মঙ্গলবার  শুক্রবার দুপুরের পর থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল অভিনেতা সিদ্দিকুর রহমানের একটি ভিডিও। সেখানে দেখা গেছে এক বিধ্বস্ত সিদ্দিককে। তার ওপর নির্যাতনের আলামত স্পষ্ট, ছিঁড়ে ফেলা হয়েছিল তার পোশাক। আজ মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) রাজধানীর কাকরাইল এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।

ওই ভিডিওতে এক যুবককে বলতে শোনা গেছে, থানায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে সিদ্দিককে। তবে কোন থানায় নেওয়া হয়েছে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

বিষয়টি জানতে সিদ্দিকুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তাকে ফোনে পাওয়া যায়নি। এমনকি তার ঘনিষ্টরাও এ বিষয়ে কিছু বলতে পারছেন না। তবে সিদ্দিকের ভিডিওটি আজ মঙ্গলবার সোশ্যাল মিডিয়ায় উত্তেজনা ছড়িয়েছে।

অভিনেতা সিদ্দিকের জন্ম টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলায়। দুই যুগেরও বেশি সময় ধরে তিনি অভিনয়ের সঙ্গে সম্পৃক্ত। তিনি আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। বেশ কয়েক বছর ধরেই তিনি নির্বাচনে অংশ নেওয়ার পরিকল্পনা করছিলেন। ঢাকা-১৭ ও টাঙ্গাইল-১ (মধুপুর ও ধনবাড়ি) আসন থেকে একাধিকবার আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নেওয়ার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন এই কৌতুক অভিনেতা।

 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: অভ ন ত স দ দ ক

এছাড়াও পড়ুন:

ভারতের সশস্ত্র বাহিনীকে অভিযানের পূর্ণ স্বাধীনতা দিলেন মোদি

কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলা ঘিরে প্রতিবেশী দুই দেশ ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা বেড়েই চলেছে। একের পর এক হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন দুই দেশের নেতারা। কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে টানা পাঁচ রাতে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এরই মধ্যে আজ মঙ্গলবার সেখানে ভারতের একটি ‘নজরদারি ড্রোন’ ভূপাতিত করার দাবি করেছে পাকিস্তান।

উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আজ তিন বাহিনীর প্রধান, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। ভারতের সরকারি সূত্রের বরাত দিয়ে দেশটির সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দু জানিয়েছে, আজ রাতে ওই বৈঠকে ভারতের সশস্ত্র বাহিনীর সক্ষমতার ওপর পূর্ণ আস্থা জানিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি। তিনি বলেছেন, ভারতের পক্ষ থেকে জবাব দেওয়ার সময়, লক্ষ্যবস্তু নির্ধারণ এবং কোন প্রক্রিয়ায় জবাব দেওয়া হবে, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে সশস্ত্র বাহিনীর ‘পূর্ণ স্বাধীনতা’ রয়েছে।

পারমাণবিক শক্তিধর দুই দেশের মধ্যে নতুন করে এই উত্তেজনা শুরু হয় ২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পেহেলগামে পর্যটকদের ওপর বন্দুকধারীদের হামলার পর। ওই হামলায় ২৬ জন নিহত হন। নৃশংস এই হামলার পেছনে পাকিস্তানের হাত রয়েছে বলে দাবি করেছে নয়াদিল্লি। হামলায় জড়িত সন্দেহভাজন তিনজনের মধ্যে দুজন পাকিস্তানি বলেও দাবি তাদের। তবে এসব অভিযোগ নাকচ করেছে পাকিস্তান।

কাশ্মীরের দক্ষিণে অনন্তনাগ জেলার হাপাতনার এলাকায় ভারতের নিরাপত্তা বাহিনীর দুই সদস্য

সম্পর্কিত নিবন্ধ