ইসলামিক ফাউন্ডেশনে ৪৩ ক্যাটাগরির পদে জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। এসব ক্যাটাগরিতে মোট ৩৬৩ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে।

১. পদের নাম: ফার্মাসিস্ট
পদসংখ্যা: ৯
বেতন স্কেল: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা (১১তম গ্রেড)
২. পদের নাম: হোমিওপ্যাথ
পদসংখ্যা: ২
বেতন স্কেল: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা (১১তম গ্রেড)
৩.

পদের নাম: লাইব্রেরি সহকারী
পদসংখ্যা: ৩
বেতন স্কেল: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা (১১তম গ্রেড)
৪. পদের নাম: ক্যাটালগার
পদসংখ্যা: ১
বেতন স্কেল: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা (১১তম গ্রেড)
৫. পদের নাম: লাইনো মেশিনম্যান
পদসংখ্যা: ১
বেতন স্কেল: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা (১১তম গ্রেড)
৬.  পদের নাম: হোমিও কম্পাউন্ডার (ইসলামিক মিশন)
পদসংখ্যা: ১৪
বেতন স্কেল: ১১,৩০০- ২৭,৩০০ টাকা (১২তম গ্রেড)
৭. পদের নাম: লেডি ফার্মাসিস্ট
পদসংখ্যা: ৮
বেতন স্কেল: ১১,৩০০- ২৭,৩০০ টাকা (১২তম গ্রেড)
৮. পদের নাম: স্টেনোগ্রাফার
পদসংখ্যা: ১
বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)
৯. পদের নাম: হিসাবরক্ষক
পদসংখ্যা: ৩২
বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)
১০. পদের নাম: কেয়ারটেকার (ইপ্রএ)
পদসংখ্যা: ২
বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)

আরও পড়ুনবেসরকারি ব্যাংক নেবে অ্যাসিস্ট্যান্ট রিলেশনশিপ অফিসার, বেতন ৩০,০০০ টাকা২৭ এপ্রিল ২০২৫

১১. পদের নাম: প্রশিক্ষণ সহকারী
পদসংখ্যা: ৬
বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)
১২. পদের নাম: অপারেটর
পদসংখ্যা: ২
বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)
১৩. পদের নাম: মেশিনম্যান
পদসংখ্যা: ৫
বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)
১৪. পদের নাম: মনোকাস্টার
পদসংখ্যা: ১
বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)
১৫. পদের নাম: ল্যাবরেটরি টেকনিশিয়ান
পদসংখ্যা: ৫
বেতন স্কেল: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা (১৪ম (গ্রেড)
১৬. পদের নাম: মুয়াজ্জিন
পদসংখ্যা: ১
বেতন স্কেল: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা (১৪ম (গ্রেড)
১৭. পদের নাম: লেদ মেকার
পদসংখ্যা: ১
বেতন স্কেল: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা (১৪ম (গ্রেড)
১৮. পদের নাম: ব্লক মেকার
পদসংখ্যা: ১
বেতন স্কেল: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা (১৪ম (গ্রেড)
১৯. পদের নাম: সিকিউরিটি সুপারভাইজার
পদসংখ্যা: ১
বেতন স্কেল: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা (১৪ম (গ্রেড)
২০. পদের নাম: স্টোর কিপার
পদসংখ্যা: ৩
বেতন স্কেল: ৯,৭০০-২৩,৪৯০ টাকা (১৫তম গ্রেড)

আরও পড়ুনইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বন্ধের ঘটনায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির উদ্বেগ১৮ ঘণ্টা আগে

