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। সে হিসেবে আলোচ্য আইন অনুযায়ী অভিযুক্তদের মোট ৫৩ কোটি ১০ লাখ টাকা জরিমানা ধার্য করা হয়েছে।

এছাড়া কোম্পানির শেয়ার কারসাজি করার দায়ে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শেয়ার অর্জন, অধিগ্রহণ ও কর্তৃত্ব গ্রহণ) বিধিমালা, ২০১৮ এর বিধি ৪(১) এর ক্ষমতাবলে আজাদ গাজীকে ১ লাখ টাকা, জামাল হোসেনকে ১ লাখ টাকা, মো. আবু ইউসুফকে ১ লাখ টাকা, মো. ইমাম হোসেনকে ১ লাখ টাকা, মো. জসিম মিজিকে ১ লাখ টাকা, মো. খোকন মিয়াকে ১ লাখ টাকা, মো. মাহফুজুর রহমানকে ১ লাখ টাকা, মো. সেলিমকে ১ লাখ টাকা, মো. সিরাজুল ইসলামকে ১ লাখ টাকা, মো. মোহর আলীকে ১ লাখ টাকা, মো. রহিম বাদশাকে ১ লাখ টাকা, পারভেজ হোসেনকে ১ লাখ টাকা, শাখাওয়াত হোসেনকে ১ লাখ টাকা, সাহাবুল আহমেদকে ১ লাখ টাকা এবং শাহাদাত হোসেনকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। সে হিসেবে আলোচ্য আইন অনুযায়ী অভিযুক্তদের মোট ১৫ লাখ টাকা জরিমানা ধার্য করা হয়েছে।

কারসাজিতে জড়িতদের পরিচিতি
ওরিয়ন ইনফিউশনের শেয়ার কারসাজি করে শাহাদাত হোসেনের নেতৃত্বে আজাদ গাজী, জামাল হোসেন, মো. আবু ইউসুফ, মো. ইমাম হোসেন, মো. জসিম মিজি, মো. খোকন মিয়া, মো. মাহফুজুর রহমান, মো. সেলিম, মো. সিরাজুল ইসলাম, মো. মোহর আলী, মো. রহিম বাদশা, পারভেজ হোসেন, শাখাওয়াত হোসেন ও সাহাবুল আহমেদ বিপুল পরিমাণ অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে। এ কাজে নেতৃত্ব দেন শাহাদাত হোসেন নিজেই। শাহাদাত হোসেনকে সহযোগিতাকারী সবাই শেয়ার ব্যবসায়ী।

বিএসইসির তদন্ত কার্যক্রম
শাহাদাত হোসেন ও তার সহযোগীরা যোগসাজেস করে ওরিয়ন ইনফিউশনের শেয়ার লেনদেন করেন। কারসাজিকারীরা ২০২৩ সালের ২৯ নভেম্বর থেকে ২০২৪ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সময়ে কোম্পানিটি শেয়ার কারসাজি করে দাম বাড়ায়। এ সময়ের মধ্যে কোম্পানির শেয়ারের দাম ২৯০.৭০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৭০২.৫০ টাকায় নিয়ে যাওয়া যায়। আলোচ্য সময়ে কোম্পানির শেয়ারের দাম ৪১১.৮০ টাকা বা ১৪১.৬৬ শতাংশ বেড়ে যায়।

কারসাজির পরিপ্রেক্ষিতে বিএসইসির সিদ্ধান্ত
শাহাদাত হোসেন ও তার সহযোগীরা ২০টি বিও হিসাব থেকে ওরিয়ন ইনফিউশনের বিপুল সংখ্যক শেয়ার লেনদেন করেন। এ কর্মকাণ্ডের মাধ্যেমে তারা একটি কৃত্রিম বাজার সৃষ্টি ও পুঁজিবাজারের সাধারণ বিদনিয়োগকারীদের শেয়ার ক্রয়ের জন্য প্রভাবিত করার অপপ্রয়াস চালিয়েছেন। যার ফলে শেয়ারটির বাজার মূল্য অযৌক্তিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। যেটা সুস্পষ্ট সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অর্ডিনেন্স, ১৯৬৯ এর সেকশন ১৭(ই)(৫) লঙ্ঘন হয়েছে। আর সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অর্ডিনেন্স, ১৯৬৯ এর সেকশন ২২ অনুযায়ী তা দণ্ডনীয় অপরাধ।

