Samakal:
2025-04-28@14:43:06 GMT

সুযোগ হাতছাড়া করেননি অনন্যা

Published: 28th, April 2025 GMT

সুযোগ হাতছাড়া করেননি অনন্যা

‘কেশরী-২’ সিনেমা ঘোষণার সময় অনন্যা পান্ডের কাস্টিং নিয়ে বেশ আলোচনা হয়। তবে আলোচনার চেয়ে বেশি হয় সমালোচনা। কারণ, সেই সময় একের পর এক নেতিবাচক মন্তব্য ও ট্রোলিংয়ের শিকার হচ্ছিলেন তিনি। তবে সুযোগটা ঠিকঠাক কাজে লাগিয়েছেন তিনি। অভিনয় দিয়ে প্রতিটি দৃশ্য নিজের করে নিয়েছেন। সেই সঙ্গে বন্ধ করে দিয়েছেন সমালোচকদের মুখ।

সম্প্রতি কইমইকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অনন্যাকে নিয়ে দর্শকের প্রতিক্রিয়া শুনে আনন্দ প্রকাশ করেন পরিচালক করণ সিং ত্যাগী। তিনিও বলেন, পর্দায় অনন্যা সত্যিই ‘ডাইনামাইট’।

নেতিবাচক মন্তব্য ও ট্রোলিং সত্ত্বেও সিনেমার জন্য অনন্যা পান্ডেকে কেন নির্বাচন করেছিলেন, বিষয়টি নিয়েও কথা বলেন নির্মাতা।

তার কথায়, ‘আমরা মূলত চিত্রনাট্যের প্রতি সৎ ছিলাম। আমাদের সামনে যেটা ছিল, সেই গল্পের প্রতি সৎ ছিলাম। দিলরীত গিলের চরিত্রের জন্য আমাদের একজন তরুণী অভিনেত্রীর প্রয়োজন ছিল। কারণ, এই চরিত্রের মধ্য দিয়ে আমরা ভারতের প্রথম নারী আইনজীবীকে সম্মান জানাতে চেয়েছিলাম।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমি এমন কাউকে চেয়েছিলাম যার মধ্যে একদিকে কোমলতা থাকবে এবং অন্যদিকে চোখে থাকবে দুর্দান্ত দৃঢ়তা। আমি চেয়েছিলাম কোমলতা এবং শক্তি বৈশিষ্ট্য দুই একসঙ্গে প্রকাশ পাক।’

করণ সিং  বলেন, ‘আমি ভাগ্যবান, অনন্যা দুর্দান্ত অভিনয় করেছে বলে। আমার মনে হয় সেটি ছিল তার অন্যতম সংবেদনশীল অভিনয়।’

এই সিনেমায় অনন্যা পান্ডের সঙ্গে আভিনয় করেছেন অক্ষয় কুমার, আর.

মাধবনসহ আরও অনেকে। সূত্র: কইমই।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: অনন য প ণ ড অনন য

এছাড়াও পড়ুন:

কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে ৪ জন নিহত

কিশোরগঞ্জের হাওরাঞ্চলে ধান কাটার সময় অষ্টগ্রাম ও মিঠামইন উপজেলায় বজ্রপাতে তিন কৃষক ও এক কৃষাণী নিহত হয়েছে। 

সোমবার (২৮ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে অষ্টগ্রাম উপজেলার হালালপুর, কলমা হাওর ও সকাল ৮টায় মিঠামইন উপজেলার শান্তিগঞ্জ হাওরে বজ্রপাতে তাদের মৃত্যু হয়। 

অষ্টগ্রামে নিহত ইন্দ্রজিত দাস (৩৬) উপজেলার হালালপুর গ্রামের মৃত যতীন্দ্র দাসের ছেলে এবং স্বাধীন মিয়া (১৪) খয়েরপুর গ্রামের ইদ্রিস মিয়ার ছেলে। মিঠামইনে নিহত কৃষাণী ফুলেছা বেগম (৬৫) উপজেলার রাণীগঞ্জ কেওয়ারজোড় এলাকার মৃত আস্রব আলীর স্ত্রী। অষ্টগ্রামে নিহত আরেকজনের বিস্তারিত পরিচয় পাওয়া যায়নি।

আরো পড়ুন:

কুমিল্লায় বজ্রপাতে ৪ জনের মৃত্যু

সুনামগঞ্জে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু 

অষ্টগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রুহুল আমিন বলেন, আজ সকালে ইন্দ্রজিত দাস বাড়ির পাশে হালালপুর হাওরে পাঁকা ধান কাটছিলেন। এ সময় বৃষ্টির পাশাপাশি বজ্রপাত হলে ঘটনাস্থলে ইন্দ্রজিত মারা যায়। একই সময় খয়েরপুর হাওরে স্বাধীন মিয়া ধান কাটার সময় বজ্রপাতে নিহত হন। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।  

মিঠামইন থানার এসআই অর্পন বিশ্বাস জানান, সকালে বাড়ির পাশে ধানের খর শোকাতে দিচ্ছিলেন ফুলেছা বেগম। এ সময় বৃষ্টির সঙ্গে বজ্রপাত হলে ঘটনাস্থলে তিনি নিহত হন। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। 

ঢাকা/রুমন/বকুল

সম্পর্কিত নিবন্ধ