২১. পদের নাম: বিক্রয় সহকারী
পদসংখ্যা: ১৬
বেতন স্কেল: ৯,৭০০-২৩,৪৯০ টাকা (১৫তম গ্রেড)
২২. পদের নাম: ড্রাইভার
পদসংখ্যা: ৪
বেতন স্কেল: ৯,৭০০-২৩,৪৯০ টাকা (১৫তম গ্রেড)
২৩. পদের নাম: কম্পোজিটর
পদসংখ্যা: ৮
বেতন স্কেল: ৯,৭০০-২৩,৪৯০ টাকা (১৫তম গ্রেড)
২৪. পদের নাম: মেকানিক কাম স্টিচিং কাম অপারেটর
পদসংখ্যা: ১
বেতন স্কেল: ৯,৭০০-২৩,৪৯০ টাকা (১৫তম গ্রেড)
২৫. পদের নাম: বেইজম্যান
পদসংখ্যা: ২
বেতন স্কেল: ৯,৭০০-২৩,৪৯০ টাকা (১৫তম গ্রেড)
২৬. পদের নাম: কম্পাউন্ডার (হোমিও)
পদসংখ্যা: ১
বেতন স্কেল: ৯,৭০০-২৩,৪৯০ টাকা (১৫তম গ্রেড)
২৭.  পদের নাম: স্যানিটারি ইন্সপেক্টর
পদসংখ্যা: ১
বেতন স্কেল: ৯,৭০০-২৩,৪৯০ টাকা (১৫তম গ্রেড)
২৮. পদের নাম: হিসাব সহকারী
পদসংখ্যা: ১১
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (১৬তম গ্রেড)
২৯. পদের নাম: অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
পদসংখ্যা: ৭৪
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (১৬তম গ্রেড)
৩০. পদের নাম: রেকর্ড এবং ডেসপাচ সহকারী
পদসংখ্যা: ২
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (১৬তম গ্রেড)

আরও পড়ুনবেসরকারি শিল্পপ্রতিষ্ঠান নেবে ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনি অফিসার, এমবিএতে আবেদন১৪ ঘণ্টা আগে

৩১.  পদের নাম: এল.ডি.এ কাম হিসাব সহকারী
পদসংখ্যা: ১
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (১৬তম গ্রেড)
৩২.  পদের নাম: রেন্ট কালেক্টর
পদসংখ্যা: ১
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (১৬তম গ্রেড)
৩৩.  পদের নাম: প্রুফ রিডার
পদসংখ্যা: ৩
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (১৬তম গ্রেড)
৩৪. পদের নাম: অ্যাপ্রেনটিস (প্রেস)
পদসংখ্যা: ৪
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (১৬তম গ্রেড)
৩৫. পদের নাম: ইলেকট্রিশিয়ান
পদসংখ্যা: ২
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (১৬তম গ্রেড)
৩৬. পদের নাম: খাদেম
পদসংখ্যা: ৮
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (১৬তম গ্রেড)
৩৭. পদের নাম: অডিও ভিজ্যুয়াল অপারেটর
পদসংখ্যা: ৫
বেতন স্কেল:  ৮,৮০০-২১,৩১০(১৮তম গ্রেড)
৩৮. পদের নাম: মেস ক্লিনার
পদসংখ্যা: ১
বেতন স্কেল: ৮,৫০০-২০,৫৭০ টাকা (১৯তম গ্রেড)
৩৯. পদের নাম: অফিস সহায়ক
পদসংখ্যা: ৮৫
বেতন স্কেল: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা (২০তম গ্রেড)
৪০. পদের নাম: নিরাপত্তা প্রহরী
পদসংখ্যা: ৯
বেতন স্কেল: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা (২০তম গ্রেড)

৪১. পদের নাম: পরিচ্ছন্নতাকর্মী
পদসংখ্যা: ১২
বেতন স্কেল: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা (২০তম গ্রেড)
৪২.  পদের নাম: বাবুর্চি
পদসংখ্যা: ৭
বেতন স্কেল: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা (২০তম গ্রেড)
৪৩.  পদের নাম: সহকারী বাবুর্চি
পদসংখ্যা: ৬
বেতন স্কেল: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা (২০তম গ্রেড)

যেভাবে আবেদন—

আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।
আবেদনের সময়সীমা
৪ মে থেকে ১২ জুন পর্যন্ত।

আরও পড়ুনপ্রাথমিক শিক্ষকদের বেতন এক ধাপ বাড়ানোর উদ্যোগ, ভিন্নমত শিক্ষকদের২৮ এপ্রিল ২০২৫

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: সহক র পদস খ য ২০তম গ র ড ১১তম গ র ড ১৫তম গ র ড ১৬তম গ র ড ১৩তম গ র ড টরপদস খ য রপদস খ য নপদস খ য পদ র ন ম

