কিউ লিপের পরিকল্পনায় ‘ক্লিন সিটি, গ্রিন সিটি’ নামে একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে হিউম্যান সেফটি ফাউন্ডেশন (এইচএসএফ)। রোববার বিকেলে ফরিদপুর শহরের একটি রেস্টুরেন্টে প্রকল্পটির উদ্বোধন করা হয়। এই প্রকল্পের আওতায় ফরিদপুর জেলায় নতুন উদ্যোক্তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে, কীভাবে পরিবেশবান্ধব ব্যবসা শুরু করা যায়। একই সঙ্গে তরুণদের পরিবেশ আইন বিষয়ে সচেতন করা হবে। 

প্রকল্পটির উদ্বোধন করেন ফরিদপুর পরিবেশ অধিদপ্তরে ডেপুটি ডিরেক্টর মো.

সাঈদ আনোয়ার। তিনি বলেন, ‘ফরিদপুরে বায়ুদূষণ বেশি হচ্ছে। তাই বায়ূদূষণ রোধে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।’

সাঈদ আনোয়ার বলেন, ‘ফরিদপুরে ২০০-২৫০ হাসপাতাল, ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার রয়েছে। উৎপন্ন হচ্ছে মেডিকেল বর্জ্য।’ তাই ফরিদপুরে একটি মেডিকেল বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্ল্যান্ট দরকার বলে জানান তিনি।

এইচএসএফ'র চেয়ারম্যান এম এ মুকিত বলেন, ‘ই-বর্জ্য আমাদের ভবিষ্যতের জন্য হুমকি, তাই এই বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় আমাদের এগিয়ে আসতে হবে।’

কিউ লিপের সিইও জোবায়ের হোসেন বলেন, ‘প্রকল্পটি আমরা বাস্তবায়ন করতে চাই, ফরিদপুর শহরকে সবুজ এবং পরিস্কার করতে চাই। পরিবেশ বান্ধব ফরিদপুর শহর করতে চাই।’

এইচএসএফ'র প্রধান নির্বাহী মো. বোরহানুল আশেকীন বলেন, ‘পরিবেশ রক্ষায় এ সংক্রান্ত আইন জানতে হবে, মানতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘পরিবেশ রক্ষায় সরকারের পাশাপাশি ব্যক্তি পর্যায়ে এগিয়ে আসতে হবে।’

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তরুণ উদ্যোক্তরা অংশ নেন, যারা নিজেদের অভিজ্ঞতা এবং পরিবেশ রক্ষায় তাদের করণীয় সম্পর্কে অবগত হন।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: প রকল প প রকল প পর ব শ বর জ য

এছাড়াও পড়ুন:

ফরিদপুরে ‘ক্লিন সিটি, গ্রিন সিটি’ প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে এইচএসএফ

কিউ লিপের পরিকল্পনায় ‘ক্লিন সিটি, গ্রিন সিটি’ নামে একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে হিউম্যান সেফটি ফাউন্ডেশন (এইচএসএফ)। রোববার বিকেলে ফরিদপুর শহরের একটি রেস্টুরেন্টে প্রকল্পটির উদ্বোধন করা হয়। এই প্রকল্পের আওতায় ফরিদপুর জেলায় নতুন উদ্যোক্তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে, কীভাবে পরিবেশবান্ধব ব্যবসা শুরু করা যায়। একই সঙ্গে তরুণদের পরিবেশ আইন বিষয়ে সচেতন করা হবে। 

প্রকল্পটির উদ্বোধন করেন ফরিদপুর পরিবেশ অধিদপ্তরে ডেপুটি ডিরেক্টর মো. সাঈদ আনোয়ার। তিনি বলেন, ‘ফরিদপুরে বায়ুদূষণ বেশি হচ্ছে। তাই বায়ূদূষণ রোধে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।’

সাঈদ আনোয়ার বলেন, ‘ফরিদপুরে ২০০-২৫০ হাসপাতাল, ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার রয়েছে। উৎপন্ন হচ্ছে মেডিকেল বর্জ্য।’ তাই ফরিদপুরে একটি মেডিকেল বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্ল্যান্ট দরকার বলে জানান তিনি।

এইচএসএফ'র চেয়ারম্যান এম এ মুকিত বলেন, ‘ই-বর্জ্য আমাদের ভবিষ্যতের জন্য হুমকি, তাই এই বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় আমাদের এগিয়ে আসতে হবে।’

কিউ লিপের সিইও জোবায়ের হোসেন বলেন, ‘প্রকল্পটি আমরা বাস্তবায়ন করতে চাই, ফরিদপুর শহরকে সবুজ এবং পরিস্কার করতে চাই। পরিবেশ বান্ধব ফরিদপুর শহর করতে চাই।’

এইচএসএফ'র প্রধান নির্বাহী মো. বোরহানুল আশেকীন বলেন, ‘পরিবেশ রক্ষায় এ সংক্রান্ত আইন জানতে হবে, মানতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘পরিবেশ রক্ষায় সরকারের পাশাপাশি ব্যক্তি পর্যায়ে এগিয়ে আসতে হবে।’

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তরুণ উদ্যোক্তরা অংশ নেন, যারা নিজেদের অভিজ্ঞতা এবং পরিবেশ রক্ষায় তাদের করণীয় সম্পর্কে অবগত হন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