2025-03-18@10:54:21 GMT
إجمالي نتائج البحث: 6

«ব যয়বহ ল ব ল»:

    কিছুদিন আগেই নিজের অজুত-নিযুত ঘামবিন্দুর পুরস্কার পেয়েছেন তাসকিন আহমেদ। দেশের ক্রিকেটের সবচেয়ে বেশি বেতনের ক্রিকেটার এখন তাসকিন। আনন্দটার রেশ এখনও নিশ্চয়ই আছে। তবে ওই আনন্দের মাঝেই আজ বিব্রতকর এক রেকর্ডকে সঙ্গী করেছেন তাসকিন। ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের জার্সিতে খেলতে নেমে ১০ ওভারে ১০৭ রান খরচ করেছেন তাসকিন। ৩ উইকেট পেলেও আলোচনায় তার ব্যয়বহুল বোলিং নিয়ে। যেখানে তার ইকোনমি রেট ছিল ১০.৭০। বোলিং স্পেলে ১৫ চার ও ৫ ছক্কা হজম করেছেন। ৬০ বলের মধ্যে ছিল ২৬ ডট বলও। বাংলাদেশের মাটিতে এটিই স্বীকৃত ক্রিকেটে সবচেয়ে ব্যয়বহুল বোলিং। এছাড়া বাংলাদেশের যেকোনো ক্রিকেটারদের মধ্যেও সবচেয়ে বেশি ব্যয়বহুল বোলিংয়ের রেকর্ড এখন তাসকিনেরই। আরো পড়ুন: সেঞ্চুরিতে দলকে জেতালেন সাদমান সোহানের সেঞ্চুরিতে জয়ে ফিরল ধানমন্ডি বিস্তারিত আসছে… ...
    দেশে কিডনি রোগীর সংখ্যা এখন প্রায় ৩ কোটি ৮০ লাখ। প্রতিবছর প্রায় ৪০ হাজার রোগী ডায়ালাইসিসের ওপর নির্ভরশীল হন এবং কিডনি বিকল হয়ে মারা যান। আরও ২৪ থেকে ৩০ হাজার রোগীর হঠাৎ কিডনি বিকল হয়। তাঁদেরও সাময়িক ডায়ালাইসিস প্রয়োজন হয়। এই রোগের চিকিৎসা অত্যন্ত ব্যয়বহুল। তবে প্রাথমিক পর্যায়ে চিকিৎসা করলে কিডনি রোগ প্রতিরোধযোগ্য। স্বাস্থ্যসম্মত জীবনযাপনের মাধ্যমে কিডনি রোগ এড়ানো যায়।আজ মঙ্গলবার বিশ্ব কিডনি দিবস উপলক্ষে আয়োজিত গোলটেবিল বৈঠকে দেশের কিডনি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা এই মন্তব্য করেছেন।প্রতিবছর ১৩ মার্চ বিশ্ব কিডনি দিবস পালিত হয়। এবার দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘আপনার কিডনি কি ভালো আছে’। এবারের প্রতিপাদ্যের মধ্যে কিডনির সুরক্ষার বিষয়টি প্রাধান্য পেয়েছে। সে কারণে প্রতিপাদ্যের আলোকে ‘কিডনি স্বাস্থ্য সুরক্ষায় প্রতিবন্ধকতা ও উত্তরণ: প্রেক্ষাপট বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করা হয়। দেশের অন্যতম কিডনিবিষয়ক...
    এক দশক আগেও দেশে বধিরতায় ভোগা মানুষের জন্য ‘কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট’ চিকিৎসা প্রচলিত ছিল না। অনেকে তখন বিদেশে ২০ থেকে ২৫ লাখ টাকায় এ চিকিৎসা করাতেন। এখন অবশ্য দেশেই ১০ থেকে ১৫ লাখ টাকায় তা সম্ভব। তবে সরকারি ব্যবস্থাপনায় দেশের আটটি হাসপাতালে নামমাত্র টাকায় এ চিকিৎসা করা যাচ্ছে।সিলেটে সরকারি ব্যবস্থাপনায় কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট চিকিৎসা করা হয় এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। ২০২২ সালের ২৫ মে থেকে সিলেটে এ চিকিৎসা শুরু হয়। এর ফলে সিলেটের সম্পূর্ণ শ্রবণপ্রতিবন্ধী বা জন্মগত মূক ও বধির শিশুরা এখন কানেও শুনছে, কথাও বলছে। গত বুধবার হাসপাতালে শততম শিশু হিসেবে তিন বছর সাত মাস বয়সী মুনতাহার কানে ইমপ্ল্যান্ট অস্ত্রোপচার করা হয়।হাসপাতালের নাক, কান ও গলা বিভাগের প্রধান নূরুল হুদা নাঈম প্রথম আলোকে বলেন, কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট হচ্ছে একটি...
