2025-02-22@17:57:45 GMT
إجمالي نتائج البحث: 9

«ব ল সবহ ল»:

    ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনয়শিল্পীদের বিলাসবহুল গাড়ি ও স্পোর্টস বাইকের প্রতি আলাদা ভালোবাসা রয়েছে। মার্কেটে নতুন মডেলের গাড়ি বা মোটর সাইকেল এলেই তা সংগ্রহ করার চেষ্টা করেন তারা। তেলেগু সিনেমার জনপ্রিয় অভিনেতা রাম চরণের বিলাসবহুল বাড়ি-গাড়ির প্রতি ভালোবাসা কম নয়। এবার তার একটি হাতঘড়ি নজর কেড়েছে নেটিজেনদের। কারণ এ ঘড়ির মূল্য জানলে চোখ কপালে উঠে যাবে! সম্প্রতি রাম চরণের একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। তাতে দেখা যায়, সোফায় বসে আছেন রাম চরণ। তার বাঁ হাতে একটি ঘড়ি; যা নিয়ে জোর চর্চা চলছে। কারণ রাম চরণের ঘড়িতে আটকে গেছে নেটিজেনদের চোখ। আরো পড়ুন: ‘টানা ৬০ ঘণ্টার শুটিংয়ে ৯ ঘণ্টা ঘুমিয়েছি’ জীবনকে খুব সিরিয়াসলি নিই না: রাশমিকা ভারতীয় সংবাদমাধ্যম সিয়াসাত ডটকম জানিয়েছে, রাম চরণের হাতের ঘড়িটি রোলেক্স...
    ছবি: সংগৃহীত
    ঢাকার একটি বিলাসবহুল ১০তলা ভবনের বাসিন্দা হিসেবে টিউলিপ সিদ্দিকের নাম তালিকাভুক্ত ছিল। তার পরিবারের নামে ভবনটির নামকরণ হয়। শনিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ। টিউলিপ সিদ্দিক যুক্তরাজ্যের সাবেক দুর্নীতিবিরোধী মন্ত্রী। তিনি দেশটির ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির পার্লামেন্ট সদস্য (এমপি)। বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার খালা। প্রতিবেদনে বলা হয়, ঢাকার কর্মকর্তাদের ধারণা, ২০১৪ সালে টিউলিপের ‘স্থায়ী ঠিকানা’ ছিল ‘সিদ্দিকস’ নামের ওই অ্যাপার্টমেন্ট কমপ্লেক্স। ওই সময় তিনি যুক্তরাজ্যের উত্তর লন্ডনের ক্যামডেনের কাউন্সিলর ছিলেন। অ্যাপার্টমেন্ট কমপ্লেক্সটির অবস্থান ঢাকার গুলশানে। এই এলাকায় বিভিন্ন দেশের দূতাবাসের পাশাপাশি বড় বড় ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। প্রতিবেদনের তথ্যমতে, এ নিয়ে বাংলাদেশে টিউলিপের সঙ্গে সম্পর্কিত পঞ্চম সম্পত্তির খোঁজ পাওয়া গেল। যদিও যুক্তরাজ্যের ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির সূত্রগুলো বলছে, বাংলাদেশে টিউলিপের কোনো সম্পত্তি নেই। তাই এ নিয়ে কোনো প্রশ্নের জবাব দেওয়ারও...
    বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার একটি বিলাসবহুল ১০ তলা ভবনের বাসিন্দা হিসেবে টিউলিপ সিদ্দিকের নাম তালিকাভুক্ত ছিল। তার পরিবারের নামে ভবনটির নামকরণ হয়। গতকাল শনিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে যুক্তরাজ্যের সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ। টিউলিপ সিদ্দিক যুক্তরাজ্যের সাবেক দুর্নীতিবিরোধী মন্ত্রী। তিনি দেশটির ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির পার্লামেন্ট সদস্য (এমপি)। তার খালা শেখ হাসিনা। ঢাকার কর্মকর্তাদের ধারণা, ২০১৪ সালে টিউলিপের ‘স্থায়ী ঠিকানা’ ছিল ‘সিদ্দিকস’ নামে ঢাকার এই অ্যাপার্টমেন্ট কমপ্লেক্স। ওই সময় তিনি যুক্তরাজ্যের উত্তর লন্ডনের ক্যামডেনের কাউন্সিলর ছিলেন। অ্যাপার্টমেন্ট কমপ্লেক্সটির অবস্থান ঢাকার গুলশানে। এই এলাকায় বিভিন্ন দেশের দূতাবাসের পাশাপাশি বড় বড় ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে।
    বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার একটি বিলাসবহুল ১০ তলা টাওয়ারের বাসিন্দা হিসেবে টিউলিপ সিদ্দিকের নাম তালিকাভুক্ত ছিল। সম্পত্তিটির নামকরণ করা তাঁর পরিবারের নামে। যুক্তরাজ্যের সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ এ তথ্য জানতে পেরেছে। টিউলিপ সিদ্দিক যুক্তরাজ্যের সাবেক দুর্নীতিবিরোধী মন্ত্রী। তিনি দেশটির ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির পার্লামেন্ট সদস্য (এমপি)। তাঁর খালা শেখ হাসিনা। ঢাকার কর্মকর্তাদের ধারণা, ‘সিদ্দিকস’ নামে ঢাকার এই অ্যাপার্টমেন্ট কমপ্লেক্স ২০১৪ সালে টিউলিপের ‘স্থায়ী ঠিকানা’ ছিল। তখন তিনি যুক্তরাজ্যের উত্তর লন্ডনের ক্যামডেনের কাউন্সিলর ছিলেন। অ্যাপার্টমেন্ট কমপ্লেক্সটির অবস্থান ঢাকার গুলশানে। এই এলাকায় বিভিন্ন দেশের দূতাবাসের পাশাপাশি বড় বড় ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে।আদালতের নথিপত্র বা সংবাদ প্রতিবেদনের তথ্য অনুসারে, এ নিয়ে বাংলাদেশে টিউলিপের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট পঞ্চম সম্পত্তির খোঁজ পাওয়া গেল।যুক্তরাজ্যের ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির সূত্রগুলো বলছে, বাংলাদেশে টিউলিপের কোনো সম্পত্তি নেই। তাই এ বিষয়ে কোনো প্রশ্নের জবাব দেওয়ারও দরকার...
    গাড়িগুলোর কোনোটি ল্যান্ড ক্রুজার, মার্সিডিজ বেঞ্জ কিংবা রেঞ্জ রোভার। রয়েছে বিএমডব্লিউ, হ্যারিয়ার ব্র্যান্ডের মতো মূল্যবান গাড়িও। বিলাসবহুল এসব গাড়ির বেশির ভাগেরই দাম ১০ কোটি টাকার বেশি। কিন্তু নিলামে তুললে এসব গাড়ি বিক্রি হয় না লোহার দামেও। দীর্ঘ সময় পড়ে থেকে আয়ুষ্কাল শেষ হয়ে যাওয়া, সংরক্ষিত মূল্য বেশি থাকা, গাড়ির মূল্যবান যন্ত্রাংশ নষ্ট হয়ে যাওয়া, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে ছাড়পত্র না পাওয়া এবং নিলাম সিন্ডিকেট সক্রিয় থাকার কারণে গাড়ির ন্যায্য শুল্ক পাচ্ছে না কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। ন্যায্য দাম না পাওয়ায় কোনো কোনো গাড়ি ৮ থেকে ১০ বারও নিলামে তোলা হয়েছে। এর পরও ক্রেতা না মেলায় বাধ্য হয়ে ১২১টি গাড়ি এর আগে কেটে স্ক্র্যাপও করা হয়। এর পরও নিলামযোগ্য শতাধিক গাড়ি পড়ে আছে বন্দরে। এই ধারা থেকে বের হতে এবার নতুন থাকতেই কিছু গাড়ির...
