2025-04-15@06:40:18 GMT
إجمالي نتائج البحث: 8

«গ র ম ণ ন ম নবর গ»:

    বাংলা নবর্বষকে স্বাগত জানিয়ে নারায়ণগঞ্জ নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক মনিরুল ইসলাম সজল ও সদস্য সচিব সাহেদ আহমেদ নেতৃত্বে শহরে বর্ণাঢ্য বৈশাখী শোভাযাত্রার র‌্যালি করেছে নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদল।  সোমবার (১৪ এপ্রিল) বিকেল তিনটায় নগরীর খানপুর হাসপাতাল রোড় থেকে  নববর্ষের বিশাল শোভাযাত্রা করে মহানগর যুবদল। পরে শোভাযাত্রাটি মিশনপাড়া হোসিয়ারি সমিতির সামনে মহানগর বিএনপির মূল শোভাযাত্রার র‌্যালিতে অংশগ্রহণ করে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করেন। নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক মনিরুল ইসলাম সজল ও সদস্য সচিব সাহেদ আহমেদের নেতৃত্বে এসময়ে আরও উপস্থিত ছিলেন, মহানগর যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক নুরে এলাহী সোহাগ, যুগ্ম আহ্বায়ক রুহুল আমিন, যুগ্ম আহ্বায়ক সাজ্জাদ হোসেন কমল, যুগ্ম আহ্বায়ক শেখ মোহাম্মদ অপু, যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুর রহমান, যুগ্ম আহ্বায়ক মোফাজ্জল হোসেন আনোয়ার, যুগ্ম আহ্বায়ক শাকিল মিয়া, যুগ্ম আহ্বায়ক আহসান খলিল শ্যামল, যুগ্ম আহ্বায়ক...
    গিমা শাকের বহু নাম। তিতা গিমা, গিমাই, গিমে, মাইটাখুদরি। দেশি ধানের জমিন, জমির আইল, রাস্তার কিনার, গ্রামীণ বন, খোলা প্রান্তর ও মাঠে এই শাক জন্মে। মুখের রুচি বাড়াতে, পেটের নানা সমস্যা মেটাতে, খোস-পাঁচড়া ও ব্যথা কমাতে এই শাক উপকারী। জ্বর, হাড়ের ব্যথা, চোখের সমস্যা, কাশি, পেট ফাঁপাসহ নানা সমস্যায় কাজে লাগে এই শাক। বসন্তের শেষে বর্ষাকালের আগ পর্যন্ত এই শাকের ব্যবহার বেশি। কিন্তু বর্তমানে গিমা শাক বিরল হয়ে পড়ছে। বিশেষ করে উপকূল এবং হাওরাঞ্চলে। একে তো লুণ্ঠিত হচ্ছে জমিন, প্রাণ-প্রকৃতি হচ্ছে খুন, এর ওপর আবার জলবায়ু পরিবর্তনের বিষফোড়া। গিমা শাক খুব বেশি গরম সহ্য করতে পারে না। তীব্র তাপদাহে শুকিয়ে যায়, এমনকি বীজদানাও মরে যায়। গ্রামের প্রবীণ ও কিশোর নারীদের সঙ্গে আলাপ করে জানতে পারি, আগের মতো গিমা শাক এখন...
    ঈদের আগের দিন থেকেই টেলিভিশনের পাশাপাশি ওটিটি প্লাটফর্মসহ বিভিন্ন ইউটিউব চ্যানেলে দর্শক দেখছেন ঈদের অনুষ্ঠান। এগুলোর মধ্যে দর্শকের প্রথম পছন্দে আছে নাটক। ঈদে উপলক্ষে যে নাটকগুলো প্রকাশ করা হয়েছে ১৫ দিন পরও সেগুলো উপভোগ করছেন দর্শক। ‘মেঘবালিকা’ জাকারিয়া সৌখিন পরিচালিত নাটকটি প্রকাশ পায় ৪ এপ্রিল। ইউটিউবে আপলোড হওয়া পর ট্রেন্ডিংয়ে চলে আসে। অপূর্ব ও নিহা জুটির ‘মেঘবালিকা’ এখন পর্যন্ত ইউটিউবে সবার র্শীর্ষে অবস্থান করছে। কন্টেন্ট এর বিচারে ট্রেন্ডিংয়ে নাটকটির স্থান ৩ নম্বরে! ৮ দিনে নাটকটি দেখেছে ৯১ লাখ মানুষ। ‘লাভ মি মোর’ সাজিদ হোসেন বাপ্পি পরিচালিত ও তৌসিফ মাহবুব অভিনীত নাটকটি গত ৯ এপ্রিল প্রকাশ পায়। মাত্র ২ দিনে ট্রেন্ডিংয়ে চলে আসে। চার দিনে নাটকটি দেখে ২৭ লাখের বেশি দর্শক। রোববার নাটকে ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ে এটি দ্বিতীয় স্থানে অবস্থান করছে। কন্টেন্ট এর...
