2025-04-16@15:48:30 GMT
إجمالي نتائج البحث: 6

«এই ধরন র»:

    প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আনিসুজ্জামান চৌধুরী বলেন, এলডিসি উত্তরণ পেছানো যায় কি না—এই প্রশ্ন এখন অবান্তর। ২০২৬ সালে বাণিজ্য সুবিধা বন্ধ হয়ে যাবে, তা নয়। ইউরোপীয় ইউনিয়ন ২০২৯ সাল পর্যন্ত বিদ্যমান বাণিজ্য সুবিধা দেবে। যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, চীন বাণিজ্য সুবিধা অব্যাহত রাখার কথা বলেছে। ব্যবসায়ীরা যেসব বিষয় নিয়ে চিন্তিত, তা দূর হয়ে গেছে। আজ মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আনিসুজ্জামান চৌধুরী এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন। রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এই সংবাদ সম্মেলন হয়।সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, এলডিসি উত্তরণ পর্যায়ে এবং উত্তরণ–পরবর্তীকালে নানা ধরনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় একটি শক্তিশালী বিশেষ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এই কমিটি সার্বক্ষণিক দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করবে। এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ চিহ্নিত করে তা প্রতিকারের ব্যবস্থার সুপারিশ করবে। এ ছাড়া প্রস্তুতির বিষয়টিও দেখভাল করবে এই কমিটি।প্রধান...
    গ্ল্যামার–নির্ভর নয়; বরং সব সময় ব্যতিক্রম চরিত্রে দেখা দেন ভূমি পেড়নেকর। তবে এবার মেরে হাজব্যান্ড কি বিবি ছবিতে যেন সব ছাড়িয়ে গেছেন তিনি। ভরপুর হাসির এই ছবিতে ভূমির সঙ্গে ছিলেন অর্জুন কাপুর ও রাকুল প্রীত সিং। মুদসসর আজিজ পরিচালিত ছবিটি বক্স অফিসে ভালো সাড়া পায়নি।আমি জেদি মানুষ। কেউ যখন বলে যে আমার দ্বারা এই কাজ করা সম্ভব নয়, আমার মধ্যে তখন খুব জেদ পেয়ে বসে। নিজেকে প্রমাণ করার জন্য তখন যেকোনো পর্যায়ে যেতে পারি। আমি যখন অভিনেত্রী হওয়ার কথা জানাই, অনেক আত্মীয়–পরিজন তখন এ নিয়ে নানা প্রশ্ন তুলেছিলেন। সত্যি বলতে, সেই সব নেতিবাচক শব্দ আমার ভেতরের আগুনকে আরও উসকে দিয়েছিল।ভূমি পেড়নেকর তবে ভূমি খুশি, কেননা চরিত্রটি তাঁর মনে ধরেছে। মুম্বাইয়ের এক অভিজাত ক্লাবে প্রথম আলোর মুম্বাই প্রতিনিধির সঙ্গে আড্ডায় ভূমি...
    ৩. নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লিখি। ক. বাংলাদেশে বাঙালি ছাড়া আর কারা বাস করে?উত্তর:আমরা বাঙালি। বাংলাদেশে প্রায় সব লোক বাংলা ভাষায় কথা বলে। বাংলাদেশে বাঙালি ছাড়াও বাস করে বিভিন্ন ক্ষুদ্র জাতিসত্তার লোকজন। এদের কেউ চাকমা, কেউ মারমা, কেউ মুরং, কেউ তঞ্চঙ্গা। এ ছাড়া রাজশাহী আর জামালপুরে বাস করে সাঁওতাল ও রাজবংশী।খ. বাংলাদেশের বিভিন্ন ধর্মের উত্সবগুলোর নাম কী?উত্তর:বাংলাদেশের বিভিন্ন ধর্মের মানুষ বিভিন্ন সময়ে পালন করে থাকে নানা ধরনের উত্সব।আরও পড়ুনপঞ্চম শ্রেণি-বাংলা : 'এই দেশ এই মানুষ' প্রবন্ধের ১৫টি শব্দার্থ ০৯ মার্চ ২০২৫এই উত্সবগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে—১. মুসলমানদের ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা।২. হিন্দুদের দুর্গাপূজাসহ নানা উত্সব-পার্বণ।৩. বৌদ্ধদের বৌদ্ধপূর্ণিমা।৪. খ্রিষ্টানদের ইস্টার সানডে আর বড়দিন।গ. বাংলাদেশের জনজীবনের বৈচিত্র্যসমূহ কী কী?উত্তর:বাংলাদেশের জনজীবন অনেক বৈচিত্র্যময়। এ দেশে বাস করে নানা জাতের, ধর্মের, পেশার মানুষ। এই ভিন্ন...
