2025-04-29@18:30:09 GMT
إجمالي نتائج البحث: 7
«দ ক নঘর»:
রাজশাহীর বাগমারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) ‘ফ্যাসিবাদের দোসর’ আখ্যা দিয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে নিয়ে মানববন্ধন করা হয়েছে। মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টায় উপজেলার তাহেরপুর পৌরসভার হরিতলা মোড়ে আয়োজিত মানববন্ধন থেকে ইউএনওর অপসারণের দাবি জানানো হয়।এলাকার সচেতন নাগরিক, ব্যবসায়ী মহল, অভিভাবক, ছাত্রছাত্রী, কর্মচারী-শিক্ষকমণ্ডলীর ব্যানারে এ মানববন্ধন করা হয়। এতে এলাকাবাসী ছাড়া তাহেরপুর কলেজের অধিকাংশ শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। মানববন্ধন থেকে কলেজের সম্পত্তি অন্যত্র ইজারা দেওয়ার চেষ্টার প্রতিবাদ জানানো হয়।তাহেরপুর পৌর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মাহাবুর রহমানকে সঙ্গে নিয়ে মানববন্ধন করা হয়। পৌরসভার নির্মিত দোকানঘর থেকে তাহেরপুর কলেজ কর্তৃপক্ষের ভাড়া আদায় বন্ধ করে দেওয়ায় এ কর্মসূচি পালন করা হয় বলে অভিযোগ। আওয়ামী লীগের নেতার দাবি, তিনি দলীয় পরিচয়ে নয়, কলেজশিক্ষক হিসেবে মানববন্ধনে যোগ দিয়েছেন। তবে ব্যানারে ফ্যাসিবাদ শব্দটি প্রথমে দেখেননি। পরে দেখেছেন।মানববন্ধনে...
রংপুরের বদরগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষে একজন নিহতসহ অন্তত ১০ আহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার দুপুরে বদরগঞ্জ শহরের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। তবে শনিবারই দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গ করে আইনশৃখলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটানোর অভিযোগ এনে স্থানীয় তিন নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে জেলা বিএনপি। তারা হলেন, বদরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও সাবেক এমপি মোহাম্মদ আলী সরকার, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক শহিদুল ইসলাম মানিক এবং সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক হুমায়ুন কবির মানিক। আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম ও সদস্যসচিব আনিছুর রহমান লাকু’র নিকট নোটিশের জবাব দিতে বলা হয়েছে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বদরগঞ্জ শহরের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার সংলগ্ন একটি দোকানঘর নিয়ে ব্যবসায়ী জাহিদুল হক জোয়ারদার এবং দোকান মালিক ইশতিয়াক...
রেখা ধরে ধরে আমি চলে যাই ফের স্নানঘরেস্নায়ুজল মাখি তার সুবর্ণরেখায়বিজন বিহারী আলো দিনের বাহিরে ছিলচাপকলের চকিত চোখ! চিবুকে গড়িয়ে পড়ে সিক্তস্বরেগুপ্তসভা থেকে তার বের হয়ে আসেরাত্রির গোপন গানকে নিয়ে আসতে পারে এমন সুবাস? সাবান?কেউ নয়, সে যে এক বিমুগ্ধ অসুখ বুকে যার বকুল-বাগান
রাঙামাটির সাজেকের রুইলুই পর্যটনকেন্দ্রে ভয়াবহ আগুনে রিসোর্ট-কটেজ, রেস্তোরাঁ, দোকানঘরের সঙ্গে পুড়ে ছাই হয়েছে স্থানীয় ত্রিপুরা ও লুসাই জাতিগোষ্ঠীর মানুষের অনেক বসতঘরও। এসব পরিবারের বেশির ভাগের আয়ের উৎস ছিল রিসোর্ট ও হোটেল মালিকদের কাছে জমি লিজ দিয়ে পাওয়া ভাড়ার টাকা। কেউ কাজ করতেন হোটেল-রিসোর্টগুলোয়। ফলে আগুনের ভয়াবহতা শুধু হোটেল-রিসোর্ট মালিকদেরই নিঃস্ব করেনি, অবর্ণনীয় দুরবস্থায় ফেলেছে স্থানীয়দেরও। ঘর হারিয়ে খোলা আকাশের নিচে দিনযাপন করতে হচ্ছে তাদের অনেককে। গত সোমবার দুপুরে রুইলুই পর্যটনকেন্দ্রে আগুন লাগে। মাত্র কয়েক ঘণ্টায় পুড়ে ছাই হয় ৯৭টি কটেজ-রিসোর্ট, রেস্তোরাঁ, দোকানঘর ও বসতঘর। এর মধ্যে ৩৬টি বসতঘর ত্রিপুরা ও লুসাই সম্প্রদায়ের মানুষের। তা ছাড়া ৩৪টি কটেজ ও রিসোর্ট, ২০টি দোকানঘর ও ৭টি রেস্তোরাঁ পুড়েছে। ক্ষতির পরিমাণ আনুমানিক শতকোটি টাকার বেশি। গতকাল বুধবার রুইলুই পর্যটনকেন্দ্রে সরেজমিনে দেখা যায়, পুড়ে যাওয়া হোটেল-রিসোর্ট...