এদিকে, শাহাদাত হোসেন ও তার সহযোগীরা উল্লিখিত সময়ের মধ্যে ওরিয়ন ইনফিউশনের শেয়ার লেনদেন করে বিভিন্ন তারিখে সম্মিলিতভাবে কোম্পানির ১০ শতাংশ বা তার অধিক পরিমাণ শেয়ার ধারণ করেছেন। এর মাধ্যমে সুস্পষ্ট তারা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (উল্লেখযোগ্যসংখ্যক শেয়ার অর্জন, অধিগ্রহণ ও কর্তৃত্ব গ্রহণ) বিধিমালা, ২০১৮ এর বিধি ৪(১) লঙ্ঘন করেছেন। যেটা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আইন, ১৯৯৩ এর সেকশন ১৮ অনুযায়ী দণ্ডনীয় অপরাধ।

শেয়ার কারসাজিতে জড়িতদের বক্তব্য এবং তদন্ত প্রতিবেদন পর্যালোচনা থেকে প্রতীয়মান হয়, উপস্থাপিত অভিযোগসমূহ সঠিক ও ইচ্ছাকৃত এবং কর্মকাণ্ডের ফলে পুঁজিবাজারের সাধারণ বিনিয়োগকারীরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, যা পুঁজিবাজার উন্নয়নের পরিপন্থী। সেহেতু অভিযুক্তদের ব্যাখ্যা কমিশনের নিকট গ্রহণযোগ্য হিসেবে বিবেচিত হয়নি। যেহেতু অভিযুক্তদের কর্মকাণ্ড কমিশনের বিবেচনায়, সিকিউরিটিজ আইন ও বিধি-বিধান পরিপালনে ব্যর্থতার জন্য, পুঁজিবাজারের শৃঙ্খলা, স্বচ্ছতা এবং জনস্বার্থে আলোচ্য অভিযুক্ত ব্যক্তিদের জরিমানা করা হলো।

ঢাকা/এনটি/এসবি

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর স এসই ড এসই ও ত র সহয গ র ৫০ ল খ ট ক ব এসইস র ল নদ ন আল চ য অন য য় গ রহণ তদন ত

এছাড়াও পড়ুন:

রাশেদ মাকসুদ ও আবু আহমেদের অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ

পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ এবং ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবু আহমেদের অপসরণ দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছেন বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃত্বে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা।

বুধবার (২৩ এপ্রিল) দুপুর আড়াইটার দিকে রাজধানীর মতিঝিলে শাপলা চত্বরের সামনে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। পরে বিকেল ৩টার দিকে শাপলা চত্বর থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পুরোনো ভবনের সামনে এসে শেষ হয়।

এ সময় বিনিয়োগকারীর খন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও আবু আহমেদের অপসরণ দাবিতে বিভিন্ন শ্লোগান দেন। পরে বিক্ষোভ শেষে বিনিয়োগকারীরা বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের কুশপুত্তলিকা দাহ করেন।

বিক্ষোভকালে বিনিয়োগকারীরা বলেন, বিএসইসির নতুন চেয়ারম্যান অযোগ্য। তাকে দিয়ে এই পুঁজিবাজারে ভালো কিছু আশা করা যায় না। তার প্রতি বিনিয়োগকারীদের কোনো আস্থা নেই। আমাদের টাকা ও মানসম্মান গেছে। পুঁজিবাজারে ধারাবাহিক দরপতনের ফলে প্রতিদিন বিনিয়োগকারীদের শেয়ার ফোর্সড সেল করা হচ্ছে। এতে প্রতিদিনই কোনো না কোনো বিনিয়োগকারী নিঃস্ব হয়ে যাচ্ছেন। 

