পুঁজিবাজারে বিমাখাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি গ্রিন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ শেয়ারহোল্ডারদের ব্যাংক হিসাবে পাঠানো হয়েছে। ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য এ লভ্যাংশ ঘোষণা দিয়েছিল কোম্পানিটি।

রবিবার (২৭ এপ্রিল) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

গ্রিন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ বাংলাদেশ ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার নেটওয়ার্ক (বিইএফটিএন) সিস্টেমসের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের ব্যাংক হিসাবে পাঠানো হয়েছে।

আরো পড়ুন:

সিঙ্গারের ক্রেডিট রেটিং নির্ণয়

১১ দিনের সফরে যুক্তরাষ্ট্র ও কাতার যাচ্ছেন বিএসইসি চেয়ারম্যান

২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করে কোম্পানিটি। সে হিসাবে প্রতিটি ১০ টাকা মূল্যের শেয়ারের বিপরীতে ২.

৫০ টাকা নগদ লভ্যাংশ পেয়েছেন শেয়ারহোল্ডারা।

কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভায় শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতিক্রমে এ নগদ লভ্যাংশ অনুমোদন করা হয়।

ঢাকা/এনটি/বকুল 

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

রং হারিয়েছে বিশ্বের ৮৪ শতাংশ প্রবালপ্রাচীর

সমুদ্রের তাপমাত্রা বৃদ্ধির পাশাপাশি রাসায়নিক দূষণের কারণে প্রবালপ্রাচীর ব্লিচিং বা রংহীন হয়ে যায়। ইন্টারন্যাশনাল কোরাল রিফ ইনিশিয়েটিভ (আইসিআরআই) এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, সাম্প্রতিক সময়ে ইতিহাসের সবচেয়ে তীব্র ব্লিচিং বা রং হারানোর কবলে পড়েছে প্রবালপ্রাচীর। বিশ্বের বিভিন্ন মহাসাগরে থাকা প্রায় ৮৪ শতাংশ প্রবালপ্রাচীর এই ব্লিচিংয়ের শিকার হয়েছে।

আইসিআরআই সংস্থাটি প্রবাল নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছে। ১০০টির বেশি দেশের সরকার, বেসরকারি সংস্থা ও বিজ্ঞানীদের জোট এটি। সংস্থাটি জানিয়েছে, ১৯৯৮ সালের পর থেকে সাম্প্রতিক সময়ে চতুর্থবারের মতো বিশ্বব্যাপী ব্লিচিংয়ের মতো মারাত্মক ঘটনা দেখা যাচ্ছে। সাম্প্রতিক পরিস্থিতি ২০১৪-১৭ সালের ব্লিচিংকের ঘটনাকেও ছাড়িয়ে গেছে। তখন প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ প্রবালপ্রাচীর ঝুঁকির মধ্যে পড়েছিল। সাম্প্রতিক ব্লিচিংয়ের ঘটনা ২০২৩ সালে শুরু হয়েছে। কখন শেষ হবে তা এখনো স্পষ্ট নয়।

ইন্টারন্যাশনাল কোরাল রিফ সোসাইটির সচিব মার্ক ইকিন বলেন, ‘ব্লিচিংয়ের এমন ঘটনা বিশ্বব্যাপী ঘটেছে। এমন তাপমাত্রার ঘটনা এর আগে দেখা যায়নি। আমরা এমন কিছু দেখছি, যা আমাদের গ্রহের চেহারা ও মহাসাগরের জীবন–জীবিকা টিকিয়ে রাখার ক্ষমতাকে সম্পূর্ণভাবে পরিবর্তন করে দিচ্ছে।’

২০২৪ সাল ছিল পৃথিবীর উষ্ণতম বছরের একটি। উষ্ণতার কারণে বেশির ভাগ তাপ সমুদ্রে প্রবেশ করেছে। মেরু অঞ্চল থেকে দূরে সমুদ্রের গড় বার্ষিক পৃষ্ঠের তাপমাত্রা ছিল রেকর্ড ২০.৮৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এই তাপমাত্রা প্রবালের জন্য মারাত্মক। এতে সামুদ্রিক খাদ্য উৎপাদন ক্ষমতা ও উপকূলরেখার ক্ষয় বাড়বে। প্রবালপ্রাচীরকে সমুদ্রের বনভূমি বলা হয়। এসব বনভূমিতে নানা ধরনের জীববৈচিত্র্য দেখা যায়। প্রায় ২৫ ভাগ সামুদ্রিক প্রজাতি প্রবালপ্রাচীর এলাকায় বসবাস করে। তাপমাত্রা বাড়ার কারণে এসব এলাকার ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। প্রবাল উজ্জ্বল রং ধারণ করে ভেতরে বসবাসকারী রঙিন শৈবালের কারণে। দীর্ঘস্থায়ী উষ্ণতা শৈবালকে বিষাক্ত যৌগ নিঃসরণ করতে বাধ্য করে। এতে ফ্যাকাশে সাদা কঙ্কালের মতো হয়ে যায় প্রবালপ্রাচীর।

সূত্র: এপি

আরও পড়ুনপ্রবালপ্রাচীর রক্ষায় অভিনব উদ্যোগ  ২১ মার্চ ২০২৪

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • টটেনহ্যামকে উড়িয়ে অ্যানফিল্ডে লিভারপুলের শিরোপা উৎসব
  • হাইডেলবার্গ সিমেন্টের ২৫ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
  • খাদ্য মূল্যস্ফীতির ‘লাল’ তালিকায় বাংলাদেশ
  • রূপালী ইন্স্যুরেন্সের ১০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
  • এলজিইডির প্রকৌশলী রাশেদুলের ঢাকায় প্লট-ফ্ল্যাট, কলেজ শিক্ষক স্ত্রীর কোটি টাকার সম্পদ
  • ডেইলি স্টার-এইচএসবিসি সম্মাননা পেলেন কৃতী শিক্ষার্থীরা
  • শাহাদাতের ক্ষমতা বাড়লেও গুরুত্ব কমেছে দলে
  • ৩০ কোটির স্পনেরশিপ, ৫ শতাংশ মুনাফা-আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে বিসিবির
  • রং হারিয়েছে বিশ্বের ৮৪ শতাংশ প্রবালপ্রাচীর