2025-04-19@16:16:21 GMT
إجمالي نتائج البحث: 6

«আইএমএফ র ঋণ»:

    কথা ছিল, এপ্রিলের ১ তারিখ বাংলাদেশ ব্যাংক তার নতুন ঋণবিন্যাস নীতি চালু করবে। এখন শোনা যাচ্ছে, ব্যাংকিং খাতের নাজুকতা ও ভঙ্গুরতার কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংক আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) সঙ্গে এ কার্যক্রম নিয়ে পুনঃআলোচনা করবে। এ নতুন নীতি অনুসারে, কোনো ঋণ যদি তিন মাস পরেও অপরিশোধিত থাকে, তাহলে সে ঋণকে খেলাপি বলে ঘোষণা করা হবে। এর আগে এ সময়সীমা ছিল ছয় মাস। খেলাপি ঋণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের এই নতুন নীতি বৈশ্বিক ‘তৃতীয় ব্যাসেল ব্যাংকিং নিয়ন্ত্রণ নীতিমালা’র সঙ্গে সংগতিপূর্ণ। ২০২৩ সালে বাংলাদেশ আইএমএফের কাছ থেকে ৪০৭ কোটি ডলারের যে ঋণ পেয়েছে, তার শর্ত হিসেবে বাংলাদেশ প্রাথমিকভাবে এই নতুন ঋণবিন্যাস নীতি বাস্তবায়নে সম্মত হয়েছিল।  তৃতীয় ব্যাসেল ব্যাংকিং নিয়ন্ত্রণ বাস্তবায়নের বিলম্বীকরণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ একা নয়; যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ইউরোপীয় ইউনিয়নও এ ব্যাপারে অতিরিক্ত সময় চেয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র...
    রাজস্ব আদায় পরিস্থিতি ও খারাপ ঋণ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) সফররত প্রতিনিধিদল। রাজস্ব আদায় বৃদ্ধির পাশাপাশি ব্যাংক খাতের শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার পরামর্শ দিয়েছেন প্রতিনিধিদলের সদস্যরা।আজ রোববার অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের সঙ্গে বৈঠক করে আইএমএফের প্রতিনিধিদল। বৈঠক শেষে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। সচিবালয়ের অর্থ উপদেষ্টার কার্যালয়ে এই বৈঠক হয়। আইএমএফের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন মিশন প্রধান ক্রিস পাপাজর্জিও।অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, জুন মাসে দুই কিস্তির অর্থ ছাড়ের জন্য এই মিশন অর্থনীতির বিভিন্ন পর্যালোচনা করবে। মে-জুন মাসে তারা বাংলাদেশের অর্থনীতি পর্যালোচনা প্রতিবেদন নিয়ে বৈঠক করে ঋণের দুই কিস্তির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে।সালেহউদ্দিন আহমেদ আরও বলেন, শুল্ক-কর নিয়ে আইএমএফ জানতে চেয়েছে, কর-জিডিপি অনুপাত বাড়াব কীভাবে? কর আদায় বাড়াব কীভাবে? এ ছাড়া করনীতি ও কর আদায়—এ দুটি...
    অনলাইন—আইএমএফ মিশনের সফর/ বাড়তি রাজস্ব আদায়, বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি ও খেলাপি ঋণ কমানো নিয়ে মূল আলোচনা অনলাইন—আইএমএফ মিশনের সফর/ বাড়তি রাজস্ব আদায়, বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি ও খেলাপি ঋণ কমানো নিয়ে মূল আলোচনা আইডি: ০৩০৫৩ সেকশন: মেটা: ট্যাগ: । ছবি: বাংলাদেশ সরকার ও আইএমএফের লোগো। চলমান ৪৭০ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণ কর্মসূচির চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির অর্থছাড়ের আগে বাংলাদেশের আর্থিক খাতের নানা দিক পর্যালোচনা করতে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) একটি মিশন এখন ঢাকার পথে রয়েছে। মিশনটি আগামীকাল রোববার লাগাতার বৈঠক শুরু করবে। দুই সপ্তাহ ধরে সরকারের বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে বৈঠক চলবে। মার্কিন ডলার অর্থাৎ মুদ্রা বিনিময় হার বাজারভিত্তিক করা, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) মাধ্যমে বাড়তি ৫৭ হাজার কোটি টাকা আদায়, ভর্তুকি কমাতে বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি ও খেলাপি ঋণের হার কমিয়ে আনা—এ বিষয়গুলো...
    অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণ কর্মসূচি থেকে বের হয়ে গেলে অন্য উন্নয়ন সহযোগীরাও নানা প্রশ্ন তুলতে পারে। তাই আইএমএফের ঋণ কর্মসূচি অব্যাহত রাখতে চায় সরকার। আগামী জুনে আইএমএফ দুই কিস্তির অর্থ একসঙ্গে ছাড় করবে বলে আশা করা হচ্ছে। গতকাল মঙ্গলবার অর্থ মন্ত্রণালয়ে ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) সঙ্গে আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রাক-বাজেট আলোচনায় তিনি এসব কথা বলেন।  আইএমএফের ঋণ বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ঋণ না নেওয়াটা খুব ভালো। তবে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদন (ডিজিপি) ও ঋণের অনুপাত অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক কম। তা ছাড়া সরকারি ব্যয়ের চাহিদা মেটানোর মতো রাজস্ব না থাকার কারণেই ঋণ নিতে হয়। বাজেট সহায়তা হিসেবে আইএমএফ ঋণ দিচ্ছে। প্রকল্পে অনেক ঋণ এলেও তা দিয়ে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ানো...
    চলমান ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলারের ঋণ কর্মসূচির চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির অর্থ একসাথে ছাড় করার বিষয়ে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) ও বাংলাদেশ সম্মত হয়েছে বলে জানিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়।  মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সম্প্রতি আইএমএফ কর্তৃক চতুর্থ কিস্তির অর্থ ছাড়ে বিলম্বের বিষয়ে প্রকাশিত সংবাদের বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয় এ বক্তব্যে জানিয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয় জানায়, ২০২৩ সালে আইএমএফ বাংলাদেশের জন্য ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের সমতুল্য ঋণ মঞ্জুর করে, যার তিন কিস্তি বাবদ ২ দশমিক ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের সমতুল্য অর্থ এরই মধ্যে দেওয়া হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয় আরো জানায়, বাংলাদেশের অর্থনীতির ভিত মজবুত করার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার কার্যক্রম সম্পন্ন করা সাপেক্ষে আইএমএফ ঋণের কিস্তির টাকা ছাড় করে থাকে। বাজেট সাপোর্ট প্রোগ্রামের...
    আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চলমান কর্মসূচির চতুর্থ কিস্তিসহ কোনো দাতা সংস্থার ঋণের জন্য একেবারে মরিয়া হয়ে নেই বলে মন্তব্য করেছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, বর্তমানে দেশের কারেন্ট অ্যাকাউন্ট এবং ফাইন্যান্সিয়াল অ্যাকাউন্ট ব্যালেন্স ভালো। আজ রোববার অর্থ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্টিন রাইজারের সঙ্গে বৈঠক শেষে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। অর্থ উপদেষ্টা বলেন, বিশ্বব্যাংকের দেওয়া শর্তের প্রায় সবগুলো পুরণ করেছে সরকার। নীতি প্রণয়ন ও রাজস্ব আদায়ে আলাদা বিভাগ হবে, রাজস্ব বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, করছাড়ও কমিয়ে আনা হচ্ছে। আগামী জুনের আগে আরও কিছু শর্ত বাস্তবায়ন হবে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চলমান কর্মসূচির চতুর্থ কিস্তি কি পিছিয়ে যাচ্ছে এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, আগামী মার্চে তাদের বোর্ড মিটিং হবে। এটা জুন পর্যন্ত...
۱