চব্বিশের স্বাধীনতায় শ্রমিকদের ভূমিকা ছিল দৃশ্যমান : মাও. মঈনুউদ্দিন
Published: 14th, February 2025 GMT
নারায়ণগঞ্জ মহানগর শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের উপদেষ্টা মাওলানা মঈনুদ্দিন আহমদ বলেন, চব্বিশের স্বাধীনতায় ছাত্রদের পাশাপাশি শ্রমিকদের ভূমিকা ছিল দৃশ্যমান।
তিনি আরো বলেন গতকাল হাসপাতালের বেডে যে লাশের সন্ধান মিলেছে সেইটিও শ্রমিক। শ্রমিকরা সব সময় নিরবে অগ্রনী ভূমিকা পালন করে।
নারায়ণগঞ্জ মহানগরী শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের নেতৃবৃন্দের সাথে শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে চাষাঢ়া মহানগরী শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের কার্যালয়ে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
সংগঠনের সভাপতি হাফেজ আবদুল মোমিন’র সভাপতিত্বে ও সোলাইমান হোসাইন মুন্নার সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিতি ছিলেন বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী শহিদুর রহমান বাংঙালী, বিশিষ্ট সমাজসেবক আলহাজ্ব ইকবাল আহমদ শ্যামল, বিশিষ্ট সমাজসেবক ক্যাপ্টেন মো.
এসময় আরো অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিতি ছিলেন মহানগর শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সহ-সভাপতি মুন্সি আব্দুল্লাহ ফয়সুল, সহ-সাধারন সম্পাদক এডভোকেট সাইফুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম সিকদার, কোষাধ্যক্ষ খোরশেদ আলম রবিন সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
পুলিশের কাছ থেকে ছাত্রলীগ নেতা ‘ছিনতাই’, গ্রেপ্তার ৪
বড়লেখায় রাজনৈতিক মামলার আসামি এক ছাত্রলীগ নেতাকে পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ কাজে তাঁর স্বজন ও স্থানীয় লোকজন জড়িত বলে অভিযোগ উঠেছে।
শনিবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার কলাজুরা বাজারে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার পরই পুলিশ অভিযান চালিয়ে চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে। তারা হলেন– উপজেলা কলাজুরা গ্রামের তাজুল ইসলাম, জামিল আহমদ, গৌরধন সিংহ ও মুরাদ আহমদ। স্থানীয়দের অভিযোগ, মূল অপরাধীদের গ্রেপ্তার না করে পুলিশ নিরীহ তিন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করেছে।
এ ঘটনায় শনিবার রাতেই বড়লেখা থানার এসআই দেবল চন্দ্র সরকার বাদী হয়ে ১৭ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতপরিচয় আরও ৫০ থেকে ৬০ জনকে আসামি করে মামলা করেন।
থানা পুলিশ, প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার কলাজুরা গ্রামের বাসিন্দা সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আজির উদ্দিনের ছেলে ছাত্রলীগ নেতা মাসুম আহমদ হাসানের বিরুদ্ধে থানায় মামলা রয়েছে।
শনিবার রাতে বড়লেখা থানার সেকেন্ড অফিসার এসআই তৌহিদুর রহমানের নেতৃত্বে পুলিশ কলাজুরা বাজারে অভিযান চালিয়ে মাসুমকে গ্রেপ্তার করে। পরে গাড়িতে তোলার সময় স্বজন ও স্থানীয় লোকজন জড়ো হয়ে তাঁকে ছিনিয়ে নেন। এ সময় ছাত্রলীগ নেতা মাসুম পালিয়ে যান। পরে বড়লেখা থানার ওসি আবুল কাশেম সরকারসহ অতিরিক্ত পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। পরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে চারজনকে গ্রেপ্তার করে।
মামলার বাদী বড়লেখা থানার এসআই দেবল চন্দ্র সরকার রোববার দুপুরে জানান, ছাত্রলীগ নেতা মাসুমকে গ্রেপ্তারের সময় পুলিশের ওপর হামলা চালানো হয় এবং আসামি ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় মামলা হয়েছে।
বড়লেখা থানার ওসি আবুল কাশেম সরকার জানান, রোববার বিকেলে গ্রেপ্তার আসামিদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। মামলার অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।