2025-03-29@15:23:14 GMT
إجمالي نتائج البحث: 10
«জগদ প র»:
ভারতের হরিয়ানায় এক ব্যক্তি ও তাঁর বন্ধু মিলে আরেক ব্যক্তিকে অপহরণের পর সাত ফুট গভীর গর্তে ফেলে জীবন্ত কবর দিয়েছেন।লোমহর্ষ এই ঘটনা ঘটেছে হরিয়ানার রোহতকে। পুলিশ বলেছে, নিহত ব্যক্তি একজন পুরুষ। তিনি যোগব্যায়ামের শিক্ষক ছিলেন। তাঁকে হত্যা করা হয় গত বছরের ডিসেম্বরে। মৃতদেহটি খুঁজে পাওয়া যায় গত সোমবার।ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে কর্মকর্তারা বলেন, নিহত জগদীপ রোহতকে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগব্যায়ামের শিক্ষক ছিলেন। তিনি হত্যার ঘটনায় সন্দেহভাজন হারদীপের বাড়ির একটি অংশে ভাড়া থাকতেন। হারদীপের সন্দেহ হয়, তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে জগদীপের অনৈতিক সম্পর্ক গড়ে উঠেছে।এই সন্দেহ থেকে হারদীপ প্রথমে কুয়া বানানোর কথা বলে কয়েকজনকে দিয়ে চরকি দাদরির পান্তাভাস গ্রামে সাত ফুট গভীর একটি গর্ত খোঁড়ান।গত বছরের ২৪ ডিসেম্বর জগদীপ মাত্র কাজ থেকে ফিরেছেন। এরপরই হারদীপ তাঁর কয়েকজন বন্ধুকে নিয়ে তাঁকে অপহরণ করেন। তাঁরা...
২১. কাকে ‘প্রোগ্রামিং ধারণার প্রবর্তক’ হিসেবে সম্মানিত করা হয়?ক. অ্যাডে লাভলেস খ. লর্ড বায়রনগ. স্টিভ জবস ঘ. চার্লস ব্যাবেজ২২. তড়িৎ চৌম্বকীয় বলের ধারণা প্রথম প্রকাশ করেন কে?ক. জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল খ. স্টিভ জবসগ. গুগলিয়েলমো মার্কনি ঘ. জগদীশচন্দ্র বসু২৩. বিনা তারে বার্তা প্রেরণের সম্ভাবনাকে তুলে ধরে ম্যাক্সওয়েলের কোনো ধারণাটি?ক. তড়িৎ চৌম্বকীয় বল খ. তড়িৎ শক্তিগ. চৌম্বক শক্তি ঘ. চৌম্বকীয় বলআরও পড়ুনউন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে এসএসসি পরীক্ষা, ভর্তি ৫ এপ্রিল পর্যন্ত২১ ঘণ্টা আগে২৪. কোনো বাঙালি বিজ্ঞানী বিনা তারে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে বার্তা প্রেরণে প্রথম সফল হন?ক. প্রফুল্ল চন্দ্র রায় খ. কুদরাত-ই-খুদাগ. সত্যেন্দ্রনাথ বসু ঘ. জগদীশচন্দ্র বসু২৫. জগদীশচন্দ্র বসু এক স্থান থেকে অন্য স্থানে তথ্য প্রেরণে কোনটির ব্যবহার করেন?ক. অতি দীর্ঘ তরঙ্গ খ. অতিক্ষুদ্র তরঙ্গগ. ওয়াই-ফাই ঘ. ফাইবার অপটিকস২৬. কত সালে বিজ্ঞানী জগদীশচন্দ্র...
