2025-04-15@22:47:38 GMT
إجمالي نتائج البحث: 5

«এই উৎসব»:

    শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান বলেছেন, পাহাড় থেকে সমতল, সারা দেশে আজ নববর্ষের আমেজ। সবার অংশগ্রহণের মাধ্যমে বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা চলছে সারা দেশে। তিনি বলেন, ‘আমরা একটি ঐক্যবদ্ধ জাতি হিসেবে ফ্যাসিবাদ–উত্তর বাংলাদেশে দাঁড়িয়েছি। আমরা এই উৎসব ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে চাই।’আজ সোমবার বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক) ও বাংলা একাডেমির যৌথ আয়োজিত সাত দিনব্যাপী ‘বৈশাখী মেলা-১৪৩২’–এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে শিল্প উপদেষ্টা এ কথা বলেন। পরে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।শিল্প উপদেষ্টা আরও বলেন, বাংলাদেশের তৈরি পোশাক, হস্তশিল্প, খাদ্যজাত পণ্যের বিদেশে ব্যাপক আগ্রহ রয়েছে। উদ্যোক্তারা এ মেলার মাধ্যমে এসব পণ্যের বিদেশে রপ্তানি যোগ্য করে তুলবেন। উদ্যোক্তারা যেভাবে ৫ আগস্ট–উত্তর বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন, তাতে আরেকটি শিল্প বিপ্লবের দিকে এগিয়ে যাবে দেশ।অনুষ্ঠানে সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী...
    পাহাড়ের বর্ষবিদায় ও বরণ উপলক্ষে ১৯৮৭ সালে রাঙামাটি কলেজে একটি দেয়ালিকা প্রকাশিত হয়। পাহাড়ে বসবাসরত বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর উৎসবের নামের আদ্যক্ষর দিয়ে ‘বৈসাবি’ নামকরণ করা হয় দেয়ালিকাটির। ওই নামটি পরে পাহাড়ি বিভিন্ন সংগঠনের কাছে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। মূলত ত্রিপুরাদের বৈসু, মারমাদের সাংগ্রাইয়ের সঙ্গে প্রায় মিল থাকা ম্রোদের চাংক্রান, খেয়াংদের সাংলান, খুমিদের চাংক্রাই ও চাকদের সাংগ্রাই এবং চাকমাদের বিজু ও তঞ্চঙ্গ্যাদের বিষু উৎসবের সংক্ষেপিত করে ‘বৈসাবি’ নামের শব্দটি নেওয়া হয়। গত শতকের নব্বই দশক থেকে বিভিন্ন নামের একই উৎসব অভিন্ন নামে ‘বৈসাবি’ হিসেবে উদ্‌যাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। গঠন করা হয় বৈসাবি উদ্‌যাপন কমিটি। তবে বিগত বেশ কিছু বছর ধরে পার্বত্য অঞ্চলের পাহাড়ে ‘বৈসাবি’ শব্দটি নিয়ে বিতর্ক চলছে। অনেকের মতে, বৈসাবি নামে পাহাড়ে কোনো উৎসব নেই। অন্যরা বলছেন, পাহাড়ি জাতিগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ঐক্যের প্রয়োজনেই...
