2025-04-19@07:50:54 GMT
إجمالي نتائج البحث: 6

«আমদ ন ক রকর»:

    শুল্কমুক্তভাবে চাল আমদানির অনুমতির মেয়াদ না বাড়ানোয় দিনাজপুরের হিলি বন্দর বাজারে চালের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে কেজিতে ৪ থেকে ৫ টাকা। আমদানিকারকরা বলছেন, চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় চালের দাম একটু বেড়ে গেছে। আরো কিছুদিন শুল্কমুক্ত চাল আমদানির সুযোগ দিলে বাজারে চালের দাম সহনীয় পর্যায়ে থাকত। বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) বিকেলে হিলি বন্দর বাজারের চাল ব্যবসায়ীরা জানান, দেশের বাজারে চালের দাম স্বাভাবিক রাখতে গত বছরের ১১ নভেম্বর থেকে শুল্কমুক্ত চাল আমদানির অনুমতি দেয় সরকার। গত ১৫ এপ্রিল শুল্কমুক্ত চাল আমদানির মেয়াদ শেষ হয়। এরপর থেকেই বাজারে বাড়তে শুরু করে চালের দাম। কেজিপ্রতি ৪ থেকে ৫ টাকা বেড়েছে চালের দাম। আরো পড়ুন: শেষ কার্যদিবসে সূচকের পতন, কমেছে লেনদেন সয়াবিন তেলের দাম বৃদ্ধি: ক্রেতা-বিক্রেতার অস্বস্তি, প্রত্যাহার দাবি হিলির খুচরা বাজার ঘুরে দেখা যায়,...
    কর ছাড়ের সুবিধা শেষ হওয়ায় ভোজ্যতেলের দাম বাড়াতে চায় এ খাতের আমদানিকারক পরিশোধনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। বোতলজাত সয়াবিন তেল লিটারে ১৮ এবং খোলা সয়াবিন লিটারে ১৩ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়ে বৃহস্পতিবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন। বাজারে এ খবর ছড়িয়ে পড়ায় বিক্রেতাদের মধ্যে তেল সংগ্রহ ও মজুত বাড়ানোর তোড়জোড় শুরু হয়েছে। অন্যদিকে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন ক্রেতারা।  ছোট ব্যবসায়ীরা বলছেন, তেলের দাম বাড়ানোর আগে কোম্পানিগুলো সরবরাহ কমিয়ে দেয়। এতে খুচরা ব্যবসায়ীরা পড়েন বিপদে। কারণ তেল না থাকলে অন্য পণ্য বিক্রি কমে যায়।  রমজান উপলক্ষে ভোজ্যতেলে কর ছাড়ের সুবিধার মেয়াদ শেষ হবে আগামী সোমবার। এর পরদিন ১ এপ্রিল থেকে বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ১৮ টাকা বাড়িয়ে ১৯৩ টাকা আর পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ৮৩...
    আমদানি করা ভোজ্যতেল গত ডিসেম্বরে দেশে আসার কথা থাকলেও ব্রাজিলে প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে তা আসতে দেরি হয়েছে। কয়েক দিনের মধ্যেই তেলের জাহাজ আসবে। এতে ২৬ ফেব্রুয়ারির পর তেলের সংকট থাকবে না। অর্থাৎ বাজারে সরবরাহ স্বাভাবিক হতে ১০ দিনের মতো লাগবে।  গতকাল রোববার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে টিসিবি ভবনে অধিদপ্তরের কার্যালয়ে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন ভোজ্যতেল আমদানিকারকরা। এ পরিপ্রেক্ষিতে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ আলীম আখতার খান বলেন, ভোজ্যতেলের সঙ্গে চাল, আটা ও চা পাতাসহ অন্য পণ্য কিনতে ভোক্তাদের শর্ত জুড়ে দেওয়া হচ্ছে। এসবের প্রমাণ মিলেছে। এখন থেকে শর্ত দিলে কঠোর শাস্তির মুখে পড়তে হবে তেল সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ও ডিলারদের।  গতকাল পবিত্র রমজান উপলক্ষে ভোজ্যতেলের হালনাগাদ তথ্য সম্পর্কে অবহিত, মূল্য স্থিতিশীল ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে ওই সভার...
