পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় দুর্লভ প্রজাতির একটি শকুন উদ্ধার করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) বিকেলে উপজেলার বাংলাবান্ধা ইউনিয়নের বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর এলাকায় অসুস্থ অবস্থায় শকুনটি দেখতে পান স্থানীয়রা। পরে বন বিভাগকে খবর দিলে তারা ঘটনাস্থলে এসে শকুনটি উদ্ধার করে।

স্থানীয়রা জানান, হঠাৎ শকুনটি আকাশ থেকে মাটিতে পড়ে মাথায় ও পায়ে আঘাত পায়। স্থানীয়রা দেখতে পেয়ে সেটিকে বেঁধে রেখে উপজেলা বন বিভাগে খবর দেয়।

উপজেলা বন বিভাগের বিট কর্মকর্তা মো.

নজরুল ইসলাম বলেন, ‘‘বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর এলাকা থেকে বিলুপ্ত প্রায় প্রজাতির একটি শকুন উদ্ধার করা হয়েছে। এটির পা ও মাথায় আঘাত পাবার কারণে কিছুটা দুর্বল হয়ে পড়েছে। শকুনটিকে চিকিৎসা ও খাবার দেওয়া হয়েছে।’’

তেঁতুলিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আফরোজ শাহিন খসরু বলেন, ‘‘শকুনটি সুস্থ হলে পরবর্তীতে বন্যপ্রাণী দপ্তরের সঙ্গে আলোচনা করে অবমুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’’

ঢাকা/নাঈম/রাজীব

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর উপজ ল

এছাড়াও পড়ুন:

আখাউড়া দিয়ে ভারত থেকে এলো সাড়ে ১২ টন জিরা

আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে  ভারত থেকে জিরা আমদানি করা হচ্ছে। মঙ্গলবার দুপুরে সাড়ে ১২ টন জিরা বন্দরে খালাস করা হয়। এর আগে সোমবার ১২ টন জিরা নিয়ে একটি ট্রাক বন্দর থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেয়।

জানা গেছে, সারা এগ্রো এনিমাল হেলথ এবং সততা ট্রেডিং নামে দুটি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান এই জিরা আমদানি করেছে। কাস্টমস ক্লিয়ারিং ও ফরোয়ার্ডিং (সিঅ্যান্ডএফ) এজেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে আখাউড়া স্থলবন্দরের মেসার্স আদনান ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল।

আখাউড়া কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর আলম জানান, প্রতি কেজি জিরা প্রায় ৩ দশমিক ৫ মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৪২৭ টাকায় আমদানি করা হচ্ছে। গত কয়েক দিনে মোট ৩৬.৫ টন জিরা আমদানি হয়েছে, যার মাধ্যমে ৯৩ লাখ ৩৩ হাজার ৩৯০ টাকা রাজস্ব আদায় হয়েছে।

আখাউড়া স্থলবন্দরের সহকারী পরিচালক (ট্রাফিক) মাহমুদুল হাসান বলেন, চলতি বছরে এর আগেও কয়েকবার এই বন্দর দিয়ে জিরা আমদানি হয়েছে। ঈদুল আজহা সামনে রেখে আরও আমদানির সম্ভাবনা রয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • আখাউড়া দিয়ে ভারত থেকে এলো সাড়ে ১২ টন জিরা