2025-04-12@19:26:31 GMT
إجمالي نتائج البحث: 11

«গণজম য় ত»:

    ফ্রি ফ্রি  ‘ফিলিস্তিন,  ‘ইসরায়েল নিপাত যাক’ ফিলিস্তিন জিন্দাবাদ, শ্লোগান আকাশ বাতাস প্রকম্পিত করে হাজার হাজার মানুষের স্রোত গিয়ে মিশেছে ঢাকার সোহরাওয়ার্দী  উদ্যানে ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচির গণজমায়েতে। ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করতে শনিবার ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সারাদেশের মতো যোগ দিয়েছে নারায়ণগঞ্জবাসী। ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচির মূল আয়োজন গণজমায়েতে। শনিবার ১২ এপ্রিল বিকাল ৩টার  গণজমায়েতকে সফল করতে  সকাল ১০টা থেকেই বাস, ট্রাক, পিকআপ ও ট্রেন সহ হাজার হাজার  জনতা  সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আসতে শুরু করেন। এ সময় বেশিরভাগ মানুষের হাতে দেখা গেছে ফিলিস্তিনের পতাকা, বাংলাদেশের পতাকা সহ কালিমা খচিত  ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ’লেখা কাপড়। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ঠিক পশ্চিম-পূর্ব প্রান্তের চত্বরে তৈরি করা হয়েছে খোলা মঞ্চ। এর সামনে লাল কার্পেট বিছানো হয়েছে। সেখানে শতাধিক চেয়ারের ব্যবস্থা করা হয়েছে অতিথিদের বসার জন্য। ওই...
    গাজায় গণহত্যার জন্য আন্তর্জাতিক আদালতে ইসরায়েলের বিচার, ইসরায়েলের সঙ্গে সামরিক, অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করা এবং ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলি নৃশংসতা বন্ধে আন্তর্জাতিকভাবে উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান এসেছে গণজমায়েত থেকে। ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে আজ শনিবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে লাখো মানুষ এই জমায়েতে অংশ নেন।গণজমায়েত থেকে দেওয়া এক ঘোষণাপত্রে এ আহ্বান জানানো হয়। দৈনিক আমার দেশ-এর সম্পাদক মাহমুদুর রহমান সবার পক্ষ থেকে এ ঘোষণাপত্র পাঠ করেন।এর আগে পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত ও গাজায় গণহত্যার ওপর নির্মিত একটি তথ্যচিত্র প্রদর্শনের মধ্য দিয়ে বেলা সোয়া তিনটার দিকে শুরু হয় গণজমায়েত।লাখো মানুষের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত গণজমায়েতের শেষ দিকে ঘোষণাপত্র পাঠ করা হয়। এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক আদালতে জায়নবাদী ইসরায়েলের গণহত্যার বিচার নিশ্চিত করতে হবে। যুদ্ধবিরতি নয়, অবিলম্বে গণহত্যা বন্ধে জাতিসংঘসহ মুসলিম বিশ্বকে দায়িত্ব নিতে হবে। ১৯৬৭...
    ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি জানিয়ে ‘মার্চ ফর ঢাকা’ কর্মসূচির গণজমায়েতে জনতার মহাসমুদ্রে পরিণত হয়েছে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে, যেখানে ধ্বনি-প্রতিধ্বনিত হচ্ছে ‘ফিলিস্তিন স্বাধীন করো’ স্লোগান। শনিবার (১২ এপ্রিল) বেলা ৩টায় পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে শুরু হওয়া কর্মসূচির মূল অনুষ্ঠানের মঞ্চে দেখা যায় ইসলামি স্কলার, রাজনৈতিক নেতা ও তারকাদের। মঞ্চের মাইকে ‘ফিলিস্তিন স্বাধীন করো’ স্লোগানের সঙ্গে আওয়াজ তোলো লাখো জনতা। তাদের স্লোগানে কম্পিত হয় সোহারাওয়ার্দী উদ্যান ও আশপাশের এলাকা। ঢাকার সব পথ ধরে জনতার ঠিকানা হয় সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ট্রাকে, বাসে মানুষ জমায়েত হয় সেখানে। সকাল থেকে ঢাকার সব রাস্তা ধরে আসতে থাকে মানুষ। আরো পড়ুন: ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে বরিশালে বিক্ষোভ  আমাদের হৃদয়ে বাস করছে একেকটা গাজা: সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আজহারী এ দিন সকাল থেকে...
    রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শুরু হয়েছে গণজমায়েত কর্মসূচি ‘মার্চ ফর গাজা’। আজ শনিবার বেলা তিনটার কিছু পরে এই গণজমায়েত শুরু হয়। গণজমায়েতে বিপুল মানুষের উপস্থিতি দেখা গেছে।সেখানে ‘ফ্রি ফ্রি প্যালেস্টাইন’ স্লোগান দেন উপস্থিত জনতা। মঞ্চে এই কর্মসূচিতে সংহতি জানানো বিভিন্ন দলের নেতাদের উপস্থিত হতে দেখা গেছে।ফেসবুকে ‘মার্চ ফর গাজা’ নামে একটি ইভেন্ট পেজ তৈরি করেছে প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট, বাংলাদেশ। বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), হেফাজতে ইসলামসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা, বিভিন্ন সংগঠন, ইসলামি বক্তা ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা ইতিমধ্যে ‘মার্চ ফর গাজা’ শীর্ষক এই কর্মসূচিতে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন।এর আগে সকাল থেকেই ‘মার্চ ফর গাজা’ গণজমায়েত কর্মসূচিতে যোগ দিতে ঢাকার বিভিন্ন এলাকা থেকে বিপুল মানুষ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের দিকে যেতে শুরু করে। শাহবাগ ও আশপাশে গাড়ি চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।দুপুরে...
    ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে আয়োজিত ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে কিছুটা পরিবর্তন করা হয়েছে। আজ শনিবার শাহবাগ থেকে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ পর্যন্ত এই ‘মার্চ’ হওয়ার কথা ছিল। তবে নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এদিন দুপুর তিনটায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গণজমায়েত করা হবে। মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ অভিমুখে যাত্রা করা হবে না। প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট, বাংলাদেশ নামের একটি প্ল্যাটফর্ম ফেসবুকে ‘মার্চ ফর গাজা’ নামে একটি ইভেন্ট তৈরি করেছে। এই কর্মসূচির আয়োজকদের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, ফিলিস্তিনের পক্ষে ঢাকায় এটিই হবে সবচেয়ে বড় জমায়েত। তারা দল–মত নির্বিশেষে সবাইকে এই কর্মসূচিতে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছেন। জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের খতিব মুহাম্মাদ আবদুল মালেক এই জমায়েতে সভাপতিত্ব করবেন বলে আয়োজকেরা জানিয়েছেন। ঢাকায় বিনিয়োগ সম্মেলনে আসা অতিথিদের চলাচল ও ভর্তি পরীক্ষার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ওই...
    ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে আয়োজিত ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে কিছুটা পরিবর্তন করা হয়েছে। শনিবার শাহবাগ থেকে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ পর্যন্ত এই ‘মার্চ’ হওয়ার কথা ছিল। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, কাল দুপুর তিনটায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গণজমায়েত করা হবে। মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ অভিমুখে যাত্রা করা হবে না। প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট, বাংলাদেশ নামের একটি প্ল্যাটফর্ম ফেসবুকে ‘মার্চ ফর গাজা’ নামে একটি ইভেন্ট তৈরি করেছে। এই কর্মসূচির আয়োজকদের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, ফিলিস্তিনের পক্ষে ঢাকায় এটিই হবে সবচেয়ে বড় জমায়েত। তারা দল–মতনির্বিশেষে সবাইকে এই কর্মসূচিতে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছেন। জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের খতিব মুহাম্মাদ আবদুল মালেক এই জমায়েতে সভাপতিত্ব করবেন বলে আয়োজকেরা জানিয়েছেন। ঢাকায় বিনিয়োগ সম্মেলনে আসা অতিথিদের চলাচল ও ভর্তি পরীক্ষার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ওই পরিবর্তন আনা হয়েছে। ...
    জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), জামায়াতে ইসলামী, হেফাজতে ইসলাম, এবি পার্টিসহ বিভিন্ন দল, সংগঠন এবং ইসলামি বক্তাসহ বিভিন্ন পেশার গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের উদ্যোগে আয়োজিত ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে। আগামীকাল শনিবার শাহবাগ থেকে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ পর্যন্ত এই ‘মার্চ’ হওয়ার কথা ছিল। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, কাল বেলা তিনটায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গণজমায়েত করা হবে। মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ অভিমুখে যাত্রা করা হবে না।প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট, বাংলাদেশ নামের একটি প্ল্যাটফর্ম ফেসবুকে ‘মার্চ ফর গাজা’ নামে একটি ইভেন্ট তৈরি করেছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ৭৩ হাজার মানুষ তাতে ‘আগ্রহ’ দেখিয়েছেন এবং ৬ হাজার ৩০০ জন অংশ নেবেন বলে জানিয়েছেন।এই কর্মসূচির আয়োজকদের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, ফিলিস্তিনের পক্ষে ঢাকায় এটিই হবে সবচেয়ে বড় জমায়েত। তাঁরা দল–মতনির্বিশেষে সবাইকে এই কর্মসূচিতে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছেন।...
    রাজধানীতে বাংলাদেশ সচিবালয়, প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনা ও পাশের হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড়, শাহবাগ মোড়, কাকরাইল মোড় ও মিন্টো রোডে সব ধরনের সভা-সমাবেশ গণজমায়েত, মিছিল এবং শোভাযাত্রা নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। আজ বৃহস্পতিবার থেকে এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে।আজ ডিএমপি সদর দপ্তরের এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সানা আলী ওই গণবিজ্ঞপ্তিতে স্বাক্ষর করেন। সেখানে বলা হয়, সর্বসাধারণের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ডিএমপি অধ্যাদেশের ২৯ ধারায় অর্পিত ক্ষমতাবলে আজ থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ সচিবালয়, প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনা ও পাশার হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড়, শাহবাগ মোড়, কাকরাইল মোড় ও মিন্টো রোডে যে কোনো ধরনের সভা-সমাবেশ গণজমায়েত, মিছিল ও শোভাযাত্রা নিষিদ্ধ করা হলো।
    বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘‘আল্লাহ তুমি সাক্ষী থাকো, আমরা তোমার কোরআনের ভিত্তিতে একটা ইনসাফের মানবিক বাংলাদেশ চাই। যেখানে সবাই সবাইকে সম্মান করবে, ভালোবাসবে। তুমি আমাদের সেই বাংলাদেশ দান করো।’’ তরুণদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘‘হে তরুণেরা তোমরা জেগে ওঠো। যে সমাজে তরুণরা জেগে ওঠে, সেই সমাজ আল্লাহ বদলায়ে দেন।’’ ২৪ এর আন্দোলনকারীদের ‘স্যালুট’ জানিয় জামায়াতের আমির বলেন, ‘‘তোমরা জীবন বাজি রেখে লড়াইয়ের কারণে আল্লাহ আমাদের আপাতত মুক্ত করেছেন। এবার চিরমুক্তির জন্য জেগে ওঠো। শপথ নাও, বাংলাদেশকে কোরআনের আলোকে গড়বই ইনশাআল্লাহ। চুল পাকা, দাঁড়ি পাকা আমিও তোমাদের সঙ্গে সামনের কাতারে থাকব।’’ তিনি বলেন, ‘‘তরুণেরা আমাদের স্বপ্ন। আমরা আগামীর বাংলাদেশ তরুণদের হাতে তুলে দিতে চাই।’’ শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) সকালে লক্ষ্মীপুর আদর্শ সামাদ সরকারি উচ্চ...
    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম (চরমোনাই পীর) বলেছেন, ‘ইসলাম বিজয়ী হওয়া এখন এ দেশের গণমানুষের জাতীয় দাবিতে পরিণত হয়েছে। তবে ইসলামের গণজোয়ার ঠেকাতে একটা স্বার্থান্বেষী মহল বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু আমরা স্পষ্টভাবে ঘোষণা করছি, রাষ্ট্রে ইসলাম বিজয়ী হলে সর্বস্তরের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে। সবাই যার যার অধিকার নিয়ে শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করতে পারবেন। সেটা আমরা নিশ্চিত করব।’আজ শুক্রবার সকালে চরমোনাই দরবার শরিফের তিন দিনব্যাপী মাহফিলের শেষ দিনে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের গণজমায়েতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে চরমোনাই পীর এ কথাগুলো বলেন।মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম বলেন, দেশের মানুষ স্বৈরাচার সরকারের পতনের পর থেকে ইসলামের দিকে ধাবিত হচ্ছে। স্বাধীনতা লাভের পর ৫৪ বছরে দেশের মানুষ সব রাজনৈতিক দলের শাসন দেখেছে। কিন্তু কোনো শাসনব্যবস্থা দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি।...
۱