2025-04-18@22:14:09 GMT
إجمالي نتائج البحث: 8
«ব রয়ড র»:
পবিত্র ঈদুল ফিতরের কেনাকাটা করতে সবাই এখন রাজধানীর অভিজাত বিপণিবিতানমুখী। পিছিয়ে নেই পাড়া–মহল্লার দোকানগুলোও। এসব দোকানে সাধারণত তৈরি পোশাকই বেশি বিক্রি হয়। তবে নারীদের মধ্যে অনেকেই নিজেদের পছন্দের নকশা ও গড়নে পোশাক বানাতে পছন্দ করেন। তাই দরজিবাড়ির ব্যস্ততা বেড়েছে বহুগুণ। ঈদে নতুন পোশাকের ফরমাশ নেওয়া শেষ হয়েছে অনেক আগেই। দরজিরা এখন সেসব পোশাক সরবরাহ করছেন। ইন্টারনেটে দেশি-বিদেশি নকশা অনুকরণ করে দরজিদের কাছ থেকে পছন্দের পোশাক বানাতে দেন নারীরা। পাকিস্তানি থ্রি–পিস ও পাকিস্তানি পোশাকে ব্যবহৃত নকশার চাহিদা বেশি।রাজধানীর নিউমার্কেটের রিয়েলি ফ্যাশন লেডিস টেইলার্সের মাস্টার শেখ শফিকুল প্রথম আলোকে বলেন, ‘হালের পাকিস্তানি থ্রি–পিসের আদলেই নিজের পোশাক বানিয়ে নিচ্ছেন তরুণীরা। তারা মুঠোফোন দেখিয়ে আমাদের নকশা বুঝিয়ে দেন। আমরা সেভাবেই সেলাই করি। জর্জেটের সালোয়ার–কামিজ, সুতি কাপড়ের ফ্রক ও প্যান্ট কাটের সালোয়ারের ফরমাশ বেশি পেয়েছি।...
ঈদ-উৎসবে নারীর পোশাকের কথা এলে অপরিহার্যভাবে উঠে আসে শাড়ির কথা। শাড়ি শুধু পোশাক নয়, এটি সময়ের গায়ে লেখা এক গল্প– যেখানে ঐতিহ্য, ভালোবাসা আর আধুনিকতার ধ্রুপদি ছোঁয়া একসঙ্গে জড়ানো থাকে। সুতোয় বোনা আবেগ, আঁচলে জড়ানো ইতিহাস: একটা সময় ছিল, যখন ঈদের সকালে নতুন শাড়ি পরে আয়নার সামনে দাঁড়ানো মানেই ছিল নিজেকে নতুন করে আবিষ্কার করা। নানি-দাদিদের আলমারিতে তুলে রাখা মসলিন শাড়ির গল্প এখনও সময়ের স্রোতে ভাসে, কিন্তু আজকের ঈদ ফ্যাশনে সেই গল্পে নতুন নতুন অধ্যায় যোগ হয়েছে। সময় বদলেছে, ফ্যাশনও বদলেছে, তবু শাড়ির আবেদন ঠিক আগের মতোই থেকে গেছে। চলতি ধারায় ঈদের শাড়িতে এসেছে কোমল পরিবর্তন। কাতান আর বেনারসির গর্জন ঠেলে উঠে এসেছে মসলিনের মায়া, সুতি-সিল্কের নরম ছোঁয়া। হাতের কাজ করা শাড়ির আবেদন নতুন করে ছুঁয়ে গেছে ট্রেন্ডের পাতা। রঙের...
রেগুলার ওয়্যার নিয়ে কাজ করে ‘সুতলি’। এই ব্রান্ডের স্বত্বাধিকারী রিফাত আনোয়ার লোপা শুরু থেকেই ‘কলমকারি’ফেব্রিক নিয়ে কাজ করছেন তিনি। বলতে গেলে এটিই সুতলি’র সিগনেচার ফেব্রিক। এর সঙ্গে আছে দেশীয় হ্যান্ডলুম, রেমি কটন, কর্ডোরি কটনতো আছেই। পোশাকের জমিনে নকশা ফুটিয়ে তোলার জন্য স্ক্রিন প্রিন্ট, ব্লক, প্যাচওয়ার্ক, অ্যাম্ব্রয়ডারির কাজ করে থাকে সুতলি। ফেব্রিক একই রেখে ঈদ পোশাকে এসেছে নকশায় আর কাটে এসেছে নতুনত্ব। পোশাকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে উৎসবের ভাইব। রিফাত আনোয়ার লোপা রাইজিংবিডিকে বলেন, এবার ঈদ কালেকশনে থাকছে সিঙ্গেল কুর্তি, কুর্তি প্যান্ট সেট, থ্রিপিস, পাঞ্জাবি, টপস ও শার্ট। ঈদ কে সামনে রেখে নতুন প্রজেক্ট হিসেবে আছে- লিনেন মিক্সড রেমি কটন কুর্তি আর জুট মিক্সড রেমি প্যান্টের মিশেলে স্টিচড টু-পিস সেট। সুতলির ঈদ পোশাকে কুর্তির সামনে আর পিছনে প্লেট দেওয়া...