    আমদানি মূল্য বেশি হওয়ার কারণে বুড়িমারী স্থলবন্দর দিয়ে ভারত ও ভুটান থেকে পাথর আমদানি বন্ধ রেখেছেন ব্যবসায়ীরা। স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশন পাথরের দাম কমাতে ভারত ও ভুটানের রপ্তানিকারকদের চিঠি দিলেও মেলেনি সাড়া। বরং ওই ঘটনার জের ধরে ভারতীয় ব্যবসায়ীরাও বাংলাদেশ থেকে কোনো পণ্য নিচ্ছেন না। ফলে বন্দরের দুই প্রান্তে আটকে আছে পাঁচ শতাধিক গাড়ি। পাশাপাশি বড় অঙ্কের রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত ৫ আগস্টের পর থেকে বাংলাদেশে নির্মাণকাজ কমে যাওয়ায় আমদানি করা পাথরের বাজার মূল্যও কমে যায়। ফলে ক্ষতির মুখে পড়েন ব্যবসায়ীরা। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত ৪ ও ১৬ জানুয়ারি ব্যাংক ঋণের সুদ ও আমদানি ব্যয় বাড়াসহ বাজার মূল্যের বিভিন্ন দিক উল্লেখ করে ভারত ও ভুটানের রপ্তানিকারকদের পাথরের মূল্য পুনর্নির্ধারণের অনুরোধ জানিয়ে চিঠি দেয় বুড়িমারী আমদানি-রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশন। চিঠির অনুলিপি ওই...
    যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে গতকাল মঙ্গলবার থেকে সব ধরনের ফল আমদানি বন্ধ রয়েছে। ফলের ওপর আরোপিত অতিরিক্ত শুল্ক প্রত্যাহার করা না হওয়া পর্যন্ত আমদানি বন্ধ থাকবে বলে বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) জানিয়েছেন ফল আমদানিকারকরা।  বন্দর সংশ্লিষ্টরা জানান, দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারত থেকে আঙুর, কমলা, আনার ও আপেলসহ বিভিন্ন ধরনের ফল আমদানি হয়। সম্প্রতি জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বিভিন্ন ধরনের ফলে শুল্ক ধার্য করায় এই স্থলবন্দর দিয়ে ফল আমদানি কমে অর্ধেকের নিচে নেমেছে। ফলে এ খাত থেকে বড় ধরনের রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সরকার। প্রতিদিন বেনাপোল বন্দর থেকে শুধুমাত্র ফলের আমদানি শুল্ক বাবদ ১৮-২০ কোটি টাকার রাজস্ব আদায় হয়। ফল আমদানি কমে যাওয়ায় রাজস্ব কমে দাঁড়িয়েছে ৫ কোটি টাকা।  প্রতিদিন বেনাপোল বন্দর দিয়ে ৫০ থেকে ৭০ ট্রাক...
    লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার বুড়িমারী স্থলবন্দর দিয়ে বোল্ডার (পাথর) আমদানি সাময়িক বন্ধ করেছে বুড়িমারী স্থলবন্দরের আমদানিকারকেরা। শনিবার পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী ভারত ও ভুটান থেকে পাথর আমদানি সাময়িক বন্ধ রাখেন ব্যবসায়ীরা। তবে অন্যান্য পণ্য আমদানি ও সকল কার্যক্রম স্বাভাবিক রয়েছে। বোল্ডারের আমদানি মূল্য কমানোর দাবিতে‌ বন্দরের ব্যবসায়ীরা বোল্ডার (পাথর) আমদানি সাময়িক বন্ধ করেন। এ বিষয়ে বুড়িমারী স্থলবন্দরের সিএন্ড এফ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক এ এস এম নিয়াজ নাহিদ বলেন, আমরা মূলত কাস্টমস ক্লিয়ারিং করি। আমদানিকারকেরা সাধারণত পাথর আমদানি করে। আমদানিকারকের যৌক্তিক দাবিগুলো সহযোগিতা করা প্রযোজন। আজকে থেকে পাথর আমদানি সাময়িক বন্ধ করা রয়েছে। আমদানিকারক ও রপ্তানিকারকের মধ্যে যতক্ষণ না সঠিক সমাধান হবে ততক্ষণ পর্যন্ত পাথর আমদানি সাময়িক বন্ধ থাকবে। বুড়িমারী স্থলবন্দরের সিএন্ডএফ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ফারুক হোসেন বলেন, পাথরের রেট কমালে আমরা নেব।...
۱