2025-02-25@14:22:21 GMT
إجمالي نتائج البحث: 6
«এই শহর»:
নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মাশুকুল ইসলাম রাজিব বলেছেন, আমি জাতীয়তাবাদী দলের একজন সাধারণ কর্মী হিসাবে আপাদেরকে বলতে চাই জাতীয়তাবাদী দলের হয়ে যারা কাজ করেছেন অবশ্যই আপনাদের পত্যেকেই রাজনৈতিক ভাবে মূল্যায়ন করবে। কোন অপশক্তি আমাদের এই ঐক্যের ফাটল ধরাতে পরবে না। আপনাদের অবদানের কারণেই আজকে বাংলাদেশ ফ্যাসিবাদ মুক্ত হয়েছে। কিন্তু আমাদের যে লক্ষ গণতন্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা, ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া সেই কাঙ্খিত লক্ষ্যে এখনো পৌঁছাতে পারি নাই। তাই আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। মঙ্গলবার ( ১১ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে শহরের মিশনপাড়া হোসিয়ারি সমিতি প্রাঙ্গনে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে বক্তব্যে তিনি এসব কথাগুলো বলেন। রাজীব বলেন, দীর্ঘ ১৭ বছর স্বৈরাচার ফ্যাসিবাদের আন্দোলনে যে আত্মত্যাগ আপনারা করেছেন। প্রত্যেকটা নেতাকর্মী মামলা কেয়েছেন, দিনের পর দিন জেলে খেটেছেন।...
নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মাশুকুল ইসলাম রাজিব বলেছেন, আমি জাতীয়তাবাদী দলের একজন সাধারণ কর্মী হিসাবে আপাদেরকে বলতে চাই জাতীয়তাবাদী দলের হয়ে যারা কাজ করেছেন অবশ্যই আপনাদের পত্যেকেই রাজনৈতিক ভাবে মূল্যায়ন করবে। কোন অপশক্তি আমাদের এই ঐক্যের ফাটল ধরাতে পরবে না। আপনাদের অবদানের কারণেই আজকে বাংলাদেশ ফ্যাসিবাদ মুক্ত হয়েছে। কিন্তু আমাদের যে লক্ষ গণতন্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা, ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া সেই কাঙ্খিত লক্ষ্যে এখনো পৌঁছাতে পারি নাই। তাই আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। মঙ্গলবার ( ১১ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে শহরের মিশনপাড়া হোসিয়ারি সমিতি প্রাঙ্গনে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে বক্তব্যে তিনি এসব কথাগুলো বলেন। রাজীব বলেন, দীর্ঘ ১৭ বছর স্বৈরাচার ফ্যাসিবাদের আন্দোলনে যে আত্মত্যাগ আপনারা করেছেন। প্রত্যেকটা নেতাকর্মী মামলা কেয়েছেন, দিনের পর দিন জেলে খেটেছেন।...
নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মাশুকুল ইসলাম রাজিব বলেছেন, আমি জাতীয়তাবাদী দলের একজন সাধারণ কর্মী হিসাবে আপাদেরকে বলতে চাই জাতীয়তাবাদী দলের হয়ে যারা কাজ করেছেন অবশ্যই আপনাদের পত্যেকেই রাজনৈতিক ভাবে মূল্যায়ন করবে। কোন অপশক্তি আমাদের এই ঐক্যের ফাটল ধরাতে পরবে না। আপনাদের অবদানের কারণেই আজকে বাংলাদেশ ফ্যাসিবাদ মুক্ত হয়েছে। কিন্তু আমাদের যে লক্ষ গণতন্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা, ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া সেই কাঙ্খিত লক্ষ্যে এখনো পৌঁছাতে পারি নাই। তাই আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। মঙ্গলবার ( ১১ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে শহরের মিশনপাড়া হোসিয়ারি সমিতি প্রাঙ্গনে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে বক্তব্যে তিনি এসব কথাগুলো বলেন। রাজীব বলেন, দীর্ঘ ১৭ বছর স্বৈরাচার ফ্যাসিবাদের আন্দোলনে যে আত্মত্যাগ আপনারা করেছেন। প্রত্যেকটা নেতাকর্মী মামলা কেয়েছেন, দিনের পর দিন জেলে খেটেছেন।...
