2025-04-21@08:38:06 GMT
إجمالي نتائج البحث: 206

«ড জ ট ল প ল য টফর ম»:

(اخبار جدید در صفحه یک)
    ঘোরাঘুরি করতে পছন্দ করেন গীতিকার, গায়ক ও সুরকার আহমেদ রাজীব এবং অভিনয়শিল্পী ইমতিয়াজ বর্ষণ। ঘোরাঘুরি করতে করতেই একসময় দুজন মিলে গড়ে তোলেন ট্রাভেল ব্যান্ড হ্যালির ধূমকেতু। প্রথমে দুটি গান কাভার করেছেন। এবার আর কাভার গান নয়, নিজেদের মৌলিক গান নিয়ে হাজির হলেন তাঁরা। তা–ও আবার একসঙ্গে দুটি গান প্রকাশ করলেন। ‘মেঘে মেঘে’ ও ‘হাওয়ার চিঠি’ শিরোনামে গান দুটির অডিও ভার্সন প্রকাশিত হয়েছে।ইমতিয়াজ বর্ষণ জানালেন, অডিও স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম ইউটিউব মিউজিক, স্পটিফাই, আইটিউনসসহ বৈশ্বিক বেশ কয়েকটি অডিও প্ল্যাটফর্মে শোনা যাচ্ছে গান দুটি। ‘হাওয়ার চিঠি’ গানের কথা লিখেছেন মহি মুহাম্মদ। সুর করেছেন আহমেদ রাজীব। অন্যদিকে ‘মেঘে মেঘে’ গানটির কথা ও সুর করেছেন অভিনেতা ও সংগীতশিল্পী ইমিতিয়াজ বর্ষণ। দুটি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন আহমেদ রাজীব ও ইমতিয়াজ বর্ষণ।হ্যালির ধূমকেতু ব্যান্ডের দুই সদস্য ইমতিয়াজ বর্ষণ ও...
    মা হতে চলেছেন, খবরটি শোনার পর একেবারেই অভিনয় থেকে সরে যান সুমাইয়া শিমু। মাঝখানে দু–একবার মন টানলেও ক্যামেরার সামনে দাঁড়ানো সম্ভব হয়নি। একবার একটি ওটিটি প্ল্যাটফর্ম থেকে একই কাজের জন্য কয়েকজনের কাছ থেকে ফোন পান। চরিত্র, পরিচালক, প্ল্যাটফর্ম—সবই পছন্দ হয়। কিন্তু মা হতে চলেছেন যে এ অবস্থায় কী করে অভিনয় করবেন! কারণটা না বলেই না করে দেন শিমু। মন খারাপ করেন পরিচালকেরা। পরে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান থেকে আবার শিমুকে বলা হয়, তাঁকেই গল্পের জন্য দরকার। তখন এই অভিনেত্রী বুঝিয়ে বললেন। ‘মাতৃত্বকালীন সময়টা ছিল আমার জীবনের সেরা সময়। অভিনয় থেকে দূরে থাকলেও জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় পুরোটাই উপভোগ করেছি,’ বলেন শিমু।প্রশংসিত হয়েছেন শিমু। ছবি: চরকির সৌজন্যে
    কমিটি পুনর্গঠন ও সাংগঠনিক কার্যক্রমকে আরও বেগবান করার লক্ষ্যে সম্প্রতি সুহৃদদের সঙ্গে শুভেচ্ছা ও মতবিনিময় করেন সুহৃদ বিভাগীয় সম্পাদক মো. আসাদুজ্জামান। বছরজুড়ে নানা কার্যক্রমের মধ্য দিয়ে সরব রয়েছেন কুষ্টিয়ার সুহৃদরা। সভায় সম্প্রতি সংগঠনের নানা কর্যক্রম তুলে ধরে নতুন বছরে নতুন পরিকল্পনায় এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন সুহৃদরা। সভায় কুষ্টিয়া জেলা ও সরকারি কলেজ কমিটির সুহৃদরা অংশ নেন। শহরের একটি রেস্টুরেন্টে আয়োজিত সভায় আসাদুজ্জামান বলেন, ‘সংগঠন করলে মানুষের জন্য কাজ করা যায়। একটি প্ল্যাটফর্ম গড়ে ওঠে। যে প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে মানুষের কাছে পৌঁছানো সহজ হয়। অসংকোচ প্রকাশের দুরন্ত সাহস নিয়ে সমকালের পথচলা। এ পথচলায় তরুণপ্রাণ পাঠকই সমকালের প্রাণ। সংবাদপত্রের পাঠক তথা দেশের সচেতন অংশ হিসেবে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য দায়বদ্ধতা এড়ানোর কোনো সুযোগ নেই আমাদের। সুন্দর মানুষ হওয়ার পাশাপাশি সাংগঠনিক চর্চার...