ঈদের দিনের সকালটা সবসময়ই আবেগের। সুবাসিত আতরের গন্ধ, নতুন পোশাকের মোড়ক খুলে নিজেকে সাজানো, সবশেষে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেকে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখা– সবটাই অন্যরকম আনন্দের। ঈদের দিন মেয়েদের নতুন পোশাকের তালিকায় শীর্ষে সালোয়ার-কামিজ। অন্যান্য পোশাক জায়গা করে নিলেও, এই পোশাকের আবেদন কখনও কমেনি। এটি এমন এক পোশাক, যা সব বয়সীর জন্যই মানানসই। এই ঈদে কেমন সালোয়ার-কামিজ বা কুর্তি পরলে সবচেয়ে স্টাইলিশ এবং আরামদায়ক লাগবে? সেই উত্তর খুঁজতে চলুন জেনে নেওয়া যাক এবারের ফ্যাশন ট্রেন্ড। ফ্যাশন ডিজাইনারদের মতে, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সালোয়ার-কামিজের চাহিদার কোনো পরিবর্তন নেই, পরিবর্তন হয়েছে কেবল এর প্যাটার্ন এবং ডিজাইন। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে বাহারি সব কুর্তি। এবারের ঈদও গত কয়েক বছরের মতো গরমের মধ্যে হবে বলে অনেকেই বেছে নিচ্ছেন হালকা ওজনের, আরামদায়ক কাপড়ের সালোয়ার-কামিজ, কুর্তি। লিনেন, কটন,...
রঙ বাংলাদেশ ‘রঙ বাংলাদেশ’-এর এবারের একুশের আয়োজনের থিম– বাংলা ভাষা ও বাংলা বর্ণমালা। হাফসিল্ক, বিভিন্ন ধরনের কটন, ভয়েল কাপড়ে স্ক্রিনপ্রিন্ট, ব্লকপ্রিন্ট, কাটিং-সুইং ও এমব্রয়ডারি কাজে তৈরি হয়েছে পোশাকের অলংকরণ। প্রতিটি পোশাকের ডিজাইনকে নান্দনিক মাত্রা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে একুশের চেতনার নানা অনুষঙ্গের সন্নিবেশে। একুশের সংগ্রহে রয়েছে– শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, কামিজ, ওড়না, ব্লাউজ, আনস্টিচ ড্রেস, পাঞ্জাবি, শার্ট, টি-শার্ট ও উত্তরীয়। ছোটদের জন্য রয়েছে– কামিজ, ফ্রক, স্কার্ট টপস সেট, পাঞ্জাবি, শার্ট ও টি-শার্ট। ‘রঙ বাংলাদেশ’-এর ঢাকা ও ঢাকার বাইরের সব আউটলেটেই পাওয়া যাচ্ছে একুশ উৎসবের আয়োজন। কে ক্র্যাফট প্রতিবছরের মতো এ বছরও কে ক্র্যাফট পূর্ণ মর্যাদা ও শ্রদ্ধার সঙ্গে ২১ ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে বিশেষ পোশাকের সংগ্রহ নিয়ে এসেছে। তাদের সংগ্রহে সুতি কাপড়ের প্রাধান্য থাকবে। এ ছাড়া তাঁত, লিনেন, সিল্ক কাপড়ে তৈরি পোশাকগুলোয়...