    প্রাচীনকালের মানুষ যখনই বিপদে পড়েছে, তখনই সে বিপদ থেকে পরিত্রাণের জন্য কোনো এক অদৃশ্য শক্তির আরাধনা করেছে। আর এভাবেই তৈরি হয়েছে নানা দেবতা, পূজা, আচার, উৎসব। চৈত্রসংক্রান্তিও ভারতবর্ষের বাঙালি সমাজের তেমন এক উৎসব। সাধারণত বঙ্গাব্দের দিনপঞ্জি বিবেচনায় মাস গণনার শেষ দিনটিকে ‘সংক্রান্তি’ বলা হয়ে থাকে। তাই চৈত্র মাসের শেষ দিনটি হলো চৈত্রসংক্রান্তি। বাংলা বছরের সমাপনী মাস চৈত্র। চৈত্রের শেষ দিনটিকে চৈত্রসংক্রান্তি বলা হয়। লোকাচার অনুযায়ী এদিনে বর্ষ বিদায় উৎসব পালন করা হয়ে থাকে। চৈত্রসংক্রান্তির সুর্যাস্তের মধ্যে দিয়ে কালের গর্ভে চিরতরে হারিয়ে যাবে একটি বঙ্গাব্দ।বাংলা সনের শেষ মাসের নামকরণ করা হয়েছে ‘চিত্রা’ নক্ষত্রের নামানুসারে। আদি গ্রন্থ পুরাণে বর্ণিত আছে, সাতাশটি নক্ষত্র যা রাজা প্রজাপতি দক্ষের সুন্দরীকন্যার নামানুসারে নামকরণ করা হয়। লোককথা অনুযায়ী, প্রবাদতুল্য সুন্দরী এই কন্যাদের বিয়ে দেওয়ার চিন্তায় উৎকণ্ঠিত ছিলেন...
    ‘প্রতিবাদের ভাষা’ কোনো মুখস্থবিদ্যা নয়, কিংবা কোনো ঔপনিবেশিক চাতুরি থেকেও এর পয়দা হয় না। জনতা থেকে জনপরিসর, প্রকৃতি থেকে সংস্কৃতি প্রতিবাদের ভাষা গড়ে ওঠে। নির্মিত হয়। বিদীর্ণ হয়। বিকশিত ও রূপান্তরিত হয়। মানুষের সমাজে প্রতিবাদের ভাষা বলতে আমরা হয়তো কেবলমাত্র ‘হোমো স্যাপিয়েন্স’ সমাজের আলাপই সামনে আনি। কারণ নিয়ানডার্থাল, ইরেকটাস, ডেনিসোভান বা ফ্লোরিয়েনসিস মানুষের প্রতিবাদের ভাষা আমাদের জানা নেই। এমনকি আমাদের ‘প্রতিবাদের ভাষার’ বয়ান বহুলভাবে, হয়তো অধিকাংশ সময় নিষ্ঠুরভাবে, প্রবল এথনোপোসেন্ট্রিক। প্রতিবাদের ভাষা বলতে আমরা কেবল ‘মানুষকেন্দ্রিক’ প্রতিবাদের ভাষা বুঝি। আড়াল ও অপর হয়ে যায় পাখি, মাছ, গাছ, পতঙ্গ প্রাণ-প্রকৃতি। সাফারিং পার্কের বন্দিদশা ভেঙে মুক্ত হওয়া নীলগাইয়ের প্রতিবাদের ভাষা বোঝার দায় ও দরদ এখনও আমাদের তৈরি হয় নাই। নির্বিচার বালু উত্তোলনের নামে নৃশংসভাবে ক্ষতবিক্ষত করা একটি মুমূর্ষু নদীর প্রতিবাদের ভাষা কী?...
