2025-03-31@12:40:41 GMT
إجمالي نتائج البحث: 7

«যমজ ভ ই»:

    হোজ্জা নাসিরুদ্দিন বা নাসিরুদ্দিন হোজ্জার নাম তো তোমরা শুনেছো। তাঁর হাসির অনেক গল্প বা কৌতুকও তোমরা জানো। চলো সেই হাসির রাজা হোজ্জার সঙ্গে আমরাও একটু হাসাহাসি করি...  আপনার ওষুধ আপনিই খান হোজ্জার স্মৃতিশক্তি কমে যেতে চলেছে; বিষয়টি বুঝতে পেরে তিনি গেলেন হেকিমের কাছে। হেকিম স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর ওষুধ দিলেন হোজ্জাকে। কয়েক মাস ঠিকঠাক থাকার পর ফের ওষুধ আনতে গেলেন হেকিমের কাছে। হেকিম তাঁকে দেখে বললেন, ‘গতবার তোমাকে কী ওষুধ দিয়েছিলাম, সেটি একেবারেই মনে করতে পারছি না।’  ‘মনে করতে না পারলে আপনার ওষুধ আপনি নিজেই খান।’ এই বলে হোজ্জা বাড়ির দিকে হাঁটা ধরলেন।   দুই যমজ ভাই দুই যমজ ভাই থাকে হোজ্জাদের গ্রামে। একদিন কোত্থেকে এসে হোজ্জা শুনলেন, যমজ ভাইদের একজন মারা গেছে। প্রতিবেশী সেই পরিবারটিকে সমবেদনা জানাতে বের হলেন তিনি। একটু...
    ইনস্টাগ্রাম
    টাঙ্গাইলের সখীপুরে যমজ বোন ডেন্টাল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন। গতকাল রোববার ডেন্টাল কলেজে বিডিএসে ভর্তি পরীক্ষার (২০২৪-২৫) ফলাফলে যমজ বোন উত্তীর্ণ হয়েছেন।এই দুই বোন হলেন সামিয়া জাহান ওরফে আফসানা ও সাদিয়া জাহান ওরফে শাহানা। সামিয়া চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের ডেন্টাল ইউনিটে এবং সাদিয়া রাজশাহী মেডিকেল কলেজের ডেন্টাল ইউনিটে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন।এর আগে সখীপুরে আরেক শিক্ষক দম্পতির যমজ মেয়ে যারিন তাসনিম বুয়েটে এবং যাহরা তাসনিম মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পান।আরও পড়ুনএক বোনের বুয়েটে আরেকজনের মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ, প্রথমবার আলাদা হচ্ছেন তাঁরা০১ মার্চ ২০২৫সামিয়া ও সাদিয়ার পরিবার সূত্রে জানা যায়, সখীপুর পৌর এলাকার ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাহারতা এলাকার বাসিন্দা আল আমিন মিয়া ও আফিয়া আক্তার দম্পতির যমজ মেয়ে সামিয়া ও সাদিয়া। এর আগে দুই বোন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পেয়েছিলেন।যমজ বোনদের বাবা আল...
    যারীন তাসনীম ও যাহরা তাসনীম যমজ বোন। মায়ের পেট থেকে স্কুল-কলেজের বেঞ্চে একসঙ্গে ছিলেন। এক টেবিলে পড়াশোনা, এক বিছানায় ঘুমানো—এভাবেই কেটেছে ১৭টি বছর। একজনের স্বপ্ন চিকিৎসক হওয়া, অন্যজনের প্রকৌশলী। সম্প্রতি যারীন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) এবং যাহরা টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন। স্বপ্ন পূরণে এখন থেকে তাঁদের আলাদা থাকতে হবে।যারীন ও যাহরা টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলার শিক্ষক দম্পতি আবু জুয়েল ও চায়না আক্তারের যমজ মেয়ে। শিক্ষাজীবনে পিএসসি থেকে শুরু করে সব পরীক্ষায় তাঁরা জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হন। যারীন-যাহরার বাবা আবু জুয়েল উপজেলার সূর্য তরুণ শিক্ষাঙ্গন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সহকারী শিক্ষক আর মা চায়না আক্তার উপজেলার শান্তিকুঞ্জ একাডেমির সহকারী প্রধান শিক্ষক। তাঁদের বাড়ি উপজেলার কচুয়া গ্রামে।যারীন তাসনীম এবার বুয়েটে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন। এর আগে এইচএসসি পরীক্ষায় রাজধানীর হলিক্রস কলেজের বিজ্ঞান বিভাগ...