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের হবিগঞ্জ জেলার শায়েস্তাগঞ্জ খোয়াই নদীর ওপরে নির্মিত নতুন ব্রিজ মেরামতের জন্য আগামী ১৭ মার্চ রাত ১১টা থেকে পরদিন ১৮ মার্চ সকাল ১১টা পর্যন্ত টানা ১২ ঘণ্টা যান চলাচল বন্ধ থাকবে। এ সময় ৪টি বিকল্প সড়ক পথে যান চলাচল করবে বলে সড়ক ও জনপথ বিভাগ জানিয়েছে। এ সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী শায়েস্তাগঞ্জ-শেরপুর-সিলেট অংশের বিকল্প রুট-১ : নছরতপুর-হবিগঞ্জ-বালিখাল সেতু-নবীগঞ্জ-আউশকান্দি-শেরপুর-সিলেট, বিকল্প রুট-২ : শায়েস্তাগঞ্জ গোলচত্বর হবিগঞ্জ-বালিখাল সেতু-নবীগঞ্জ-আউশকান্দি-শেরপুর-সিলেট, বিকল্প রুট-৩ : জগদীশপুর মোড়-চুনারুঘাট-খোয়াই সেতু-গাজীগঞ্জ বাজার-সাটিয়াজুরী বাজার-নতুন বাজার (ঢাকা-মৌলভীবাজার মহাসড়ক)-মিরপুর (বাহুবল)-শেরপুর-সিলেট এবং বিকল্প রুট-৪ : জগদীশপুর মোড়-চুনারুঘাট-খোয়াই সেতু-গাজীগঞ্জ বাজার-সাটিয়াজুরী বাজার-নতুন বাজার (ঢাকা-মৌলভীবাজার মহাসড়ক) শ্রীমঙ্গল-মৌলভীবাজার। ঢাকা/মামুন/টিপু
৫৩ বছরের রক্তস্নাত এই বাংলাদেশে বিভিন্ন সময়ে রাজনৈতিক সরকারের শাসনামলে যেসব কদাচার-অনাচার-দুরাচারের ঘটনা ঘটেছে, তা অনাকাঙ্ক্ষিত-অনভিপ্রেত। এ নিয়ে সংবাদমাধ্যম কিংবা জনপরিসরে বিস্তর আলোচনা-সমালোচনা হলেও রাষ্ট্র পরিচালক, শাসক কিংবা দায়িত্বশীলরা তাতে বিচলিত হয়েছেন– এমন নজির খুব একটা নেই। কিন্তু এর ধারাবাহিকতা দেশের ইতিহাস কাঁপানো পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটেও দৃশ্যমান হবে, তা অনেকেরই কাছে অচিন্তনীয়। বিগত সময়ে রাষ্ট্রযন্ত্রের বিভিন্ন পদে স্তাবকরা বসেছিলেন, যারা সরকারকে খুশি করতে গিয়ে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলেছেন, এমন নজিরও অনেক। এই স্তাবকদের যেন বিনাশ নেই। তারই নজির যেন সর্বসাম্প্রতিক দুটি ঘটনা। দেশের ঐতিহ্যবাহী পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে একটি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। ২৭ ফেব্রুয়ারি একটি দৈনিকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরোনো শামসুন নাহার হলের জায়গায় ছাত্রদের জন্য একটি হল নির্মাণ করা হবে এবং সেই হলের নামকরণ হবে পাকিস্তানের সাবেক স্পিকার ফজলুল কাদের...
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থাপনা থেকে জীববিজ্ঞানী জগদীশচন্দ্র বসু, প্রখ্যাত রসায়নবিদ ও শিক্ষক আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়, পদার্থবিজ্ঞানী ও শিক্ষক সত্যেন্দ্রনাথ বসু, কবি জীবনানন্দ দাশ, শহীদ বুদ্ধিজীবী ডা. আলীম চৌধুরীর মতো মানুষদের নাম বাদ দেওয়া হয়েছে। এ নিয়ে সমালোচনার পর এখন আর কেউ দায় নিচ্ছেন না।শিক্ষার্থীরা বলছেন, মনীষী ও বুদ্ধিজীবীদের নামে থাকা স্থাপনার নাম পরিবর্তনের কথা তাঁরা বলেননি। ‘হল ও বিভিন্ন ভবনের নতুন নামকরণ প্রস্তাবনা কমিটি’ বলছে, তারা শুধু নামের প্রস্তাব সংকলন করে জমা দিয়েছে। সিন্ডিকেট সদস্যরা বলছেন, তাঁরা শুধু কমিটির প্রতিবেদন অনুমোদন করেছেন। অন্যদিকে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মো. রেজাউল করিম প্রথম আলোকে বলেন, শুধু তাঁর ওপর দায় চাপানো ঠিক না।খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে গত ৪ ডিসেম্বর হল ও বিভিন্ন ভবনের নতুন নামকরণ প্রস্তাবনা কমিটি গঠন করে বিশ্ববিদ্যালয়...
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থাপনার নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। এতে বাদ পড়েছে প্রখ্যাত রসায়নবিদ ও শিক্ষক আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়, পদার্থবিজ্ঞানী ও শিক্ষক সত্যেন্দ্রনাথ বসু, কবি জীবনানন্দ দাশ, পদার্থবিদ ও জীববিজ্ঞানী জগদীশচন্দ্র বসুর মতো মনীষীদের নাম। সিন্ডিকেটের সভায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নেওয়া এ সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছেন শিক্ষার্থী, শিক্ষক থেকে শুরু করে রাজনৈতিক নেতা ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা।অন্তর্বর্তী সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদও খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের এমন পদক্ষেপে মর্মাহত বলে গতকাল মঙ্গলবার ঢাকায় ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে জানিয়েছেন। অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘আমরা ছোটবেলা থেকে জগদীশ বসুর গল্প শুনেছি। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে জগদীশচন্দ্র বসু, তাঁর মতো বিজ্ঞানীর নামে করা ভবন-স্থাপনা ছিল, সেগুলোর নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। আচার্য প্রফুল্লচন্দ্রের নামে স্থাপনা ছিল। আরও কয়েকজনের নামে করা স্থাপনার নাম বদলানো হয়েছে। এটি আমাকে মর্মাহত করেছে। জগদীশচন্দ্র বসুর নামে করা...
