2025-03-09@13:24:23 GMT
إجمالي نتائج البحث: 8
«র ক ষ দ রঋণ»:
বিদেশি বিনিয়োগ হিসেবে স্বীকৃতি পেল নেপালি প্রতিষ্ঠানে গ্রামীণ ট্রাস্টের শেয়ার। প্রশিক্ষণ ও কারিগরি সহায়তা দিয়ে এক দশকের বেশি আগে নেপালের ক্ষুদ্রঋণদান প্রতিষ্ঠান নির্ধন উত্তান ব্যাংক লিমিটেডে এই শেয়ার পেয়েছিল বাংলাদেশের গ্রামীণ ট্রাস্ট। আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করার জন্য সম্প্রতি শেয়ার ধারণকে বিদেশি বিনিয়োগের স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। অবশ্য দেশ থেকে সেখানে এক টাকাও নেওয়া হয়নি। জানা গেছে, গ্রামীণ ট্রাস্টের স্বীকৃতির পর এখন দেশের বাইরে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা দাঁড়াল ২৪টি। আফ্রিকার দেশ কঙ্গোর একটি প্রতিষ্ঠানে একই উপায়ে শেয়ার পেয়েছে গ্রামীণ ট্রাস্ট। শিগগিরই এই শেয়ারও বিদেশি বিনিয়োগের স্বীকৃতি পেতে যাচ্ছে। দুটি প্রতিষ্ঠানই পরিচালিত হয় বাংলাদেশের গ্রামীণ ব্যাংক মডেলে। নেপালের ওই কোম্পানির সর্বশেষ ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী সেখানে গ্রামীণ ট্রাস্টের শেয়ার রয়েছে ৪ লাখ ৬ হাজার ২৬৫টি বা ১ দশমিক ৫৬ শতাংশ, যার বাজারমূল্য...
ডিজিটাল লোন সেবা চালুর স্বীকৃতি হিসেবে জিএসএমএ গ্লোমো ‘বেস্ট ফিনটেক ইনোভেশন’ অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে বিকাশ ও হুয়াওয়ে। স্পেনের বার্সেলোনায় চলা মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেসে (এমডব্লিউসি) প্রতিষ্ঠান দুটিকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে হুয়াওয়ে বাংলাদেশ।সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গ্লোমো ‘বেস্ট ফিনটেক ইনোভেশন’ অ্যাওয়ার্ডের মাধ্যমে আর্থিক প্রযুক্তি খাতের সেসব যুগান্তকারী স্বীকৃতি দেওয়া হয়, যেগুলো সাধারণ মানুষ ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের আর্থিক সেবার পরিচালনা ও ব্যবহারের প্রক্রিয়াকে রূপান্তরিত করে। বিকাশ ও হুয়াওয়ে বাংলাদেশে ‘পে লেটার’ সেবা প্রদানে অগ্রগামী ভূমিকা রেখেছে। এই উদ্যোগ ব্যাংকিং সেবার বাইরে থাকা জনগোষ্ঠীকে স্বল্পমেয়াদি ক্ষুদ্রঋণের সুবিধা দিয়ে তাঁদের দৈনন্দিন খরচের ঘাটতি পূরণে সাহায্য করেছে।২০১৮ সালে যাত্রা শুরুর পর থেকে বিকাশ বাংলাদেশের ৬১ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির কাছে আর্থিক সেবা পৌঁছে দিয়েছে। তবে এখনো ৩৭ শতাংশ নাগরিক জরুরি...
