শেরপুরে রোজাদারদের প্রিয় ‘হামিদ ভাইয়ের’ ইফতারি
Published: 16th, March 2025 GMT
দীর্ঘ ৩৮ বছর ধরে শুধু পবিত্র রমজান মাসে ইফতারি বিক্রি করেন শেরপুরের মিষ্টি ব্যবসায়ী মো. আবদুল হামিদ। এখানকার রোজাদারদের কাছে ‘হামিদ ভাইয়ের’ ইফতারির জুড়ি নেই। তাঁর দোকানের ইফতারিতে থাকে ছোলা, বেগুনি, পেঁয়াজু ও চপ।
শেরপুর জেলা শহরের নবীনগর এলাকার বাসিন্দা আবদুল হামিদ (৬০)। তাঁর দোকানটি শহরের মুন্সিবাজার এলাকায় অবস্থিত। টিন দিয়ে তৈরি একটি ঘরে হামিদের মিষ্টির দোকান। রমজান মাস ছাড়া বছরের অন্য সময়ে তাঁর দোকানে রুটি, ডিম, শিঙারা, পুরি ও বিভিন্ন পদের মিষ্টি বিক্রি করা হয়। রোজাদারদের উন্নতমানের মজাদার খাবার দেওয়ার কথা মাথায় রেখে শুধু রমজান মাসেই তিনি ইফতারি বানিয়ে থাকেন। প্রতিদিন দুপুর থেকে তাঁর দোকানের কারিগরেরা ইফতারি বানানো শুরু করেন। বিক্রি শুরু হয় বিকেল চারটা থেকে।
আবদিল হামিদের দোকানে ইফতারি কেনার জন্য ক্রেতাদের ভিড়.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ইফত র
এছাড়াও পড়ুন:
প্রশ্ন ফাঁসের হোতা জসিমের বাড়িসহ ১২ বিঘা জমি জব্দের আদেশ
মেডিকেল ও ডেন্টালের প্রশ্ন ফাঁসের মূল হোতা জসিম উদ্দিন ভূইয়া মুন্নুর মিরপুরের ছয়তলা বাড়িসহ ১২ দশমিক ৬০ বিঘা জমি জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত। এসব জমি মানিকগঞ্জ জেলার সিংগাইর থানাধীন এলাকায়। যার মূল্য ২ কোটি ৯৮ লাখ ৩০ হাজার ৭৪৩ টাকা।
রবিবার (১৬ মার্চ) ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এ তথ্য জানান। দুদকের পক্ষে কমিশনের উপ-পরিচালক কে এম আসাদুজ্জামান বাড়ি ও জমি জব্দের আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, জসিম উদ্দিন ভূইয়া মুন্নু দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে ২৯ লাখ ৮১ হাজার ৩৩৩ টাকার সম্পদ প্রদর্শন না করে তা গোপন করেন। মিথ্যা তথ্য প্রদান এবং জ্ঞাত আয় বহির্ভূত ২ কোটি ২০ লাখ ২০ হাজার ৭০৯ টাকার সম্পদ অবৈধ উপায়ে অর্জন পূর্বক নিজ ভোগদখলে রেখে এবং অবৈধভাবে অর্জিত সম্পদের প্রকৃত উৎসের তথ্য গোপন করে এবং এসব সম্পদ অর্জন ও সম্পদের প্রকৃত তথ্য আড়াল করে সম্পদ হস্তান্তর, রূপান্তর বা স্থানান্তরের মাধ্যমে বৈধ করণের চেষ্টা করার অপরাধে তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়।
আরো পড়ুন:
মদন পৌরসভার সাবেক মেয়র হান্নান ও তার পরিবারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
লন্ডনে পাচারসহ ১০৯ কোটি টাকা আত্মসাৎ
ছেলেসহ সালমান এফ রহমানের নামে দুদকের মামলা
তদন্তকালে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, আসামি তার অবৈধভাবে অর্জিত স্থাবর সম্পদ সমূহ বিক্রি/হস্তান্তর করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। যা মামলার সুষ্ঠু তদন্ত ও মামলা প্রমাণের ক্ষেত্রে সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। আসামিদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট এসব স্থাবর সম্পদ সমূহ ক্রোক করা একান্ত আবশ্যক।
ঢাকা/মামুন/মাসুদ