এছাড়াও পড়ুন:

প্রস্তুতির কৌশল

শিক্ষাজীবনের শেষের দিক থেকেই চাকরির পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া উচিত। এতে পরিকল্পনা করে গুছিয়ে প্রস্তুতি নেওয়া যায়। বিষয়ভিত্তিক চাকরির সুযোগ আমাদের দেশে তুলনামূলক কম বলেই শেষ প্রস্তুতি নেওয়ার প্রয়োজন হয়। সরকারি অথবা প্রতিযোগিতামূলক প্রস্তুতি কীভাবে শুরু করব। বর্তমান সময়ে যে কোনো পরীক্ষায় আগের চেয়ে প্রতিযোগিতা অনেক বেড়েছে। তা চাকরির পরীক্ষায়ই হোক কিংবা স্কলারশিপ, ফেলোশিপ বা ইউনিভার্সিটি ভর্তি পরীক্ষায়ই হোক। বদলে গেছে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার ধরন। 
 পড়ার কৌশল
 রিসেন্ট প্রশ্ন আগে পড়বেন। মানে আপনি জব সলিউশন থেকে  ২০২৪ সালের প্রশ্নগুলো পড়বেন। এরপর ২০২২, ২০২৩ এভাবে বিগত ১০ বছরের প্রশ্ন মুখস্থ রাখবেন।
 প্রথমবার পড়ার সময় আপনি ব্যাখ্যা ছাড়া শুধু সালের প্রশ্নগুলো পড়বেন। অনেকে প্রথমবার ব্যাখ্যাসহ পড়তে গিয়ে ছয় মাসে একটি সালের প্রশ্নই শেষ করতে পারেন না। তখন অনেকে হতাশ হয়ে পড়েন। আমার সাজেশন হলো, আপনি প্রথমবার ব্যাখ্যা ছাড়া শুধু সালের প্রশ্নগুলো পড়ে শেষ করবেন। দ্বিতীয়বার রিভাইজ করার সময় আপনি ব্যাখ্যাসহ পড়বেন।
জব সলিউশন পড়ার সময় আগে বিগত বছরের বিসিএসের প্রশ্ন পড়বেন এবং বোঝার চেষ্টা করবেন কোন সাবজেক্ট থেকে বা কোন অধ্যায় থেকে কী ধরনের প্রশ্ন আসে।
যেসব প্রশ্ন মনে থাকতে চাচ্ছে না, সেটি আলাদা করে দাগ দিয়ে রাখবেন। যেমন– আপনি বিসিএসের ১০০টি প্রশ্ন একবার রিডিং পড়লেন। যেই ১০০টি প্রশ্ন পড়া শেষ হলো, ঠিক তখনই সেই প্রশ্নগুলো দ্বিতীয়বারের মতো পড়বেন। পড়তে গিয়ে দেখবেন একটু আগেই যে প্রশ্নগুলো পড়লেন, এখনই সেই ১০০টি প্রশ্নের মধ্যে ছয়টি বা আটটি বা কিছু প্রশ্নের উত্তর পারছেন না। উদাহরণস্বরূপ আপনি আটটি প্রশ্নের উত্তর পারছেন না। তাহলে আপনি ওই আটটি প্রশ্ন আলাদা করে দাগিয়ে রাখবেন এবং সেগুলো তৃতীয়বারের মতো পড়বেন। পুরো জব সলিউশন একবার করে পড়া শেষ হলে আপনি যেগুলো পারতেন না, তৃতীয়বারের মতো পড়তে হয়েছিল সেগুলো আবার একবার পড়বেন। এবার দেখবেন যে বিসিএসের যে আটটি প্রশ্নের উত্তর আপনি পারতেন না এখন এর মধ্যে সবই পারেন, শুধু দুই-তিনটি পারেন না। আপনি কোনো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার আগে রিভাইজ করার সময় শুধু এ দু-তিনটি প্রশ্ন পড়বেন। এভাবে পড়লে দেখবেন পুরো জব সলিউশন থেকে আপনি পারেন না– এমন প্রশ্নের সংখ্যা ৫০০-৬০০-এর বেশি হবে না। পরীক্ষার দু’এক দিন আগে শুধু এই কয়টি প্রশ্ন পড়বেন। যে প্রশ্ন আপনি পরীক্ষার দু’এক দিন আগে না পড়লেও উত্তর দিতে পারতেন সেসব প্রশ্ন পড়ে সময় নষ্ট করবেন না। 