    ৪. সঠিক বহুনির্বাচনিতে টিক চিহ্ন দাও।  ১. মুসলমানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব কয়টি?ক. একটি  খ. দুটি  গ. তিনটি ঘ.  চারটি২. রাজবংশীদের বসবাস কোন জেলায়?ক. রাজশাহীতে খ. পাবনায়গ. জামালপুরে ঘ. কুমিল্লায়৩. সাংগ্রাই ও বিজু কাদের উৎসব?ক. চাকমা ও গারো খ. রাখাইন ও চাকমাগ. গারো ও রাখাইন ঘ. মুরং ও গারো৪. বাংলাদেশের মানুষের জনজীবন কেমন?ক. খুব সাধারণ খ. ভারি বৈচিত্র্যময়গ. সাধারণ ঘ. কঠিন৫. হিন্দুদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব কোনটি?ক. লক্ষীপূজা  খ. বৌদ্ধ পূর্ণিমা  . দূর্গাপূজা ঘ. রথ উৎসব৬. দেশটা আমাদের কাছে কিসের মতো?ক. বন্ধুর মতো খ. প্রকৃতির মতোগ. মায়ের মতো ঘ. মাটির মতো৭. দেশ আমাদের কী দিয়ে বাঁচিয়ে রেখেছে?ক. আলো ও বাতাস খ. বাতাস ও পানিগ. পানি ও আলো ঘ. আলো, বাতাস ও সম্পদ৮. বৌদ্বদের সবচেয়ে বড় উৎসব কোনটি?ক.দূর্গাপুজা খ. বৌদ্ধপূর্ণিমাগ. ইস্টারসানডে ঘ. লক্ষীপূজাআরও...
    এবারের অস্কারে ছয়টি বিভাগে মনোনয়ন পেয়ে পাঁচটিতেই পুরস্কার জিতেছে ‘আনোরা’। এর মধ্যে আছে সেরা সিনেমা, সেরা পরিচালক, সেরা অভিনেত্রী, সেরা মৌলিক চিত্রনাট্যের মতো গুরুত্বপূর্ণ পুরস্কার। কিন্তু এত পুরস্কার জেতা সিনেমাটি আসলে কী আছে? এএফপি, বিবিসি অবলম্বনে সেটাই বরং জানার চেষ্টা করা যাক। ‘আনোরা’র উত্থান ২০২৪ সালের ২১ মে কান উৎসবে প্রিমিয়ার হয় সিনেমাটির। প্রদর্শনীর পর ১০ মিনিট ধরে দর্শকের স্ট্যান্ডিং ওভেশন পায়। উৎসব শুরুর আগে সিনেমাটি নিয়ে তেমন কথা শোনা যায়নি। মাত্র ৬০ লাখ ডলারের স্বাধীন ঘরানার সিনেমাটি যে কানে স্বর্ণ পাম জিতবে, তখন কে ভেবেছিল! কিন্তু কানের সমাপনী দিনে হেভিওয়েট নির্মাতাদের সিনেমা পেছনে ফেলে সেরা ছবি হয় ‘আনোরা’। ‘আনোরা’র দৃশ্য। আইএমডিবি
    বছরের শুরুতে সৌরভ ছড়ানো একটি সংবাদ চট্টগ্রামের বাসিন্দাদের মনকে প্রফুল্ল করেছে। ১৩৬ প্রজাতির বিচিত্র বর্ণ ও গন্ধের বাহারি ফুল রং ছড়িয়েছে ডিসি পার্কের ফুল উৎসবে। পৌষের হিমশীতল শুষ্ক মৌসুমে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের এমন বর্ণাঢ্য আয়োজন আগামী বসন্তের স্পর্শ দিয়ে যাচ্ছে যেন। সীতাকুণ্ড উপজেলার ফৌজদারহাট এলাকায় বন্দর সংযোগ সড়ক ধরে এক কিলোমিটার গেলেই ফুলের উৎসবে গিয়ে প্রজাপতির মতো আপনার মনটা ফুরফুরে হয়ে যাবে। সীতাকুণ্ড উপজেলা হলেও ডিসি পার্কের অবস্থান চট্টগ্রাম শহরের প্রান্তেই বলা যায়। সে হিসেবে এই ফুল উৎসব যানজট, কোলাহল–কবলিত ধূলিধূসর চট্টগ্রাম শহরের বাসিন্দাদের জন্য একটু অন্য রকম বিনোদনে এবং বিশুদ্ধ বাতাসে নিশ্বাস নেওয়ার অবকাশ নিয়ে এসেছে। ফুল উৎসব উপলক্ষে দুই বছর ধরে চেনা ডিসি পার্ক নতুন রূপ ধারণ করেছে। যশোর, রংপুর, ঢাকা, দিনাজপুরসহ বিভিন্ন জায়গা থেকে আনা লক্ষাধিক ফুলের...
۱