বকশীগঞ্জে জমি নিয়ে বিরোধে দুই ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা, দোকানপাট ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বুধবার দুপুরে পৌর শহরের পশ্চিমবাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। তবে দুই পক্ষই পাল্টাপাল্টি অভিযোগ করেছেন। স্থানীয়রা জানান, বকশীগঞ্জ পৌর শহরের পশ্চিম বাজার এলাকায় দুই দাগের প্রায় ৬ শতক জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে পশ্চিমপাড়া এলাকার প্রেম কুমার ডুমের সঙ্গে নামাপাড়া গ্রামের আবু সাইদের বিরোধ চলে আসছে। বিরোধপূর্ণ জমিতে দুটি দোকানঘর রয়েছে। যা নিয়ে উভয় পক্ষই আদালতে মামলা করেছেন। বুধবার দুপুরে ওই দোকানঘর খুলতে যান ব্যবসায়ী আবু সাইদ ও তাঁর ছেলে মিজানুর রহমান। এ সময় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে তাদের ওপর হামলা চালায় মোহন কুমার, বিশাল কুমার ও নয়ন কুমারসহ অন্তত ১০-১৫ জন। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনায় সংবাদ সম্মেলন করে ব্যবসায়ী আবু সাইদ...
ছবি: প্রথম আলো
পোঁতা হয়েছে বাঁশের খুঁটি, কড়ি–বর্গায় লেগেছে কাঠের পাতলা ফালি, চাল আর বেড়ায় দেওয়া হয়েছে পাতলা টিন। কম দামি এসব উপকরণ দিয়ে রাস্তার দুই পাশে রাতারাতি উঠছে একের পর এক দোকানঘর। দেখলেই মনে হবে, এ যেন ‘তাসের ঘর’। সামান্য বাতাসেই ভেঙে পড়বে।কুমিল্লা-ব্রাহ্মণবাড়িয়া আঞ্চলিক মহাসড়কের কুমিল্লা সেনানিবাস এলাকা থেকে বুড়িচং উপজেলার অংশে ঢুকতেই এমন অনেক ঘর চোখে পড়বে। দুই লেনের সড়কটি চার লেন করা হবে। সম্প্রতি প্রকল্পের জমি অধিগ্রহণের প্রক্রিয়া শুরু করেছে জেলা প্রশাসন। এরপর থেকেই সড়কের দুই পাশে এমন পলকা ঘর তোলার হিড়িক পড়েছে।অতীতে দেখা গেছে, এভাবে স্থাপনা নির্মাণ করে মোটা অঙ্কের অর্থ লোপাট করা হয়েছে। জমি অধিগ্রহণের সময় অসাধু ও সুযোগসন্ধানী লোকেরা চেষ্টা করেন অর্থ লুটের জন্য। এই ধারাবাহিকতা বন্ধ করতে হলে এখন থেকেই প্রশাসনকে কঠোর হতে হবে। আলী আকবর...