2025-03-21@10:09:25 GMT
إجمالي نتائج البحث: 7
«স চযন ত র র»:
সিরাজগঞ্জের তাড়াশে নলকূপের মালিকেরা সেচের নির্ধারিত দামের বেশি অর্থ নিচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছেন কৃষকরা। সেচ মালিকেরা সেচ বাবদ বিদ্যুৎ বিলের ওপর ২০ শতাংশ ভর্তুকি পেলেও সুফল পাচ্ছেন না কৃষক। উল্টো নানা অজুহাতে তাদের কাছ থেকে সেচের খরচ বাড়িয়ে নেওয়া হচ্ছে। বেশি টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালেই সেচ বন্ধ করে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। ভয়ে প্রতিবাদও করছেন না তারা। উপজেলার আট ইউনিয়ন ও একটি পৌর এলাকায় বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) আওতায় ৯৪টি গভীর ও পল্লি বিদ্যুৎ সমিতির আওতায় ২ হাজার ৩০৭টি অগভীর সেচযন্ত্র রয়েছে। ক্ষুদ্র, প্রান্তিকসহ হাজার হাজার কৃষক বিদ্যুৎচালিত এসব সেচযন্ত্রের মাধ্যমে ফসল আবাদ করে থাকেন। তবে বেশির ভাগ সেচের মালিক বা পরিচালনার দায়িত্বে আছেন এলাকার প্রভাবশালী কৃষকরা। কৃষি অফিস ও বিএডিসি সূত্র জানায়, চলতি বছর উপজেলায় ২২ হাজার ৫০৬...
চলতি বোরো ধান রোপণ মৌসুমের শুরুতে সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় সচ্ছল কৃষকরা সৌরবিদ্যুতে তাদের মাঠে সেচের জন্য অগভীর নলকূপ পরিচালনা করছেন। উপজেলার লাহিড়ী মোহনপুর ইউনিয়নের কৈবর্তগাঁতী গ্রামের মাঠে আবু সাঈদ ও সোহরাব মোল্লা নামের দুই কৃষক প্রথমবারের মতো সৌরবিদ্যুতে সেচ পাম্প চালানো শুরু করেছেন। সৌরবিদ্যুৎ সুবিধা গ্রহণের জন্য এ কার্যক্রমে তাদের ৪ থেকে সাড়ে ৪ লাখ টাকা পর্যন্ত ব্যয় হয়েছে। সিরাজগঞ্জ পল্লীবিদ্যুৎ সমিতি-১ এ কর্মকাণ্ডে আগ্রহী কৃষকদের সীমিত আকার সহযোগিতা দিচ্ছে। তাদের দেখে সৌরবিদ্যুতে অগভীর নলকূপ পরিচালনায় অন্য কৃষকরাও আগ্রহী হচ্ছেন। উপজেলা কৃষি বিভাগে বলছে, বর্তমান পরিস্থিতিতে এটা কৃষকদের জন্য একটি লাভজনক ও সুন্দর উদ্যোগ। কৈবর্তগাঁতী গ্রামের বাসিন্দা কৃষক আবু সাঈদ জানান, তিনি তাঁর স্কিমে ৪০ বিঘা জমিতে সৌরবিদ্যুতের মাধ্যমে অগভীর নলকূপ পরিচালনার স্কিম করেছেন। সিরাজগঞ্জ পল্লীবিদ্যুৎ সমিতি-১ তাদের এই নয়া কার্যক্রম...
ছবি: প্রথম আলো
‘আয়নাঘর' বা গোপন বন্দিশালা আছে কী-না এমন সন্দেহে রাজধানীর ধানমন্ডি-৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ির বেজমেন্ট থেকে পানি সরানোর পর সেখানে কিছুই পায়নি ফায়ার সার্ভিস। এই তথ্য জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিসের মোহাম্মদপুর জোনের স্টেশন অফিসার মিজানুর রহমান। রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালেও ভেঙে দেওয়া এই ভবনটি ঘিরে ছিল উৎসুক মানুষের ভিড়। এদিনও ধংসস্তুপের মধ্য থেকে ছিন্নমূল মানুষদের অনেককে রড ইটসহ বিভিন্ন সামগ্রী নিয়ে যেতে দেখা গেছে। আরো পড়ুন: ভাঙা হলো শেখ মুজিবের বাড়ি, পোড়ানো হলো সুধা সদন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বিক্ষোভ, ভাঙচুর গত ৫ ফেব্রুয়ারি রাতে বাড়িটি ভাঙার একদিন পর এই বাড়ির বেজমেন্টে ‘আয়নাঘর’ কিংবা গোপন বন্দিশালা রয়েছে-এ ধরনের কথাবার্তা ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। এসব নানা আলোচনার প্রেক্ষাপটে ধানমন্ডি-৩২ নম্বরের ওই বাড়ির বেজমেন্টে থাকা পানি...