অন্তর্বর্তী সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেছেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনসহ কয়েকটি হলের নাম পরিবর্তনের ঘটনায় তিনি মর্মাহত। তিনি বলেন, ‘জগদীশচন্দ্র বসুর নামে করা ভবনের নাম পাল্টানো হবে, এটা কল্পনার বাইরে। আমি আশা করব, বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষ ও শিক্ষার্থীরা মিলে এর প্রতিকার করবে।’গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর পূর্বাচলে বাংলাদেশ-চীন ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির ১৬তম সমাবর্তন অনুষ্ঠানে শিক্ষা উপদেষ্টা এ কথা বলেন। এবারের সমাবর্তনে ৪ হাজার ৮২৯ জন শিক্ষার্থীকে ডিগ্রি প্রদান করা হয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে দুজনকে ‘চ্যান্সেলর স্বর্ণপদক’ এবং ২৮ জনকে ‘ভাইস চ্যান্সেলর স্বর্ণপদক’ প্রদান করা হয়।আরও পড়ুনসুইডেনের ফুল-ফান্ডেড ৭৫০ স্কলারশিপ, জীবনযাপন খরচ, ভ্রমণ ব্যয়ের সঙ্গে নানা সুযোগ১৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা ছোটবেলা থেকে জগদীশ বসুর গল্প শুনেছি। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে জগদীশচন্দ্র বসু, তাঁর মতো বিজ্ঞানীর নামে করা ভবন-স্থাপনা ছিল, সেগুলোর...
গণ-অভ্যুত্থানের ছয় মাস পার হতে না হতে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসগুলোতে ছাত্রদের পক্ষগুলোর মধ্যে উত্তেজনা ছড়াতে দেখা যাচ্ছে। খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) ছাত্রদল ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীদের মধ্যে মঙ্গলবার দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে দুই পক্ষের অন্তত শতাধিক জন গুরুতর আহত হন। ছাত্রদের সংঘাতে স্থানীয়রা ও রাজনৈতিক কর্মীরা জড়িয়ে পড়লে সেটা ভয়াবহ রূপ নেয়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে এক পক্ষ আরেক পক্ষের ওপর ইটপাটকেল, লাঠিসোঁটা নিয়ে আক্রমণ করছে। যুবদলের কাউকে কাউকে রামদা-চাপাতির মতো ধারালো অস্ত্র নিয়েও হামলা করতে দেখা গেছে। এই সংঘর্ষ ও হামলা নিয়ে ছাত্রদল ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন পরস্পরকে দায়ী করেছে।কুয়েটের এই সংঘর্ষের উত্তাপ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েটসহ অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়েও ছড়িয়ে পড়ে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি মিছিল হয়। বুয়েটে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারেও একদল শিক্ষার্থী প্রতিবাদ মিছিল...
জীবিকার তাগিদে নিরন্তর লড়াই করে যাচ্ছেন মাধবপুর উপজেলার পাঁচটি চা বাগানের হাজারো নারী শ্রমিক। সময়ের সঙ্গে অনেক কিছু বদলে গেলেও তাদের কঠিন জীবনের বিধি আজও অপরিবর্তিত। এসব চা বাগানের নারী শ্রমিক কাজের পাশাপাশি পরিবারের ভরণপোষণ, রান্নাবান্নাসহ যাবতীয় কাজ সামাল দেন। সেই সঙ্গে অনেকে আবার বাড়তি আয়ের আশায় সবজি চাষও করেন। চা বাগানের সবুজ চা পাতা চয়নে নারী শ্রমিকের দক্ষতা অনেক বেশি। কাজের বিনিময়ে যে মজুরি ও রেশন পান, তা দিয়ে তাদের পরিবারের সব চাহিদা মিটছে না। বাগানের পক্ষ থেকে যে সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার কথা, সরকারিভাবে তেমন কোনো সুযোগ-সুবিধাও মিলছে না। উপজেলায় নোয়াপাড়া, বৈকুণ্ঠপুর, জগদীশপুর, সুরমা ও তেলিয়াপাড়া চা বাগানে সব মিলিয়ে প্রায় ১০ হাজার নারী শ্রমিক কাজ করেন। বাগানে যারা কাজ করেন, সেসব নারীর রয়েছে সংগ্রামী জীবন। নোয়াপাড়া চা বাগানের সুখন্তি...