    অনেক দেশেই জনপ্রিয় পর্যটন স্পটে যাওয়া-আসার জন্য পর্যটকদের কাছে ‘ট্যুরিস্ট ট্রেন’-এর কদর বরাবরই অন্য রকম। বাংলাদেশেও পর্যটন নগরী কক্সবাজারে পর্যটক আকর্ষণে ট্যুরিস্ট ট্রেন চালুর কথা জানিয়েছিল সরকার। ট্রেন চালাতে ৩৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে ৫৪টি বিলাসবহুল কোচ (বগি) আমদানির উদ্যোগও নেয় রেলওয়ে। কথা ছিল, ঢাকা-কক্সবাজার রেললাইন চালু হওয়ার পরপরই ট্যুরিস্ট ট্রেন চালু হবে। ফলে ট্যুরিস্ট ট্রেন নিয়ে পর্যটক ও কক্সবাজারের স্থানীয় মানুষের মধ্যে তুমুল আগ্রহ তৈরি হয়। কিন্তু সে আগ্রহ এখন হতাশায় রূপ নিয়েছে। ২০২০ সালে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের সময় নেওয়া ওই পরিকল্পনার ভবিষ্যৎ এখন অনিশ্চিত। তাই প্রশ্ন উঠেছে– ট্যুরিস্ট ট্রেন কি সত্যিই কখনও কক্সবাজারে আসবে, নাকি সবই রেলওয়ের ফাঁকা বুলি।   জানা গেছে, ২০২০ সালে ট্যুরিস্ট ট্রেন চালু করতে ৫৪টি কোচ আমদানির উদ্যোগ নেয় রেলওয়ে। তৎকালীন রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম...
    নিজের বিলাসবহুল বাড়িতে হামলার শিকার হয়েছেন বলিউড অভিনেতা সাইফ আলী খান। বান্দ্রার বাড়িতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে রক্তাক্ত হন এই তারকা। তার শরীরে ছুরির ছয়টি আঘাত রয়েছে। তার মধ্যে দুটো গভীর। গতকাল সকালে তার অস্ত্রোপচার হয়েছে। মুম্বাইয়ের লীলাবতী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন তিনি। তেরো তলা ভবনটির নিরাপত্তা ব্যবস্থা কঠোর হওয়ার পরও সাইফের বাসায় দুর্বৃত্তের অনুপ্রবেশ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। ধারণা করা হচ্ছে, দিনের বেলায় সবার চোখ ফাঁকি দিয়ে সাইফের বাসায় লুকিয়েছিল। তবে এখনো বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়নি। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করছে মুম্বাই পুলিশ। সবকিছু মিলিয়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে সাইফের এই বাড়ি। সাইফ-কারিনা তাদের বাড়িটি কীভাবে সাজিয়েছেন, কত টাকা মূল্যে কিনেছেন— তা নিয়েই এই প্রতিবেদন।   আরো পড়ুন: বিলাসবহুল গাড়ি রেখে সাইফকে কেন অটোরিকশায় হাসপাতালে নেওয়া হয়? সাইফের হামলাকারী শনাক্ত,...
    গতকাল রাতে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আহত করার পর রক্তাক্ত সাইফ আলী খানকে মুম্বাইয়ের লীলাবতী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। মুম্বাইয়ের বান্দ্রার বাড়ি থেকে হাসপাতালের দূরত্ব ২ কিলোমিটার। হাসপাতালে যাওয়ার জন্য অটোরিকশা ব্যবহার করা হয় বলে খবর প্রকাশ করেছে ইন্ডিয়া টিভিসহ একাধিক ভারতীয় গণমাধ্যম। বলিউডের অন্য তারকাদের মতো সাইফ আলী খানেরও গাড়ির প্রতি টান কম নেই। তার গ্যারেজে শোভা পাচ্ছে— ফোর্ড মাস্টাং থেকে রেঞ্জ রোভার, মার্সিডিজ, ওডি ব্র্যান্ডের বিলাসবহুল গাড়ি। তারপরও বিপদের সময়ে অটোরিকশার ওপরে কেন ভরসা করলেন? এ নিয়ে চলছে আলোচনা। এ বিষয়ে ভারতীয় গণমাধ্যম ভিন্ন ভিন্ন তথ্য জানাচ্ছে। মুম্বাই পুলিশের বক্তব্য— ভোররাত সাড়ে ৩টার দিকে ইব্রাহিম আলী খান ও তাদের বাড়ির স্টাফ রক্তাক্ত সাইফ আলী খানকে অটোরিকশায় করে লীলাবতী হাসপাতালে নিয়ে যান। কারণ সেই সময়ে বাড়িতে গাড়ির...
۱