2025-03-09@23:14:31 GMT
إجمالي نتائج البحث: 6
«র ন টক»:
বগুড়ায় ইফতারের ঐতিহ্য টক দইয়ের সুস্বাদু ঘোল। ছয় দশকের বেশি সময় ধরে ইফতার আয়োজনে রোজাদারদের প্রশান্তি মেটাচ্ছে প্রসিদ্ধ এই ঘোল। এবার গরমে রোজা শুরু হওয়ায় অন্যবারের তুলনায় ইফতারে টক দইয়ের সুস্বাদু ঘোলের কদর বেড়েছে।ফুটপাত থেকে শুরু করে শহরের নামীদামি হোটেল-রেস্তোরাঁয় বাহারি ইফতারের সঙ্গে টক দইয়ের ঘোল পরিবেশন করা হচ্ছে। শহরের সাতমাথা, কবি নজরুল ইসলাম সড়ক, ফতেহ আলী বাজারসহ বিভিন্ন এলাকার অভিজাত দোকানে ঘোল তৈরির জন্য ব্যবহৃত টক দই বিক্রি হয়।সকাল থেকে ইফতারের আগপর্যন্ত চলে বেচাকেনা। দোকান থেকে টক দই কিনে বাড়িতে ঘোল তৈরি করেন অনেকে। আবার দোকানে বোতলজাত ঘোলও বিক্রি হচ্ছে। দোকানে প্রতি হাঁড়ি (৫০০ গ্রাম) টক দইয়ের ঘোল ১৮০ থেকে ২০০ টাকা আর ফুটপাতে ১৪০ থেকে ১৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বোতলজাত ঘোল বিক্রি হচ্ছে ১ লিটার ২০০ টাকা।ঘোলের কারিগর...
ইফতারে বছরের পর বছর বিশেষ জায়গা দখল করে রেখেছে বগুড়ার বিখ্যাত টক দই। এটি স্বাদ ও গুণে অতুলনীয়। রোজাদারের শরীরে প্রশান্তি আনে; বৃদ্ধি করে হজম শক্তি এবং ইফতারে উপহার দেয় অনন্য স্বাদ। শতবর্ষের ঐতিহ্য আর খাঁটি দুধের মিশেলের দইটি শুধু বগুড়ায় সীমাবদ্ধ নেই। রাজধানীসহ দেশের নানা ইফতারি বাজারে দারুণ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। দোকান ছাড়াও মিলছে অনলাইনে। বিভিন্ন অঞ্চলে পাওয়া গেলেও বগুড়ার টক দইয়ের স্বাদ ও মান একেবারে আলাদা। মোলায়েম টক স্বাদ ও ঘনত্ব একে দিয়েছে ভিন্নমাত্রা। দই ব্যবসায়ীরা জানান, খাঁটি দুধের সর থেকে দই তৈরি হয়। ঘনত্ব বজায় রাখতে নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় রেখে জমিয়ে তার পর বাজারজাত করা হয়। নিখুঁত প্রক্রিয়ার জন্যই বগুড়ার দই দেশের অন্যান্য অঞ্চলের দইয়ের তুলনায় সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর। ব্যবসায়ীরা জানান, রমজান এলেই বেড়ে যায় বগুড়ার টক দইয়ের...
টমেটো, শসা ও টক দইয়ের সালাদ শরীরকে হাইড্রেটেড বা জলযোজিত রাখতে ও পাচনতন্ত্র স্বাভাবিক রাখতে কার্যকর। শসা আঁশসমৃদ্ধ। এতে পাবেন নানা ধরনের ভিটামিন। আর এতে থাকা পানি খাবার হজমে সহায়ক। নিয়মিত শসা খাওয়ার ফলে পাচনতন্ত্র সুস্থ থাকে। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। শসায় ভিটামিন কে এবং অল্প পরিমাণে ক্যালসিয়ামও পাওয়া যায়। ভিটামিন বি১, ভিটামিন বি৫ ও বি৭, ফসফরাসসহ আরও অনেক উপাদানও পাবেন এতে। নিয়মিত শসা খেলে পেট ভরা থাকে, ক্ষুধা লাগে কম, যেটা পরোক্ষভাবে ওজন নিয়ন্ত্রণে কার্যকর।আরও পড়ুনকিনওয়া ও ছোলার সালাদ বানাবেন যেভাবে২০ জানুয়ারি ২০২৫টমেটো নিয়মিত খেলে মুখের ত্বকের সৌন্দর্য অটুট থাকে। বয়স বাড়ার সময় আমাদের মুখের ত্বকে বয়সের ছাপ পড়ে, নিয়মিত টমেটো খেলে এই ছাপ পড়ে ধীরে ধীরে। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতেও টমেটো সহায়ক।এই সালাদটি কম দামে ও...
টক দই স্বাস্থ্যের জন্য কতটা উপকারী এটা কমবেশি সবারই জানা। বিশেষ করে যারা দুধ খেতে পারেন না,তারা বিকল্প হিসেবে টক দই খেতে পারেন। তবে দইয়ে চিনি মেশালে হবে না। এর পরিবর্তে লবণ দিয়ে, বিশেষ করে বিট লবণ দিয়ে যদি টক দই খেতে পারেন তাহলে সবচেয়ে বেশি উপকার পাওয়া যায। শরীর-স্বাস্থ্যের অনেক সমস্যার সমাধানও হয়। অনেকেরই প্রশ্ন, খালি পেটে টক দই খাওয়া কি আদৌ ঠিক? দইয়ের ঘোল কিংবা লাচ্ছি খেলে অনেকক্ষণ পেট ভরে থাকে। এ কারণে খিদে পেলে দই খাওয়া যেতেই পারে। এতে দীর্ঘক্ষণ পেট ভরে থাকবে। সহজে খিদে পাবে না। দইয়ের শরবত তৈরি করে নেওয়াও খুবই সহজ। অল্প সময়ে বানিয়ে নেওয়া যায় এই স্বাস্থ্যকর পানীয়। খালি পেটে টক দই খাওয়া কেন উপকারী দইয়ের মধ্যে প্রচুর প্রোবায়োটিকস থাকে যা আমাদের অন্ত্রের...
টক দই পুষ্টিগুণে ভরপুর একটি খাবার। রোজ একবাটি করে টক দই খেলে না ধরনের রোগ থেকে দূরে থাকা যায়। তবে অনেকের হয়তো জানা নেই, টক দইয়ের সঙ্গে অনেক ধরনের খাবার খাওয়া যায় না। এতে উপকারের পরিবর্তে শরীরের ক্ষতি হতে পারে। যেমন- মাছ মাছের সঙ্গে টক দই না খাওয়াই ভালো। দই দিয়ে তৈরি মাছের কোনও পদ খেলে হজমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। কারও কারও ত্বকে অ্যালার্জি, র্যাশের সমস্যা দেখা দিতে পারে। মাছ ও দই একসঙ্গে খেলে দেহে টক্সিনের মাত্রা অত্যধিক পরিমাণে বেড়ে যায়। পেঁয়াজ অনেকেই পেঁয়াজ ও টক দই একসঙ্গে খান। কখনও তরকারি বানাতে আবার কখনও রায়তায় কাজে লাগে টক দই। পেঁয়াজ ও টক দই একসঙ্গে খেতে ভালো লাগলেও এতে পেটের সমস্যা হতে পারে। গ্যাস,পেট ফাঁপা, পেট খারাপ হতে পারে। দুধ...