বেশ কয়েকদিন ধরেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল ‘চাচা বাড়িঘর এত স্বাজানো কেন?’, ‘চাচা হেনা কোথায়?’—এই ধরনের নানা কথা। কেউ কেউ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখছেন, চাচা কমলাপুর এত ফাঁকা কেন? চলুন এর নেপথ্যের কারণ জানা যাক। ১৯৯৬ সালে মুক্তি পায় দেলোয়ার জাহান ঝন্টু এবং ইফতেখার জাহান পরিচালিত সিনেমা ‘প্রেমের সমাধি’। বসুন্ধরা চলচ্চিত্রের ব্যানারে প্রযোজনা করেছেন আতাউর রহমান টুনু। প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন বাপ্পারাজ, শাবনাজ ও অমিত হাসান। ১৯৯৭ সালে ‘বকুল প্রিয়া’ নামে পশ্চিমবঙ্গে পুনর্নির্মাণ করা হয়। প্রেম ভালোবাসা ও বিরহের কাহিনী নিয়ে নির্মিত হয়েছে এই সিনেমাটি। সিনেমায় বকুল চরিত্রে অভিনয় করেছে বাপ্পারাজ এবং হেনার চরিত্র রূপায়ন করেছেন শাবনাজ। আসিফ খান চরিত্রে অমিত হাসান। হেনার বাবার চরিত্রে অভিনয় করেছেন আনোয়ার হোসেন, সিনেমার যার চরিত্র খালেক মিয়া। সিনেমায় দেখা যায়, ছোটবেলা বকুল আর...
‘ভোরে আজান দেওয়ার সময় উঠেছি। রাতেই সাইকেলে কোদাল আর ডালি বাঁইধে রাখি। ২০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে আসতি হয়। রাস্তায় আসতি আসতি মনে হয়, ফিরে যাই। এই শীতে সাত দিনে মাত্র এক দিন কাজ পায়েছি, বেটা।’কাজেম আলী (৪৫) যখন কথাগুলো বলছিলেন, তখন রোদের দেখা মেলে প্রকৃতিতে। তবুও শীতের জামা খোলেননি তিনি। বললেন, ‘রাস্তায় আসতি আসতি যে শীত গায়ে ঢুকে যায়, তা এই রোদে আর যাবি না।’আজ রোববার সকাল সাড়ে আটটার দিকে কাজেম আলীর সঙ্গে রাজশাহী নগরের তালাইমারী মোড়ে কথা হয়। তিনি রোজ কাজের সন্ধানে শহরে আসেন পুঠিয়া উপজেলার জয়পুর গ্রাম থেকে।তালাইমারীর মতো রাজশাহী নগরের বিনোদপুর, রেলগেট, বর্ণালি মোড়, কোর্ট স্টেশনসহ কয়েকটি এলাকায় কাকডাকা ভোরে গ্রাম থেকে শহরে কাজের সন্ধানে আসেন এই মানুষেরা। সাইকেল চালিয়ে দূর-দূরান্ত থেকে আসা এই শ্রমজীবী মানুষেরা...
বছরের শুরুতে সৌরভ ছড়ানো একটি সংবাদ চট্টগ্রামের বাসিন্দাদের মনকে প্রফুল্ল করেছে। ১৩৬ প্রজাতির বিচিত্র বর্ণ ও গন্ধের বাহারি ফুল রং ছড়িয়েছে ডিসি পার্কের ফুল উৎসবে। পৌষের হিমশীতল শুষ্ক মৌসুমে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের এমন বর্ণাঢ্য আয়োজন আগামী বসন্তের স্পর্শ দিয়ে যাচ্ছে যেন। সীতাকুণ্ড উপজেলার ফৌজদারহাট এলাকায় বন্দর সংযোগ সড়ক ধরে এক কিলোমিটার গেলেই ফুলের উৎসবে গিয়ে প্রজাপতির মতো আপনার মনটা ফুরফুরে হয়ে যাবে। সীতাকুণ্ড উপজেলা হলেও ডিসি পার্কের অবস্থান চট্টগ্রাম শহরের প্রান্তেই বলা যায়। সে হিসেবে এই ফুল উৎসব যানজট, কোলাহল–কবলিত ধূলিধূসর চট্টগ্রাম শহরের বাসিন্দাদের জন্য একটু অন্য রকম বিনোদনে এবং বিশুদ্ধ বাতাসে নিশ্বাস নেওয়ার অবকাশ নিয়ে এসেছে। ফুল উৎসব উপলক্ষে দুই বছর ধরে চেনা ডিসি পার্ক নতুন রূপ ধারণ করেছে। যশোর, রংপুর, ঢাকা, দিনাজপুরসহ বিভিন্ন জায়গা থেকে আনা লক্ষাধিক ফুলের...