    দুই যমজ ভাই নাহিদুল ইসলাম ও মাহিদুল ইসলাম। দেখতে হুবহু এক রকম। দুজনকে আলাদা করে চেনা মুশকিল। কম্পিউটার প্রোগ্রামার হওয়ার ইচ্ছা তাঁদের। সে কারণে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার পর দৈনিক ১৫ ঘণ্টার মতো লেখাপড়া করেছেন তাঁরা। একসঙ্গে দুই ভাই প্রস্তুতি নিয়ে ফলও পেয়েছেন। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ভর্তি পরীক্ষায় নজরকাড়া সাফল্য তাঁদের। মেধাতালিকায় প্রথম দিকেই রয়েছে চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ের দুই ভাইয়ের নাম।নাহিদুল ও মাহিদুল চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলার জোরারগঞ্জ ইউনিয়নের মধ্যম সোনাপাহাড় এলাকার জসিম উদ্দিনের ছেলে। বুয়েটের এবারের ভর্তি পরীক্ষায় মেধাতালিকায় নাহিদুল ইসলাম ৫২তম ও মাহিদুল ইসলাম ১০১তম স্থান অধিকার করেছেন।দুই ভাইয়ের এই ফলাফলে ঘরে রীতিমতো ঈদের খুশি। তাঁদের বাবা জসিম উদ্দিন বলেন, পড়াশোনা আর ক্রিকেট দুটোতেই ছিল তাঁর যমজ দুই সন্তানের সমান আগ্রহ। ছেলেদের ক্রিকেট প্রতিভা দেখে উচ্চশিক্ষা না ক্রিকেট, কোন পথে এগিয়ে...
    ম্যাথু ও মাইকেল ইয়োল্ডেন যমজ ভাই। ২৫টি ভাষায় দখল আছে। এর বাইরে আরও একটি ভাষা পারলেও সেটা ঠিক গোনায় ধরা যায় না। কারণ, সে ভাষা তাঁরা নিজেরাই বানিয়েছেন, নিজেরাই ব্যবহার করেন। পড়ুন ইয়োল্ডেন-যমজের ‘উমেরি’ ভাষার গল্প। অবশ্য ইয়োল্ডেন ভাইয়েরা এ ক্ষেত্রে প্রথম নন। যমজ ভাইবোনেরা প্রায়ই এমন নিজেদের ভাষা বানিয়ে থাকে। একে বলে ‘ক্রিপ্টোফেজিয়া’। গ্রিক ভাষায় এর মানে ‘গোপন ভাষা’। যমজ শিশুদের প্রায় ৪০ শতাংশের এমন নিজস্ব ভাষা থাকে। কিন্তু বড় হতে হতে ওরা সে ভাষা ভুলেও যায়। কারণ, সে ভাষায় অন্যদের সঙ্গে কথা বলা যায় না। অনেক সময় পরিবার থেকেও আসে বাধা। কারণ, ওরা নিজেরা কী বলছে, তা মা-বাবাও বুঝতে পারেন না। অনেক সময় আবার উল্টো ফলও ফলে। তারা নিজেদের ভাষায় এতই অভ্যস্ত হয়ে যায় যে সাধারণ ভাষা শিখতেই...
    নাটোরে এক নারী নিজে বিষাক্ত গ্যাস ট্যাবলেট (একপ্রকার কীটনাশক) খাওয়ার পর তিন মেয়েকেও খাওয়ানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে শারমিন বেগম (৩২) নামের ওই নারীর মৃত্যু হয়েছে। অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে যমজ দুজনসহ তিন বোনকে। বুধবার মধ্যরাতে সিংড়া উপজেলার ডাহিয়া ইউনিয়নের দুর্গম বড়গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।মারা যাওয়া শারমিন বেগম বড়গ্রামের মুরাদ হোসেনের স্ত্রী। তাঁদের অসুস্থ মেয়েরা হচ্ছে জিম খাতুন (৮), মিম খাতুন (৮) ও সিনহা খাতুন (৩)। তাদের বগুড়ার শহীদ জিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বারবার মেয়ে হওয়া নিয়ে শ্বশুরবাড়ির লোকজনের কটাক্ষের হাত থেকে বাঁচতে শারমিন এই ঘটনা ঘটিয়েছেন বলে পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে।নিহতের স্বজন ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বুধবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে শারমিন বেগম নিজে বিষাক্ত গ্যাস ট্যাবলেট সেবন করে। এর পরপরই...
۱