রাজধানীর ধানমন্ডি-৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ির ‘রহস্যজনক’ আন্ডারগ্রাউন্ডে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করেছে ফায়ার সার্ভিস। তবে সেখানে কী পাওয়া গেছে সে বিষয়ে ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো ঘোষণা দেওয়া হয়নি। রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) সেচের কাজ শেষ করে দুপুর ১টা থেকে ফায়ার সার্ভিসের মোহাম্মদপুর স্টেশনের তিনটি ইউনিট ধানমন্ডি-৩২ নম্বর ত্যাগ করে। এই বিষয়ে ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষে ডিউটি অফিসার খালেদা ইয়াসমিন বলেন, “আমাদের ফোন দেওয়া হয়েছিল ওই বাড়ির বেজমেন্টের পানি নিষ্কাশনের জন্য। পরে আমাদের একটি ইউনিট ওইখানে গিয়ে কাজ করে। ঘটনাস্থলে আইনশৃঙ্খলারক্ষাকারী অন্য সব বাহিনীর সদস্যরা রয়েছে।” আরো পড়ুন: ভাঙা হলো শেখ মুজিবের বাড়ি, পোড়ানো হলো সুধা সদন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বিক্ষোভ, ভাঙচুর সরেজমিনে দেখা গেছে, ভবনের নিচে থেকে সেচযন্ত্রের মাধ্যমে তোলা হয়েছে...
নাটোরের সিংড়ায় প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা তুলে নিতে বাধ্য করার জন্য বাদী ও সাক্ষীদের ৯৭ বিঘা জমিতে ধান রোপণ করতে না দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এসব জমিতে থাকা একাধিক সেচযন্ত্রও বিকল করে দেওয়া হয়েছে।ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার ডাহিয়া ইউনিয়নের বেড়াবাড়ি গ্রামে। ভুক্তভোগী ব্যক্তিরা হলেন ওই গ্রামের বাসিন্দা হামিদা বেগম, বিপ্লব সরদার, আনোয়ার হোসেন, আবদুল আলীম, দীপালি বেগম ও খুকু মণি। ভুক্তভোগী লোকজন ও সিংড়ার থানা সূত্রে জানা যায়, বেড়াবাড়ি গ্রামের মসজিদের অর্থসম্পদের হিসাব নিয়ে বিরোধের জেরে ২০১৬ সালের ৯ জুন সকালে খুন হন রহিদুল ইসলামের ছেলে রেজাউল ইসলাম। এ ঘটনায় রহিদুল বাদী হয়ে প্রতিপক্ষ আমজাদ মোল্লা, জাহাঙ্গীর মোল্লা, সাইফুল ইসলাম, সেন্টু মোল্লাসহ ২০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। তদন্ত শেষে আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। বর্তমানে মামলাটি সাক্ষী পর্যায়ে রয়েছে।মামলার বাদী...
দেশের সর্ববৃহৎ সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে ১৪ হাজারের বিপরীতে পানিপ্রবাহ রয়েছে মাত্র আড়াই হাজার কিউসেক। ভয়াবহ পানি সংকটের শঙ্কা নিয়েই এ ব্যারাজের মাধ্যমে সেচ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। রংপুর ও দিনাজপুর প্রধান সেচ খালে পানি ছাড়া হয় গত ১৫ জানুয়ারি। সেচ কার্যক্রম চালু রাখতে বন্ধ রাখা হয়েছে ব্যারাজের ৪৪টি স্লুইসগেট। এতে গেটের ভাটিতে নদী প্রায় পনিশূন্য হয়ে পড়েছে। যদিও গত বছর সেচ কার্যক্রম শুরুর প্রাক্কালে পানিপ্রবাহ ছিল চার হাজার কেউসেকের বেশি। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বলছে, এবারও তিস্তার পানি দিয়ে শতভাগ সেচ দেওয়া সম্ভব হবে না। অনেক জমিতে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় কৃষকদের সেচ দিতে হবে। পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা যায়, প্রকল্পের আওতায় গত বছর ৪৫ হাজার হেক্টর জমিতে সেচ সুবিধা দেওয়া হয়। চলতি বোরো মৌসুমে নীলফামারী, রংপুর ও দিনাজপুরের ১২ উপজেলায় ৫৫...