গত দুই মাসে টানা দরপতনের ফলে আমাদের বিনিয়োগকৃত অর্থের ৮০-৯০ শতাংশ কমে গেছে। পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীদের বাঁচান। কারণ, এই বিনিয়োগকারীর সঙ্গে প্রায় ১ কোটি মানুষ সম্পর্কিত। বিনিয়োগকারীরা অনেক কষ্টে আছেন। পুঁজি হারিয়ে আমরা এখন নিঃস্ব। এ বিষয়ে রাষ্ট্রের কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই। বর্তমান সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ওপর আমাদের আস্থা আছে। কিন্তু, বর্তমান বিএসইসির কমিশনের প্রতি বিনিয়োগকারীদের কোনেো আস্থা নেই। পুঁজিবাজার ও বিনিয়োগকারীদের রক্ষায় প্রধান উপদেষ্টা ও অর্থ উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

বিক্ষোভকালে আরো বলা হয়, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পুঁজিবাজার ঠিক করতে না পারলে এবং রাশেদ মাকসুদ ও আবু আহমেদকে অপসরণ করা না হলে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলা হবে। পাশাপাশি পুরো ঢাকা শহরে হরতাল ঘোষণা করে অচল করে দিতে বাধ্য হব। এভাবে পুঁজিবাজার চলতে পারে না। পুঁজি হারিয়ে অনেক বিনিয়োগকারী আত্মহত্যা করেছেন। আমরা প্রধান উপদেষ্টা ও অর্থ উপদেষ্টার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, অবিলম্বে রাশেদ মাকসুদ ও আবু আহমেদকে অপসরণ করা হোক।

বিক্ষোভ চলাকালে ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশনের সমন্বয়ক নুরুল ইসলাম মানিক বলেন, বিএসইসি চেয়ারম্যান রাশেদ মাকসুদ দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে পুঁজিবাজার ধ্বংস হয়ে গেছে। তিনি বিনিয়োগকারীদের ধ্বংস করে ফেলেছেন। পুঁজিবাজার ঠিক করার জন্য বিক্ষোভ করব। এটা আমার অধিকার। কিন্তু তিনি আমাদের এ বিক্ষোভ কর্মসূচিতে ব্রোকারদের অংশগ্রহণ না করতে বলেছেন।

তিনি আরো বলেন, রাশেদ মাকসুদ দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে পুঁজিবাজারে রক্তক্ষরণ আরো বেড়েছে। বিনিয়োগকারী বাজারছাড়া হয়েছেন। কয়েক লাখ বিনিয়োগকারী ফোর্সড সেলের স্বীকার হয়ে শূন্য হাতে চলে গেছে। তিনি আবার বলেছেন, পুঁজিবাজার সংস্কার করছি। এমন সংস্কার করছেন যে, পুঁজিবাজারের ৭০ থেকে ৮০ হাজার মূলধন হারিয়ে গেছে। বর্তমান বাজারে যে কয়টি পোর্টফোলিও জীবিত আছে তার ৮০-৯০ শতাংশ পুঁজি নাই। এভাবে আর পুঁজিবাজার চলতে দেওয়া হবে না। তাই অবিলম্বে রাশেদ মাকসুদ ও আবু আহমেদের অপসারণের দাবি জানাচ্ছি।

ঢাকা/এনটি/এনএইচ

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • বিএসইসি চেয়ারম্যানের অপসারণের দাবিতে বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ
  • রাশেদ মাকসুদ ও আবু আহমেদের অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ
  • ভেঞ্চুরা ব্যালেন্সড ফান্ডের খসড়া প্রসপেক্টাস অনুমোদন
  • ব্রোকারেজ হাউসের আর্থিক প্রতিবেদন তৈরিতে ছাড়
  • শেয়ারবাজারের ঋণাত্মক ঋণ হিসাব নিয়ে জটিলতা, সমাধানে বৈঠক
  • নেগেটিভ ইক্যুইটি ক্যানসার, দ্রুত সমাধান প্রয়োজন: বিএসইসি চেয়ারম্যান
  • দর পতন থেকে বের হতে পারছে না শেয়ারবাজার
  • এডিএন টেলিকমের আইপিও অর্থের ব্যবহার ও বিনিয়োগ তদন্তের নির্দেশ
  • ইন্দো-বাংলা ফার্মার ব্যবসায়িক কার্যক্রম তদন্তে বিএসইসি
  • ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে নামলো বাংলাদেশ ফাইন্যান্স