কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর দ্য ডন, জিও নিউজসহ ১৬টি পাকিস্তানি ইউটিউব চ্যানেল নিষিদ্ধ করেছে ভারত। ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুপারিশে চ্যানেলগুলো নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এই চ্যানেলগুলোর মোট সাবস্ক্রাইবার তথা গ্রাহকসংখ্যা ছিল ৬ কোটি ৩০ লাখের মতো। খবর দ্য ডনের

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উসকানিমূলক ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করার মতো কনটেন্ট প্রচারের অভিযোগে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। 

নিষিদ্ধ হওয়া চ্যানেলগুলোর মধ্যে রয়েছে- দেশটির সংবাদমাধ্যম দ্য ডন, সামা টিভি, এআরওয়াই নিউজ, বোল নিউজ, রাফতার, জিও নিউজ ও সুনো নিউজের ইউটিউব চ্যানেল। সাংবাদিক ইরশাদ ভাট্টি, আসমা শিরাজি, উমর চিমা ও মুনিব ফারুকের ইউটিউব চ্যানেলও নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এ ছাড়া নিষিদ্ধ হওয়া অ্যাকাউন্টগুলোর মধ্যে রয়েছে—দ্য পাকিস্তান রেফারেন্স, সামা স্পোর্টস, উজাইর ক্রিকেট ও রাজি নামা।

ভারত সরকার নিষিদ্ধ করার পর দেশটি থেকে এই চ্যানেলগুলোতে ঢোকার চেষ্টা করলে একটি বার্তা দেখাচ্ছে, ‘জাতীয় নিরাপত্তা বা জনশৃঙ্খলার সঙ্গে সম্পর্কিত সরকারের একটি আদেশের কারণে এই কনটেন্ট বর্তমানে এই দেশে পাওয়া যাচ্ছে না। সরকারি অপসারণের অনুরোধ সম্পর্কে আরও জানতে অনুগ্রহ করে গুগল ট্রান্সপারেন্সি রিপোর্ট দেখুন।’

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ন ষ দ ধ কর

এছাড়াও পড়ুন:

দ্য ডনসহ ১৬ পাকিস্তানি ইউটিউব চ্যানেল নিষিদ্ধ করল ভারত

কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর দ্য ডন, জিও নিউজসহ ১৬টি পাকিস্তানি ইউটিউব চ্যানেল নিষিদ্ধ করেছে ভারত। ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুপারিশে চ্যানেলগুলো নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এই চ্যানেলগুলোর মোট সাবস্ক্রাইবার তথা গ্রাহকসংখ্যা ছিল ৬ কোটি ৩০ লাখের মতো। খবর দ্য ডনের

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উসকানিমূলক ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করার মতো কনটেন্ট প্রচারের অভিযোগে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। 

নিষিদ্ধ হওয়া চ্যানেলগুলোর মধ্যে রয়েছে- দেশটির সংবাদমাধ্যম দ্য ডন, সামা টিভি, এআরওয়াই নিউজ, বোল নিউজ, রাফতার, জিও নিউজ ও সুনো নিউজের ইউটিউব চ্যানেল। সাংবাদিক ইরশাদ ভাট্টি, আসমা শিরাজি, উমর চিমা ও মুনিব ফারুকের ইউটিউব চ্যানেলও নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এ ছাড়া নিষিদ্ধ হওয়া অ্যাকাউন্টগুলোর মধ্যে রয়েছে—দ্য পাকিস্তান রেফারেন্স, সামা স্পোর্টস, উজাইর ক্রিকেট ও রাজি নামা।

ভারত সরকার নিষিদ্ধ করার পর দেশটি থেকে এই চ্যানেলগুলোতে ঢোকার চেষ্টা করলে একটি বার্তা দেখাচ্ছে, ‘জাতীয় নিরাপত্তা বা জনশৃঙ্খলার সঙ্গে সম্পর্কিত সরকারের একটি আদেশের কারণে এই কনটেন্ট বর্তমানে এই দেশে পাওয়া যাচ্ছে না। সরকারি অপসারণের অনুরোধ সম্পর্কে আরও জানতে অনুগ্রহ করে গুগল ট্রান্সপারেন্সি রিপোর্ট দেখুন।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