    ভারতের বেঙ্গালুরুর কাদুবীসানাহাল্লির অ্যাপার্টমেন্ট থেকে ওড়িশার জনপ্রিয় র‌্যাপার অভিনব সিংয়ের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ৩২ বছরের অভিনবর মৃত্যুতে বেঙ্গালুরুর মারাঠাহাল্লি থানায় একটি মামলা দায়ের হয়েছে। হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, পারিবারিক অশান্তির জেরে বিষ খেয়ে আত্মহত্যা করেন র‍্যাপার অভিনব। ময়নাতদন্তের পর অভিনবের মরদেহ ওড়িশার বাড়িতে পাঠানো হয়। সেখানেই তার শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়েছে। জানা যায়, বেঙ্গালুরুর একটি বেসরকারি কোম্পানিতে কর্মরত ছিলেন র‍্যাপার ও ইঞ্জিনিয়ার অভিনব সিং। তার পরিবারের অভিযোগ, স্ত্রীর সঙ্গে বিরোধের কারণে আত্মহত্যা করেছেন অভিনব। তাকে মিথ্যা অপবাদ দেওয়া হয়েছিল বলে দাবি পরিবারের। আরো পড়ুন: ভালোবাসা দিবসে বর্ষা-মুন্নার গান প্রশংসা কুড়াচ্ছে সাব্বির-কোনালের গান ছেলের মৃত্যুর ঘটনায় ওড়িশার লালবাগ থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন অভিনবর বাবা বিজয় নন্দ সিং। তার অভিযোগে ৮-১০ জনের নাম উল্লেখ করেছেন। তাদের দাবি,...
    কয়েক দিন আগে আলো ঝলমলে দুনিয়াকে বিদায় জানিয়ে সন্ন্যাসিনী হয়েছেন নব্বই দশকের লাস্যময়ী ও সাহসী অভিনেত্রী মমতা কুলকার্নি। সন্ন্যাসিনী হওয়ার পরও আখড়ার নিয়ম ভাঙার অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে। ফলে, তাকে নিয়ে জোর চর্চা চলছে ভারতীয় মিডিয়ায়। এ পরিস্থিতিতে ইন্ডিয়া টিভিকে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন মমতা কুলকার্নি। এ আলাপচারিতায় বেশ কিছু প্রসঙ্গে কথা বলেছেন। দুই যুগ আগে সকালে যজ্ঞ করে, রাতে মদ্যপান করা নিয়ে বিতর্কের মুখে পড়েছিলেন। এ সাক্ষাৎকারে সেই প্রসঙ্গ তোলা হয়। মমতা কুলকার্নি বলেন, “বলিউডে থাকাকালীন খুব নিয়মানুবর্তিতার মধ্যে থাকতাম। যখন শুটিংয়ে যেতাম, আমার সঙ্গে তিনটি ব্যাগ থাকত। একটিতে আমার পোশাক আর অন্য দুটোতে পোর্টেবল মন্দির। আমার ঘরে, টেবিলের ওপর এই ঠাকুরের মন্দির স্থাপন করতাম। আমি পূজা দিয়ে শুটিংয়ে যেতাম।” আরো পড়ুন: নোরা ফাতেহির মৃত্যুর গুঞ্জন,...
    হাসান আজিজুল হক (১৯৩৯-২০২১) ষাটের দশকের বাংলা ছোটগল্পের একজন ব্যতিক্রমী রূপকার। পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার কাটোয়া মহকুমার মঙ্গলকোট থানাধীন যবগ্রামে তাঁর জন্ম। মূলত কথাশিল্পী হলেও বাংলা ছোটগল্পধারায় তিনি দেখিয়েছেন অবিসংবাদী কৃতিত্ব। ১৯৬০ সালে সিকান্দার আবু জাফর সম্পাদিত সমকাল পত্রিকায় প্রকাশিত ‘শকুন’ গল্পের মধ্য দিয়েই তিনি সাহিত্যজগতে স্থায়ী আসন লাভ করেন। তারপর সুদীর্ঘ পঞ্চাশ বছর মূলত ছোটগল্পের মধ্যেই ডুবে থাকেন। ছোটগল্পের ক্ষেত্রে হাসান আজিজুল হক তাঁর বিষয়বৈচিত্র্য ও বিস্তার, পর্যবেক্ষণ ও পরিনির্মাণ, শিল্পবোধ ও আঙ্গিক– এসব নিয়ে যে ফসল ফলিয়েছেন, তার তুল্য মান খুঁজে পাওয়া যায় না। প্রকৃত অর্থে এটিই বাংলা ছোটগল্পের স্পর্ধা ও শক্তি। ‘ছোটগল্প ও তার বিচার’ শীর্ষক প্রবন্ধে সৈয়দ শামসুল হক বাংলা ছোটগল্প সম্পর্কে বলেছেন, ‘বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের কথাসাহিত্যে, রবীন্দ্রনাথ থেকে এখন পর্যন্ত, সামগ্রিক বিচারে আমার মনে হয়, উপন্যাস...
۱