বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার একটি বিলাসবহুল ১০ তলা ভবনের বাসিন্দা হিসেবে টিউলিপ সিদ্দিকের নাম তালিকাভুক্ত ছিল। তার পরিবারের নামে ভবনটির নামকরণ হয়। গতকাল শনিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে যুক্তরাজ্যের সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ।

টিউলিপ সিদ্দিক যুক্তরাজ্যের সাবেক দুর্নীতিবিরোধী মন্ত্রী। তিনি দেশটির ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির পার্লামেন্ট সদস্য (এমপি)। তার খালা শেখ হাসিনা।

ঢাকার কর্মকর্তাদের ধারণা, ২০১৪ সালে টিউলিপের ‘স্থায়ী ঠিকানা’ ছিল ‘সিদ্দিকস’ নামে ঢাকার এই অ্যাপার্টমেন্ট কমপ্লেক্স। ওই সময় তিনি যুক্তরাজ্যের উত্তর লন্ডনের ক্যামডেনের কাউন্সিলর ছিলেন।

অ্যাপার্টমেন্ট কমপ্লেক্সটির অবস্থান ঢাকার গুলশানে। এই এলাকায় বিভিন্ন দেশের দূতাবাসের পাশাপাশি বড় বড় ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ট উল প স দ দ ক

এছাড়াও পড়ুন:

ক্লিপটন গ্রুপের মালিকের ‘নীলাঙ্গন’ বাসভবন ক্রোকের নির্দেশ

চট্টগ্রামে বেসিক ব্যাংকের ৬৯ কোটি টাকা খেলাপি ঋণের মামলায় গ্যারান্টার ও ক্লিপটন গ্রুপের মালিক এম কামাল উদ্দিন চৌধুরীর সার্সন রোডের ‘নীলাঙ্গন’ বাসভবন ক্রোক করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার চট্টগ্রাম অর্থ ঋণ আদালতের জজ মুজাহিদুর রহমান এ আদেশ দেন। ওই বাড়ি ও সম্পদের মূল্য ৫০ কোটি টাকা।

আদালতের বেঞ্চ সহকারী রেজাউল করিম বলেন, ব্যাংক তাদের ঋণের অর্থ আদায়ে গ্যারান্টার ক্লিপটন গ্রুপের মালিকের বাড়ি ও জায়গা ক্রোক করার আবেদন করলে শুনানি শেষে আদালত ব্যাংকের আবেদন মঞ্জুর করেন। এখন বিধি অনুযায়ী ব্যাংকের কাছে এটি ক্রোক অবস্থায় থাকবে।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, বেসিক ব্যাংক থেকে ৬৯ কোটি ৫৫ লাখ ৬৭ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে তা পরিশোধ না করায় এম আর এফ এসেনশিয়াল ট্রেড লিমিটেডের মালিকসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে ২০১৮ সালে অর্থ ঋণ মামলা হয়। নগরীর জুবলী রোড শাখা থেকে নেওয়া এই ঋণের প্রধান গ্রহীতা সাবেক সংসদ সদস্য ও জাতীয় পার্টির নেতা মুরশেদ মুরাদ ইব্রাহিম এবং তাঁর ভাই রাশেদ মুরাদ ইব্রাহিম। ক্লিপটন গ্রুপের মালিককে গ্যারান্টার করা হয়। বিদেশ থেকে পণ্য আমদানি করতে এই ঋণ সুবিধা নেন তারা। ধাপে ধাপে ৪০ কোটি টাকার এলসি সুবিধাও দেওয়া হয়। কিন্তু ঋণ পরিশোধ না করায় গ্যারান্টারের সম্পদ ক্রোকের জন্য আদালতে আবেদন করে ব্যাংক। শুনানি শেষে আদালত ব্যাংকের আবেদন মঞ্জুর করেন। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