দ্রুততম ও দ্বিতীয় দ্রুততম সেঞ্চুরি

৩৫ বলে এসেছে বৈভবের সেঞ্চুরি, যা আইপিএলে দ্বিতীয় দ্রুততম সেঞ্চুরি ও ভারতীয়দের মধ্যে দ্রুততম। আইপিএলে ভারতীয়দের দ্রুততম সেঞ্চুরির আগের রেকর্ডটি ছিল ইউসুফ পাঠানের। ২০১০ সালে রাজস্থান রয়্যালসের হয়েই মুম্বাই ইন্ডিয়ানসের বিপক্ষে ৩৭ বলে সেঞ্চুরি করেছিলেন ইউসুফ। আইপিএলে বৈভবের চেয়ে কম বলে সেঞ্চুরি আছে শুধু ক্রিস গেইলে। ২০১৩ সালে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর হয়ে পুনে ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে।

সর্বকনিষ্ঠ সেঞ্চুরিয়ান

আইপিএলের তো বটেই, স্বীকৃত টি-টোয়েন্টি ইতিহাসেই সর্বকনিষ্ঠ সেঞ্চুরিয়ান বৈভব। কাল টি-টোয়েন্টিতে নিজের প্রথম সেঞ্চুরির দিনে বৈভবের বয়স ছিল ১৪ বছর ৩২ দিন। আগের রেকর্ডটা এক ভারতীয়রই ছিল। ২০১৮ সালে মহারাষ্ট্রের হয়ে মুম্বাইয়ের বিপক্ষে ১৮ বছর ১১৮ দিন বয়সে সেঞ্চুরি করেছিলেন বিজয় জোল। সবচেয়ে কম বয়সে সেঞ্চুরিয়ানদের তালিকার তিনে বাংলাদেশের পারভেজ হোসেন ইমন (১৮ বছর ১৭৯ দিন)।

ফিফটিতে সর্বকনিষ্ঠ


আইপিএলে সবচেয়ে কম বয়সে ফিফটি পাওয়া খেলোয়াড়ও এখন বৈভব। আগের রেকর্ড রাজস্থান অধিনায়ক রিয়ান পরাগের। ২০১৯ সালে দিল্লির বিপক্ষে ১৭ বছর ১৭৫ দিন বয়সে ফিফটি পেয়েছিলেন পরাগ।

১৭

আইপিএলে সবচেয়ে কম বল খেলে প্রথম ফিফটি পাওয়ার রেকর্ডও এখন বৈভবের। আগের রেকর্ড যশস্বী জয়সোয়ালের। আইপিএল ক্যারিয়ারে নিজের প্রথম ফিফটিটা ১৯ বলে করেছিলেন জয়সোয়াল।

১১টি ছক্কা মেরেছেন বৈভব সূর্যবংশী.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: দ র ততম

এছাড়াও পড়ুন:

এই কঠিন সময়ে ঐক্য ধরে রাখা প্রয়োজন: ঢাবি উপাচার্য

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে জাতির ঐক্য রক্ষার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য নিয়াজ আহমেদ খান।

উপাচার্য বলেন, ‘আমরা একটি কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করছি। এক অর্থে জাতির জন্য এটি একটি ক্রান্তিকাল। এই সময়ে আমাদের ঐক্য ধরে রাখা একান্তই প্রয়োজন।’

আজ রোববার সকালে রাজধানীর মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে সাংবাদিকদের কাছে নিয়াজ আহমেদ খান এ কথা বলেন।

ঢাবি উপাচার্য বলেন, শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস জাতির জন্য পরম শ্রদ্ধা, কৃতজ্ঞতা ও মমতার দিন। এক গভীর ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, চিন্তাবিদ ও বুদ্ধিজীবীরা নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছিলেন। তাঁদের সেই চূড়ান্ত আত্মত্যাগ ইতিহাসে চিরভাস্বর হয়ে আছে।

নিয়াজ আহমেদ খান বলেন, যুগে যুগে ও প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আত্মত্যাগ এ জাতিকে অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করতে ঐক্যবদ্ধ করেছে এবং সাহস জুগিয়েছে। সেই ধারাবাহিকতায় জাতি ১৯৯০ ও ২০২৪ সালের আন্দোলনের মধ্য দিয়ে অগ্রসর হয়েছে।

উপাচার্য আরও বলেন, শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আত্মত্যাগ আজও জাতির ঐক্য ধরে রাখার পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোকবর্তিকা। একই সঙ্গে ১৯৫২, ১৯৬৮, ১৯৬৯, মহান মুক্তিযুদ্ধসহ প্রতিটি আন্দোলন–সংগ্রামে যাঁরা রক্ত ও জীবন দিয়ে দেশের স্বাধীনতা ও মর্যাদা রক্ষা করেছেন, তাঁদের সবার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা।

নিয়াজ আহমেদ খান বলেন, ১৯৫২ থেকে ২০২৪—এর প্রতিটি দিন ও ঘটনাপ্রবাহ জাতির মৌলিক পরিচয়ের মাইলফলক। এর কোনো অংশ বাদ দেওয়ার সুযোগ নেই। এ ইতিহাসই যুগে যুগে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ রেখেছে, আর বর্তমান সময়ে সেই ঐক্য ধরে রাখাই সবচেয়ে বড় প্রয়োজন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