 জব সলিউশন থেকে ৫০০টি প্রশ্ন পড়তে আপনার যদি ৫ ঘণ্টা সময় লাগে, আপনি এ পদ্ধতি অনুসরণ করে সেটি ৩ ঘণ্টায় শেষ করতে পারবেন। উদাহরণস্বরূপ আপনি ১০-১৫তম বিসিএসের ৫০০টি প্রশ্ন পড়বেন, শুরুতেই আপনি ১০, ১১, ১২, ১৩, ১৪, ১৫তম বিসিএসের মুখস্থ প্রশ্নগুলো আগে পড়ে নেবেন। সাধারণ জ্ঞান, বাংলা এসব প্রশ্ন হলো মুখস্থ প্রশ্ন। এখন আপনার পড়া বাকি আছে ১০-১৫তম বিসিএসের গণিত ও ইংরেজি। আপনি যখন ইংরেজি পড়বেন, তখন ১০, ১১, ১২, ১৩, ১৪, ১৫তম বিসিএসের শুধু ইংরেজিই পড়বেন। এবার যখন গণিত পড়বেন, তখন ১০, ১১, ১২, ১৩, ১৪, ১৫তম বিসিএসের শুধু গণিতই পড়বেন। এভাবে পড়লে আপনার বিরক্ত লাগবে না, সময়ও কম লাগবে। একসঙ্গে সাধারণ জ্ঞান, গণিত ও ইংরেজি পড়তে গেলে আপনার হয়তো ভালো লাগবে না, পাশাপাশি সময়ও বেশি লাগবে। 
 সাজেশনভিত্তিক পড়াশোনা করতে হবে। সাজেশনটি এ রকম, পাটিগণিতে ৩ নম্বরের জন্য আপনাকে ছয়টি অধ্যায় করতে হবে। যে স্টুডেন্ট গণিতে দুর্বল সে তো ছয়টি অধ্যায় করতে পারবে না। আমার সাজেশন হলো, যে স্টুডেন্ট ৩৫-৪৪তম বিসিএসের প্রশ্ন দেখেন তিনি জানবেন যে পাটিগণিতে ছয়টির মধ্যে কোন তিনটি অধ্যায় থেকে প্রায় প্রতি বছর প্রশ্ন আসে। তিনি প্রথমবার গণিত করার সময় ওই তিনটি অধ্যায় করেই পাটিগণিত শেষ করবেন। দ্বিতীয়বার যখন করতে যাবেন তখন তিনি আরও একটি অধ্যায় বাড়িয়ে এবার চারটি অধ্যায় করবেন। 
 যে টপিক পড়া শুরু করবেন, সেটি শেষ না করে অন্য টপিকে যাবেন না। আমার সাজেশন হলো, আপনি যখন শতকরা শুরু করবেন তখন ওটি শেষ না করে অন্য কোনো সাবজেক্ট পড়তে যাবেন না।
 সব বই একবার পড়া শেষ হওয়া মাত্রই আপনি জব সলিউশন পড়া শুরু করবেন। পুরো জব সলিউশন মিলে প্রশ্ন আছে ২৫ হাজারের মতো। ১০-৪৫তম বিসিএসের প্রশ্ন আছে ৪ হাজার ৫০০টি এবং বিগত ১০ বছরের নন-ক্যাডারের প্রশ্ন ২০ হাজারের মতো। অর্থাৎ মোট ২৪ হাজার ৫০০ থেকে ২৫ হাজার প্রশ্ন। প্রতিদিন ৫০০টি এমসিকিউ পড়লে জব সলিউশন শেষ করতে সময় লাগবে ৫০ দিন। প্রতিদিন ৫০০টি না পারলেও সন্ধ্যার পর থেকে শুরু করলে ঘুমানোর আগে ৩০০টি এমসিকিউ পড়া সম্ভব। v

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • প্রস্তুতির কৌশল