সাজগোজ দেশের অন্যতম পার্সোনাল ও বিউটি কেয়ার অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ‘সাজগোজ’ এ বছর ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে এক্সাইটিং ‘রেড হট ভ্যালেন্টাইনস সেল’ ক্যাম্পেইন শুরু করেছে, যা আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ পর্যন্ত চলবে। ভালোবাসা দিবস আরও আনন্দময় করে তুলতে গ্রাহকরা কেনাকাটায় পাবেন এক্সক্লুসিভ ডিসকাউন্ট, ফ্রি ডেলিভারি (নির্দিষ্ট দিনে) এবং আকর্ষণীয় গিফট হ্যাম্পার জেতার সুবর্ণ সুযোগ। ক্যাম্পেইন চলাকালে পারফিউম, স্কিনকেয়ার ও মেকআপ প্রোডাক্ট এবং গিফট বান্ডেলে ক্রেতারা পাচ্ছেন সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ পর্যন্ত মূল্যছাড়। ভালোবাসা দিবসকে সবার জন্য আরও সুন্দর ও আনন্দময় করে তুলতেই সাজগোজের এই বিশেষ আয়োজন। ক্যাম্পেইনে আরও আছে ‘লাভ স্টোরি কনটেস্ট’, যেখানে অংশ নিলে থাকছে ৫ হাজার টাকা দামের এক্সক্লুসিভ গিফট হ্যাম্পার জেতার সুযোগ। অংশগ্রহণের জন্য আপনার প্রিয়জনের সঙ্গে একটি ছবি তুলে নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে পোস্ট করতে হবে এবং ক্যাপশনে লিখতে...
‘এলো ঐ বনান্তে পাগল বসন্ত/বনে বনে মনে মনে রং সে ছড়ায় রে/চঞ্চল তরুণ দুরন্ত।।/বাঁশীতে বাজায় সে বিধুর/পরজ বসন্তের সুর/পাণ্ডু কপোলে জাগে রঙ নব অনুরাগে/রাঙা হ’ল ধূসর দিগন্ত।।’/–কাজী নজরুল ইসলাম শীতের রুক্ষতা কাটিয়ে উষ্ণতার পরশ নিয়ে ঋতুরাজ বসন্তের আগমন ঘটতে এই তো কয়েকটা দিন বাকি। গাছের শুকনো পাতা ঝরে গিয়ে ডালে ডালে নতুন কচি পাতা আর বাহারি ফুলের সমারোহ। চারপাশে ভ্রমরের গুঞ্জন আর কোকিলের মধুর সুরে প্রকৃতির সৌন্দর্য বাড়িয়ে দিতে দরজায় কড়া নাড়ছে বসন্ত। বসন্ত শুধু প্রকৃতির পরিবর্তন নয়; এটি মানুষের মনে এক নতুন উদ্দীপনা জাগায়। বাংলা সংস্কৃতিতে বসন্ত বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। একই সঙ্গে উদযাপিত হয় বসন্ত উৎসব ও ভালোবাসা দিবস, যা বাঙালির আবেগ-অনুভূতির এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। প্রযুক্তির ছোঁয়ায় যান্ত্রিক এ জীবনে বহু সংস্কৃতি হারিয়ে গেলেও বসন্ত উৎসব বাঙালি হৃদয়ের...
মাঘের সন্ধ্যায় বিয়ের দাওয়াত। আলমারির তাকে যে শাড়িগুলো রয়েছে সেগুলোয় চোখ বোলালেন নিকিতা। তাঁর চোখ আটকে গেল বছর দুই আগে কেনা একটি সিল্কের শাড়িতে। গায়ে জড়াতেই কেমন উজ্জ্বল হয়ে উঠল চেহারা। বিয়ের দাওয়াতে এ জমকালো সিল্কের শাড়িই পরে যাবেন সিদ্ধান্ত নিলেন তিনি। শুধু নিকিতা নন, এমন হাজারো নারীর চোখ আটকে যায় সিল্কের শাড়িতে। সিল্ক একদিকে যেমন আভিজাত্যের প্রতীক, তেমনি রুচিবোধের পরিচায়কও। শীতের দিনে একটু ভারী শাড়ি যেন অন্যরকম আবেশ দেয়। সহজে সামলানো যায় এ শাড়ি। জন্মদিন, অফিসের পার্টি কিংবা কোনো জমকালো ফ্যাশন শোর অনুষ্ঠানেও অনায়াসে পরা যায় সিল্কের যে কোনো পোশাক। সিল্ক কেবল নির্দিষ্ট কোনো ঋতুর জন্য জুতসই এমনটা নয়, পরা যায় যে কোনো ঋতুতেই, আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানে। এ কারণে ফ্যাশন হাউসগুলো সারাবছরই সিল্কের শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, শ্রাগ, পাঞ্জাবি, শার্ট, স্কার্ট, কটি,...