রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার পদ্মা নদীর পাড়ে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণের পাশাপাশি সরকারি জমি থেকে মাটি বিক্রির অভিযোগে অভিযান চালিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। গতকাল সোমবার বিকেল চারটা থেকে সন্ধ্যা ছয়টার মধ্যে উপজেলার বড়াল নদের উৎসমুখসংলগ্ন এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়।

অভিযানে কয়েকটি অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া অভিযানস্থলে মাদক সেবনের দায়ে দুই ব্যক্তিকে ৭ দিন করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। তাঁরা হলেন চারঘাট পৌর এলাকার মিয়াপুর মহল্লায় সোহেল রানা (৪৮) ও কাটাখালী পৌর এলাকার কাপাসিয়া মহল্লার মিজু (২৮)।

অভিযানে উপজেলা প্রশাসনের পাশাপাশি সেনাবাহিনী, পুলিশ ও আনসার সদস্যরা অংশ নেন। চারঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জান্নাতুল ফেরদৌস জানান, তাঁরা অভিযান চালিয়ে পদ্মার পাড় থেকে মাটি কাটার জন্য তৈরি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেছেন। এ ছাড়া সেখানে দুই ব্যক্তিকে মাদকাসক্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে তাঁদের দণ্ড দেওয়া হয়েছে।

স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দা জানান, অনেক দিন থেকেই উপজেলা বড়াল নদের উৎসমুখে পদ্মা নদীর পাড় থেকে মাটি কেটে বিক্রি করা হচ্ছিল। সেখানে বিভিন্ন সময় উপজেলা প্রশাসন অভিযান চালিয়েছে। কয়েক দিন আগে বিভিন্ন গণমাধ্যমে এ বিষয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। তবে অবস্থার কোনো পরিবর্তন হয়নি। সর্বশেষ পদ্মাতীরবর্তী ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের নিয়ে অবৈধ মাটি বিক্রেতা ও বালু উত্তোলনকারীদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করা হয়েছিল।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: উপজ ল

এছাড়াও পড়ুন:

চারঘাটে পদ্মা নদীর পাড়ে অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার পদ্মা নদীর পাড়ে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণের পাশাপাশি সরকারি জমি থেকে মাটি বিক্রির অভিযোগে অভিযান চালিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। গতকাল সোমবার বিকেল চারটা থেকে সন্ধ্যা ছয়টার মধ্যে উপজেলার বড়াল নদের উৎসমুখসংলগ্ন এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়।

অভিযানে কয়েকটি অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া অভিযানস্থলে মাদক সেবনের দায়ে দুই ব্যক্তিকে ৭ দিন করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। তাঁরা হলেন চারঘাট পৌর এলাকার মিয়াপুর মহল্লায় সোহেল রানা (৪৮) ও কাটাখালী পৌর এলাকার কাপাসিয়া মহল্লার মিজু (২৮)।

অভিযানে উপজেলা প্রশাসনের পাশাপাশি সেনাবাহিনী, পুলিশ ও আনসার সদস্যরা অংশ নেন। চারঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জান্নাতুল ফেরদৌস জানান, তাঁরা অভিযান চালিয়ে পদ্মার পাড় থেকে মাটি কাটার জন্য তৈরি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেছেন। এ ছাড়া সেখানে দুই ব্যক্তিকে মাদকাসক্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে তাঁদের দণ্ড দেওয়া হয়েছে।

স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দা জানান, অনেক দিন থেকেই উপজেলা বড়াল নদের উৎসমুখে পদ্মা নদীর পাড় থেকে মাটি কেটে বিক্রি করা হচ্ছিল। সেখানে বিভিন্ন সময় উপজেলা প্রশাসন অভিযান চালিয়েছে। কয়েক দিন আগে বিভিন্ন গণমাধ্যমে এ বিষয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। তবে অবস্থার কোনো পরিবর্তন হয়নি। সর্বশেষ পদ্মাতীরবর্তী ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের নিয়ে অবৈধ মাটি বিক্রেতা ও বালু উত্তোলনকারীদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করা হয়েছিল।

সম্পর্কিত নিবন্ধ