    শুরু হয়ে গেছে মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার ২০২৪–এর কার্যক্রম। চলছে তারকা জরিপের ভোট গ্রহণ। এবার সমালোচক পুরস্কারের জন্য আবেদন আহ্বান করা হচ্ছে। অনলাইনে https://services.prothomalo.com/mpaward/critics-award.php ঠিকানায় আবেদন করতে হবে। অংশগ্রহণকারী পরিচালক বা প্রযোজক বা কাজসংশ্লিষ্ট প্রতিনিধি এই ঠিকানায় গিয়ে আবেদন ফরম পূরণ করে কাজ জমা দিতে পারবেন। এবারও তিনটি বিভাগে দেওয়া হবে পুরস্কার: পূর্ণদৈর্ঘ্য কাহিনিচিত্র/চলচ্চিত্র, সীমিত দৈর্ঘ্য কাহিনিচিত্র/নাটক, ওয়েব সিরিজ। শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র, শ্রেষ্ঠ পরিচালক, শ্রেষ্ঠ অভিনেতা ও শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী—এ চার শাখায় দেওয়া হবে সমালোচক পুরস্কার (পূর্ণদৈর্ঘ্য কাহিনিচিত্র/চলচ্চিত্র)। ২০২৪ সালে বাংলাদেশের সিনেমা হলে প্রথমবারের মতো মুক্তি পাওয়া কাহিনিচিত্র এবং ওটিটি প্ল্যাটফর্মে প্রথমবারের মতো স্ট্রিম হওয়া ওয়েব ফিল্ম থেকে এই পুরস্কার দেওয়া হবে। কাহিনিচিত্রের দৈর্ঘ্য অবশ্যই ৮০ মিনিটের বেশি হতে হবে।শ্রেষ্ঠ পরিচালক, শ্রেষ্ঠ কাহিনিকার, শ্রেষ্ঠ অভিনেতা ও শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী—এ চার শাখায় দেওয়া হবে সমালোচক...
    রাজশাহী শহরে শীত বেশ জেঁকে বসেছে। ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাস। সকাল তখন ৬টা ৫০। রওনা হলাম ট্রেনের উদ্দেশে। বিনোদপুরের নতুন লাইটগুলো যেন ঠায় দাঁড়িয়ে আছে একেকটি অতিমানবী হয়ে। কুয়াশার সাদা পর্দা ভেদ করে রিকশা এগিয়ে চলছে।তালাইমারী ও ভদ্রা পার হয়ে রেলস্টেশনে গিয়ে রিকশা থামল। দেখা মিলল নতুন পরিবেশের। স্টেশনের বিপরীতে পাশাপাশি দুটি রেস্তোরাঁ। সেখানে সকালের নাশতা বিক্রির জন্য দুজন কর্মী হাঁকডাক ছাড়ছেন। এমনভাবে তাঁরা যাত্রীদের ডাকছেন, যেন এখনই মারামারি শুরু হবে! অবশ্য রেস্তোরাঁ দুটিতে নিত্যদিন এমন কাণ্ড চলে।প্ল্যাটফর্মে ঢুকে আমার প্রিয় কিশোর আলো কিনলাম।ট্রেন প্ল্যাটফর্ম ছাড়ল। পাশের সিটে সমবয়সী একটি মেয়ে বসে ছিল জানালার দিকে মুখ করে। আমি আপনমনে বসে ‘কিআ’ পড়ছি আর সকালের চায়ে চুমুক দিচ্ছি। এতক্ষণ সকালের আদুরে রোদ উপভোগ করলেও এখন আর ভালো লাগছে না। আব্দুলপুর এসে...