    ২০২৪ অর্থবছর শেষে দলবদল ফি বিবেচনায় চেলসির স্কোয়াডই ইউরোপে সর্বকালের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বলে জানিয়েছে উয়েফার নতুন প্রতিবেদন। ইউরোপীয় ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থার ‘ইউরোপিয়ান ক্লাব ফিন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট ল্যান্ডস্কেপ’-এর প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, দলবদল খরচে সব মিলিয়ে ১৬৫ কোটি ৬০ লাখ ইউরো (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ২১ হাজার ৭২৮ কোটি ৩৭ লাখ টাকা) খরচ করেছে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবটি।আরও পড়ুন২০৩০ বিশ্বকাপে ৬৪ দলকে খেলানোর প্রস্তাব, বিবেচনা করছে ফিফা৫৭ মিনিট আগেদল গড়তে চেলসির এই খরচ ছাপিয়ে গেছে ২০২৩ সালে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ১৪২ কোটি ইউরোর স্কোয়াডকে। পেছনে পড়েছে ২০২০ সালে রিয়াল মাদ্রিদের ১৩৩ কোটি ইউরোর স্কোয়াডও।২০২২ সালে মার্কিন ধনকুবের টড বোয়েলি ও ক্লিয়ারলেক ক্যাপিটাল চেলসি কিনে নেওয়ার পর ক্লাবটিতে এ পর্যন্ত ৪১ খেলোয়াড়কে সই করানো হয়েছে। কিন্তু মাঠে তাঁরা সাফল্য পাচ্ছে না। গত মৌসুমে ছয়ে থেকে...
    বাটারফ্লাই ম্যাট্রিমনিয়ালের প্রতিষ্ঠাতা এবং বিয়ে ও সম্পর্কবিষয়ক পরামর্শক হুরায়রা শিশির বলেন, নতুন যেকোনো কিছুর শুরুতে ভুল হবে, এটাই স্বাভাবিক। বিয়ের পরেও তা–ই। নতুন দাম্পত্যে ভুলকে খুব বড় করে দেখা যাবে না। ভুল থেকে সমস্যা তৈরি হলে একে অপরের প্রতি সহনশীল থেকে সেগুলো সমাধান করতে হবে।১. সামর্থ্যের বাইরে বাসা ভাড়া শহরে বাস করেন এমন নতুন দম্পতির আয়ের একটা বড় অংশই থাকার ব্যবস্থা করতে চলে যায়। নিজ নিজ পরিবার থেকে আলাদা হয়ে নিজেদের মতো গুছিয়ে নিতে চাইলে খরচ এমনিতেই বেড়ে যায়। তার ওপর যদি দেখনদারির চাপে পড়েন, তাহলেই শেষ। অনেক সময় স্ট্যাটাস ঠিক রাখতে গিয়ে বাড়তি বাসাভাড়ার চাপে পড়েন দম্পতিরা। এ সময় পরিবার, আত্মীয় বা বন্ধুদের কথায় ব্যয়বহুল বাসা নিয়ে বিপদ বাড়ান দম্পতিরা। কয়েক মাস যেতে না যেতেই বাসাভাড়ার বাড়তি খরচ জোগাতে...
    ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনা এবং অনুগত ব্যবসায়ীদের বিশেষ সুযোগ ও প্রতিযোগিতা ছাড়াই অস্বচ্ছভাবে প্রকল্প বাস্তবায়নের কারণে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বিপর্যয় নেমে এসেছে। চাহিদা না থাকলেও ৪৩ দশমিক ৫ শতাংশ বিদ্যুৎকেন্দ্র অতিরিক্ত স্থাপন করা হয়েছে। দেড় দশকে ১ লাখ কোটি টাকা শুধু ক্যাপাসিটি চার্জ হিসেবে সামিট, ইউনাইটেডসহ কয়েকটি বিদ্যুৎ কোম্পানির পকেটে গেছে, যারা তৎকালীন সরকারের ঘনিষ্ঠ ছিল। আমদানিনির্ভর নীতিমালার কারণে দেশের জ্বালানি খাত ঝুঁকির মুখে। খরচ বেড়েছে। এ থেকে বেরিয়ে আসার জন্য ব্যয় সংকোচন নীতি গ্রহণ করা প্রয়োজন। অদক্ষ এবং ব্যয়বহুল কেন্দ্রগুলো বন্ধ করতে হবে। অসম চুক্তিগুলোর অন্যায্য শর্ত নিয়ে আরও দরকষাকষি করতে হবে। বৈষম্যহীন টেকসই অর্থনৈতিক কৌশল পুনর্নির্ধারণে গঠিত টাস্কফোর্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। গত বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে পরিকল্পনা উপদেষ্টা অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন...
۱