গ্রামীণ অর্থনীতিতে ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানগুলোর (এমএফআই) মধ্যে প্রতিযোগিতা বেড়েছে। ফলে মহাজনী ব্যবস্থায় সুদের হার অনেক কমেছে। তবে সহজে ঋণ পাওয়া যায় বলে ব্যাংকের চেয়ে এখনও এনজিওকেই বেশি সুবিধাজনক বলে মনে করেন গ্রামের মানুষ। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজের (বিআইডিএস) এক গবেষণায় এসব তথ্য উঠে এসেছে। বৃহস্পতিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের বিআইডিএস মিলনায়তনে ‘ক্ষুদ্রঋণ প্রতিযোগিতা এবং মহাজনদের উপস্থিতি: তত্ত্ব এবং প্রমাণ’ শীর্ষক গবেষণাটি তুলে ধরেন অস্ট্রেলিয়া-দক্ষিণ এশিয়া গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক অধ্যাপক শ্যামল চৌধুরী। প্রতিবেদনে বলা হয়, যখন একটি নতুন এনজিও কোনো গ্রামে প্রবেশ করে, তখন ওই গ্রামে মহাজনের কাছ থেকে ঋণ নেওয়ার প্রবণতা ৩৩ শতাংশ কমে যায়। তাছাড়া ওই ঋণে সুদের হারও প্রায় ২৫ শতাংশ কমে। গবেষণায় বলা হয়, বাংলাদেশে ব্যাংক ও এনজিওর সংখ্যা বাড়লেও মহাজনের দৌরাত্ম্য পুরোপুরি নির্মূল হয়নি। ঋণগ্রহীতার ৫০ শতাংশ গ্রামীণ...
ক্ষুদ্রঋণ ও ড. মুহাম্মদ ইউনূস যেন সমার্থক শব্দ। একে অপরের সর্বনাম। যিনি ক্ষুদ্রঋণের সম্ভাবনাকে কেবল কেস স্টাডি হিসেবে নেননি, আন্দোলনে পরিণত করেছেন। এ নিয়ে বিশ্বমুক্তির স্বপ্নে হেঁটেছেন পৃথিবীর পথে। বাংলাদেশের চট্টগ্রামের জোবরা গ্রামের কর্মসূচিকে সীমাবদ্ধ রাখেননি নির্দিষ্ট কোনো ভূগোলে, পৌঁছে দিয়েছেন সারা পৃথিবীতে। জেমস জে. নোভাকের বই ‘বাংলাদেশ : জলে যার প্রতিবিম্ব’কে মনে করা হয় এ দেশকে বোঝার জন্য আয়না বিশেষ। তিনি বাংলাদেশের রাজনীতি, অর্থনীতি, সংস্কৃতিসহ সবকিছু বুঝতে চেয়েছেন জলের ভাষায়। সত্যি তো, নদীমাতৃক বাংলাদেশ বুঝতে হলে তার জলকে বুঝতে হবে, নদীর ভাষাকে ধরতে হবে। একই কথা বলতে হয় ক্ষুদ্রঋণের ক্ষেত্রেও। স্বাধীন বাংলাদেশের অর্থনীতির গতিপ্রবাহ, দারিদ্র্য মুক্তির সংগ্রাম ও নারীর ক্ষমতায়নকে বুঝতে হলে ক্ষুদ্রঋণ সংস্কৃতিকে অনুধাবন করতে হবে। ক্ষুদ্রঋণকে যিনি নতুন ভাষা দিয়েছেন, আন্দোলন হিসেবে জারি রেখেছেন দেশ-বিদেশে– তাঁর সম্পর্কেও জানতে...
দেশে জনসংখ্যার একটি উল্লেখযোগ্য অংশ এখনো আনুষ্ঠানিক ব্যাংকিং ব্যবস্থার বাইরে রয়ে গেছে। এ অবস্থায় আর্থিক অন্তর্ভুক্তি সমাজের বা রাষ্ট্রের সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য। কারণ, আর্থিক অন্তর্ভুক্তি হলো কোনো ব্যক্তি এবং ব্যবসার নির্দিষ্ট পরিচয়, আয়ের স্তর বা ভৌগোলিক অবস্থান নির্বিশেষে একটি কার্যকর, সহজলভ্য ও সাশ্রয়ী মূল্যে আর্থিক সেবা এবং পরিষেবাগুলোতে সবার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার একটি সুচিন্তিত প্রক্রিয়া।জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে বিগত সরকারের দীর্ঘ শাসনের অবসানের পরপরই দেশের সামগ্রিক খাতে পরিবর্তনের দাবি ওঠে। বিশেষ করে ব্যাংকিং ও আর্থিক খাতের ব্যাপক সংস্কার এবং পরিবর্তনের দাবি ছিল সবার ওপরে। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে দেশের অর্থনীতিকে টিকিয়ে রাখতে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে নেতৃত্বের পরিবর্তনসহ অর্থ পাচার রোধে বেশ কিছু ত্বরিত পদক্ষেপ হাতে নেয়। এখনো বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশাল পরিবর্তনের আশা করা হচ্ছে, যেখানে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি কার্যক্রমের গুরুত্ব বেশ...
সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ বলেছেন, “সমাজের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে গ্রামীণ এলাকা, শহর সমাজসেবা কার্যক্রম, দগ্ধ ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের এবং মহিলাদের আত্মকর্মসংস্থানের জন্য সুদমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচি, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের পাশাপাশি মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় কাজ করে যাচ্ছে।” রবিবার (২ ফেব্রুয়ারি) মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে পিকেএসএফ (পল্লী কর্ম সহায়ক ফাউন্ডেশন), গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিনিধি এবং সমাজকল্যাণ ও মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে মাইক্রোফাইন্যান্স বিষয়ে সভায় তিনি এ কথা বলেন। উপদেষ্টা বলেন, “ভাতা প্রদান ও ক্ষুদ্রঋণ প্রদানে যে সমস্যা দেখতে পাচ্ছি তা সমাধানের উদ্যোগ নিতে নতুনভাবে ভাবতে হবে। এ লক্ষ্যে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ক্ষুদ্র ঋণ ও সঞ্চয় কার্যক্রম সমন্বয়ের মাধ্যমে সমগ্র দেশের প্রতিটি গ্রাম থেকে শহর এলাকাকে টেকসই আত্মনির্ভরশীল দারিদ্র্যমুক্ত ও ভিক্ষুকমুক্ত এলাকায়...
বাংলাদেশের শত শত বিলিয়ন চুরি যাওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনতে বিদেশি বন্ধুদের সমর্থন চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। বুধবার (২২ জানুয়ারি) সুইজারল্যান্ডের দাভোসে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামে প্রধান উপদেষ্টা বৈঠক করেন জার্মানির ফেডারেল চ্যান্সেলারির প্রধান ও বিশেষ কার্যাদির ফেডারেল মন্ত্রী উলফগ্যাং শ্মিট, বেলজিয়ামের রাজা ফিলিপ, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী পেটংটার্ন সিনাওয়াত্রা, সুইজারল্যান্ডের ফেডারেল পররাষ্ট্র বিভাগের ফেডারেল কাউন্সিলর ইগনাজিও ক্যাসিস, সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই সংস্কৃতি ও শিল্প কর্তৃপক্ষের চেয়ারপারসন শেখ লতিফা বিনতে মোহাম্মদ বিন রশিদ আল মাকতুম, জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস, কঙ্গোর প্রেসিডেন্ট ফেলিক্স শিসেকেদি, জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক সাবেক মার্কিন বিশেষ দূত জন কেরি এবং সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ারসহ অন্যান্যদের সঙ্গে। প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার বৈঠকের ফলাফল সম্পর্কে সাংবাদিকদের অবহিত করেন। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস শেখ...
বাংলাদেশ ও আর্জেন্টিনার মধ্যকার আবেগঘন ফুটবল সম্পর্ককে কাজে লাগিয়ে বাণিজ্যসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা বাড়ানোর জন্য দেশটির প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। রবিবার (১৯ জানুয়ারি) বাংলাদেশে নিযুক্ত আর্জেন্টিনার রাষ্ট্রদূত মার্সেলো সেসা রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে এলে তিনি এ আহ্বান জানান। আর্জেন্টিনা ফুটবল দলের প্রতি বাংলাদেশি জনগণের অভূতপূর্ব সমর্থনের কথা উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘‘আমাদের আবেগপূর্ণ সংযোগ রয়েছে। আমরা এর ওপর ভিত্তি করে গড়ে তুলতে পারি। মাঠ প্রস্তুত। আমরা এটিকে অন্যান্য ক্ষেত্রেও নিয়ে যেতে পারি।’’ প্রধান উপদেষ্টা রাষ্ট্রদূতকে বাংলাদেশের সঙ্গে তুলা সম্পর্কিত বাণিজ্য ও বিনিয়োগের জন্য পূর্ণ মালিকানা বা যৌথ উদ্যোগে উদ্যোগ স্থাপনের সুযোগ খুঁজতে এবং জ্বালানি সহযোগিতার সম্ভাবনা অন্বেষণ করতে রাষ্ট্রদূতকে বলেন। রাষ্ট্রদূত...