    অন্তর্বর্তী সরকার গণ–অভ্যুত্থানের ফসল। এ কারণে সরকারের কাছে প্রত্যাশা অনেক বেশি। জনগণের একটা বড় অংশ সরকারকে সহযোগিতা করার জন্য প্রস্তুত ছিল। কিন্তু সরকারের ভূমিকায় মনে হচ্ছে অগ্রাধিকারভিত্তিতে যে কাজগুলো করার কথা, সেসবের দিকে তাদের মনোযোগ নেই।আমাদের উদ্বেগ এই জায়গায়—কোনো কোনো ঘটনায় মনে হচ্ছে দেশে যেন সরকারের অস্তিত্ব নেই। গণ–অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আসা সরকারের যেমন কর্তৃত্ব আছে, তেমনি দায়িত্বও আছে। কিন্তু সরকারের কর্মকাণ্ডে কর্তৃত্ব ও দায়িত্ব—এই দুটি বিষয়ের মধ্যে অসংগতি রয়েছে। ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ি ভাঙা, সারা দেশে বিভিন্ন ধরনের ভাঙচুর, হামলা ইত্যাদি ব্যাপারেও তা দেখা গেল।আরও পড়ুনসরকারকে কঠোর ভূমিকা নিতে হবে০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫আমরা দেখলাম ঘোষণা দিয়ে ভাঙচুর শুরু হলো। সারা দেশে বিভিন্ন জায়গায় ভাঙচুর হতে থাকল। সরকার প্রথমে কিছুই বলল না। যেভাবে ভাঙচুর হলো, বুলডোজারসহ বিভিন্ন ধরনের...
    স্মার্টফোনে থাকা তথ্য চুরির জন্য নিয়মিত সাইবার হামলা চালিয়ে থাকে হ্যাকাররা। কয়েক বছর ধরে এ ধরনের হামলার পরিমাণ দ্রুত বাড়ছে। ম্যালওয়্যারসহ বিভিন্ন ধরনের স্পাইওয়্যারের মাধ্যমে স্মার্টফোনে সাইবার হামলার ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটে থাকে। তবে চাইলে বেশ কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করে স্মার্টফোনের নিরাপত্তা বাড়ানো যায়। পদ্ধতিগুলো দেখে নেওয়া যাক—সপ্তাহে অন্তত একবার ফোন রিস্টার্ট করাস্মার্টফোনকে সুরক্ষিত রাখতে সপ্তাহে অন্তত একবার বন্ধ করে পুনরায় চালু করা পরামর্শ দিয়ে থাকেন সাইবার নিরাপত্তা–বিশেষজ্ঞরা। এ পদ্ধতি মেনে চললে ‘জিরো-ক্লিক এক্সপ্লয়েট’ নামের সাইবার হামলা প্রতিরোধ করা যায়। জিরো ক্লিক এক্সপ্লয়েটের ফলে ব্যবহারকারী কোনো কিছুতে ক্লিক না করলেও হ্যাকাররা দূর থেকে ফোনে প্রবেশ করতে পারে। আর তাই সপ্তাহে অন্তত একবার ফোন বন্ধ করে ১০ সেকেন্ড অপেক্ষা করে  চালু করা উচিত। পাশাপাশি নিয়মিত সফটওয়্যার হালনাগাদ করা জরুরি।ব্লুটুথ সংযোগ বন্ধ...
    বিশ্বের সর্ববৃহৎ জাহাজ ‘ক্রুজ জাহাজ’। এগুলো ১৮ তলা বিল্ডিং এর চেয়েও বড় হয়। একসঙ্গে ৯ হাজারের বেশি যাত্রী একইসঙ্গে এই জাহাজে চড়তে পারে। প্রতিটি জাহাজের দাম ১.৫ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি হয়। এক একটি ক্রজ জাহাজ যেন সমুদ্রের ওপর একটি ভাসমান শহর। এই ধরনের জাহাজের নকশা, নির্মাণ এবং চালুর প্রক্রিয়াটি বেশ দীর্ঘ হয়ে থাকে। ক্রুজ জাহাজ তৈরি করতে প্রায় ১২ থেকে ১৮ মাস সময় লাগে। প্রতিটি ক্রুজ জাহাজে ওয়াটার পার্ক থেকে শুরু করে অসংখ্য বিলাসবহুল রেস্তোরাসহ অবিশ্বাস্য সুযোগ-সুবিধা রয়েছে।  প্রতিটি ক্রুজ জাহাজকে শিপইয়ার্ডে নির্মাণের আগে কোম্পানি টেন্ডার বা অর্ডার নিয়ে থাকে। মূলত ক্রুজ লাইনের মালিক যিনি অর্ডার দিয়ে থাকেন। এর নকশা তৈরি হয়ে গেলে সেই অনুযায়ী জাহাজের এক একটি খণ্ড আলাদা আলাদাভাবে তৈরি করা হয়। এরপর পাজেল আকারে একের পর এক সাজানো হয়। যেমন...
۱