ছুটি কাটিয়ে ২২ এপ্রিল এসেছেন ঢাকায়। ময়মনসিংহে আবাহনী ও বসুন্ধরা কিংসের মধ্যকার ফেডারেশন কাপের ফাইনাল খেলা সেদিন দেখেছিলেন। পাঁচ দিন না যেতেই আবার ছুটিতে নিজ দেশ স্পেনে চলে গেছেন হ্যাভিয়ের ক্যাবরেরা। যেন ছুটির নেশা পেয়ে বসেছে জাতীয় ফুটবল দলের কোচকে।

বাংলাদেশের ফুটবলে ছুটির ইস্যুতে সবচেয়ে বেশি সমালোচিত ছিলেন জাতীয় দলের সাবেক কোচ জেমি ডে। চুক্তির বাইরেও বেশি ছুটি কাটিয়েছিলেন ইংলিশ এ কোচ। গত মার্চে ভারতের বিপক্ষে এশিয়ান কাপ বাছাই ম্যাচ খেলার পর ছুটিতে চলে যান ক্যাবরেরা। গত মঙ্গলবার বাংলাদেশে আসার পর ১০ জুন সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে জাতীয় দলের পরিকল্পনা তাঁর কাছে জানতে চান বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল। সেখানে নিজের পরিকল্পনা তুলে ধরা ক্যাবরেরার হঠাৎ নিজ দেশে চলে যাওয়াকে ভালোভাবে দেখছেন না বাফুফের নির্বাহী কমিটির অনেকে। 

গতকাল ক্যাবরেরার ছুটির বিষয়ে জানতে চাইলে বাফুফে সাধারণ সম্পাদক বল ঠেলে দেন জাতীয় দল ব্যবস্থাপনা কমিটির কোর্টে। বিকেলে ন্যাশনাল টিমস কমিটির সদস্য ইকবাল হোসেন সংবাদ মাধ্যমের কাছে বলেন, ‘আমি যতটুকু জানি তাঁর (ক্যাবরেরা) বাবা অসুস্থ, তাই স্পেন গেছেন। পারিবারিক সমস্যা হলে তো করার কিছু থাকে না। আশা করি, তিনি শিগগিরই দেশে ফিরবেন।’

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: হ য ভ য় র ক য বর র ক য বর র

এছাড়াও পড়ুন:

ইরেশ যাকেরের বিরুদ্ধে মামলা অত্যন্ত উদ্বেগজনক: ফারুকী

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালীন রাজধানীর মিরপুরে মাহফুজ আলম শ্রাবণ হত্যার অভিযোগে অভিনেতা ইরেশ যাকেরসহ ৪০৮ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে।‎ গত ২০ এপ্রিল নিহতের ভাই মোস্তাফিজুর রহমান বাপ্পী ঢাকার চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলার আবেদন করেন।

ইরেশ যাকের বিরুদ্ধে মামলা হওয়ায় বিনোদন অঙ্গনের অনেক তারকারাই কথা বলছেন। এবার সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী সোমবার (২৮ এপ্রিল) সাংবাদিকদের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলেন। এ সময় ইরেশ যাকেরের মামলার বিষয়টি উঠে আসে।

মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেন, এখন নিজে সরকারের অংশ; অ্যাক্টিভিসস্ট নই। যে কারণে কথা কম বলে কাজ বেশি করতে হবে। ইরেশ যাকেরকে ব্যক্তিগতভাবে চিনি। জানি, তিনি জুলাইয়ের আন্দোলনেও জড়িত ছিলেন। ফলে তার বিরুদ্ধে এই মামলা অত্যন্ত উদ্বেগজনক।

ইরেশ যাকেরের বিরুদ্ধে করা মামলার বিষয়ে তিনি বলেন, মামলা করেছেন একজন ব্যক্তি। এটি রাষ্ট্রপক্ষ কিংবা সরকারের দেওয়া মামলা না। এখন মামলা করার স্বাধীনতা পেয়েছি সবাই। কেউ কেউ এটার অপব্যবহার করছে। আমি বিশ্বাস করি পুলিশ এটির সঠিক তদন্ত করে, যেটি সত্য সেটির পক্ষে থাকবে আর যেটি মিথ্যা সেটি বাতিল করে দেবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